সফল ক্রিকেটাররা দু’হাতে টাকা রোজগার করেন। কোটি কোটি টাকা। গাড়ি, বাড়ি থেকে সম্পত্তি, ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স – কোনও কিছুরই কমতি থাকে না। বিলাসবহুল জীবন কাটান তাঁরা। কিন্তু সাফল্যের শিখরে পৌঁছনোর পরেও সব কিছু হারাতে হয়েছে, এমন ক্রিকেটারও রয়েছেন এই দুনিয়ায়। এখন একপ্রকার অন্যের দয়াতেই জীবন কাটাচ্ছেন তাঁরা।

কোটি কোটি টাকা রোজগারের পরেও শেষ জীবনে দেউলিয়া হয়ে যান এই ৫ ক্রিকেটার, তালিকায় রয়েছেন এক ভারতীয়ও

সফল ক্রিকেটাররা দু’হাতে টাকা রোজগার করেন। কোটি কোটি টাকা। গাড়ি, বাড়ি থেকে সম্পত্তি, ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স – কোনও কিছুরই কমতি থাকে না। বিলাসবহুল জীবন কাটান তাঁরা। কিন্তু সাফল্যের শিখরে পৌঁছনোর পরেও সব কিছু হারাতে হয়েছে, এমন ক্রিকেটারও রয়েছেন এই দুনিয়ায়। এখন একপ্রকার অন্যের দয়াতেই জীবন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
সফল ক্রিকেটাররা দু’হাতে টাকা রোজগার করেন। কোটি কোটি টাকা। গাড়ি, বাড়ি থেকে সম্পত্তি, ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স – কোনও কিছুরই কমতি থাকে না। বিলাসবহুল জীবন কাটান তাঁরা। কিন্তু সাফল্যের শিখরে পৌঁছনোর পরেও সব কিছু হারাতে হয়েছে, এমন ক্রিকেটারও রয়েছেন এই দুনিয়ায়। এখন একপ্রকার অন্যের দয়াতেই জীবন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
ক্রিস কোয়ার্নস: নিউজিল্যান্ডের সফল ক্রিকেটারদের তালিকা তৈরি করতে বসলে ক্রিস কেয়ার্নসের নাম আসবে সবার আগে। নব্বইয়ের দশকের সফলতম অলরাউন্ডারদের একজন। ব্যাট এবং বল হাতে নিউজিল্যান্ডকে বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন। কেরিয়ারের শেষ দিকে একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। অবসরের পর তাঁর বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ ওঠে। কেয়ার্নসের বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ তোলেন ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। আইপিএলের প্রথম চেয়ারম্যান ললিত মোদিও এই অভিযোগ এনেছিলেন। তবে ক্রিস তার বিরুদ্ধে আদালতে যান। মামলা লড়েন। জিতেও যান। ২০০৬ সালে অবসরের পর হিরের ব্যবসা শুরু করেন ক্রিস। কিন্তু ব্যবসায় ভরাডুবি হয়। দেউলিয়া হয়ে যান ক্রিস। সংসার টানতে ট্রাক চালানো শুরু করেন। তাঁর স্বাস্থ্যেরও অবনতি হয়। বর্তমানে ক্যানসারের সঙ্গে লড়ছেন ক্রিস।
ক্রিস কোয়ার্নস: নিউজিল্যান্ডের সফল ক্রিকেটারদের তালিকা তৈরি করতে বসলে ক্রিস কেয়ার্নসের নাম আসবে সবার আগে। নব্বইয়ের দশকের সফলতম অলরাউন্ডারদের একজন। ব্যাট এবং বল হাতে নিউজিল্যান্ডকে বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন। কেরিয়ারের শেষ দিকে একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। অবসরের পর তাঁর বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ ওঠে। কেয়ার্নসের বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ তোলেন ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। আইপিএলের প্রথম চেয়ারম্যান ললিত মোদিও এই অভিযোগ এনেছিলেন। তবে ক্রিস তার বিরুদ্ধে আদালতে যান। মামলা লড়েন। জিতেও যান। ২০০৬ সালে অবসরের পর হিরের ব্যবসা শুরু করেন ক্রিস। কিন্তু ব্যবসায় ভরাডুবি হয়। দেউলিয়া হয়ে যান ক্রিস। সংসার টানতে ট্রাক চালানো শুরু করেন। তাঁর স্বাস্থ্যেরও অবনতি হয়। বর্তমানে ক্যানসারের সঙ্গে লড়ছেন ক্রিস।
বিনোদ কাম্বলি: নব্বইয়ের দশকে ভারতের অন্যতম সফল ক্রিকেটার ছিলেন বিনোদ কাম্বলি। সচিন তেণ্ডুলকরের সঙ্গে তাঁর তুলনা হত। কিন্তু খারাপ ফর্ম আর ক্রমাগত ইনজুরি তাঁর কেরিয়ার শেষ করে দেয়। ২০০০ সালে ভারতের জার্সিতে শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন বিনোদ কাম্বলি। একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর্থিক অবস্থাও পড়ে যায়।
বিনোদ কাম্বলি: নব্বইয়ের দশকে ভারতের অন্যতম সফল ক্রিকেটার ছিলেন বিনোদ কাম্বলি। সচিন তেণ্ডুলকরের সঙ্গে তাঁর তুলনা হত। কিন্তু খারাপ ফর্ম আর ক্রমাগত ইনজুরি তাঁর কেরিয়ার শেষ করে দেয়। ২০০০ সালে ভারতের জার্সিতে শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন বিনোদ কাম্বলি। একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর্থিক অবস্থাও পড়ে যায়।
আরশাদ খান: পাকিস্তানের হয়ে ৫৮টি ওডিআই এবং ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন আরশাদ খান। দেশের হয়ে যিনি ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন তাঁকে সফল ক্রিকেটার হিসাবেই ধরা উচিত। কিন্তু আরশাদের আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান। সেখানে ট্যাক্সি চালানো শুরু করেন। সেই ছবি সামনে আসার পর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড তাঁকে মহিলা দলের বোলিং কোচ হিসাবে নিয়োগ করে।
আরশাদ খান: পাকিস্তানের হয়ে ৫৮টি ওডিআই এবং ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন আরশাদ খান। দেশের হয়ে যিনি ৫০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন তাঁকে সফল ক্রিকেটার হিসাবেই ধরা উচিত। কিন্তু আরশাদের আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান। সেখানে ট্যাক্সি চালানো শুরু করেন। সেই ছবি সামনে আসার পর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড তাঁকে মহিলা দলের বোলিং কোচ হিসাবে নিয়োগ করে।
ক্রেইগ ম্যাকডারমট: ১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল ফাস্ট বোলার ক্রেগ ম্যাকডারমটের। আশি এবং নব্বইয়ের দশকের অন্যতম সফল ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। কিন্তু কেউ ভাবেনি অবসরের পর ক্রেগকে এমন দিন দেখতে হবে। ক্রিকেট ছাড়ার পর ব্যবসা শুরু করেছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের মন্দায় দেউলিয়া হয়ে যান। ৪০ মিলিয়ন ডলার ঋণ ছিল তাঁর।
ক্রেইগ ম্যাকডারমট: ১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল ফাস্ট বোলার ক্রেগ ম্যাকডারমটের। আশি এবং নব্বইয়ের দশকের অন্যতম সফল ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। কিন্তু কেউ ভাবেনি অবসরের পর ক্রেগকে এমন দিন দেখতে হবে। ক্রিকেট ছাড়ার পর ব্যবসা শুরু করেছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের মন্দায় দেউলিয়া হয়ে যান। ৪০ মিলিয়ন ডলার ঋণ ছিল তাঁর।
ম্যাথিউ সিনক্লেয়ার: নিউজিল্যান্ডের ম্যাথিউ সিনক্লেয়ারের জীবনের গল্পটাও একই রকমের। ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তাঁর। শুরুর দিকে অনেকেই ভেবেছিলেন, এই ছেলে অনেক দূর যাবে। ডবল সেঞ্চুরি করে নিউজিল্যান্ডের সফল ওপেনারের তালিকাতেও নাম তুলেছিলেন তিনি। কিন্তু কেরিয়ারের শেষ দিকে একাধিক বিতর্কে জড়ান। ২০১৩ সালে অবসর নেন। তারপর রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। কিন্তু পসার জমাতে পারেননি।
ম্যাথিউ সিনক্লেয়ার: নিউজিল্যান্ডের ম্যাথিউ সিনক্লেয়ারের জীবনের গল্পটাও একই রকমের। ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় তাঁর। শুরুর দিকে অনেকেই ভেবেছিলেন, এই ছেলে অনেক দূর যাবে। ডবল সেঞ্চুরি করে নিউজিল্যান্ডের সফল ওপেনারের তালিকাতেও নাম তুলেছিলেন তিনি। কিন্তু কেরিয়ারের শেষ দিকে একাধিক বিতর্কে জড়ান। ২০১৩ সালে অবসর নেন। তারপর রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। কিন্তু পসার জমাতে পারেননি।