বেসিক স্যালারি ২০ হাজার টাকা? অবসরের সময় কত Gratuity পাবেন দেখুন, রইল সম্পূর্ণ হিসাব

গ্র্যাচুইটি এক ধরণের পুরস্কার। কোম্পানির তরফে কর্মীকে দেওয়া হয়। সরকারি এবং বেসরকারি কোম্পানির কর্মীরা এই গ্র্যাচুইটি পান। তবে এর জন্য ন্যূনতম ৫ বছর কাজ করতেই হবে। অবসরের সময় কর্মীর হাতে তুলে দেওয়া হয় গ্র্যাচুইটির পরিমাণ।
গ্র্যাচুইটি এক ধরণের পুরস্কার। কোম্পানির তরফে কর্মীকে দেওয়া হয়। সরকারি এবং বেসরকারি কোম্পানির কর্মীরা এই গ্র্যাচুইটি পান। তবে এর জন্য ন্যূনতম ৫ বছর কাজ করতেই হবে। অবসরের সময় কর্মীর হাতে তুলে দেওয়া হয় গ্র্যাচুইটির পরিমাণ।
গ্র্যাচুইটির পরিমাণ মূলত দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। কর্মীর শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি এবং চাকরির মেয়াদ। বেসিক স্যালারি এবং চাকরির মেয়াদ যত বেশি হবে, গ্র্যাচুইটি হিসাবে তত বেশি টাকা পাবেন কর্মী।
গ্র্যাচুইটির পরিমাণ মূলত দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। কর্মীর শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি এবং চাকরির মেয়াদ। বেসিক স্যালারি এবং চাকরির মেয়াদ যত বেশি হবে, গ্র্যাচুইটি হিসাবে তত বেশি টাকা পাবেন কর্মী।
গ্র্যাচুইটি পেমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, ১০ বা তার বেশি কর্মচারী যখন একসঙ্গে কোনও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন, তখন তাঁরা গ্র্যাচিউটির যোগ্য। আইন মোতাবেক কারখানা, রেল, বন্দর, বাগান, খনি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে কর্মরত কর্মীদের গ্র্যাচুইটি দেওয়া উচিত।
গ্র্যাচুইটি পেমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, ১০ বা তার বেশি কর্মচারী যখন একসঙ্গে কোনও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন, তখন তাঁরা গ্র্যাচিউটির যোগ্য। আইন মোতাবেক কারখানা, রেল, বন্দর, বাগান, খনি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে কর্মরত কর্মীদের গ্র্যাচুইটি দেওয়া উচিত।
আইন অনুযায়ী, কর্মচারীদের দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমত সেই সব কর্মী যাঁরা কেন্দ্রের গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসেন। দ্বিতীয়ত যাঁরা আসেন না। এটা নির্ভর করে সেই কোম্পানি গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসে কি না। তবে যে সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসে না, তারাও চাইলে কর্মীদের গ্র্যাচুইটি দিতে পারে।
আইন অনুযায়ী, কর্মচারীদের দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমত সেই সব কর্মী যাঁরা কেন্দ্রের গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসেন। দ্বিতীয়ত যাঁরা আসেন না। এটা নির্ভর করে সেই কোম্পানি গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসে কি না। তবে যে সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান গ্র্যাচুইটি আইনের আওতায় আসে না, তারাও চাইলে কর্মীদের গ্র্যাচুইটি দিতে পারে।
গ্র্যাচুইটি গণনা করার নির্দিষ্ট সূত্র রয়েছে। সেটা হল – শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি x চাকরির মেয়াদ x ১৫/২৬। গ্র্যাচুইটি আইন অনুযায়ী, প্রত্যেক বছরের জন্য ১৫ দিনের বেতনের হারে গ্র্যাচুইটি দেওয়া হয়। যা সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই হিসাবে রবিবারগুলো ধরা হয় না। তাই ৩০ দিনের বদলে ২৬ দিনের হিসাবে গণনা করা হয়।
গ্র্যাচুইটি গণনা করার নির্দিষ্ট সূত্র রয়েছে। সেটা হল – শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি x চাকরির মেয়াদ x ১৫/২৬। গ্র্যাচুইটি আইন অনুযায়ী, প্রত্যেক বছরের জন্য ১৫ দিনের বেতনের হারে গ্র্যাচুইটি দেওয়া হয়। যা সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই হিসাবে রবিবারগুলো ধরা হয় না। তাই ৩০ দিনের বদলে ২৬ দিনের হিসাবে গণনা করা হয়।
এখন ধরে নেওয়া যাক, একজন কর্মী ১০ বছর ধরে কাজ করছেন। শেষ বেসিক স্যালারি হিসাবে তিনি পেয়েছেন ২০ হাজার টাকা। তাহলে অবসরের সময় গ্র্যাচুইটি হিসাবে তিনি কত টাকা পাবেন? গ্র্যাচুইটি গণনা করার সূত্র অনুযায়ী, ২০ হাজার (শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি) x ১০ (চাকরির মেয়াদ) x ১৫/২৬ = ১,১৫,৩৮৫ টাকা হচ্ছে। অর্থাৎ অবসরের সময় তিনি গ্র্যাচুইটি হিসাবে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ টাকা পাবেন।
এখন ধরে নেওয়া যাক, একজন কর্মী ১০ বছর ধরে কাজ করছেন। শেষ বেসিক স্যালারি হিসাবে তিনি পেয়েছেন ২০ হাজার টাকা। তাহলে অবসরের সময় গ্র্যাচুইটি হিসাবে তিনি কত টাকা পাবেন? গ্র্যাচুইটি গণনা করার সূত্র অনুযায়ী, ২০ হাজার (শেষ পাওয়া বেসিক স্যালারি) x ১০ (চাকরির মেয়াদ) x ১৫/২৬ = ১,১৫,৩৮৫ টাকা হচ্ছে। অর্থাৎ অবসরের সময় তিনি গ্র্যাচুইটি হিসাবে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ টাকা পাবেন।