আট-নয়ের দশকে বলিউড কাঁপিয়ে শাসন করেছেন তিন খান। শাহরুখ, সলমান, আমিরের পাশাপাশি নিজের আলাদা জায়গা তৈরি করেছিলেন অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, গোবিন্দাও। তবে দারুণ অভিনেতা হয়েও কেরিয়ার গড়ে তুলতে পারেননি সিদ্ধার্থ রায়।

Siddharth Ray Baazigar Actor: এক সময় টেক্কা দিচ্ছিলেন শাহরুখকে, একটি ভুলে সব শেষ! ৪০-এই প্রয়াত বাঙালি নায়ক

আট-নয়ের দশকে বলিউড কাঁপিয়ে শাসন করেছেন তিন খান। শাহরুখ, সলমান, আমিরের পাশাপাশি নিজের আলাদা জায়গা তৈরি করেছিলেন অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, গোবিন্দাও। তবে দারুণ অভিনেতা হয়েও কেরিয়ার গড়ে তুলতে পারেননি সিদ্ধার্থ রায়।
আট-নয়ের দশকে বলিউড কাঁপিয়ে শাসন করেছেন তিন খান। শাহরুখ, সলমান, আমিরের পাশাপাশি নিজের আলাদা জায়গা তৈরি করেছিলেন অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, গোবিন্দাও। তবে দারুণ অভিনেতা হয়েও কেরিয়ার গড়ে তুলতে পারেননি সিদ্ধার্থ রায়।
সাল ১৯৯৩। মুক্তি পেয়েছিল 'বাজিগর'। ধূসর চরিত্রে অভিনয় করে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন শাহরুখ খান। তবে তিনি একা নন, গল্পের কেন্দ্রে না থেকেও শুধুমাত্র অভিনয় দক্ষতার জোরে দর্শক-মনে ছাপ ফেলেছিলেন সিদ্ধার্থ রায়।
সাল ১৯৯৩। মুক্তি পেয়েছিল ‘বাজিগর’। ধূসর চরিত্রে অভিনয় করে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন শাহরুখ খান। তবে তিনি একা নন, গল্পের কেন্দ্রে না থেকেও শুধুমাত্র অভিনয় দক্ষতার জোরে দর্শক-মনে ছাপ ফেলেছিলেন সিদ্ধার্থ রায়।
স্বল্পভাষী, মুখচোরা পুলিশ ইনস্পেক্টর করণ সাক্সেনার চরিত্রে ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন এই বাঙালি অভিনেতা। বেশিদিন বাঁচেননি তিনি, মাত্র ৪০ বছর বয়সেই প্রয়াত হন সিদ্ধার্থ। তাঁর আসল নাম সুশান্ত রায়।
স্বল্পভাষী, মুখচোরা পুলিশ ইনস্পেক্টর করণ সাক্সেনার চরিত্রে ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন এই বাঙালি অভিনেতা। বেশিদিন বাঁচেননি তিনি, মাত্র ৪০ বছর বয়সেই প্রয়াত হন সিদ্ধার্থ। তাঁর আসল নাম সুশান্ত রায়।
১৯৬৩ সালের ১৯ জুলাই বাঙালি পরিবারে জন্মেছিলেন সিদ্ধার্থ। তাঁর বাবা ড. সুব্রত রায় ছিলেন একজন অর্থনীতিবিদ। তাঁর মা চারুশীলা রায়ের বাবা ছিলেন বিখ্য়াত পরিচালক ভি শান্তারাম। বিখ্যাত পরিচালক ভি শান্তারামের নাতি ছিলেন সুশান্ত ওরফে সিদ্ধার্থ রায়। ১৩ বছর বয়সে অভিনয় জীবন শুরু করেন তিনি। ১৯৮৭ সালে ঝাঁঝর ছবিতে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে অভিনয় সিদ্ধার্থের।
১৯৬৩ সালের ১৯ জুলাই বাঙালি পরিবারে জন্মেছিলেন সিদ্ধার্থ। তাঁর বাবা ড. সুব্রত রায় ছিলেন একজন অর্থনীতিবিদ। তাঁর মা চারুশীলা রায়ের বাবা ছিলেন বিখ্য়াত পরিচালক ভি শান্তারাম। বিখ্যাত পরিচালক ভি শান্তারামের নাতি ছিলেন সুশান্ত ওরফে সিদ্ধার্থ রায়। ১৩ বছর বয়সে অভিনয় জীবন শুরু করেন তিনি। ১৯৮৭ সালে ঝাঁঝর ছবিতে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে অভিনয় সিদ্ধার্থের।
পর পর ভাল ছবিই করে যাচ্ছিলেন সিদ্ধার্থ রায়। কেরিয়ারে একটি ভুল তাঁর সম্পূর্ণ জীবনই বদলে দেয় বলে মনে করেন ফিল্ম বিশেষজ্ঞরা। শিশুশিল্পী হিসেবে তাঁর অভিনয়ে হাতেখড়ি। দাদুর পরিচালিত ছবিতেই অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিদ্ধার্থ। এর পর 'পানাহ', 'বংশ', 'যুদ্ধপথ'-এর মতো একের পর এক ছবি করেন তিনি।
পর পর ভাল ছবিই করে যাচ্ছিলেন সিদ্ধার্থ রায়। কেরিয়ারে একটি ভুল তাঁর সম্পূর্ণ জীবনই বদলে দেয় বলে মনে করেন ফিল্ম বিশেষজ্ঞরা। শিশুশিল্পী হিসেবে তাঁর অভিনয়ে হাতেখড়ি। দাদুর পরিচালিত ছবিতেই অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিদ্ধার্থ। এর পর ‘পানাহ’, ‘বংশ’, ‘যুদ্ধপথ’-এর মতো একের পর এক ছবি করেন তিনি।
তবে জনপ্রিয়তা আসে 'বাজিগর'-এর হাত ধরেই। অনেকে বলেন, ছবির বেশ কিছু দৃশ্য়ে শাহরুখকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল তাঁর অভিনয়।
তবে জনপ্রিয়তা আসে ‘বাজিগর’-এর হাত ধরেই। অনেকে বলেন, ছবির বেশ কিছু দৃশ্য়ে শাহরুখকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল তাঁর অভিনয়।
ছবিতে 'ছুপানা ভি নেহি আতা' গানটি দৃশ্য়ায়িত হয়েছিল সিদ্ধার্থের উপর। তবে এই ছবিতে শাহরুখ খান এমনই জনপ্রিয়তা পান অভিনেতা হিসেবে যে, আলাদা করে আর নিজের কেরিয়ারের কোনও সুবিধে করতে পারেননি।
ছবিতে ‘ছুপানা ভি নেহি আতা’ গানটি দৃশ্য়ায়িত হয়েছিল সিদ্ধার্থের উপর। তবে এই ছবিতে শাহরুখ খান এমনই জনপ্রিয়তা পান অভিনেতা হিসেবে যে, আলাদা করে আর নিজের কেরিয়ারের কোনও সুবিধে করতে পারেননি।
১৯৯২ সালে দক্ষিণী অভিনেত্রী ভানুপ্রিয়ার বোন শান্তিপ্রিয়াকে বিয়ে করেন সিদ্ধার্থ। শান্তিপ্রিয়াও পেশায় একজন অভিনেত্রী। দীর্ঘ দিন ধরে সম্পর্কে থাকার পর সাতপাক ঘুরেছিলেন তাঁরা। দুই ছেলেও আছে তাঁদের। পেশাগত ও পারিবারিক, দু'দিকই সমান তালে সামলাচ্ছিলেন সিদ্ধার্থ। কিন্তু খুব বেশি দিন সাফল্য় উপভোগ করতে পারেননি তিনি।
১৯৯২ সালে দক্ষিণী অভিনেত্রী ভানুপ্রিয়ার বোন শান্তিপ্রিয়াকে বিয়ে করেন সিদ্ধার্থ। শান্তিপ্রিয়াও পেশায় একজন অভিনেত্রী। দীর্ঘ দিন ধরে সম্পর্কে থাকার পর সাতপাক ঘুরেছিলেন তাঁরা। দুই ছেলেও আছে তাঁদের। পেশাগত ও পারিবারিক, দু’দিকই সমান তালে সামলাচ্ছিলেন সিদ্ধার্থ। কিন্তু খুব বেশি দিন সাফল্য় উপভোগ করতে পারেননি তিনি।
২০০৪ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৪০-এই মারা যান সিদ্ধার্থ রায়। তবে দর্শক তাঁকে আজও মনে রেখেছে। বাজিগর ছবিতে তাঁর অভিনয় এখনও সমান ভাবে মনে দাগ কেটে রেখেছে ভক্তেদর।
২০০৪ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৪০-এই মারা যান সিদ্ধার্থ রায়। তবে দর্শক তাঁকে আজও মনে রেখেছে। বাজিগর ছবিতে তাঁর অভিনয় এখনও সমান ভাবে মনে দাগ কেটে রেখেছে ভক্তেদর।