Sealdah Local Train: ডাউন শান্তিপুর শিয়ালদহ ট্রেনে উঠেই চোখ কপালে! চলন্ত ট্রেনের কামরায় এ কী হচ্ছে?

প্রতিদিনের লোকাল ট্রেনে যাঁরা যাত্রা করেন, তাঁরা জানেন যে কতটা ভিড় ঠেলে ট্রেনে যাতায়াত করতে হয়৷ আর ট্রেনের মধ্যে ভিড় ছাড়া আর কিছুই নজরে পড়ে না৷ তবে আজ কী নজরে পড়ল যাত্রীদের?
প্রতিদিনের লোকাল ট্রেনে যাঁরা যাত্রা করেন, তাঁরা জানেন যে কতটা ভিড় ঠেলে ট্রেনে যাতায়াত করতে হয়৷ আর ট্রেনের মধ্যে ভিড় ছাড়া আর কিছুই নজরে পড়ে না৷ তবে আজ কী নজরে পড়ল যাত্রীদের?
বিশ্বকর্মা পুজোর দিন বিভিন্ন কলকারখানার পাশাপাশি নানা ধরনের যানবাহনেও পুজো লক্ষ্য করা যায়। চলন্ত রেল কম্পার্টমেন্টের মধ্যে সমস্ত ধর্মীয় উপাচার মেনে ঢাকের তালে পুরোহিত মশায়ের মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে কাসর ঘন্টা বাঁচিয়ে ধূপ ধুনা সহযোগে ফলমূল মিষ্টান্ন সহ নৈবিদ্য সাজিয়ে পুজো হল এইদিন। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বিশ্বকর্মা পুজোর দিন বিভিন্ন কলকারখানার পাশাপাশি নানা ধরনের যানবাহনেও পুজো লক্ষ্য করা যায়। চলন্ত রেল কম্পার্টমেন্টের মধ্যে সমস্ত ধর্মীয় উপাচার মেনে ঢাকের তালে পুরোহিত মশায়ের মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে কাসর ঘন্টা বাঁচিয়ে ধূপ ধুনা সহযোগে ফলমূল মিষ্টান্ন সহ নৈবিদ্য সাজিয়ে পুজো হল এইদিন।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
৭ঃ২৬ মিনিটের ডাউন শান্তিপুর শিয়ালদহ লোকালের প্রথম কম্পার্টমেন্টের দ্বিতীয় গেটে ডেইলি প্যাসেঞ্জারদের উদ্যোগে এই ভ্রাম্যমান পুজো এবার ১৮ তম বর্ষে পদার্পণ করল। তবে কখনও ৭ঃ১০ কখনও বা ৭ঃ ২৮ টাইম টেবিলের হেরফের হয়েছে তবে বিগত বছরে পুজোর রীতিনীতি পরিবর্তিত হয়নি এতোটুকু!
৭ঃ২৬ মিনিটের ডাউন শান্তিপুর শিয়ালদহ লোকালের প্রথম কম্পার্টমেন্টের দ্বিতীয় গেটে ডেইলি প্যাসেঞ্জারদের উদ্যোগে এই ভ্রাম্যমান পুজো এবার ১৮ তম বর্ষে পদার্পণ করল। তবে কখনও ৭ঃ১০ কখনও বা ৭ঃ ২৮ টাইম টেবিলের হেরফের হয়েছে তবে বিগত বছরে পুজোর রীতিনীতি পরিবর্তিত হয়নি এতোটুকু!
পুজো চালু হওয়ার ১৭ বছরের মধ্যে শুধুমাত্র একবার রবিবার পড়েছিল। তাই অফিস কাছারী বা অন্যান্য কাজকর্মে যাওয়া পূজো উদ্যোক্তারা সেবার শুধু পুজোর জন্যই ব্যারাকপুর পর্যন্ত গিয়ে পুজো পাট সেরে আবার ফিরে এসেছিলেন যে যার বাড়িতে।
পুজো চালু হওয়ার ১৭ বছরের মধ্যে শুধুমাত্র একবার রবিবার পড়েছিল। তাই অফিস কাছারী বা অন্যান্য কাজকর্মে যাওয়া পূজো উদ্যোক্তারা সেবার শুধু পুজোর জন্যই ব্যারাকপুর পর্যন্ত গিয়ে পুজো পাট সেরে আবার ফিরে এসেছিলেন যে যার বাড়িতে।
ডাউন শান্তিপুর শিয়ালদহ লোকাল শান্তিপুর থেকে আজও ছাড়লো সকাল ৭ঃ ২৬ মিনিটে। তারপর থেকেই তোড়জোড় শুরু হয় পূজোর, ফলকাটা নৈবেদ্য সাজানো, ঠাকুরমশাইয়ের পুজোর যাবতীয় উপকরণ গুছিয়ে হাতের কাছে দেওয়া। ধুনুচি প্রদীপ ধুপ থাকলেও আগুন শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার্থে ।
ডাউন শান্তিপুর শিয়ালদহ লোকাল শান্তিপুর থেকে আজও ছাড়লো সকাল ৭ঃ ২৬ মিনিটে। তারপর থেকেই তোড়জোড় শুরু হয় পূজোর, ফলকাটা নৈবেদ্য সাজানো, ঠাকুরমশাইয়ের পুজোর যাবতীয় উপকরণ গুছিয়ে হাতের কাছে দেওয়া। ধুনুচি প্রদীপ ধুপ থাকলেও আগুন শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার্থে ।
ঠাকুর মশাই পূজায় বসেন ৭ঃ৫৭ তে ট্রেন তখন রানাঘাট। পুজো সম্পন্ন হয় শ্যামনগরে ৮ঃ৪৫। এরপর , ঠাকুর মশাই এবং ঢাকি দক্ষিণা নিয়ে নেবে পড়েন আপ শান্তিপুর লোকাল ধরে বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে।ব্যারাকপুর পর্যন্ত চলে প্রসাদ বিতরণ ।
ঠাকুর মশাই পূজায় বসেন ৭ঃ৫৭ তে ট্রেন তখন রানাঘাট। পুজো সম্পন্ন হয় শ্যামনগরে ৮ঃ৪৫। এরপর , ঠাকুর মশাই এবং ঢাকি দক্ষিণা নিয়ে নেবে পড়েন আপ শান্তিপুর লোকাল ধরে বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে।ব্যারাকপুর পর্যন্ত চলে প্রসাদ বিতরণ ।
ট্রেন যখন শিয়ালদহ ৯ঃ৪০ মিনিটে পৌঁছায় সকলেই কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য নেমে পড়েন। বিশ্বকর্মা কিন্তু রয়ে যান সর্বশেষ সময় ট্রেন চলাচলের অর্থাৎ মধ্যরাত্রি পর্যন্ত। এর মধ্যে অবশ্য কোন শাখায় কতবার ওই ট্রেন যাতায়াত করেছেন তা বলতে পারবেন একমাত্র বিশ্বকর্মাই।
ট্রেন যখন শিয়ালদহ ৯ঃ৪০ মিনিটে পৌঁছায় সকলেই কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য নেমে পড়েন। বিশ্বকর্মা কিন্তু রয়ে যান সর্বশেষ সময় ট্রেন চলাচলের অর্থাৎ মধ্যরাত্রি পর্যন্ত। এর মধ্যে অবশ্য কোন শাখায় কতবার ওই ট্রেন যাতায়াত করেছেন তা বলতে পারবেন একমাত্র বিশ্বকর্মাই।
তবে বিসর্জন নিয়ে কোন সমস্যাই নেই। প্রতিবার শান্তিপুর স্টেশন মাস্টারের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির সহযোগিতায় কারশেডে থাকা, কর্মীরাই মধ্যরাত্রি প্রতিমা নামিয়ে পরের দিন সকালে বিসর্জন দেন। বিসর্জনের পারিশ্রমিকও নাকি দেওয়া থাকে প্রতিমারি কোনও একটি অংশে লুকানো অবস্থায়, যা শুধু যিনি বিসর্জন দেন তিনি জানেন।
তবে বিসর্জন নিয়ে কোন সমস্যাই নেই। প্রতিবার শান্তিপুর স্টেশন মাস্টারের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির সহযোগিতায় কারশেডে থাকা, কর্মীরাই মধ্যরাত্রি প্রতিমা নামিয়ে পরের দিন সকালে বিসর্জন দেন। বিসর্জনের পারিশ্রমিকও নাকি দেওয়া থাকে প্রতিমারি কোনও একটি অংশে লুকানো অবস্থায়, যা শুধু যিনি বিসর্জন দেন তিনি জানেন।