আয়কর নোটিস এলে সঙ্গে সঙ্গে তার জবাব দিতে হবে। সেই সঙ্গে পেশ করতে হবে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্রও। আসলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন ফাইল করলে আয়কর বিভাগের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ এড়ানো যায়। আসলে এক অর্থবর্ষের মধ্যে যদি কারও মোট রোজগার করযোগ্য আয়ের আওতায় আসে, তাহলে আইটিআর ফাইল করতে হবে।

Income Tax : ITR ফাইল করার পরেও নোটিস? কোন কোন কারণে নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর দফতর? জেনে নিন বিশদে

আয়কর নোটিস এলে সঙ্গে সঙ্গে তার জবাব দিতে হবে। সেই সঙ্গে পেশ করতে হবে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্রও। আসলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন ফাইল করলে আয়কর বিভাগের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ এড়ানো যায়। আসলে এক অর্থবর্ষের মধ্যে যদি কারও মোট রোজগার করযোগ্য আয়ের আওতায় আসে, তাহলে আইটিআর ফাইল করতে হবে। Representative Image
আয়কর নোটিস এলে সঙ্গে সঙ্গে তার জবাব দিতে হবে। সেই সঙ্গে পেশ করতে হবে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্রও। আসলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন ফাইল করলে আয়কর বিভাগের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ এড়ানো যায়। আসলে এক অর্থবর্ষের মধ্যে যদি কারও মোট রোজগার করযোগ্য আয়ের আওতায় আসে, তাহলে আইটিআর ফাইল করতে হবে। Representative Image
করদাতারা যদি সময়ের মধ্যে রিটার্ন ফাইল না করেন, তাহলে আয়কর দফতর তাঁদের নোটিস পাঠাতে পারে। তবে অনেকে ডেডলাইনের মধ্যে আইটিআর ফাইল করলেও ট্যাক্স নোটিস পান অনেক করদাতাই। কিন্তু ট্যাক্স নোটিস আসার সম্ভাব্য কারণগুলি কী কী হতে পারে, সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
করদাতারা যদি সময়ের মধ্যে রিটার্ন ফাইল না করেন, তাহলে আয়কর দফতর তাঁদের নোটিস পাঠাতে পারে। তবে অনেকে ডেডলাইনের মধ্যে আইটিআর ফাইল করলেও ট্যাক্স নোটিস পান অনেক করদাতাই। কিন্তু ট্যাক্স নোটিস আসার সম্ভাব্য কারণগুলি কী কী হতে পারে, সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
করদাতার বর্ণিত আয় এবং আসল আয়ের মধ্যে অসঙ্গতি: যাঁরা কর ফাঁকি দিতে চান, তাঁদের উপর সদাই নজর রাখে আয়কর দফতর। ফলে কর্তৃপক্ষের যদি সন্দেহ হয় যে, করদাতা দ্বারা বর্ণিত আয় এবং তাঁর আসল আয়ের মধ্যে অসঙ্গতি রয়েছে, তাহলে তাঁর কাছে নোটিস আসতে পারে।
করদাতার বর্ণিত আয় এবং আসল আয়ের মধ্যে অসঙ্গতি: যাঁরা কর ফাঁকি দিতে চান, তাঁদের উপর সদাই নজর রাখে আয়কর দফতর। ফলে কর্তৃপক্ষের যদি সন্দেহ হয় যে, করদাতা দ্বারা বর্ণিত আয় এবং তাঁর আসল আয়ের মধ্যে অসঙ্গতি রয়েছে, তাহলে তাঁর কাছে নোটিস আসতে পারে।
প্রচুর টাকার লেনদেনের কথা না লেখা: যদি উচ্চ দরের লেনদেনের কথা আইটিআর-এ উল্লিখিত না থাকে, তাহলে ট্যাক্স আধিকারিকদের নজরদারির আওতায় পড়তে হবে। এই লেনদেনের মধ্যে অন্যতম হল - প্রচুর নগদ জমা, সম্পত্তি অথবা বিলাসবহুল দ্রব্য ক্রয় ইত্যাদি।
প্রচুর টাকার লেনদেনের কথা না লেখা: যদি উচ্চ দরের লেনদেনের কথা আইটিআর-এ উল্লিখিত না থাকে, তাহলে ট্যাক্স আধিকারিকদের নজরদারির আওতায় পড়তে হবে। এই লেনদেনের মধ্যে অন্যতম হল – প্রচুর নগদ জমা, সম্পত্তি অথবা বিলাসবহুল দ্রব্য ক্রয় ইত্যাদি।
অসম্পূর্ণ ডকুমেন্টেশন: আইটিআর ফাইলিংয়ের সময় প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি অ্যাটাচ না করলে আয়কর আধিকারিকদের থেকে নোটিস পেতে পারেন। তাই সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা করতে হবে।
অসম্পূর্ণ ডকুমেন্টেশন: আইটিআর ফাইলিংয়ের সময় প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি অ্যাটাচ না করলে আয়কর আধিকারিকদের থেকে নোটিস পেতে পারেন। তাই সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা করতে হবে।
দেরিতে ফাইলিং কিংবা নন-ফাইলিং: আইটিআর সময়ে ফাইল না করলে কিংবা সেটা একেবারেই ফাইল না করলে নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর দফতর।
দেরিতে ফাইলিং কিংবা নন-ফাইলিং: আইটিআর সময়ে ফাইল না করলে কিংবা সেটা একেবারেই ফাইল না করলে নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর দফতর।
বারবার স্ক্রুটিনি: আয়কর দফতর এলোমেলো ভাবে ফাইল সিলেক্ট করে। যেগুলির ট্যাক্স রিটার্নের স্ক্রুটিনি করা হয়। ট্যাক্স রিটার্ন সঠিক ভাবে সময়ে ফাইল করা হলে আর কোনও সমস্যা থাকবে না।
বারবার স্ক্রুটিনি: আয়কর দফতর এলোমেলো ভাবে ফাইল সিলেক্ট করে। যেগুলির ট্যাক্স রিটার্নের স্ক্রুটিনি করা হয়। ট্যাক্স রিটার্ন সঠিক ভাবে সময়ে ফাইল করা হলে আর কোনও সমস্যা থাকবে না।
অতিরিক্ত ডিডাকশন: কেউ যদি অতিরিক্ত ডিডাকশন দাবি করেন, তাহলে ইনকাম ট্যাক্স আধিকারিকরা আরও স্ক্রুটিনির জন্য নোটিস পাঠাবেন।
অতিরিক্ত ডিডাকশন: কেউ যদি অতিরিক্ত ডিডাকশন দাবি করেন, তাহলে ইনকাম ট্যাক্স আধিকারিকরা আরও স্ক্রুটিনির জন্য নোটিস পাঠাবেন।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন: সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে এক অর্থবর্ষে ১০ লক্ষ টাকার বেশি জমা বা লেনদেন করা যায় না। এটাই সীমা। কারেন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই সীমা ৫০ লক্ষ টাকা। একক লেনদেনে ২ লক্ষ টাকার বেশি জমা বা তোলা যাবে না। এক্ষেত্রেও আয়কর বিভাগ নোটিস ধরাবে।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন: সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে এক অর্থবর্ষে ১০ লক্ষ টাকার বেশি জমা বা লেনদেন করা যায় না। এটাই সীমা। কারেন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই সীমা ৫০ লক্ষ টাকা। একক লেনদেনে ২ লক্ষ টাকার বেশি জমা বা তোলা যাবে না। এক্ষেত্রেও আয়কর বিভাগ নোটিস ধরাবে।