Tag Archives: Income Tax

Raid: এত টাকা! শুধু যেন টাকা আর টাকার সমুদ্র! ভোটের মাঝেই বিরাট হানা, টাকা গুনতে রাত কাবার

আগ্রা: ভোটের মাঝেই উত্তরপ্রদেশে তোলপাড়। আগ্রায় বিরাট অভিযান আয়কর দফতরের। তিন খ্যাতনামা জুতো ব্যবসায়ীর আস্তানায় অভিযান (Income Tax Raid) চালানো হয়েছে। আয়কর বিভাগ এমজি রোডের বিকে জুতা, ঢাকরানের মনস্যু ফুটওয়্যার এবং অ্যাসফোটিডা মান্ডির হারমিলাপ ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে একসঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছে আয়কর। শনিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া তল্লাশি অভিযান চলছে এখনও। এরই মধ্যে শুধু এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে এক দিনেই ৬০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে খবর।

টাকা গুনতে একের পর এক মেশিন বসানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আয়কর ফাঁকির অভিযোগে শনিবার বিকেলে আয়কর বিভাগের তদন্ত শাখা এই অভিযান চালায়। এর মধ্যে এমজি রোডের বিকে জুতার অফিস এবং সূর্য নগরের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। জুতার ব্যবসা করা মনস্যু ফুটওয়্যার এবং বিকে জুতার মালিক-আত্মীয়রা গত কয়েক বছরে বাজারে বড় নাম হয়ে উঠেছিল। হারমিলাপ ট্রেডার্স জুতার সামগ্রীর ব্যবসা করে।

আরও পড়ুন: হোটেলে থেকে খেয়ে ফেরার পথে ভয়ঙ্কর ঘটনা! গাড়ির মধ্যেই জীবন শেষ ৪ বন্ধুর! অতি কষ্টে দেহ বের করল পুলিশ

আয়কর দফতরের একাধিক দল এই অভিযানে যুক্ত রয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই তিন ব্যবসায়ীর জুতার ইউনিটের পাশাপাশি তাদের অফিসেও নথিপত্র পরীক্ষা করছে আয়কর দফতর। ফাইল ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসও তল্লাশি করা হচ্ছে। জমিতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ ও সোনা কেনার তথ্যও পাওয়া গেছে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে।

আয়কর দফতর সূত্রে খবর, তিন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আয়কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়াও আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির মামলা রুজু করা হয়েছে তিন জনের বিরুদ্ধে।

Income Tax: ফের কোটি টাকার খোঁজ, কলকাতার ১০ জায়গায় ইনকাম ট্যাক্স রেইড! একটি জায়গা ঘিরেই তুমুল চাঞ্চল্য

কলকাতা: কলকাতায় দশ জায়গায় আয়কর হানা। বুধবার সকাল ৬টা থেকে তল্লাশি অভিযান চলছে এখনও। শোভাবাজারে এক বিজ্ঞাপন সংস্থার অফিসেও আয়কর হানা। সূত্রের খবর, সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত এক কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে।

জানা গিয়েছে, আয়কর আধিকারিকরা যে দশটি জায়গায় হানা দিয়েছেন, তার মধ্যে শোভাবাজার মদনমোহন তলা স্ট্রিটে কাউন্সিলর মিতালী সাহার একটি চারতলা বাড়িও আছে। তার এক তালায় একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার অফিস সহ গোটা বাড়িতে তল্লাশি চলছে।

আরও পড়ুন: এবার কি হারছে বিজেপি? বাংলাতেই বা কত আসন পাবে? ভোটের মাঝেই বিস্ফোরণ প্রশান্ত কিশোরের

আয়কর দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত দুটি জায়গা থেকে ৫০ লক্ষ টাকা করে মোট ১ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও চলছে তল্লাশি অভিযান।

Income Tax: একসঙ্গে কত টাকা বাড়িতে নগদ রাখা যায়? জানুন কী বলছে আয়কর আইন

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেই মাঝে মধ্যে আয়কর হানায় কোটি কোটি টাকা উদ্ধারের খবর শোনা যায়৷ কখনও কোনও নেতা মন্ত্রী, কখনও আবার কোনও ব্যবসায়ী অথবা তাঁদের ঘনিষ্ঠ কারও বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় কোটি কোটি টাকা৷
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেই মাঝে মধ্যে আয়কর হানায় কোটি কোটি টাকা উদ্ধারের খবর শোনা যায়৷ কখনও কোনও নেতা মন্ত্রী, কখনও আবার কোনও ব্যবসায়ী অথবা তাঁদের ঘনিষ্ঠ কারও বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় কোটি কোটি টাকা৷
বাড়িতে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ টাকা রাখলে যেমন একদিকে নিরাপত্তার দিকটি মাথায় আসে, সেরকমই বাড়িতে মোটা অঙ্কের নগদ থাকলে আয়কর হানার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না৷
বাড়িতে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ টাকা রাখলে যেমন একদিকে নিরাপত্তার দিকটি মাথায় আসে, সেরকমই বাড়িতে মোটা অঙ্কের নগদ থাকলে আয়কর হানার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না৷
কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে বাড়িতে সর্বোচ্চ কত টাকা নগদ রাখা যায়? আয়কর আইন অনুযায়ী, বাড়িতে সর্বাধিক কত টাকা নগদ রাখা যাবে, তার কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই৷
কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে বাড়িতে সর্বোচ্চ কত টাকা নগদ রাখা যায়? আয়কর আইন অনুযায়ী, বাড়িতে সর্বাধিক কত টাকা নগদ রাখা যাবে, তার কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই৷
তবে বাড়িতে যে পরিমাণ টাকাই থাকুক না কেন, আয়কর দফতরকে আয়ের উৎস স্পষ্ট করে জানাতে হবে৷
তবে বাড়িতে যে পরিমাণ টাকাই থাকুক না কেন, আয়কর দফতরকে আয়ের উৎস স্পষ্ট করে জানাতে হবে৷
আয়ের উৎস নিয়ে যদি আয়কর আধিকারিকরা সন্তুষ্ট না হন সেক্ষেত্রে বাড়িতে থাকা মোট টাকার ১৩৭ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করতে পারে আয়কর দফতর৷
আয়ের উৎস নিয়ে যদি আয়কর আধিকারিকরা সন্তুষ্ট না হন সেক্ষেত্রে বাড়িতে থাকা মোট টাকার ১৩৭ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করতে পারে আয়কর দফতর৷
তবে বাড়িতে যে পরিমাণ টাকাই থাকুক না কেন, আয়কর দফতরকে আয়ের উৎস স্পষ্ট করে জানাতে হবে৷
তবে বাড়িতে যে পরিমাণ টাকাই থাকুক না কেন, আয়কর দফতরকে আয়ের উৎস স্পষ্ট করে জানাতে হবে৷
তবে বাড়িতে যে পরিমাণ টাকাই থাকুক না কেন, আয়কর দফতরকে আয়ের উৎস স্পষ্ট করে জানাতে হবে৷
আয়ের উৎস নিয়ে যদি আয়কর আধিকারিকরা সন্তুষ্ট না হন সেক্ষেত্রে বাড়িতে থাকা মোট টাকার ১৩৭ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করতে পারে আয়কর দফতর৷
আবার বছরে ৩০ লক্ষ টাকার বেশি নগদ দিয়ে যদি কেউ সম্পত্তি কেনেন তাহলে তিনিও আয়কর দফতরের নজরদারিতে চলে আসবে৷
আবার বছরে ৩০ লক্ষ টাকার বেশি নগদ দিয়ে যদি কেউ সম্পত্তি কেনেন তাহলে তিনিও আয়কর দফতরের নজরদারিতে চলে আসবে৷
আবার আয়কর দফকরের নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও কিছু কেনাকাটা করার সময় নগদে ২ লক্ষ টাকার বেশি দেওয়া যায় না৷
আবার আয়কর দফকরের নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও কিছু কেনাকাটা করার সময় নগদে ২ লক্ষ টাকার বেশি দেওয়া যায় না৷

Income Tax: বনগাঁর নাম করা ব্যবসায়ী, হঠাৎ হানা ইনকাম ট্যাক্সের! যা মিলল, গোটা এলাকা আঁতকে উঠল

বনগাঁ: বনগাঁয় লোকসভা নির্বাচনের আগে ব্যবসায়ীর ঘরে লক্ষ লক্ষ টাকার হাদিস। ওই টাকার উৎস জানতেই কেন্দ্রীয় সংস্থার আয়কর হানা সীমান্ত শহরে। গোপন সূত্রে খবর মেলে ওই ব্যবসায়ীর বাড়িতে লক্ষাধিক টাকা নগদ রয়েছে। এরপরই, ওই বিপুল পরিমাণ টাকা কার! কোনো বৈধ কাগজপত্র আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে গভীর রাতেই বনগাঁ বাটার মোড় সংলগ্ন ওই ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানে হানা দেয় কেন্দ্রীয় আয়কর বিভাগের তিন সদস্য। গভীর রাত থেকেই দফায় দফায় তল্লাশি ও জেরা চলে ওই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে।

জানা যায়, বনগাঁ থানার পুলিশের কাছে সূত্র মারফত খবর আসে, বনগাঁ বাটার মোড় সংলগ্ন কুমারেশ হালদার নামে ওই ব্যবসায়ীর ঘরে কয়েক লক্ষ টাকা নগদ মজুদ রয়েছে। এরপরেই বনগাঁ থানার পুলিশ ওই ব্যবসায়ীর ঘরে গিয়ে তল্লাশি শুরু করে।

আরও পড়ুন: দলের ‘সব’ হারিয়ে আরও বিস্ফোরক কুণাল! নিশানায় প্রতীক জৈন! কে এই প্রতীক? তোলপাড় পড়ে গেল

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে নির্বাচন কমিশনের কয়েক জন আধিকারিক। তাদের জেরায় ব্যবসায়ী কুমারেশ হালদার কোনরকম সঠিক উত্তর না দিতে পারলে, খবর দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় আয়কর বিভাগে।

বৃহস্পতিবার রাত তিনটে নাগাদ কেন্দ্রীয় আয়কর বিভাগের কর্মীরা ওই ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানে এসে টাকার উৎস জানতে জেরা শুরু করে। সূত্রের খবর, ওই ব্যবসায়ীর কাছে প্রায় ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকা হদিশ মিলেছে। এখন দেখার এই বিপুল পরিমাণ টাকা কি কারনে বাড়িতেই রাখলেন ওই ব্যবসায়ী। ভোটের সঙ্গে কোনরকম ভাবে এই টাকাযুক্ত কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে তদন্তকারী সংস্থার তরফে।

—— Rudra Narayan Roy

Sim cards block in Pakistan: সরকারকে কর দেননি, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ৫ লাখের উপর সিম কার্ড, কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তান সরকারের

কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে পাকিস্তান সরকার। ২০২৩ সালে যারা কর দেননি, তাদের মোবাইলের সিম কার্ড বন্ধ করে দেওয়া হবে। পাকিস্তানের ফেডেরাল বোর্ড অফ রেভেনিউ (এফবিআর) এমনই জানিয়েছে একটি ইনকাম ট্যাক্স জেনারেল অর্ডারে। কর না দেওয়ার জন্য ফ্রিচজ হয়ে যাবে ৫ লাখ ৬ হাজার ৬৭১টি সিম কার্ড।

আরও পড়ুন: টি২০ বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেলেন না কেকেআরের কোনও খেলোয়াড়, মুম্বই থেকে দলে চার

সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেডেরাল বোর্ড অফ রেভেনিউ পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশান অথারিটিকে জানিয়েছে, তারা যেন সব টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডারদের নির্দেশ দেয় করখেলাপি ৫,০৬,৬৭১টি সিম বন্ধ করে দিতে। সিম ব্যানের সময়সীমা দেওয়া হয়েছে ১৫ মে পর্যন্ত।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দল নির্বাচনের দিনেই শাস্তি হার্দিকের, বাঁচলেন না রোহিত-বুমরাও, কী করেছিলেন?

এফবিআরের হিসাব অনুযায়ী, পাকিস্তানে পাঁচ লাখেরও বেশি নাগরিকের আয় করযোগ্য, কিন্তু এরা কেউই ২০২৩ সালে আয়কর ফাইল করেননি। পাকিস্তান সরকার এই ৫,০৬,৬৭১টি সিম কার্ড বন্ধ করার মাধ্যমে জনগণকে বার্তা দিতে চায় যাতে নিম্নবিত্ত নাগরিকেরাও এ বার আয়কর ফাইল করেন এবং নিজেদের আয় সম্পর্কে পাকিস্তান সরকারের কাছে নিজেরা স্বচ্ছ থাকেন। তবে দেশের নাগরিকদের আয়করের আয়তায় আনার জন্য সরকারের এই পদক্ষেপ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। প্রসঙ্গত, এফবিআরের হিসাব অনুযায়ী পাকিস্তানে আয়কর দিয়েছেন ৫৩ লক্ষ নাগরিক।

Lottery Taxation: লটারিতে এক কোটি টাকা জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত পাওয়া যায়? জেনে নিন

বিভিন্ন সংবাদমাধ্য়মে প্রায়ই হয়তো শোনেন, কেউ একজন লটারিতে এক কোটি টাকা জিতেছেন। জানেন কি, এক কোটি টাকা পুরস্কার জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত টাকা পাওয়া যায়!
বিভিন্ন সংবাদমাধ্য়মে প্রায়ই হয়তো শোনেন, কেউ একজন লটারিতে এক কোটি টাকা জিতেছেন। জানেন কি, এক কোটি টাকা পুরস্কার জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত টাকা পাওয়া যায়!
১৯৬১ সাল থেকে আয়কর আইন চালু হয়। লটারিতে টাকা পেলেও কর দিতে হয় সরকারকে। সেই টাকার পরিমাণ নেহাতই কম নয়।
১৯৬১ সাল থেকে আয়কর আইন চালু হয়। লটারিতে টাকা পেলেও কর দিতে হয় সরকারকে। সেই টাকার পরিমাণ নেহাতই কম নয়।
১৯৬১-র 194B ধারার অধীনে কর দিতে হয়। বিজয়ীকে অর্থ প্রদান করার আগে টিডিএস কাটা হয়। ১০ হাজার টাকার বেশি পুরস্কারের অর্থের উপর ৩০% TDS কাটা হয়। অতিরিক্ত সারচার্জ এবং সেস যোগ করার পর টিডিএস ৩১.২% পর্যন্ত হতে পারে।
১৯৬১-র 194B ধারার অধীনে কর দিতে হয়। বিজয়ীকে অর্থ প্রদান করার আগে টিডিএস কাটা হয়। ১০ হাজার টাকার বেশি পুরস্কারের অর্থের উপর ৩০% TDS কাটা হয়। অতিরিক্ত সারচার্জ এবং সেস যোগ করার পর টিডিএস ৩১.২% পর্যন্ত হতে পারে।
লটারির টিকিটে পুরস্কার পাওয়ার পর এই কর দেওয়া বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে অনেকে ট্যাক্স কনসালট্যান্ট-এর সাহায্য নেন।
লটারির টিকিটে পুরস্কার পাওয়ার পর এই কর দেওয়া বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে অনেকে ট্যাক্স কনসালট্যান্ট-এর সাহায্য নেন।
কিছুদিন আগেও একজন লরিচালক ড্রিম ইলেভেনে দেড় কোটি টাকা জিতেছিলেন। মাত্র দল ৪৯ টাকায় দল সাজিয়ে তিনি এই বিপুল অঙ্কের পুরস্কার জিতেছিলেন।
কিছুদিন আগেও একজন লরিচালক ড্রিম ইলেভেনে দেড় কোটি টাকা জিতেছিলেন। মাত্র দল ৪৯ টাকায় দল সাজিয়ে তিনি এই বিপুল অঙ্কের পুরস্কার জিতেছিলেন।
এখনও পর্যন্ত বহু মানুষই লটারিতে টাকা জিতেছেন। তবে লটারির টিকিট কাটার নেশা হলে মুশকিল।
এখনও পর্যন্ত বহু মানুষই লটারিতে টাকা জিতেছেন। তবে লটারির টিকিট কাটার নেশা হলে মুশকিল।

Income Tax Return: FORM 16 কী ? এই ফর্ম ছাড়া কি ITR ফাইল করা যাবে না?

শুরু হয়েছে নতুন আর্থিক বছর। চাকরিজীবীদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার এটাই সময়। সাধারণত ফর্ম ১৬ পূরণ করেই আইটিআর ফাইল করতে হয়। এর থেকে গ্রস বেতন বোঝা যায়। তাই আইটিআর ফাইলের জন্য ফর্ম ১৬ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি। তাহলে কি ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করা যাবে না? হ্যাঁ যাবে। কীভাবে?
শুরু হয়েছে নতুন আর্থিক বছর। চাকরিজীবীদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার এটাই সময়। সাধারণত ফর্ম ১৬ পূরণ করেই আইটিআর ফাইল করতে হয়। এর থেকে গ্রস বেতন বোঝা যায়। তাই আইটিআর ফাইলের জন্য ফর্ম ১৬ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি। তাহলে কি ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করা যাবে না? হ্যাঁ যাবে। কীভাবে?
ফর্ম ১৬ থেকে ব্যক্তির সম্পূর্ণ আয়, টিডিএস তথ্য এবং বিনিয়োগের হিসেব পাওয়া যায়। ফর্ম ১৬ না থাকলে ফর্ম ২৬এএস-এর মাধ্যমেও আইটিআর ফাইল করা যায়। টিডিএস এবং টিসিএস সম্পর্কে তথ্যও থাকে। এই ফর্মটি অগ্রিম ট্যাক্স পেমেন্ট, উচ্চ-মূল্যের লেনদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিবরণ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে।
ফর্ম ১৬ থেকে ব্যক্তির সম্পূর্ণ আয়, টিডিএস তথ্য এবং বিনিয়োগের হিসেব পাওয়া যায়। ফর্ম ১৬ না থাকলে ফর্ম ২৬এএস-এর মাধ্যমেও আইটিআর ফাইল করা যায়। টিডিএস এবং টিসিএস সম্পর্কে তথ্যও থাকে। এই ফর্মটি অগ্রিম ট্যাক্স পেমেন্ট, উচ্চ-মূল্যের লেনদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিবরণ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে।
তবে ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করার জন্য সমস্ত বেতন স্লিপ, এইচআরএ স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। এর থেকে জানা যাবে মোট আয়। আয়কর আইনের ৮০সি এবং ৮০ ডি-এর অধীনে বিনিয়োগের প্রমাণের পাশাপাশি হোম লোন পেমেন্টের বিশদ বিবরণেরও প্রয়োজন হবে।
তবে ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করার জন্য সমস্ত বেতন স্লিপ, এইচআরএ স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। এর থেকে জানা যাবে মোট আয়। আয়কর আইনের ৮০সি এবং ৮০ ডি-এর অধীনে বিনিয়োগের প্রমাণের পাশাপাশি হোম লোন পেমেন্টের বিশদ বিবরণেরও প্রয়োজন হবে।
এখানে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, নিট করযোগ্য আয়ের মধ্যে শুধু মাত্র কর্মীর দ্বারা প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদানের অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে, নিয়োগকর্তার দেওয়া পিএফ নয়। করযোগ্য আয় জানতে মোট আয় থেকে সব ধরনের বিনিয়োগ এবং ডিডাকশনের হিসেব করতে হবে।
এখানে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, নিট করযোগ্য আয়ের মধ্যে শুধু মাত্র কর্মীর দ্বারা প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদানের অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে, নিয়োগকর্তার দেওয়া পিএফ নয়। করযোগ্য আয় জানতে মোট আয় থেকে সব ধরনের বিনিয়োগ এবং ডিডাকশনের হিসেব করতে হবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
ফর্ম ২৬ এএস: আয়কর ওয়েবসাইটের ই-ফাইল পোর্টাল থেকে ফর্ম ২৬এএস ডাউনলোড করা যায়। প্রথমে মাই অ্যাকাউন্ট অপশন সিলেক্ট করে ‘ভিউ ফর্ম ২৬এএস’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এরপর মূল্যায়নের বছর নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে ভিউ টাইম বাটন। এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলেই ফর্ম ২৬ এএস ডাউনলোড হয়ে যাবে।
ফর্ম ২৬ এএস: আয়কর ওয়েবসাইটের ই-ফাইল পোর্টাল থেকে ফর্ম ২৬এএস ডাউনলোড করা যায়। প্রথমে মাই অ্যাকাউন্ট অপশন সিলেক্ট করে ‘ভিউ ফর্ম ২৬এএস’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এরপর মূল্যায়নের বছর নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে ভিউ টাইম বাটন। এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলেই ফর্ম ২৬ এএস ডাউনলোড হয়ে যাবে।

New or Old Tax Regime: নতুন না কি পুরনো কর ব্যবস্থা? চাকরিজীবীদের জন্য লাভজনক কোনটা? এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন

চাকরিজীবীদের নির্দিষ্ট সময় আইটিআর ফাইল করতে হয়। বর্তমানে দু’রকম কর কাঠামো রয়েছে। পুরনো কর ব্যবস্থা এবং নতুন কর ব্যবস্থা। চাকরিজীবীরা যে কোনও একটা বেছে নিতে পারেন। এখন প্রশ্ন হল, এই দুটি কর কাঠামোর মধ্যে চাকরিজীবীদের জন্য লাভজনক কোনটা? কোন কর কাঠামোয় বেশি সুবিধা মিলবে?
চাকরিজীবীদের নির্দিষ্ট সময় আইটিআর ফাইল করতে হয়। বর্তমানে দু’রকম কর কাঠামো রয়েছে। পুরনো কর ব্যবস্থা এবং নতুন কর ব্যবস্থা। চাকরিজীবীরা যে কোনও একটা বেছে নিতে পারেন। এখন প্রশ্ন হল, এই দুটি কর কাঠামোর মধ্যে চাকরিজীবীদের জন্য লাভজনক কোনটা? কোন কর কাঠামোয় বেশি সুবিধা মিলবে?
নতুন কর কাঠামো: নতুন ট্যাক্স স্ল্যাবে বার্ষিক ২.৫ লাখ টাকা আয়ের উপর কোনও কর দিতে হবে না। বার্ষিক বেতন ২.৫ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হলে ৫ শতাংশ হারে ট্যাক্স দিতে হবে। ৫ লক্ষ থেকে ৭.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কর দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে। একইভাবে ৭.৫ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে ১৫ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হয়েছে।
নতুন কর কাঠামো: নতুন ট্যাক্স স্ল্যাবে বার্ষিক ২.৫ লাখ টাকা আয়ের উপর কোনও কর দিতে হবে না। বার্ষিক বেতন ২.৫ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হলে ৫ শতাংশ হারে ট্যাক্স দিতে হবে। ৫ লক্ষ থেকে ৭.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কর দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে। একইভাবে ৭.৫ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে ১৫ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হয়েছে।
বার্ষিক আয় যদি ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১২.৫ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। ১২.৫ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা বার্ষিক আয়ে কর দিতে হবে ২৫ শতাংশ হারে। বার্ষিক আয় ১৫ লাখ টাকার বেশি হলে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
বার্ষিক আয় যদি ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১২.৫ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। ১২.৫ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা বার্ষিক আয়ে কর দিতে হবে ২৫ শতাংশ হারে। বার্ষিক আয় ১৫ লাখ টাকার বেশি হলে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
পুরনো কর কাঠামো: পুরনো কর ব্যবস্থায় আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ের উপর কোনও কর দিতে হত না। যে সকল করদাতাদের বার্ষিক আয় ২.৫ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে, তাঁদের ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।একই সময়ে, যদি বার্ষিক বেতন ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মধ্যে হয়, তবে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বার্ষিক আয় ১০ লাখ টাকার বেশি হলে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
পুরনো কর কাঠামো: পুরনো কর ব্যবস্থায় আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ের উপর কোনও কর দিতে হত না। যে সকল করদাতাদের বার্ষিক আয় ২.৫ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে, তাঁদের ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।একই সময়ে, যদি বার্ষিক বেতন ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মধ্যে হয়, তবে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বার্ষিক আয় ১০ লাখ টাকার বেশি হলে ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
করছাড়: নতুন কর ব্যবস্থায়, আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে কোনও ছাড় নেই। যদিও করদাতারা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের আওতায় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর ছাড় নিতে পারেন। পুরনো কর ব্যবস্থায়, আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে কর ছাড় দেওয়া হয়। এতে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর সুবিধা মিলবে।
করছাড়: নতুন কর ব্যবস্থায়, আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে কোনও ছাড় নেই। যদিও করদাতারা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের আওতায় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর ছাড় নিতে পারেন। পুরনো কর ব্যবস্থায়, আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে কর ছাড় দেওয়া হয়। এতে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর সুবিধা মিলবে।
কোনটা লাভজনক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একাধিক জায়গায় বিনিয়োগ থাকলে পুরনো কর ব্যবস্থা বেছে নেওয়াই লাভজনক। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর কাঠামো বেছে নিতে হবে। নাহলে করদাতাকে স্বয়ংক্রিয় নতুন কর কাঠামোর আওতায় ধরা হবে।
কোনটা লাভজনক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একাধিক জায়গায় বিনিয়োগ থাকলে পুরনো কর ব্যবস্থা বেছে নেওয়াই লাভজনক। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর কাঠামো বেছে নিতে হবে। নাহলে করদাতাকে স্বয়ংক্রিয় নতুন কর কাঠামোর আওতায় ধরা হবে।

Income Tax News: নতুন আর্থিক বছরে করদাতাদের এই বিষয়গুলি মাথায় না রাখলে বিপদে পড়তে হবে, জেনে নিন এক ঝলকে

মুম্বই: নতুন আর্থিক বছর আমাদের সামনে এসে উপস্থিত। এর সঙ্গে কর এবং সঞ্চয় পরিকল্পনাকে ২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ এসেছে। এই বছর, নতুন ট্যাক্স ব্যবস্থা ডিফল্ট বিকল্পে পরিণত হওয়ার সঙ্গে একটি মূল পরিবর্তন রয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আর্থিক যাত্রা শুরু করা ট্যাক্স এবং সঞ্চয় পরিকল্পনার জন্য তাই একটি কৌশলগত পদ্ধতির দাবি করে। যেহেতু ব্যক্তিরা ট্যাক্স আইন এবং বিনিয়োগের বিকল্পগুলির জটিল প্রেক্ষাপটের মধ্যে দিয়ে যান, তাই মূল বিষয় জানা সর্বোপরি জটিল হয়ে ওঠে।

ট্যাক্স স্ল্যাব এবং রেট বোঝানো থেকে ট্যাক্স-সঞ্চয় বিনিয়োগের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো পর্যন্ত, এই যাত্রার প্রতিটি পদক্ষেপই তাৎপর্য বহন করে। তাই আর্থিক বছর ২৪-২৫ এ ট্যাক্স এবং সঞ্চয় পরিকল্পনার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

আরও পড়ুনInflation Calculator: ২০ বছর পর ৫০ হাজার টাকার মূল্য কত হবে? হিসেব দেখলে মাথা ঘুরে যাবে

ট্যাক্স রেজিম –

নতুন ট্যাক্স রেজিম ডিফল্ট – অন্তর্বর্তী বাজেট ২০২৪ অনুযায়ী, নতুন ট্যাক্স রুল হল ডিফল্ট বিকল্প। কেউ যদি পুরনো আইনের অধীনে ছাড়ের সুবিধা চান তাহলে রিটার্ন ফাইল করার সময় তাঁকে বিশেষভাবে এটি বেছে নিতে হবে।

ট্যাক্স সংরক্ষণের বিকল্পগুলি বোঝা –

ধারা ৮০সি এর অধীনে ডিডাকশন – ধারা ৮০সি এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের জন্য ডিডাকশন দাবি করা যেতে পারে। জনপ্রিয় বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে –

– পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF)

– কর্মচারী ভবিষ্যত তহবিল (EPF)

– ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিং স্কিম (ELSS)

– ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC)

– সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা (মেয়েদের জন্য)

– ইউনিট লিঙ্কড ইনস্যুরেন্স প্ল্যান (ইউলিপ)

ট্যাক্স স্ল্যাব এবং হার –

আর্থিক বছর ২৪-২৫ এর বাজেটে প্রবর্তিত যে কোনও পরিবর্তন সহ ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য সর্বশেষ ট্যাক্স স্ল্যাব এবং হারগুলি বুঝতে হবে।

NPS অবদান –

ধারা ৮০সিসিডি(১বি) এর অধীনে অতিরিক্ত কর সুবিধার জন্য ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে (NPS) অবদান রাখার কথা বিবেচনা করতে হবে।

স্বাস্থ্য বিমা –

আয়কর আইনের ধারা ৮০ডি-এর অধীনে ছাড় পেতে নিজের এবং নিজেদের পরিবারের জন্য স্বাস্থ্য বিমা পলিসিতে বিনিয়োগ করতে হবে।

হোম লোনের সুদ –

কারও যদি হোম লোন থাকে, তাহলে ধারা ২৪(বি) এর অধীনে সুদের উপাদানের উপর কর্তন এবং ধারা ৮০সি এর অধীনে মূল পরিশোধের দাবি করতে ভুলবেন না।

শিক্ষা ঋণ –

নিজের বা নিজের উপরে নির্ভরশীল ব্যক্তিরা যদি শিক্ষা ঋণ নিয়ে থাকেন, তাহলে এতে প্রদত্ত সুদ ধারা ৮০ই-এর অধীনে কাটার যোগ্য।

দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভ (LTCG) –

ইক্যুইটি বিনিয়োগ এবং সম্পত্তি লেনদেন থেকে দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভের উপর করের প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হওয়া দরকার। ইক্যুইটি থেকে এলটিসিজি ১০% হারে ট্যাক্স ধরা হয় যদি এটি এক আর্থিক বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি হয়।

ফর্ম ১৫জি/১৫এইচ –

যদি কারও মোট আয় করযোগ্য সীমার নিচে হয়, তাহলে সুদের আয়ের উপর TDS কাটা এড়াতে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে ফর্ম ১৫জি/১৫এইচ জমা দিতে হবে৷

অগ্রিম কর – নিজেদের ট্যাক্সের দায় একটি আর্থিক বছরে ১০,০০০ টাকার বেশি হলে জরিমানা এড়াতে অগ্রিম ট্যাক্সের সময়মতো পেমেন্ট নিশ্চিত করতে হবে।

আরও পড়ুনGold Price: সোনার দাম কি এই বছর ৭০ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যাবে? এখুনি সোনা কিনে রাখবেন ?

উৎসে কর কর্তন (TDS) –

যাচাই করতে হবে যে নিয়োগকর্তা, ব্যাঙ্ক বা অন্যরা নিজেদের প্যানের বিপরীতে টিডিএস যথাযথভাবে কাটা এবং জমা করেছে কি না।

ফ্রিল্যান্সার এবং ব্যবসার মালিকদের জন্য ট্যাক্স প্ল্যানিং –

কেউ যদি স্ব-নিযুক্ত হন বা একটি ব্যবসার মালিক হন, তাহলে ছাড়যোগ্য খরচের ট্র্যাক রাখতে হবে এবং যোগ্য হলে অনুমানমূলক ট্যাক্সেশন স্কিমগুলির মতো বিধানগুলি ব্যবহার করুন।

উপহার ট্যাক্স –

কেউ যদি নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে উপহার দেন বা গ্রহণ করেন তবে উপহার ট্যাক্সের প্রভাবগুলি বুঝতে হবে।

বিনিয়োগের পর্যালোচনা –

নিজের বিনিয়োগের পোর্টফোলিওটি নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য এবং ঝুঁকির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, তা নিশ্চিত করতে পর্যায়ক্রমে পর্যালোচনা করুন।

জরুরি তহবিল –

অপ্রত্যাশিত খরচ কভার করার জন্য একটি জরুরি তহবিল বজায় রাখতে হবে এবং দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ বেছে নিতে হবে।

ট্যাক্স বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ –

যদি কারও আর্থিক পরিস্থিতি জটিল হয় বা যদি কোনও ট্যাক্স পরিকল্পনা কৌশল সম্পর্কে অনিশ্চিত হন, তাহলে ট্যাক্স পরামর্শদাতা বা আর্থিক পরিকল্পনাবিদদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন।

আরও পড়ুনPost Office Schemes: এই পোস্ট অফিস স্কিমে ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করে হয়ে উঠুন কোটিপতি, রইল হিসাব

পরিকল্পনা এবং অপ্টিমাইজেশন:

তাড়াতাড়ি শুরু করুন –

কর-সাশ্রয়ী বিনিয়োগ করতে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করা চলবে না। একটি সুশৃঙ্খল পদ্ধতির জন্য সারা বছর জুড়ে তাদের ছড়িয়ে দিতে হবে।

সঠিক ট্যাক্স ব্যবস্থা নির্বাচন –

নিজেদের আয়, কর্তন এবং বিনিয়োগের উপর ভিত্তি করে নতুন এবং পুরনো ট্যাক্স ব্যবস্থা মূল্যায়ন করতে হবে যে, কোনটি বেশি উপকৃত করে।

লক্ষ্যগুলির সঙ্গে বিনিয়োগগুলি সারিবদ্ধ করুন –

ট্যাক্স-সঞ্চয় বিনিয়োগের বিকল্পগুলি বেছে নেওয়ার সময় নিজেদের আর্থিক লক্ষ্যগুলি (অবসর, সন্তানের শিক্ষা) বিবেচনা করতে হবে। কেন না, সব বিনিয়োগ বিকল্প ট্যাক্স সুবিধার পাশাপাশি উচ্চ রিটার্ন অফার করে না।

Income Tax Notice: স্বামীর কাছ থেকে মাসের খরচার টাকা নেওয়ার জন্য আয়কর নোটিস পেতে পারেন স্ত্রী ? জেনে নিন

কেউ যদি নিজের স্বামীর কাছ থেকে গৃহস্থালির খরচের জন্য প্রতি মাসে টাকা পান বা স্বামী যদি স্ত্রীকে উপহার হিসাবে কিছু দেন, তাহলে কি তার উপর ট্যাক্স দিতে হবে? বিশেষজ্ঞদের মতে, এই আয়ের ওপর স্ত্রীকে কোনও কর দিতে হবে না। কর বিশেষজ্ঞ শরদ কোহলি সিএনবিসি আওয়াজকে বলেছেন যে, এই অর্থ শুধুমাত্র স্বামীর আয় হিসাবে দেখা হবে।
কেউ যদি নিজের স্বামীর কাছ থেকে গৃহস্থালির খরচের জন্য প্রতি মাসে টাকা পান বা স্বামী যদি স্ত্রীকে উপহার হিসাবে কিছু দেন, তাহলে কি তার উপর ট্যাক্স দিতে হবে? বিশেষজ্ঞদের মতে, এই আয়ের ওপর স্ত্রীকে কোনও কর দিতে হবে না। কর বিশেষজ্ঞ শরদ কোহলি সিএনবিসি আওয়াজকে বলেছেন যে, এই অর্থ শুধুমাত্র স্বামীর আয় হিসাবে দেখা হবে।
যাই হোক, স্ত্রীর কর দেওয়ার প্রশ্ন তখনই উঠবে, যখন তিনি এই টাকা কোথাও বিনিয়োগ করবেন। বিনিয়োগ থেকে অর্জিত আয়ের উপর স্ত্রীকে কর দিতে হবে। বছর থেকে বছরের ভিত্তিতে গণনা করা বিনিয়োগ আয় স্ত্রীর আয় হিসাবে বিবেচিত হবে, যার উপর কর দিতে হবে।
যাই হোক, স্ত্রীর কর দেওয়ার প্রশ্ন তখনই উঠবে, যখন তিনি এই টাকা কোথাও বিনিয়োগ করবেন। বিনিয়োগ থেকে অর্জিত আয়ের উপর স্ত্রীকে কর দিতে হবে। বছর থেকে বছরের ভিত্তিতে গণনা করা বিনিয়োগ আয় স্ত্রীর আয় হিসাবে বিবেচিত হবে, যার উপর কর দিতে হবে।
এটি লক্ষ্যণীয় যে একটি সীমা অতিক্রম করে নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে জরিমানা করার বিধানও রয়েছে। শরদ কোহলির মতে, আয়করের ধারা 269SS এবং 269T-এর অধীনে, ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ লেনদেনে জরিমানা দেওয়ার বিধান রয়েছে। তবে রক্তের সম্পর্ক বা নিকটাত্মীয়রাও এই নিয়ম থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। বাবা-ছেলে, স্বামী-স্ত্রীসহ কয়েকজন নিকটাত্মীয়কে এ নিয়মের বাইরে রাখা হয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ে কর দিতে হতে পারে।
এটি লক্ষ্যণীয় যে একটি সীমা অতিক্রম করে নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে জরিমানা করার বিধানও রয়েছে। শরদ কোহলির মতে, আয়করের ধারা 269SS এবং 269T-এর অধীনে, ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ লেনদেনে জরিমানা দেওয়ার বিধান রয়েছে। তবে রক্তের সম্পর্ক বা নিকটাত্মীয়রাও এই নিয়ম থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। বাবা-ছেলে, স্বামী-স্ত্রীসহ কয়েকজন নিকটাত্মীয়কে এ নিয়মের বাইরে রাখা হয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ে কর দিতে হতে পারে।
কর দিতে হবে না -যদি কোনও ব্যক্তি তার স্ত্রীকে টাকা বা উপহার দেন, তাহলে স্ত্রীকে কোনও কর দিতে হবে না। এই উপহার বা নগদ পরিমাণ শুধুমাত্র স্বামীর উপার্জনে যোগ করা হবে। এর উপর করের দায় শুধুমাত্র স্বামী বহন করবেন। স্ত্রীকে আপেক্ষিক বিভাগে রাখা হয়েছে, তাই তাঁর উপহার লেনদেনের উপর কোন কর নেই।
কর দিতে হবে না –
যদি কোনও ব্যক্তি তার স্ত্রীকে টাকা বা উপহার দেন, তাহলে স্ত্রীকে কোনও কর দিতে হবে না। এই উপহার বা নগদ পরিমাণ শুধুমাত্র স্বামীর উপার্জনে যোগ করা হবে। এর উপর করের দায় শুধুমাত্র স্বামী বহন করবেন। স্ত্রীকে আপেক্ষিক বিভাগে রাখা হয়েছে, তাই তাঁর উপহার লেনদেনের উপর কোন কর নেই।
যেখানে বিনিয়োগের উপর কর দিতে হবে -স্ত্রী যদি স্বামীর দেওয়া অর্থ FD, SIP, স্টক মার্কেট, সোনা, সম্পত্তি বা অন্য কোনও বিকল্পে বিনিয়োগ করেন, তাহলে সেখান থেকে যে রিটার্ন পাবেন তার ওপর তাঁকে ট্যাক্স দিতে হবে। এই বিনিয়োগের আয়ের উপর মূলধন লাভ বিভিন্ন সময়কাল অনুযায়ী প্রযোজ্য। অতএব, সব ধরনের বিনিয়োগের উপর ট্যাক্স সমান হবে না।
যেখানে বিনিয়োগের উপর কর দিতে হবে –
স্ত্রী যদি স্বামীর দেওয়া অর্থ FD, SIP, স্টক মার্কেট, সোনা, সম্পত্তি বা অন্য কোনও বিকল্পে বিনিয়োগ করেন, তাহলে সেখান থেকে যে রিটার্ন পাবেন তার ওপর তাঁকে ট্যাক্স দিতে হবে। এই বিনিয়োগের আয়ের উপর মূলধন লাভ বিভিন্ন সময়কাল অনুযায়ী প্রযোজ্য। অতএব, সব ধরনের বিনিয়োগের উপর ট্যাক্স সমান হবে না।