আফ্রিকার আরও কিছু দেশের মতো ভয়াবহ খরা এবং খাদ্যসঙ্কটে বিপর্যস্ত জিম্বাবোয়ে। গত কয়েক দশকের মধ্যে ভয়ঙ্করতম খরা গ্রাস করেছে এই দেশকে।

Elephant Culling: ২০০ হাতি হত্যা করে দেশবাসীর খাবার যোগাড় করবে খরা ও খাদ্যসঙ্কটে বিপর্যস্ত এই দেশ

আফ্রিকার আরও কিছু দেশের মতো ভয়াবহ খরা এবং খাদ্যসঙ্কটে বিপর্যস্ত জিম্বাবোয়ে। গত কয়েক দশকের মধ্যে ভয়ঙ্করতম খরা গ্রাস করেছে এই দেশকে।
আফ্রিকার আরও কিছু দেশের মতো ভয়াবহ খরা এবং খাদ্যসঙ্কটে বিপর্যস্ত জিম্বাবোয়ে। গত কয়েক দশকের মধ্যে ভয়ঙ্করতম খরা গ্রাস করেছে এই দেশকে।

 

খরার জেরে চরমে পৌঁছেছে খাদ্যসঙ্কট। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে মোট ২০০ টি হাতি হত্যা করা হবে দেশবাসীর মুখে খাবার তুলে দিতে।
খরার জেরে চরমে পৌঁছেছে খাদ্যসঙ্কট। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে মোট ২০০ টি হাতি হত্যা করা হবে দেশবাসীর মুখে খাবার তুলে দিতে।

 

জিম্বাবোয়ে পার্ক অ্যান্ডস ওয়াইল্ড লাইফ অথরিটির তরফে জানানো হয়েছে যে জিম্বাবোয়েতে হাতির সংখ্যা ইতিমধ্যেই পেরিয়েছে ৮৪ হাজার।
জিম্বাবোয়ে পার্ক অ্যান্ডস ওয়াইল্ড লাইফ অথরিটির তরফে জানানো হয়েছে যে জিম্বাবোয়েতে হাতির সংখ্যা ইতিমধ্যেই পেরিয়েছে ৮৪ হাজার।

 

জিম্বাবোয়েতে সর্বোচ্চ হাতির সংখ্যা হতে পারে ৪৫ হাজার। এই ধারণক্ষমতা পেরিয়ে গেলে বিঘ্নিত হবে ভারসাম্য।
জিম্বাবোয়েতে সর্বোচ্চ হাতির সংখ্যা হতে পারে ৪৫ হাজার। এই ধারণক্ষমতা পেরিয়ে গেলে বিঘ্নিত হবে ভারসাম্য।

 

খরায় ফুটিফাটা জিম্বাবোয়েতে হাতিদের জন্য পর্যাপ্ত খাবারও নেই। এই অবস্থায় হাতির সংখ্যা কমাতে না পারলে দেশের উদ্ভিদ ও বনানীতে টান পড়বে বলে সে দেশের বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা।
খরায় ফুটিফাটা জিম্বাবোয়েতে হাতিদের জন্য পর্যাপ্ত খাবারও নেই। এই অবস্থায় হাতির সংখ্যা কমাতে না পারলে দেশের উদ্ভিদ ও বনানীতে টান পড়বে বলে সে দেশের বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা।

 

সম্প্রতি আফ্রিকার আর এক দেশ নামিবিয়ায় ৭০০ টি বন্যপ্রাণী হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে খাদ্যসঙ্কট মেটাতে। সে দেশে এখনও পর্যন্ত ১৫০ হাতি মেরে ১২৫,০০০ পাউন্ড মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি আফ্রিকার আর এক দেশ নামিবিয়ায় ৭০০ টি বন্যপ্রাণী হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে খাদ্যসঙ্কট মেটাতে। সে দেশে এখনও পর্যন্ত ১৫০ হাতি মেরে ১২৫,০০০ পাউন্ড মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে।

 

এ বার নামিবিয়ার পথে হাঁটল জিম্বাবোয়েও। দু’দেশের বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ পশুপ্রেমীরা।
এ বার নামিবিয়ার পথে হাঁটল জিম্বাবোয়েও। দু’দেশের বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ পশুপ্রেমীরা।