Tag Archives: Africa

Wildlife Culling in Drought: হাতি, জেব্রা, জলহস্তী…! ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধন করা হবে এই দেশের অধিবাসীদের খাবার যোগাতে! শতাব্দীর ভয়াবহতম খরায় বিধ্বস্ত!

ভয়াবহ খরার মুখোমুখি নামিবিয়া৷ দেশজুড়ে তীব্র হয়েছে খাদ্যসঙ্কট৷ কার্যত এমনই পরিস্থিতি, ১.৪ মিলিয়ন দেশবাসীর মুখে খাবার জোগানোর জন্য নিধন করতে হবে অজস্র পশু৷
ভয়াবহ খরার মুখোমুখি নামিবিয়া৷ দেশজুড়ে তীব্র হয়েছে খাদ্যসঙ্কট৷ কার্যত এমনই পরিস্থিতি, ১.৪ মিলিয়ন দেশবাসীর মুখে খাবার জোগানোর জন্য নিধন করতে হবে অজস্র পশু৷

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, গত শতকের ভয়ঙ্করতম খরা চলছে আফ্রিকার এই দেশে৷ নামিবিয়া সরকার জানিয়েছে প্রায় ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ জলসঙ্কটে বেহাল চাষবাসের পাশাপাশি গৃহপালিত পশুপালনও৷ তাই বন্যপ্রাণীর উপর ভরসা করা ছাড়া উপায় কার্যত নেই৷
বিশেষজ্ঞদের মতে, গত শতকের ভয়ঙ্করতম খরা চলছে আফ্রিকার এই দেশে৷ নামিবিয়া সরকার জানিয়েছে প্রায় ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ জলসঙ্কটে বেহাল চাষবাসের পাশাপাশি গৃহপালিত পশুপালনও৷ তাই বন্যপ্রাণীর উপর ভরসা করা ছাড়া উপায় কার্যত নেই৷

 

এই ৭২৩ টি প্রাণীর মধ্যে আছে ৩০ টি জলহস্তী, ৬০ টি মোষ, ৫০ টি ইম্পালা, ১০০ টি ব্লু ওয়াইল্ডবিস্ট, ৩০০ টি জেব্রা, ৮৩ টি হাতি, ১০০ টি এলান্ড (এক ধরনের অ্যান্টিলোপ)৷
এই ৭২৩ টি প্রাণীর মধ্যে আছে ৩০ টি জলহস্তী, ৬০ টি মোষ, ৫০ টি ইম্পালা, ১০০ টি ব্লু ওয়াইল্ডবিস্ট, ৩০০ টি জেব্রা, ৮৩ টি হাতি, ১০০ টি এলান্ড (এক ধরনের অ্যান্টিলোপ)৷

 

ইতিমধ্যেই ১৫০-র বেশি প্রাণী নিধন করে ৬৩ টন মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে৷ সেই দেশের পরিবেশ, বন ও পর্যটনমন্ত্রী জানিয়েছেন দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য এটা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ৷ সাংবিধানিক নির্দেশ মেনেই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদকে তাঁরা দেশবাসীর মঙ্গলে কাজে লাগাচ্ছেন৷
ইতিমধ্যেই ১৫০-র বেশি প্রাণী নিধন করে ৬৩ টন মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে৷ সেই দেশের পরিবেশ, বন ও পর্যটনমন্ত্রী জানিয়েছেন দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য এটা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ৷ সাংবিধানিক নির্দেশ মেনেই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদকে তাঁরা দেশবাসীর মঙ্গলে কাজে লাগাচ্ছেন৷

 

আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ অংশে খরাপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত নামিবিয়া৷ এর আগেও এই দেশে একাধিকবার খরা হয়েছে৷ নামিবিয়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্গোলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়েতেও চলছে খরা৷
আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ অংশে খরাপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত নামিবিয়া৷ এর আগেও এই দেশে একাধিকবার খরা হয়েছে৷ নামিবিয়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্গোলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়েতেও চলছে খরা৷
আফ্রিকা মহাদেশে এ বার খরা পরিস্থিতি আরও তীব্র করেছে বিশ্ব আবহাওয়ার এল নিনো পরিস্থিতি৷
আফ্রিকা মহাদেশে এ বার খরা পরিস্থিতি আরও তীব্র করেছে বিশ্ব আবহাওয়ার এল নিনো পরিস্থিতি৷

 

General Knowledge: বলুন তো কোন দেশের ক্যালেন্ডারে ১ বছরে ১৩ টা মাস? সেখানে এখনও চলছে ২০১৭ সাল! সে দেশের নাম জানেনই না ৯৯% মানুষ

বিশ্বে বৈচিত্র্যের শেষ নেই৷ বিশ্বাস, অনুভূতি, সংস্কৃতির দিক দিয়ে প্রচুর পার্থক্য থাকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে৷ তবে সাধারণত ক্যালেন্ডারের দিক দিয়ে এক সূত্রে বাঁধা থাকে সব দেশ৷ কিন্তু সেখানেও আছে ভিন্নতা৷ বিশ্বে এমন দেশও আছে যেখানে এক বছরে আছে ১৩ টা মাস৷ শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি৷ এখানেই শেষ নয়৷ এই দেশ ৭ বছর পিছিয়ে আছে বিশ্বের বাকি অংশের তুলনায়৷

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও৷ সেখানে বলা হয়েছে ইথিওপিয়ার নিজস্ব ক্যালেন্ডারে আছে ১৩ টা মাস৷ ত্রয়োদশতম মাসে মাত্র ৫ দিন আছে৷ লিপ ইয়ারে থাকে ৬ দিন৷ বিশ্বের বাকি অংশে ২০২৪ এসে গেলেও ইথিওপিয়ায় নতুন বছর শুরু হবে ১১ সেপ্টেম্বর৷ এই পার্থক্যের কারণ হল ইথিওপিয়া এখনও প্রাচীন বর্ষপঞ্জী বা ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে৷ এই বর্ষগণনার হিসেব খ্রিস্টীয় ৫২৫ অব্দে তৈরি করেছিল রোমানরা৷ সেটাই এখনও মেনে চলছে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া৷

ইতিহাসের দিক থেকেও ইথিওপিয়া বৈচিত্রপূর্ণ৷ এটা একমাত্র আফ্রিকান দেশ, যাকে কোনওদিন গ্রেট ব্রিটেন অধিকার করতে পারেনি৷ মাত্র ৬ বছরের জন্য ইতালি জয় করেছিল এই দেশকে৷ পাশাপাশি, এই দেশকে কফির জন্মস্থান হিসেবেও ধরে নেওয়া হয়৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SafalManzil (@motivationallhindii)

যে প্রাচীন ক্যালেন্ডার নিয়ে এত আলোচনা, সেই ইথিওপিয়ান বর্ষপঞ্জীর নাম ‘গিজ ক্যালেন্ডার’৷ মাসের নামের দিক থেকেও গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের থেকে এই বর্ষপঞ্জী আলাদা৷ এই ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসের নাম ‘মেসকেরেম’৷ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের (যে ক্যালেন্ডার বর্তমানে পৃথিবীতে ব্যবহৃত ও প্রচলিত) ১১ সেপ্টেম্বরে নতুন বছর শুরু হয় গিজ ক্যালেন্ডারে৷ মেসকেরেম-এর পর যে মাসগুলি পর পর আসে, সেগুলি হল টিকিমট, হিদার, তাহাস, তির, ইয়াকাটিট, ম্যাগাবিট, মিয়াজিয়া, গিনবট, সেনে, হ্যামলে, নেহাসা এবং শেষ তথা ত্রয়োদশতম মাস প্যাগিউম৷

Cheetahs Set To Roam Free Again In Kuno: বর্ষা শেষে ছাড়া পাবে চিতারা! দাপিয়ে বেড়াবে তারা এবার… দেশের কোথায়?

আফ্রিকা থেকে যে সব চিতাদের ভারতে আনা হয়েছিল, শীঘ্রই তাদের ভাল জায়গায় স্থানান্তরিত করা হবে। মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াতে পারবে তারা। খাঁচার ঘেরাটোপ নয়, জঙ্গলে ছাড়া হবে এই চিতাদের। গত ১ বছর মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে ছিল চিতারা। সেখানে নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা হয়েছে তাদের, জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আফ্রিকা থেকে যে সব চিতাদের ভারতে আনা হয়েছিল, শীঘ্রই তাদের ভাল জায়গায় স্থানান্তরিত করা হবে। মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াতে পারবে তারা। খাঁচার ঘেরাটোপ নয়, জঙ্গলে ছাড়া হবে এই চিতাদের। গত ১ বছর মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে ছিল চিতারা। সেখানে নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা হয়েছে তাদের, জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্বের প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় ট্রান্সলোকেশনের অংশ হিসেবেই আনা হয়েছিল এই চিতাদের। কেন্দ্রের চিতা প্রকল্প স্টিয়ারিং কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আফ্রিকান চিতা এবং তাদের শাবকরা যারা ভারতে জন্মগ্রহণ করেছে, বর্ষার শেষেই তাদের বনাঞ্চলে পাঠানো হবে।
বিশ্বের প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় ট্রান্সলোকেশনের অংশ হিসেবেই আনা হয়েছিল এই চিতাদের। কেন্দ্রের চিতা প্রকল্প স্টিয়ারিং কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আফ্রিকান চিতা এবং তাদের শাবকরা যারা ভারতে জন্মগ্রহণ করেছে, বর্ষার শেষেই তাদের বনাঞ্চলে পাঠানো হবে।
ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট (আইএমডি) অনুসারে, বর্ষা সাধারণত অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মধ্যপ্রদেশের বেশিরভাগ এলাকা থেকে সরে যায়।  একজন কর্মকর্তা বলেছেন, “কমিটির সদস্যরা এবং এনটিসিএ (ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি) কর্মকর্তারা কুনোতে মাঠ পরিদর্শন করেছেন এবং চিতা অবমুক্ত করার সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করেছেন। বৃষ্টি শেষ হলে প্রাপ্তবয়স্ক চিতাগুলিকে পর্যায়ক্রমে বনে ছেড়ে দেওয়া হবে, ডিসেম্বরের পরে শাবক এবং তাদের মাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।”
ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট (আইএমডি) অনুসারে, বর্ষা সাধারণত অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মধ্যপ্রদেশের বেশিরভাগ এলাকা থেকে সরে যায়। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, “কমিটির সদস্যরা এবং এনটিসিএ (ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি) কর্মকর্তারা কুনোতে মাঠ পরিদর্শন করেছেন এবং চিতা অবমুক্ত করার সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করেছেন। বৃষ্টি শেষ হলে প্রাপ্তবয়স্ক চিতাগুলিকে পর্যায়ক্রমে বনে ছেড়ে দেওয়া হবে, ডিসেম্বরের পরে শাবক এবং তাদের মাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।”
 আধিকারিকদের মতে, ২৫টি চিতা, ১৬টি প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২টি শাবককে অন্য  প্রাণীদের রোগ থেকে রক্ষা করার জন্য ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য প্রফিল্যাকটিক ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
আধিকারিকদের মতে, ২৫টি চিতা, ১৬টি প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২টি শাবককে অন্য প্রাণীদের রোগ থেকে রক্ষা করার জন্য ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য প্রফিল্যাকটিক ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
নামিবিয়া থেকে আটটি চিতার প্রথম ব্যাচ ভারতে 2022 সালের সেপ্টেম্বরে চালু করা হয়েছিল এবং 12টি চিতার দ্বিতীয় ব্যাচটি গত ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে উড়েছিল।
নামিবিয়া থেকে আটটি চিতার প্রথম ব্যাচ ভারতে 2022 সালের সেপ্টেম্বরে চালু করা হয়েছিল এবং 12টি চিতার দ্বিতীয় ব্যাচটি গত ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে উড়েছিল।
চিতাগুলিকে প্রাথমিকভাবে বনে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু সেপ্টিসেমিয়ার কারণে তিনজন - তিবিলিসি (নামিবিয়া থেকে) নামে একজন মহিলা এবং দুই দক্ষিণ আফ্রিকান পুরুষ, তেজস এবং সুরাজ মারা যাওয়ার পরে গত বছরের আগস্টে তাদের ঘরে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।
চিতাগুলিকে প্রাথমিকভাবে বনে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু সেপ্টিসেমিয়ার কারণে তিনজন – তিবিলিসি (নামিবিয়া থেকে) নামে একজন মহিলা এবং দুই দক্ষিণ আফ্রিকান পুরুষ, তেজস এবং সুরাজ মারা যাওয়ার পরে গত বছরের আগস্টে তাদের ঘরে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।
প্রজেক্ট চিতা সম্পর্কে সরকারের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুসারে, চিতাদের পিঠে এবং ঘাড়ে মোটা শীতের কোটের নীচে ক্ষত থেকে এই অবস্থার উদ্ভব হয়েছিল, যা ম্যাগটস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল এবং রক্তে সংক্রমণের কারণ হয়েছিল।কর্মকর্তারা এর আগে পিটিআইকে বলেছিলেন যে আফ্রিকান শীতের (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) প্রত্যাশায় ভারতীয় গ্রীষ্ম এবং বর্ষাকালে কিছু চিতার শীতের আবরণের অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি প্রথম বছরে ভারতে প্রাণীদের পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।
প্রজেক্ট চিতা সম্পর্কে সরকারের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুসারে, চিতাদের পিঠে এবং ঘাড়ে মোটা শীতের কোটের নীচে ক্ষত থেকে এই অবস্থার উদ্ভব হয়েছিল, যা ম্যাগটস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল এবং রক্তে সংক্রমণের কারণ হয়েছিল। কর্মকর্তারা এর আগে পিটিআইকে বলেছিলেন যে আফ্রিকান শীতের (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) প্রত্যাশায় ভারতীয় গ্রীষ্ম এবং বর্ষাকালে কিছু চিতার শীতের আবরণের অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি প্রথম বছরে ভারতে প্রাণীদের পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।
স্টিয়ারিং কমিটি গত বছরের ডিসেম্বরে চিতাগুলোকে বনে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করেছিল, কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি।বর্তমানে, শুধুমাত্র একটি চিতা, যার নাম পবন, মুক্তভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন যে তাকে চিহ্নিত করা এবং ধরা কঠিন।

যদিও এই ধরনের "পরীক্ষামূলক" প্রকল্পগুলি চ্যালেঞ্জ এবং প্রত্যাশিত মৃত্যুর সাথে আসে, ভারত এবং আফ্রিকা উভয়ের বিশেষজ্ঞরা চিতাদের দীর্ঘ সময়ের জন্য ঘেরে রাখার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

“ভারতের মাটিতে দুই বছর কাটিয়েও চিতারা সত্যিকার অর্থে বন্য অঞ্চলে বাস করে না। চিতারা দীর্ঘ যাত্রা পছন্দ করে এবং তারা গুরুতর চাপের মধ্যে থাকতে পারে, "ভারতে চিতা পুনঃপ্রবর্তনে সহায়তাকারী একজন আফ্রিকান বিশেষজ্ঞ নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ কথা বলেছেন।
স্টিয়ারিং কমিটি গত বছরের ডিসেম্বরে চিতাগুলোকে বনে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করেছিল, কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। বর্তমানে, শুধুমাত্র একটি চিতা, যার নাম পবন, মুক্তভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন যে তাকে চিহ্নিত করা এবং ধরা কঠিন। যদিও এই ধরনের “পরীক্ষামূলক” প্রকল্পগুলি চ্যালেঞ্জ এবং প্রত্যাশিত মৃত্যুর সাথে আসে, ভারত এবং আফ্রিকা উভয়ের বিশেষজ্ঞরা চিতাদের দীর্ঘ সময়ের জন্য ঘেরে রাখার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। “ভারতের মাটিতে দুই বছর কাটিয়েও চিতারা সত্যিকার অর্থে বন্য অঞ্চলে বাস করে না। চিতারা দীর্ঘ যাত্রা পছন্দ করে এবং তারা গুরুতর চাপের মধ্যে থাকতে পারে, “ভারতে চিতা পুনঃপ্রবর্তনে সহায়তাকারী একজন আফ্রিকান বিশেষজ্ঞ নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ কথা বলেছেন।

রাতেও ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা! ‘এই’ জায়গায় এসি, ফ্রিজ কাজ করছে না, ভয়ঙ্কর অবস্থা

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে গরমের কারণে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। অনেক এলাকায় তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। এত গরমে এসি, কুলার, ফ্রিজের মতো জিনিসগুলো কাজ করছে না। ডিহাইড্রেশন, বমি, ডায়রিয়া প্রভৃতি সমস্যা নিয়ে অনেকে হাসপাতালে ভর্তি।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে গরমের কারণে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। অনেক এলাকায় তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। এত গরমে এসি, কুলার, ফ্রিজের মতো জিনিসগুলো কাজ করছে না। ডিহাইড্রেশন, বমি, ডায়রিয়া প্রভৃতি সমস্যা নিয়ে অনেকে হাসপাতালে ভর্তি।
মালির রাজধানী বামাকো-সহ অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিয়েছে। একে তো এমন গরম, তার উপর দিনের বেশিরভাগ সময় কারেন্ট থাকছে না। এখন গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে মালিতে বরফের চাহিদা বেড়েছে।
মালির রাজধানী বামাকো-সহ অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিয়েছে। একে তো এমন গরম, তার উপর দিনের বেশিরভাগ সময় কারেন্ট থাকছে না। এখন গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে মালিতে বরফের চাহিদা বেড়েছে।
অবস্থা এমন যে দুধ ও রুটির চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বরফের টুকরো। অনেক এলাকায় আইস কিউবের দাম ৫০০ ফ্রাঙ্কে পৌঁছেছে। দাম ক্রমাগত বাড়ছে। মালিতে রুটি এবং দুধের মতো জিনিসের দাম সাধারণত ২০০ ফ্রাঙ্ক পর্যন্ত থাকে।
অবস্থা এমন যে দুধ ও রুটির চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বরফের টুকরো। অনেক এলাকায় আইস কিউবের দাম ৫০০ ফ্রাঙ্কে পৌঁছেছে। দাম ক্রমাগত বাড়ছে। মালিতে রুটি এবং দুধের মতো জিনিসের দাম সাধারণত ২০০ ফ্রাঙ্ক পর্যন্ত থাকে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে রাতের তাপমাত্রাও ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকে। প্রচণ্ড গরমের কারণে জলশূন্যতা, পেট খারাপ, কাশি, জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগ বাড়ছে। অনেক এলাকায় জলের সংকট দেখা দিয়েছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে রাতের তাপমাত্রাও ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকে। প্রচণ্ড গরমের কারণে জলশূন্যতা, পেট খারাপ, কাশি, জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগ বাড়ছে। অনেক এলাকায় জলের সংকট দেখা দিয়েছে।
প্রচণ্ড গরমের কারণে অনেক এলাকায় স্কুল-কলেজ বন্ধ রয়েছে। মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাপপ্রবাহ এড়াতে মানুষকে বরফের টুকরো ব্যবহার করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রচণ্ড গরমের কারণে অনেক এলাকায় স্কুল-কলেজ বন্ধ রয়েছে। মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাপপ্রবাহ এড়াতে মানুষকে বরফের টুকরো ব্যবহার করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Fact Check: সিয়েরা লিওনের সরকারি ভাষা মোটেই বাংলা নয়! জানুন আসল সত্যি

নয়াদিল্লি: সুদূর আফ্রিকার এক দেশ সিয়েরা লিওন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে একটি খবর প্রকাশিত হয়, সিয়েরা লিওনের একটি সরকারি ভাষা নাকি বাংলা ভাষাও। কিন্তু এই তথ্যটি ভুল। News 18 Bangla-র একটি প্রতিবেদনেও এই তথ্যটি তুলে ধরা হয়েছিল। যা ঠিক তথ্য নয়। ভুল তথ্যের জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

ওই প্রতিবেদনগুলিতে তুলে ধরা হয়েছিল, ২০০২ সালে সিয়েরা লিওনের প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডঃ আলহাজি আহমেদ তেজান কাব্বাহ দ্বারা সিয়েরা লিওনের একটি সরকারি ভাষা হয়েছিল বাংলা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, “২০০২ সালে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার পরপরই, দেশটির রাষ্ট্রপতি আহমেদ তেজান কাব্বাহ ঘোষণা করেন যে বাংলাকে এখন থেকে সিয়েরা লিওন প্রজাতন্ত্রের সরকারি ভাষা হিসেবে গণ্য করা হবে শান্তি পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশী সৈন্যদের কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ।”

জানুন তথ্য
জানুন তথ্য

আরও বেশ কয়েকটি সংস্করণে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশি সৈন্যদের শান্তিরক্ষা কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা শুধুমাত্র একটি সম্মানসূচক ভাষা হিসাবে স্বীকৃত ছিল।

কিন্তু আসলে বিষয়টা কী? সিয়েরা লিওনের পর্যটন ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ অনুসারে, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর কারণে দেশে বেশ কয়েকটি ভাষায় কথা বলা হয়। মেন্ডে, টেমনে এবং ক্রিও ভাষা সে দেশে বেশি প্রচলিত এবং ইংরেজি ভাষা স্কুল এবং সরকারি অফিসিয়াল ভাষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ওয়েবসাইটে বাংলা ভাষা সম্পর্কে কিছু উল্লেখ নেই।

ইংরেজি এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা আরও বলে যে ক্রিও, ইংরেজি এবং বিভিন্ন আফ্রিকান ভাষা থেকে উদ্ভূত একটি ভাষা, যা সিয়েরা লিওনের লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা বা সর্বজনীন ভাষা। এছাড়াও ইংরেজি প্রশাসন, শিক্ষা এবং বাণিজ্যে ব্যবহৃত সরকারী ভাষা। কিন্তু সরকারি ভাষা হিসেবে কোথাও বাংলার কোনও চিহ্ন নেই।