পুজোয় গাড়ি কেনার কথা ভাবছেন? ন্যূনতম কত স্যালারি হলে Car Loan পাওয়া যায় ? জেনে নিন

পুজোর সময় নতুন জামা, জুতো তো প্রতিবছরই হয়। এবার গাড়ি হোক। এমন কথা শুনলে মন আনন্দে নেচে ওঠাই স্বাভাবিক। কিন্তু পকেটের যে করুণ দশা। যাঁরা মোটা টাকা বেতন পান, তাঁদের কথা আলাদা। কিন্তু যাঁদের বেতন কম, তাঁরা কী করবেন? কার লোন-ই ভরসা। কিন্তু বেতন কম হলে কী ব্যাঙ্ক কার লোন দেয়?
পুজোর সময় নতুন জামা, জুতো তো প্রতিবছরই হয়। এবার গাড়ি হোক। এমন কথা শুনলে মন আনন্দে নেচে ওঠাই স্বাভাবিক। কিন্তু পকেটের যে করুণ দশা। যাঁরা মোটা টাকা বেতন পান, তাঁদের কথা আলাদা। কিন্তু যাঁদের বেতন কম, তাঁরা কী করবেন? কার লোন-ই ভরসা। কিন্তু বেতন কম হলে কী ব্যাঙ্ক কার লোন দেয়?
এর উত্তর হল, হ্যাঁ। কার লোন পাওয়ার জন্য লাখ টাকা বেতনের দরকার নেই। ব্যাঙ্কগুলির তরফে জানানো হয়েছে, ১৮ হাজার টাকা বেতন হলেই যে কেউ কার লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। সুদের হার সর্বনিম্ন ৯ শতাংশ। তবে গোটাটাই ব্যাঙ্কের উপর নির্ভর করে।
এর উত্তর হল, হ্যাঁ। কার লোন পাওয়ার জন্য লাখ টাকা বেতনের দরকার নেই। ব্যাঙ্কগুলির তরফে জানানো হয়েছে, ১৮ হাজার টাকা বেতন হলেই যে কেউ কার লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। সুদের হার সর্বনিম্ন ৯ শতাংশ। তবে গোটাটাই ব্যাঙ্কের উপর নির্ভর করে।
কার লোনের জন্য কারা আবেদন করতে পারেন: কার লোনের আবেদন করতে চাইলে বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। লোনের পরিমাণ নির্ভর করবে গাড়ির দাম ও বেতনের উপর। কমপক্ষে ২ বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দিতে হবে ব্যাঙ্ককে। সঙ্গে গ্রাহকের নামে ফৌজদারি মামলা থাকলে চলবে না।
কার লোনের জন্য কারা আবেদন করতে পারেন: কার লোনের আবেদন করতে চাইলে বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। লোনের পরিমাণ নির্ভর করবে গাড়ির দাম ও বেতনের উপর। কমপক্ষে ২ বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দিতে হবে ব্যাঙ্ককে। সঙ্গে গ্রাহকের নামে ফৌজদারি মামলা থাকলে চলবে না।
কম বেতনে কত দামের গাড়ি কেনা উচিত: ধরে নেওয়া যাক, মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা। তাহলে এমন গাড়ি পছন্দ করতে হবে যাতে লোনের মেয়াদ কমে সঙ্গে বেশি ইএমআই দিতে না হয়। এক্ষেত্রে ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৫.৫ লক্ষ টাকা দামের মধ্যেই থাকা উচিত। এই রেঞ্জের গাড়িতে খুব বেশি ডাউন পেমেন্ট দিতে হয় না। ইএমআই-ও কম পড়ে। Maruti Suzuki Alto, Maruti S-Presso, Maruti Celerio-এর মতো গাড়ি এই দামের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।
কম বেতনে কত দামের গাড়ি কেনা উচিত: ধরে নেওয়া যাক, মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা। তাহলে এমন গাড়ি পছন্দ করতে হবে যাতে লোনের মেয়াদ কমে সঙ্গে বেশি ইএমআই দিতে না হয়। এক্ষেত্রে ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৫.৫ লক্ষ টাকা দামের মধ্যেই থাকা উচিত। এই রেঞ্জের গাড়িতে খুব বেশি ডাউন পেমেন্ট দিতে হয় না। ইএমআই-ও কম পড়ে। Maruti Suzuki Alto, Maruti S-Presso, Maruti Celerio-এর মতো গাড়ি এই দামের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।
৩০ হাজার টাকা বেতনে Maruti Alto K10 STD-ও কেনা যায়। এক্স শো রুম দাম ৩,৯৯,০০০ টাকা। অন রোড দাম পড়বে ৪,৫৫,২৫৪ টাকা। এখন যদি গ্রাহক ১ লাখ টাকা ডাউন পেমেন্ট করেন, তাহলে ৩,৫৫,২৫৪ টাকার লোন নিতে হবে। ৭ বছর মেয়াদে ৯ শতাংশ হারে এই লোন পাওয়া যাবে খুব সহজেই। কার লোন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী এর জন্য প্রতি মাসে ৫,৭১৬ টাকা ইএমআই দিতে হবে।
৩০ হাজার টাকা বেতনে Maruti Alto K10 STD-ও কেনা যায়। এক্স শো রুম দাম ৩,৯৯,০০০ টাকা। অন রোড দাম পড়বে ৪,৫৫,২৫৪ টাকা। এখন যদি গ্রাহক ১ লাখ টাকা ডাউন পেমেন্ট করেন, তাহলে ৩,৫৫,২৫৪ টাকার লোন নিতে হবে। ৭ বছর মেয়াদে ৯ শতাংশ হারে এই লোন পাওয়া যাবে খুব সহজেই। কার লোন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী এর জন্য প্রতি মাসে ৫,৭১৬ টাকা ইএমআই দিতে হবে।