অগাধ রূপই কাল হল নায়িকার! ডেবিউতে ঝড় তুলেও ডুবল কেরিয়ার, চিনতে পারছেন বাঙালি মায়ের তারকা কন‍্যাকে

Bollywood Actress: অগাধ রূপই কাল হল নায়িকার! ডেবিউতে ঝড় তুলেও ডুবল কেরিয়ার, চিনতে পারছেন বাঙালি মায়ের তারকা কন‍্যাকে

বলিউডে প্রবেশের সময় থেকেই চর্চা শুরু হয় তাঁর রূপ নিয়ে। তাঁর সৌন্দর্যের ছটায় মাত গোটা দেশ। কিন্ত শেষমেশ সেই রূপই কাল হল! অভিনয় জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারলেন না ‘সুন্দরী’ বলে?
বলিউডে প্রবেশের সময় থেকেই চর্চা শুরু হয় তাঁর রূপ নিয়ে। নায়িকার সৌন্দর্যের ছটায় মাত গোটা দেশ। কিন্ত শেষমেশ সেই রূপই কাল হল! অভিনয় জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারলেন না ‘সুন্দরী’ বলে?
তাঁর প্রথম ছবিই সুপারহিট। ‘মিস প‍্যাসিফিক এশিয়া’র খেতাবও পেয়েছেন তিনি। বাবা ছিলেন জার্মান, মা বাঙালি। তাঁর অপার্থিব সৌন্দর্যের জন‍্য খুব তাড়াতাড়ি খ‍্যাতির শিখরে পৌঁছে যান নায়িকা।
তাঁর প্রথম ছবিই সুপারহিট। ‘মিস প‍্যাসিফিক এশিয়া’র খেতাবও পেয়েছেন তিনি। বাবা ছিলেন জার্মান, মা বাঙালি। তাঁর অপার্থিব সৌন্দর্যের জন‍্য খুব তাড়াতাড়ি খ‍্যাতির শিখরে পৌঁছে যান নায়িকা।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মনে করা হয়, অভিনেত্রী হতে গেলে সুন্দরী হতে হবে। সুন্দরী না হলে অভিনেত্রী জগতে প্রতিষ্ঠা পাওয়া যায় না। কিন্তু নায়িকার অভিজ্ঞতা একেবারে অন‍্যরকম। অনেক ভাল চরিত্রই তাঁর হাতছাড়া হয়েছে সৌন্দর্যের জন‍্য।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মনে করা হয়, অভিনেত্রী হতে গেলে সুন্দরী হতে হবে। সুন্দরী না হলে অভিনেত্রী জগতে প্রতিষ্ঠা পাওয়া যায় না। কিন্তু নায়িকার অভিজ্ঞতা একেবারে অন‍্যরকম। অনেক ভাল চরিত্রই তাঁর হাতছাড়া হয়েছে সৌন্দর্যের জন‍্য।
২০০০ সালে মিস এশিয়া প‍্যাসিফিক খেতাব পান দিয়া মির্জা। ২০০১ সালে ‘রেহনা হ‍্যায় তেরে দিল মে’ দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ দিয়ার। প্রথম ছবিতেই মাধবনের সঙ্গে তাঁর রসায়ণ আলোড়ন তুলেছিল দর্শকদের হৃদয়ে।
২০০০ সালে মিস এশিয়া প‍্যাসিফিক খেতাব পান দিয়া মির্জা। ২০০১ সালে ‘রেহনা হ‍্যায় তেরে দিল মে’ দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ দিয়ার। প্রথম ছবিতেই মাধবনের সঙ্গে তাঁর রসায়ণ আলোড়ন তুলেছিল দর্শকদের হৃদয়ে।
ডেবিউ ছবিই বড় হিট হলেও কেরিয়ারে সেভাবে প্রতিষ্ঠা পাননি দিয়া মির্জা। অনেক ভাল চরিত্র তাঁর হাতছাড়া হয়ে যায় সৌন্দর্যের জন‍্য।
ডেবিউ ছবিই বড় হিট হলেও কেরিয়ারে সেভাবে প্রতিষ্ঠা পাননি দিয়া মির্জা। অনেক ভাল চরিত্র তাঁর হাতছাড়া হয়ে যায় সৌন্দর্যের জন‍্য।
এক সাক্ষাত্‍কারে দিয়া মির্জা নিজেই জানিয়েছিলেন একথা। অভিনেত্রী জানান, তিনি যে ধরণের ছবিতে অভিনয় করতে চেয়েছিলেন পরিচালকরা তাঁকে সেইসব ছবিতে কাস্ট করেননি তাঁর চেহারার জন‍্য।
এক সাক্ষাত্‍কারে দিয়া মির্জা নিজেই জানিয়েছিলেন একথা। অভিনেত্রী জানান, তিনি যে ধরণের ছবিতে অভিনয় করতে চেয়েছিলেন পরিচালকরা তাঁকে সেইসব ছবিতে কাস্ট করেননি তাঁর চেহারার জন‍্য।
দিয়া জানিয়েছিলেন, পরিচালকদের মনে হয়েছিল তিনি এতটাই সুন্দর, চরিত্রের সঙ্গে তাঁর চেহারা খাপ খাবে না। এই কারণেই বহু ছবি তাঁর হাতছাড়া হয়।
দিয়া জানিয়েছিলেন, পরিচালকদের মনে হয়েছিল তিনি এতটাই সুন্দর, চরিত্রের সঙ্গে তাঁর চেহারা খাপ খাবে না। এই কারণেই বহু ছবি তাঁর হাতছাড়া হয়।