Personal Loan না কি Credit Card? হঠাৎ টাকার প্রয়োজন পড়লে কোনটা লাভজনক জেনে রাখুন

অনেকেই জরুরি প্রয়োজনের জন্য টাকা আলাদা করে রাখেন। যাকে বলে এমার্জেন্সি ফান্ড। এখন টাকার দরকার, কিন্তু এমার্জেন্সি ফান্ড নেই। তাহলে? এই পরিস্থিতিতে হাতে দুটি বিকল্প থাকে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা পার্সোনাল লোন।
অনেকেই জরুরি প্রয়োজনের জন্য টাকা আলাদা করে রাখেন। যাকে বলে এমার্জেন্সি ফান্ড। এখন টাকার দরকার, কিন্তু এমার্জেন্সি ফান্ড নেই। তাহলে? এই পরিস্থিতিতে হাতে দুটি বিকল্প থাকে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা পার্সোনাল লোন।
দুটোই নিরাপদ বিকল্প। কারণ ক্রেডিট কার্ড বা পার্সোনাল লোন যাই নেওয়া হোক না কেন, কিছু বন্ধক রাখতে হয় না। কিন্তু লাভজনক কোনটা? সবার আগে এটা জানা জরুরি। তাহলে সমস্যায় পড়লে আর হাতড়াতে হবে না।
দুটোই নিরাপদ বিকল্প। কারণ ক্রেডিট কার্ড বা পার্সোনাল লোন যাই নেওয়া হোক না কেন, কিছু বন্ধক রাখতে হয় না। কিন্তু লাভজনক কোনটা? সবার আগে এটা জানা জরুরি। তাহলে সমস্যায় পড়লে আর হাতড়াতে হবে না।
এখন প্রায় সবার কাছেই ক্রেডিট কার্ড থাকে। পকেটে টাকা না থাকলেও কেনাকাটা করা যায় অনায়াসে। বিলও মেটানো যায়। আবার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে এটিএম থেকে তোলা যায় নগদ টাকাও। তবে এর জন্য চার্জ বেশি দিতে হয়। যাই হোক ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিল মেটালে রিওয়ার্ড পয়েন্ট, ভাউচার, গিফট কার্ড, ক্যাশব্যাক ইত্যাদির সুবিধাও মেলে।
এখন প্রায় সবার কাছেই ক্রেডিট কার্ড থাকে। পকেটে টাকা না থাকলেও কেনাকাটা করা যায় অনায়াসে। বিলও মেটানো যায়। আবার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে এটিএম থেকে তোলা যায় নগদ টাকাও। তবে এর জন্য চার্জ বেশি দিতে হয়। যাই হোক ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিল মেটালে রিওয়ার্ড পয়েন্ট, ভাউচার, গিফট কার্ড, ক্যাশব্যাক ইত্যাদির সুবিধাও মেলে।
কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, ক্রেডিট কার্ডে বিল মেটানো মানে মাথায় উপর ঋণের খাঁড়া ঝোলানো। সর্বাধিক ৪৫ দিনের মধ্যে শোধ করতে হবে। নাহলে গুণতে হবে চড়া সুদ। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বকেয়া মিটিয়ে দিলে কোনও সুদ দিতে হবে না।
কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, ক্রেডিট কার্ডে বিল মেটানো মানে মাথায় উপর ঋণের খাঁড়া ঝোলানো। সর্বাধিক ৪৫ দিনের মধ্যে শোধ করতে হবে। নাহলে গুণতে হবে চড়া সুদ। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বকেয়া মিটিয়ে দিলে কোনও সুদ দিতে হবে না।
নগদ টাকার প্রয়োজন মেটাতে পার্সোনাল লোনো নেওয়া যায়। এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র দরকার। গ্রাহক ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন কি না, তাও খতিয়ে দেখবে ব্যাঙ্ক। তারপর মিলবে ঋণ। এর জন্য গ্রাহককে প্রসেসিং ফি-ও দিতে হবে।
নগদ টাকার প্রয়োজন মেটাতে পার্সোনাল লোনো নেওয়া যায়। এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র দরকার। গ্রাহক ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন কি না, তাও খতিয়ে দেখবে ব্যাঙ্ক। তারপর মিলবে ঋণ। এর জন্য গ্রাহককে প্রসেসিং ফি-ও দিতে হবে।
পার্সোনাল লোনের সুদের হার অটো লোন বা হোম লোনের চেয়ে অনেক বেশি। একসঙ্গে পুরো টাকা মিটিয়ে দিয়ে লোন বন্ধ করা যাবে না। এমনটা করলে প্রি পেমেন্ট চার্জ হিসাবে জরিমানাও দিতে হতে পারে। তাছাড়া পার্সোনাল লোনে জিএসটিও দিতে হয়।
পার্সোনাল লোনের সুদের হার অটো লোন বা হোম লোনের চেয়ে অনেক বেশি। একসঙ্গে পুরো টাকা মিটিয়ে দিয়ে লোন বন্ধ করা যাবে না। এমনটা করলে প্রি পেমেন্ট চার্জ হিসাবে জরিমানাও দিতে হতে পারে। তাছাড়া পার্সোনাল লোনে জিএসটিও দিতে হয়।
তাহলে কোনটা সুবিধাজনক? এর উত্তর নির্ভর করছে প্রয়োজনের উপর। যদি অল্প সময়ের জন্য ২০-৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন হয় বা বিয়ের কেনাকাটার জন্য টাকার দরকার হয়, তাহলে ক্রেডিট কার্ডই ভাল। তবে বড় অঙ্কের টাকা ধার হিসাবে নিলে পার্সোনাল লোনই লাভজনক।
তাহলে কোনটা সুবিধাজনক? এর উত্তর নির্ভর করছে প্রয়োজনের উপর। যদি অল্প সময়ের জন্য ২০-৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন হয় বা বিয়ের কেনাকাটার জন্য টাকার দরকার হয়, তাহলে ক্রেডিট কার্ডই ভাল। তবে বড় অঙ্কের টাকা ধার হিসাবে নিলে পার্সোনাল লোনই লাভজনক।