ভারতে সাত হাজারেরও বেশি প্রজাতির ঔষধি গাছ রয়েছে। যা আয়ুর্বেদে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আর এই উদ্ভিদগুলি নানা রোগের চিকিৎসায় দারুণ কার্যকর। এমনকী এই গাছগুলির পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না।

Infertility Problem: সমস্ত ভেষজের জনক, এই ‘জরিবুটি’ গাছ মারণরোগের আয়ুর্বেদিক ‘মরণবাণ’! জানুন

ভারতে সাত হাজারেরও বেশি প্রজাতির ঔষধি গাছ রয়েছে। যা আয়ুর্বেদে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আর এই উদ্ভিদগুলি নানা রোগের চিকিৎসায় দারুণ কার্যকর। এমনকী এই গাছগুলির পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না।
ভারতে সাত হাজারেরও বেশি প্রজাতির ঔষধি গাছ রয়েছে। যা আয়ুর্বেদে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আর এই উদ্ভিদগুলি নানা রোগের চিকিৎসায় দারুণ কার্যকর। এমনকী এই গাছগুলির পরিচয় হয়তো অনেকেই জানেন না।
ফলে রাস্তার ধারে পথে ঘাটে অনাদরে-অবহেলায় বেড়ে ওঠে এই সব ভেষজ উদ্ভিদ। কিন্তু আজ আমরা এমন একটি গাছ সম্পর্কে বলব, যা প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা সাদা কাঁটাযুক্ত লক্ষ্মণ গাছের কথা বলছি।
ফলে রাস্তার ধারে পথে ঘাটে অনাদরে-অবহেলায় বেড়ে ওঠে এই সব ভেষজ উদ্ভিদ। কিন্তু আজ আমরা এমন একটি গাছ সম্পর্কে বলব, যা প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা সাদা কাঁটাযুক্ত লক্ষ্মণ গাছের কথা বলছি।
যা আবার পুত্র জননী নামেও পরিচিত। আবার গুজরাতে এটি পরিচিত হনুমান বেল নামে। এই লক্ষ্মণ গাছ একটি আয়ুর্বেদিক ভেষজ হিসাবে বিবেচিত হয়। আয়ুর্বেদে এটি লক্ষ্মণ বুটি নামে পরিচিত।
যা আবার পুত্র জননী নামেও পরিচিত। আবার গুজরাতে এটি পরিচিত হনুমান বেল নামে। এই লক্ষ্মণ গাছ একটি আয়ুর্বেদিক ভেষজ হিসাবে বিবেচিত হয়। আয়ুর্বেদে এটি লক্ষ্মণ বুটি নামে পরিচিত।
এটি সেবন করলে অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই গাছটি বাড়িতে সঠিক দিশায় লাগিয়ে রাখলে সুখ, সমৃদ্ধি এবং ধন-সম্পদ লাভ হয়। আয়ুর্বেদিক ডা. হর্ষ Local 18-এর সঙ্গে আলাপকালে জানান যে, লক্ষ্মণ গাছের বোটানিক্যাল নাম Ipomoea Sepiaria। এটি অনেক রোগের জন্য উপকারী।
এটি সেবন করলে অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই গাছটি বাড়িতে সঠিক দিশায় লাগিয়ে রাখলে সুখ, সমৃদ্ধি এবং ধন-সম্পদ লাভ হয়। আয়ুর্বেদিক ডা. হর্ষ Local 18-এর সঙ্গে আলাপকালে জানান যে, লক্ষ্মণ গাছের বোটানিক্যাল নাম Ipomoea Sepiaria। এটি অনেক রোগের জন্য উপকারী।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের বক্তব্য, দুই প্রজাতির লক্ষ্মণ গাছ পাওয়া যায়। সাদা ফুলবিশিষ্ট গাছের নাম শ্বেত কণ্টকারি এবং গুজরাতি ভাষায় একে হনুমান বেল বলেও ডাকা হয়ে থাকে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের বক্তব্য, দুই প্রজাতির লক্ষ্মণ গাছ পাওয়া যায়। সাদা ফুলবিশিষ্ট গাছের নাম শ্বেত কণ্টকারি এবং গুজরাতি ভাষায় একে হনুমান বেল বলেও ডাকা হয়ে থাকে।
এখানেই শেষ নয়, বৈদিক জগতে এই ভেষজ গাছের প্রয়োগ সবচেয়ে বেশি। অর্থাৎ এটি বৈদিক জগতেই সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়। আসলে মহিলাদের জরায়ুর সমস্ত রোগ-ত্রুটি দূর করতে সহায়ক। সেই সঙ্গে এই ভেষজ মহিলাদের গর্ভাশয়কে শুদ্ধ করে সেটিকে সন্তান ধারণের যোগ্য করে তোলে।
এখানেই শেষ নয়, বৈদিক জগতে এই ভেষজ গাছের প্রয়োগ সবচেয়ে বেশি। অর্থাৎ এটি বৈদিক জগতেই সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়। আসলে মহিলাদের জরায়ুর সমস্ত রোগ-ত্রুটি দূর করতে সহায়ক। সেই সঙ্গে এই ভেষজ মহিলাদের গর্ভাশয়কে শুদ্ধ করে সেটিকে সন্তান ধারণের যোগ্য করে তোলে।
এর জন্য এই গাছকে পুত্র জননী বলেও ডাকা হয়ে থাকে। ডা. হর্ষ ব্যাখ্যা করেন যে, লক্ষ্মণ গাছ ফোঁড়ার সমস্যা দূর করতে, বিষের প্রভাব কাটাতে, রক্ত ​​পরিশোধন করতে এবং শরীরে রাসায়নিক ও টনিক সরবরাহ করতে দারুণ সাহায্য করে।
এর জন্য এই গাছকে পুত্র জননী বলেও ডাকা হয়ে থাকে। ডা. হর্ষ ব্যাখ্যা করেন যে, লক্ষ্মণ গাছ ফোঁড়ার সমস্যা দূর করতে, বিষের প্রভাব কাটাতে, রক্ত ​​পরিশোধন করতে এবং শরীরে রাসায়নিক ও টনিক সরবরাহ করতে দারুণ সাহায্য করে।