Money Making Tips: অক্টোবর শুধুই পুজোর নয়, টাকা আসারও মাস, এই ৫ সবজি থেকে হবে বিপুল আয়, টাকা গুনে শেষ করা যাবে না

শীতকালে আমাদের দেশে নানারকম সবজির ফলন হয়। অক্টোবর মাসে এখন আর সেভাবে ঠান্ডা পড়ে না ঠিকই, তবে প্রকৃতির দৌলতে চাষাবাদের আদর্শ পরিবেশ কিন্তু এসেই গিয়েছে পুজোর মতোই। দেখে নেওয়া যাক অক্টোবর মাসে চাষ করে কোন কোন সবজি থেকে বিপুল লাভ ঘরে তোলা যায়।
শীতকালে আমাদের দেশে নানারকম সবজির ফলন হয়। অক্টোবর মাসে এখন আর সেভাবে ঠান্ডা পড়ে না ঠিকই, তবে প্রকৃতির দৌলতে চাষাবাদের আদর্শ পরিবেশ কিন্তু এসেই গিয়েছে পুজোর মতোই। দেখে নেওয়া যাক অক্টোবর মাসে চাষ করে কোন কোন সবজি থেকে বিপুল লাভ ঘরে তোলা যায়।
বিটরুটঅক্টোবরের আবহাওয়া বিটরুটের জন্য আদর্শ, এই মাস খুব গরম বা খুব ঠান্ডাও নয়। এই তাপমাত্রা বিটরুট বীজের অঙ্কুরোদগম এবং গাছের বৃদ্ধির জন্য অনুকূল। অক্টোবরে বপন করা বিটরুট গাছ ভালভাবে বেড়ে ওঠে এবং বেশি ফলন হয়। এক হেক্টরে ৩০ থেকে ৪০ কুইন্টাল বিটরুট উৎপাদন করা যায়। অক্টোবরে জন্মানো বিটরুটের গুণমান ভাল হয়। সেগুলো মিষ্টি এবং রসালো হয়। অক্টোবরে বপন করা ফসল শীত আসতে আসতে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় এবং চাহিদার কারণে ভাল দামে বিক্রি করা যায়।
বিটরুট
অক্টোবরের আবহাওয়া বিটরুটের জন্য আদর্শ, এই মাস খুব গরম বা খুব ঠান্ডাও নয়। এই তাপমাত্রা বিটরুট বীজের অঙ্কুরোদগম এবং গাছের বৃদ্ধির জন্য অনুকূল। অক্টোবরে বপন করা বিটরুট গাছ ভালভাবে বেড়ে ওঠে এবং বেশি ফলন হয়। এক হেক্টরে ৩০ থেকে ৪০ কুইন্টাল বিটরুট উৎপাদন করা যায়। অক্টোবরে জন্মানো বিটরুটের গুণমান ভাল হয়। সেগুলো মিষ্টি এবং রসালো হয়। অক্টোবরে বপন করা ফসল শীত আসতে আসতে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় এবং চাহিদার কারণে ভাল দামে বিক্রি করা যায়।
ব্রকোলিএই সবজি হালে জায়গা করে নিয়েছে অনেকেরই পাতে। অক্টোবর মাস ব্রকোলি চাষের জন্যও আদর্শ। শীতকালে ব্রকোলির চাহিদা বাড়ে, ফলে ফসল ভাল বাজার পাবেই। ব্রকোলি ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। অক্টোবর মাসে পোকামাকড়ের উপদ্রব কম থাকে, যার কারণে ফসলের কম ক্ষতি হয়। এর কিছু জাত রোপণের প্রায় ৬০ থেকে ৬৫ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। কিছু কিছু আবার ৭৫ থেকে ৯০ দিন সময় নেয়। ব্রকোলি চাষে হেক্টর প্রতি ১৯ থেকে ২৪ টন ফসল পাওয়া যায়।
ব্রকোলি
এই সবজি হালে জায়গা করে নিয়েছে অনেকেরই পাতে। অক্টোবর মাস ব্রকোলি চাষের জন্যও আদর্শ। শীতকালে ব্রকোলির চাহিদা বাড়ে, ফলে ফসল ভাল বাজার পাবেই। ব্রকোলি ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। অক্টোবর মাসে পোকামাকড়ের উপদ্রব কম থাকে, যার কারণে ফসলের কম ক্ষতি হয়। এর কিছু জাত রোপণের প্রায় ৬০ থেকে ৬৫ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। কিছু কিছু আবার ৭৫ থেকে ৯০ দিন সময় নেয়। ব্রকোলি চাষে হেক্টর প্রতি ১৯ থেকে ২৪ টন ফসল পাওয়া যায়।
মুলোবাজারে উঠতে আরম্ভ করেছে এখন থেকেই। অক্টোবর মাসকে তাই মুলো চাষের উপযুক্ত সময় হিসেবে ধরা হয়। অক্টোবরে বপন করা মুলো সাধারণত ভাল ফলন দেয়। আবহাওয়ার আর্দ্রতা এবং শীতলতা মুলোর শিকড়ের বিকাশের জন্য অনুকূল। অ্যাডভান্সড জাতের মুলো ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। কিছু দেরিতে পাকে, ৬০ থেকে ৭০ দিন সময় লাগতে পারে। এক হেক্টর জমিতে গড়ে ১৫০ থেকে ৩০০ কুইন্টাল মুলো পাওয়া যায়।
মুলো
বাজারে উঠতে আরম্ভ করেছে এখন থেকেই। অক্টোবর মাসকে তাই মুলো চাষের উপযুক্ত সময় হিসেবে ধরা হয়। অক্টোবরে বপন করা মুলো সাধারণত ভাল ফলন দেয়। আবহাওয়ার আর্দ্রতা এবং শীতলতা মুলোর শিকড়ের বিকাশের জন্য অনুকূল। অ্যাডভান্সড জাতের মুলো ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। কিছু দেরিতে পাকে, ৬০ থেকে ৭০ দিন সময় লাগতে পারে। এক হেক্টর জমিতে গড়ে ১৫০ থেকে ৩০০ কুইন্টাল মুলো পাওয়া যায়।
গাজরশীতের সবজি হলেও বাজার মাতায় সারা বছর। অক্টোবর মাস গাজর চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। এই ঋতুতে, খুব বেশি গরম বা খুব বেশি ঠান্ডা নেই, যার কারণে গাজরের শিকড়গুলি ভালভাবে বেড়ে ওঠে। এই মৌসুমে চাষ করা গাজর সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর হয়। শীতকালে গাজরের চাহিদা বেড়ে যায়, যার কারণে বাজারে এগুলোর ভাল দাম পাওয়া যায়। গাজরের গড় ফলন হেক্টর প্রতি ২০ থেকে ৩০ টন, তবে ভাল যত্ন নেওয়া হলে প্রতি হেক্টরে ৪০ টন পর্যন্ত উৎপাদন হতে পারে। বেশিরভাগ জাতের গাজর বীজ বপনের ৭০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।
গাজর
শীতের সবজি হলেও বাজার মাতায় সারা বছর। অক্টোবর মাস গাজর চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। এই ঋতুতে, খুব বেশি গরম বা খুব বেশি ঠান্ডা নেই, যার কারণে গাজরের শিকড়গুলি ভালভাবে বেড়ে ওঠে। এই মৌসুমে চাষ করা গাজর সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর হয়। শীতকালে গাজরের চাহিদা বেড়ে যায়, যার কারণে বাজারে এগুলোর ভাল দাম পাওয়া যায়। গাজরের গড় ফলন হেক্টর প্রতি ২০ থেকে ৩০ টন, তবে ভাল যত্ন নেওয়া হলে প্রতি হেক্টরে ৪০ টন পর্যন্ত উৎপাদন হতে পারে। বেশিরভাগ জাতের গাজর বীজ বপনের ৭০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।
ফুলকপিফুলকপি সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে ভারতে মূলত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ফুলকপির চাষ শুরু হয়। অক্টোবর মাসে ফুলকপি চাষ করে কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। অনেক জাতের কপি বপনের অল্পকালেই বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। এর বিশেষ কিছু জাত প্রতি হেক্টরে ৪০ থেকে ৪৫ টন পর্যন্ত ফসল দেয়।
ফুলকপি
ফুলকপি সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে ভারতে মূলত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ফুলকপির চাষ শুরু হয়। অক্টোবর মাসে ফুলকপি চাষ করে কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। অনেক জাতের কপি বপনের অল্পকালেই বাজারে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। এর বিশেষ কিছু জাত প্রতি হেক্টরে ৪০ থেকে ৪৫ টন পর্যন্ত ফসল দেয়।