Tag Archives: Agriculture News

কম খরচে বেশি লাভ! সামান্য জায়গা থাকলেই করতে পারেন এই চাষ

কম খরচে বেশি আয় করার জন্য ভুট্টা চাষের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। বাড়ির বাগান বা সুপারি বাগানের মাঝে হয় এই চাষ। রাজ্যে দিন প্রতিদিন বৃষ্টির পরিমাণ কমছে।

রসুনের জল পুঁইশাকে স্প্রে করলে কী হয় জানেন ? চমকে যাবেন আপনিও

অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।

New Business Ideas: মাটিতে দাঁড়িয়েই গাছে থেকে পাড়তে পারবেন নারকেল ! দেখে নিন কী করে সম্ভব

বসিরহাট: চাষ প্রথায় চমক! দিন দিন উন্নত প্রজাতির চাষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে৷ সেজন্য বর্তমানে অল্প সময়ে বেশি ফলন যুক্ত ফল চাষের পরিমাণও বাড়ছে। এবার মাত্র তিন ফুটের গাছে ফলছে নারকেল। বসিরহাটের মাটিতে তিন ফুট উচ্চতার নারকেল গাছে ফলছে নারকেল।

এই নারকেল চাষ তেমনভাবে এলাকায় প্রসিদ্ধ না হলেও উন্নত প্রজাতির বেশি ফলন যুক্ত নারকেল গাছ বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন অনেকেই।সাধারণত নারকেল গাছের কথা বললেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশাল লম্বা একটি গাছ। এ গাছের একদম উপরের দিকে থাকে ফল। কিন্তু ধরুন কেউ মাটিতে দাঁড়িয়েই নারকেল পাড়ছে?

আরও পড়ুন: মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগে ৩.৬ লাখ টাকা রিটার্ন, পোস্ট অফিসের এই স্কিমের হিসেব বুঝে নিন

নারকেলগুলো মাটি থেকে কয়েক ফুট উঁচুতে ঝুলছে। না, কোনও কাল্পনিক কথা নয়, সত্যিই এমন গাছ রয়েছে আর তা বসিরহাটেই।

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং নামে একটি উদ্যানে শোভা পাচ্ছে এমন ধরনের গাছ। যা গঙ্গাবর্ধন নারকেল হিসেবে পরিচিত। এই গাছ প্রচলিত নারকেল গাছের তুলনায় উচ্চতায় অনেক ছোট অবস্থা থেকে ফলন দেয় পাশাপাশি ফলনের সংখ্যাও বেশি হয়। তবে আপনি বাড়ির বাগানের শোভা বৃদ্ধির পাশাপাশি অল্প সময়ে অধিক নারকেল পেতে এই নারকেল গাছের চারা চাষ করতে পারেন।

আরও পড়ুন: রাম নবমীর জন্য বুধবার কি ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে কলকাতায় ?

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের হংকং পার্কের উদ্যোক্তা অমিনুর ইসলাম তার ৬০ বিঘা জমির মধ্যে কয়েক বিঘা জমিতে এই নারেকেল গাছের চাষ করেছেন।একই সাথে তিনি যেমন ডাব এবং নারকেলের ফলন করছেন তেমনি ভাবে তিনি নতুন চারা তৈরি করে বিক্রিও করছেন। ফলে তার লাভ হচ্ছে দু’ ভাবে, ফল ও চারা বিক্রি করে।

জুলফিকার মোল্যা

Money Making Tips: স্ট্রবেরি থেকে বাড়িতে আসবে প্রচুর টাকার, দেখে নিন কীভাবে

স্ট্রবেরি চাষে লাভের দিশা দেখছেন বসিরহাটের যুবক নুরুদ্দিন। বাড়িতে কিংবা কিছুটা চাষযোগ্য জমি থাকলে এবার খুব সহজে চাষ করতে পারবেন স্ট্রবেরি। আর বসিরহাটের মাটিতেই এই দামি ফলের চাষ করে ভাল আয়ের মুখ দেখলেন বসিরহাটের বিবিপুরের যুবক নুরুদ্দিন পাহাড়।
স্ট্রবেরি চাষে লাভের দিশা দেখছেন বসিরহাটের যুবক নুরুদ্দিন। বাড়িতে কিংবা কিছুটা চাষযোগ্য জমি থাকলে এবার খুব সহজে চাষ করতে পারবেন স্ট্রবেরি। আর বসিরহাটের মাটিতেই এই দামি ফলের চাষ করে ভাল আয়ের মুখ দেখলেন বসিরহাটের বিবিপুরের যুবক নুরুদ্দিন পাহাড়।
মূলত এই ফল বাংলা কার্তিক-অগ্রাহায়ণ মাসে রোপন করতে হয় যা ফল পাওয়া যায় প্রায় চৈত্রের মাঝামাঝি পর্যন্ত। স্ট্রবেরি একটি দামি ও পুষ্টিকর ফল সেজন্য এর বাজারে চাহিদা সারা বছরই থাকে।
মূলত এই ফল বাংলা কার্তিক-অগ্রাহায়ণ মাসে রোপন করতে হয় যা ফল পাওয়া যায় প্রায় চৈত্রের মাঝামাঝি পর্যন্ত। স্ট্রবেরি একটি দামি ও পুষ্টিকর ফল সেজন্য এর বাজারে চাহিদা সারা বছরই থাকে।
বসিরহাটের বিবিপুরের গোল্ডেন নার্সারির উদ্যোক্তা প্রায় দশ কাটা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে ভালো আয়ের পথ দেখেছেন। এই ফল চাষের পরিমাণ আগামীতে আরও বড় পরিসরে করবেন বলে জানান তিনি।
বসিরহাটের বিবিপুরের গোল্ডেন নার্সারির উদ্যোক্তা প্রায় দশ কাটা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে ভালো আয়ের পথ দেখেছেন। এই ফল চাষের পরিমাণ আগামীতে আরও বড় পরিসরে করবেন বলে জানান তিনি।
স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।

স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।
বসিরহাটের এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরি টবে চাষ করা হল। যার ফলনও বেশ ভাল হয়েছে। তবে চাইলে এটি চাষের জমি কিংবা ছাদ বাগানেও সম্ভব। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে।
বসিরহাটের এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরি টবে চাষ করা হল। যার ফলনও বেশ ভাল হয়েছে। তবে চাইলে এটি চাষের জমি কিংবা ছাদ বাগানেও সম্ভব। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে।
স্ট্রবেরির জন্য রোদ আর শিশির দুটোই ভীষণ দরকার। ফুল থেকে ফল হওয়ার পরে ফল কোনও ভাবেই মাটির স্পর্শ করতে পারে। ফল যদি মাটি স্পর্শ করে তাহলে সেই ফল পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য গাছের ফুলের নিচের অংশে একটু খড় দেওয়া দরকার। সব মিলিয়ে একটু পরিচর্যা ও যত্নের মাধ্যে সাধের বাগান ভরে উঠবে স্ট্রবেরিতে।
স্ট্রবেরির জন্য রোদ আর শিশির দুটোই ভীষণ দরকার। ফুল থেকে ফল হওয়ার পরে ফল কোনও ভাবেই মাটির স্পর্শ করতে পারে। ফল যদি মাটি স্পর্শ করে তাহলে সেই ফল পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য গাছের ফুলের নিচের অংশে একটু খড় দেওয়া দরকার। সব মিলিয়ে একটু পরিচর্যা ও যত্নের মাধ্যে সাধের বাগান ভরে উঠবে স্ট্রবেরিতে।

Agriculture News: লিচুতে ভরে উঠবে গাছ, শুধু এই নিয়মটা মানুন

মালদহ: কীট-পতঙ্গের পরাগ সংযোগের ফলে মধু তৈরি হয় লিচুর মুকুলে। এই আঠা বা মধু আবার লিচুর ফলনের জন্য ক্ষতিকর। অর্থাৎ মুকুলে মধু থাকলে পর্যাপ্ত পরিমাণে গুটি আসে না। লিচুর ফলন কম হয়। তাই এই সময়ে লিচু চাষিদের বাগানে জল স্প্রে করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু চলতি মরশুমে লিচুর মুকুল থেকে গুটি আসার সময়ে মালদহে বৃষ্টি হয়েছে, যা লিচু চাষের পক্ষে অনুকূল।

আর‌ও পড়ুন: ইনডোর গেম টেবিল টেনিসে ঝুঁকছে নতুন প্রজন্ম

কৃষি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন এই বৃষ্টির ফলে, মুকুলের মধ্যে যে সমস্ত আঠা বা মধু ছিল তা ধুয়ে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। এতে লিচুর গুটি আসতে আর কোন‌ও সমস্যা হবে না। এমনকি গত কয়েকদিন ধরে মালদহ জেলা জুড়ে বৃষ্টিপাত হলেও আকাশ পরিষ্কার থেকেছে। রোদ ঝলমলে পরিবেশ মাঝেমধ্যেই দেখা দিয়েছে। এই ধরনের আবহাওয়া লিচু চাষের পক্ষে অনুকূল, বলছেন উদ্যান পালন দফতরের কর্তারা। মালদহ জেলা উদ্যান পালন দফতরের আধিকারিক সামন্ত লায়েক বলেন, বৃষ্টির জন্য লিচুর মুকুল পরিষ্কার হচ্ছে। মধু বা আঠা ধুয়ে যাচ্ছে।‌ এতে লিচুর গুটি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। এই সময় আমরা কৃষকদের লিচু বাগানে জল স্প্রে করার পরামর্শ দিয়ে থাকি। বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় আর জল স্প্রে করতে হবে না।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

মালদহ জেলায় রাজ্যের সবচেয়ে বেশি লিচু চাষ হয়ে থাকে। মূলত কালিয়াচক অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি লিচু চাষ হয়। কালিয়াচক-১, কালিয়াচক-২, কালিয়াচক- ৩ ও রতুয়া-১ ব্লকে জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি লিচু চাষ হয়। এই বছর মালদা জেলায় মোট ১৬০০ হেক্টর জমিতে লিচু চাষ হয়েছে। জেলায় মূলত বোম্বাই ও গুটি প্রজাতির লিচু চাষ হয়। গত বছর মালদহ জেলায় লিচুর ফলন হয়েছিল ১৪ হাজার ২০০ মেট্রিক টন। এই বছর জেলার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বাগানগুলিতে ভাল মুকুল এসেছে। এমনকি এখন পর্যন্ত আবহাওয়া লিচু চাষের পক্ষে অনুকূল। যদি কোন‌ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হয় এবং আগামীতেও আবহাওয়া অনুকূল থাকে তাহলে এই বছর মালদহ জেলায় প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন লিচু উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

হরষিত সিংহ

Agriculture News: এই বেগুন চাষ করলে বছরে ১২ মাস’ই ফলন পাবেন!

দক্ষিণ দিনাজপুর: মুক্তকেশি বেগুন সহ বিভিন্ন জাতের বেগুন চাষ করে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠার স্বপ্নে বিভোর দক্ষিণ বালুরঘাট ব্লকের হলদিডাঙা এলাকার চাষি প্রশান্ত কুমার মণ্ডল। ভাল লাভ পাওয়ায় ক্রমশ ধান চাষ ছেড় এই জাতের বেগুন চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা।

মুক্তকেশি বেগুনের প্রজাতিটি সারাবছর চাষ করলে ফলন পাওয়া যায় ব্যাপকহারে। গাছ মাঝারি আকৃতির হয়। এলাকায় গেলেই দেখা যায়, মাঠে এখন শুধুই সবুজের সমারোহ। এই বেগুন গাছ বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছেয়ে আছে। নিবিড় সবুজের ভেতর উঁকি দিচ্ছে ছোট-বড় নানা আকারের বেগুন।

আর‌ও পড়ুন: গোর্খাদের সংসারী পুজোয় মেতে উঠল প্রকৃতি, বসন্তের রঙে রঙিন ডুয়ার্স

মুক্তকেশি বেগুন গাছের ডালপালা পাতলা ও ছড়ানো হয়। গাছ উচ্চতায় প্রায় ২২ ইঞ্চি লম্বা হয়। আকৃতি খাটো প্রকৃতির। প্রতিটি ডালে ৫-৬টি করে পাতা থাকে। বেগুনের ফল ডিম্বাকৃতির, বেষ্টনি বেগুনি। প্রতিটি বেগুন ৩.৫ ইঞ্চি লম্বা হয়। স্বল্প খরচে অধিক লাভ এই জাতের বেগুন চাষে। চারা তৈরি করে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। শীতকালীন, গ্রীষ্মকালীন ও বারোমাস-ই বেগুন চাষ হয় এবং ফলন পাওয়া যায়। বেগুনের মধ্যে লম্বা ফল, গোলাকার ও লম্বা- এই তিন ধরনের বেগুন পাওয়া যায়।

এই বিষয়ে বেগুন চাষি প্রশান্ত কুমার মণ্ডল জানান, প্রায় ১০-১২ বছর ধরে ১ বিঘা জমিতে চার প্রজাতির বেগুন চাষ করছেন। মুক্তকেশি, কাটালি, হাজারি, বাংলাদেশি কাটালি। বীজ বোনা থেকে প্রায় তিন চার মাস সময় লাগে পূর্ণাঙ্গ বেগুন হতে। পাইকারি ২০-২৫ টাকা দরে বিক্রি হয় এই বেগুন।

বেগুন চাষের জন্য প্রথমে বীজতলায় চারা তৈরি করে তা মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। বীজতলা এমন স্থানে তৈরি করতে হবে যেখানে বৃষ্টির জল দাঁড়াবে না অর্থাৎ সুনিষ্কাশিত হতে হবে। সর্বদা আলো বাতাস
পায় যেন, অর্থাৎ ছায়ামুক্ত হতে হবে। সাধারণত মাঠের জমি তৈরির জন্য ৪-৫ বার চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। ৩৫-৪৫ দিন বয়সের চারা রোপণের উপযোগী হয়। এ সময় চারাতে ৫-৬টি পাতা গজায় এবং চারা প্রায় ১৫ সেমি লম্বা হয়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

প্রয়োজনে দু’মাস পর্যন্ত চারা বীজতলার রেখে দেওয়া যায়। চারা তোলার সময় যাতে শিকড় নষ্ট না হয় সেজন্য চারা তোলার ১-২ ঘণ্টা আগে বীজতলায় জল দিয়ে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে। চারা রোপণ মাটির উর্বরতা ও উৎপাদন মরশুমের উপর নির্ভর করে। জমিতে চারা লাগানোর পর পরই যাতে চারা শুকিয়ে না যায় সে জন্য সম্ভব হলে বিকালের দিকে চারা লাগানো উচিৎ। বেগুন চাষ করতে যে ধরনের মাটির প্রয়োজন সেই মাটি তৈরি করতে অনেকটাই খাটনির পাশাপাশি খরচও রয়েছে। এর ফলে বেগুন চাষ করে কতটা লাভের মুখ দেখবে, চলতি বছরে বেগুন চাষিরা সেটাই দেখার বিষয়।

সুস্মিতা গোস্বামী

Agriculture News: বসন্তের বৃষ্টিতে আম নিয়ে সংশয়ের মেঘ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আম কে বলা হয় ফলের রাজা। আর গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই আম চাষ হয়। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টি হয়েছে জেলায়। আর তাতেই চাষে ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এখানকার কৃষকরা।

আরও পড়ুন: ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্ছে গলা, বিশ্ব জল দিবসে সঙ্কট নিয়ে গভীর আলোচনা

ঝড়ো হওয়ার সঙ্গে অসময়ের এই বৃষ্টিতে আমের মুকুল ঝরে যেতে পারে বলে আশঙ্কা। পাশাপাশি এই মেঘলা আবহাওয়ায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটতে পারে। তাই কৃষি বিশেষজ্ঞরা এই মুহূর্তে নিয়মিত আম গাছে ছত্রাক নাশক স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এই সময়ের মধ্যে আমের মুকুল না ফুটলে কৃষি বিষয় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিথিন গ্রুপের কীটনাশকের সঙ্গে ছত্রাকনাশক ২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে মিশিয়ে টানা স্প্রে করতে হবে। আর তার ফলেই ছত্রাক সংক্রমনের আশঙ্কা অনেকটাই এড়ানো যাবে। কিন্তু এই সময়ে কোনও ব্যাবস্থা না নিলে পরবর্তীতে আমের ফলন বাধাগ্রস্থ হতে পারে। মেঘলা আবহাওয়া থাকলে বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলে সালফার জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন, থিওভিট কুমলাস ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। এছাড়া যে সমস্ত গাছগুলতে এখন পর্যন্ত মুকুল দেখা যাচ্ছে না সেগুলোতে মুকুল আসার সম্ভাবনা অনেক কম। আর যেসব এলাকায় বৃষ্টিপাত হয় নি সেসব এলাকায় সেচ দেওয়া যেতে পারে। এতে ফলন ভাল হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। মনে রাখতে হবে বৃষ্টি শেষ হলে কড়া রোদে এসব ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

সুমন সাহা

Money Making Tips: পাতি লেবু থেকে প্রতি মাসে আয় হবে মুঠো মুঠো টাকা ! দেখে নিন কীভাবে

কম বেশি পাতি লেবু অনেকেই খেয়ে থাকেন । এছাড়াও গরমকালে এমনিতেই লেবুর চাহিদা থাকে তুঙ্গে । ভাত হোক বা শরবত, তার সঙ্গে এক টুকরো লেবু খেতে পছন্দ করেন অনেকেই।
কম বেশি পাতি লেবু অনেকেই খেয়ে থাকেন । এছাড়াও গরমকালে এমনিতেই লেবুর চাহিদা থাকে তুঙ্গে । ভাত হোক বা শরবত, তার সঙ্গে এক টুকরো লেবু খেতে পছন্দ করেন অনেকেই।
এছাড়াও বিশেষজ্ঞদের মতে লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ , যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে কাজে লাগে । সবমিলিয়ে বছরের প্রায় সবসময়ই বাজারে লেবুর চাহিদা থাকে ভালই ।
এছাড়াও বিশেষজ্ঞদের মতে লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ , যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে কাজে লাগে । সবমিলিয়ে বছরের প্রায় সবসময়ই বাজারে লেবুর চাহিদা থাকে ভালই ।
তাই লেবু সম্পর্কে সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে যদি পাতি লেবু চাষ করা যায় তাহলে প্রত্যেক মাসে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
তাই লেবু সম্পর্কে সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে যদি পাতি লেবু চাষ করা যায় তাহলে প্রত্যেক মাসে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
তবে সাধারণ পাতি লেবু নয় । পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার পানুহাটের দেবারুণ নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে ক্যালকাটা পাতি লেবু। এই ক্যালকাটা পাতি লেবু চাষ করেই অধিক টাকা উপার্জন করা সম্ভব বলে জানাচ্ছেন দেবারুণ নার্সারির কর্ণধার।
তবে সাধারণ পাতি লেবু নয় । পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার পানুহাটের দেবারুণ নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে ক্যালকাটা পাতি লেবু। এই ক্যালকাটা পাতি লেবু চাষ করেই অধিক টাকা উপার্জন করা সম্ভব বলে জানাচ্ছেন দেবারুণ নার্সারির কর্ণধার।
এই লেবু গাছটি খুব বেশি বড় হয়না, তবে ছোট গাছেই পাওয়া যাবে অধিক ফলন। এই ক্যালকাটা পাতি লেবু গাছ থেকে বছরে ২৫০ থেকে ৩০০ পিস লেবু পাওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছেন নার্সারির কর্ণধার।
এই লেবু গাছটি খুব বেশি বড় হয়না, তবে ছোট গাছেই পাওয়া যাবে অধিক ফলন। এই ক্যালকাটা পাতি লেবু গাছ থেকে বছরে ২৫০ থেকে ৩০০ পিস লেবু পাওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছেন নার্সারির কর্ণধার।
এই ক্যালকাটা পাতি লেবু গাছের দাম রাখা হয়েছে ১০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা পর্যন্ত। নার্সারির কর্ণধার দেবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কথায়, এখন এই গাছ নিয়ে পরিচর্যা শুরু করলেই আগামী বৈশাখ মাসের মধ্যেই ব্যাপক ফলন পাওয়া যাবে ।গাছ কেনার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন, 74781 59992 এই নাম্বারে।
এই ক্যালকাটা পাতি লেবু গাছের দাম রাখা হয়েছে ১০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা পর্যন্ত। নার্সারির কর্ণধার দেবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কথায়, এখন এই গাছ নিয়ে পরিচর্যা শুরু করলেই আগামী বৈশাখ মাসের মধ্যেই ব্যাপক ফলন পাওয়া যাবে ।গাছ কেনার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন, 74781 59992 এই নাম্বারে।

Money Making Tips: গরমে শুরু করুন এই ব্যবসা, লাভ হবে দ্বিগুণ! করতে হবে না টাকার চিন্তা

কোচবিহার: চাষ আবাদের মাধ্যমে যে কোনও কৃষক অধিক আর্থিক লাভবান হতে পারবেন। তবে গরমের চাষ করতে কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় অধিকাংশ কৃষককে। তবে এই মরশুমে এই বিশেষ ধরনের ফুল চাষ করে অধিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব।

এই চাষ করতে খুব একটা বেশি সময় এবং খুব একটা বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। তবে সঠিক পদ্ধতি ও সঠিক উপায় অবলম্বন করে এই চাষ করতে হবে। তবে যে কোনও কৃষক লাভের মুখ দেখতে পারবেন খুব সহজেই।

আরও পড়ুন: পাইপ লাইনে বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে রান্নার গ্যাস! লাগবে না সিলিন্ডার!

এই ফুলের চাহিদা বছরের সব সময় দেখতে পাওয়া যায়। তাই এই ফুল গাছের চাষ করে সারাটা বছর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। কোচবিহারের এক কৃষক এই চাষ করে আর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছেন দীর্ঘ সময় ধরে।

ফুল চাষি দুলাল সরকার জানান, “এই ফুল গাছের খুব একটা বেশি রোগের সংক্রমণ দেখতে পাওয়া যায় না। এবং এই ফুলের প্রচুর ভিন্নতা রয়েছে। তাই সব ধরনের ফুল মিশিয়ে চাষ করলে অনেকটাই বেশি লাভ করা সম্ভব। এই ফুল খুব সহজেই চাষ করা যায়। এছাড়া কোন মানুষ যদি স্বল্প জায়গায় চাষ করতে চায় তবে এই ফুল গাছ খুব ভাল। বছরের সব সময় এই ফুল গাছ চাষ করা সম্ভব। এবং এই ফুল গাছ সারা বছর ফুল দিতেই থাকে। তাই ফুল বিক্রি নিয়ে খুব একটা বেশি সমস্যায় পড়তে হয় না। কৃষক থেকে শুরু করে যেকোন মানুষ এই চাষ করতে পারবেন খুব সহজেই। এছাড়া এই ফুল গাছের চারা বিক্রি করেও লাভের মুখ দেখা সম্ভব।”

আরও পড়ুন: বছরে খরচ ৩৯৬ টাকা, পাওয়া যাবে ১০ লক্ষ টাকা; Post Office-এর এই বিমা পলিসির কথা জানেন?

তিনি আরো জানান, “এক একটি গাছের চারা ৫০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হয়ে থেকে বাজারে। এছাড়াও জবা ফুল গাছের অন্যান্য অনেক গুণাবলী রয়েছে। তবে যে কেউ স্বল্প সময়েই এই ফুল চাষ করে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হয়ে উঠতে পারবে। তবে এই জবা ফুল গাছের চাষে শুধুই জৈব সারই প্রয়োগ করতে হয়। রাসায়নিক সার প্রয়োগ করলে এই গাছ খুব তাড়াতাড়ি মরে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এই জবা ফুলের চারা ও ফুলের দারুণ চাহিদা থাকে বাজারে।” তাই গরমের মরশুমে এই চাষ করে যেকোন কৃষক অধিক লাভবান হতে পারবেন সহজেই।

Sarthak Pandit

সুন্দরবনের মাটিতে ফলছে সবুজ, লাল ও কালো রঙের ‘এই’ ফল, মোটা টাকা লাভ করছেন চাষিরা

দক্ষিণ ২৪পরগনা‌ : আঙুর বিদেশি ফল হলেও জনপ্রিয় আর এই ফল চাষ করে সফল দক্ষিণ ২৪ জেলার তিলপিতে একজন চাষি। চিন, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, ফ্রান্স, স্পেন, তুরস্ক, চিলি, আর্জেন্টিনা, ইরান ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশগুলোতেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হলেও ফলটি প্রায় সারা বিশ্বেই জনপ্রিয়।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন বাজারেও পাওয়া যায় সবুজ ও লাল বা কালো রঙের আঙ্গুর। প্রায় সর্বত্রই এই ফলটির চাহিদা থাকলেও আবহাওয়া, মাটি ও বাণিজ্যিক চাষের জ্ঞানের অভাবসহ নানা কারণে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার এই ফল চাষের আগ্রহ খুব একটা দেখা যায়না।

আরও পড়ুন: হাতে ৩ লাখ টাকা আছে? দেখে নিন Post Office MIS বেশি ভাল হবে না ব্যাঙ্কের Fixed Deposit

তবে এই চাষি আঙুরের পাশাপাশি আরও কিছু বিদেশি ফলেরও চাষ করেছেন। এক সময় তার চিন্তায় আসে যে আঙ্গুর উৎপাদনের চেষ্টা করবেন তিনি। এরপর তিনি বিভিন্ন

আরও পড়ুন: এই রিচার্জ করালেই এবার আপনিও বিনামূল্যে দেখতে পাবেন Netflix এবং Hotstar

মাধ্যমে দিয়ে আঙুরের চারা সংগ্রহ করে তার নিজের বাগানে চাষ শুরু করেন। ফলনটাও মোটামুটি বেশ ভাল হয়েছে। ফলের স্বাদও বেশ ভাল। সাধারণত আঙ্গুর চাষের জন্য এমন জায়গা দরকার হয় যেখানে পরিমাণ মতো বৃষ্টি হতে হবে। কিন্তু আবার মাটিতে জল জমে থাকবে না। আবার আবহাওয়া হতে হবে শুষ্ক ও উষ্ণ থাকেতে হবে। আবার লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে আঙুর পাকার সময় বৃষ্টি হলে আঙ্গুরের গুণাগুণ-সহ আকৃতি নষ্ট হয়ে যায়। আবার আঙ্গুর পাখি খেয়ে ফেলে বলে এ নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

সুমন সাহা