বিস্ফোরক তথ্য সামনে চলে এল!

Sandip Ghosh-RG Kar Case: কাকে আড়াল করতে চেয়েছিলেন সন্দীপ-অভিজিৎ? বিস্ফোরক তথ্য সামনে, আদালতে ভয়ঙ্কর দাবি

কলকাতা: আরজি কর ধর্ষণ ও খুনে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্যের উল্লেখ রয়েছে বলে খবর।
কলকাতা: আরজি কর ধর্ষণ ও খুনে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্যের উল্লেখ রয়েছে বলে খবর।
সিবিআইয়ের দাবি, সন্দীপ ও অভিজিৎ-দুজনই অত্যন্ত প্রভাবশালী, এঁদের জামিন হলে প্রভাব খাটিয়ে সাক্ষীদের প্রভাবিত করবেন। প্রমাণ লোপাট করবেন। এরা খুন ও ধর্ষণের ঘটনাকে সুইসাইড বলে চালানোর চেষ্টা করেছিলেন। এমনকী তথ্য প্রমাণ নষ্ট করে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে আড়ালের চেষ্টা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এটা বৃহত্তর ষড়যন্ত্র, খুন ও ধর্ষণ।
সিবিআইয়ের দাবি, সন্দীপ ও অভিজিৎ-দুজনই অত্যন্ত প্রভাবশালী, এঁদের জামিন হলে প্রভাব খাটিয়ে সাক্ষীদের প্রভাবিত করবেন। প্রমাণ লোপাট করবেন। এরা খুন ও ধর্ষণের ঘটনাকে সুইসাইড বলে চালানোর চেষ্টা করেছিলেন। এমনকী তথ্য প্রমাণ নষ্ট করে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে আড়ালের চেষ্টা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এটা বৃহত্তর ষড়যন্ত্র, খুন ও ধর্ষণ।
প্রসঙ্গত, জেলে গিয়ে দুজনকে টানা তিন দিন জেরা করে সিবিআই। কিন্তু সন্দীপ ও অভিজিৎ দুজনই অসহযোগিতা করেছেন বলে অভিযোগ করেছে সিবিআই।
প্রসঙ্গত, জেলে গিয়ে দুজনকে টানা তিন দিন জেরা করে সিবিআই। কিন্তু সন্দীপ ও অভিজিৎ দুজনই অসহযোগিতা করেছেন বলে অভিযোগ করেছে সিবিআই।
আদালতে সিবিআই জানিয়েছে, টালা থানার ডিভিআর, সিসিটিভি, হার্ড ডিস্ক, মোবাইল ফোন সিএফএসএল আসা থেকে রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেখান থেকে পরিষ্কার, অভিযুক্তরা যাঁদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন, তার মাধ্যমে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল।
আদালতে সিবিআই জানিয়েছে, টালা থানার ডিভিআর, সিসিটিভি, হার্ড ডিস্ক, মোবাইল ফোন সিএফএসএল আসা থেকে রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেখান থেকে পরিষ্কার, অভিযুক্তরা যাঁদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন, তার মাধ্যমে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল।
এখনও পর্যন্ত টেলিফোনে কথা ও বিভিন্ন সাক্ষীর বয়ান নেওয়ার পর ফের অভিজিৎ ও সন্দীপকে জেরার প্রয়োজন বলে দাবি করেছে সিবিআই।
এখনও পর্যন্ত টেলিফোনে কথা ও বিভিন্ন সাক্ষীর বয়ান নেওয়ার পর ফের অভিজিৎ ও সন্দীপকে জেরার প্রয়োজন বলে দাবি করেছে সিবিআই।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার শিয়ালদহ আদালত থেকে সন্দীপ ঘোষ, অভিজিৎ মণ্ডলকে জেলে গিয়ে জেরা করার অনুমতি পায় সিবিআই। টালা থানার ভিডিও ফুটেজ ও দুজনের মোবাইল ফোনের ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে জেরা করা হয় বলে সূত্রের খবর।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার শিয়ালদহ আদালত থেকে সন্দীপ ঘোষ, অভিজিৎ মণ্ডলকে জেলে গিয়ে জেরা করার অনুমতি পায় সিবিআই। টালা থানার ভিডিও ফুটেজ ও দুজনের মোবাইল ফোনের ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে জেরা করা হয় বলে সূত্রের খবর।
সিবিআই আদালতে জানিয়েছে, সন্দীপ ও অভিজিৎ তথ্য প্রমাণ নষ্ট করতে চেয়েছেন, এমন তথ্য উঠে এসেছে তদন্তে। টালা থানার সিসি ক্যামেরা ফুটেজ ও দুই অভিযুক্তের মোবাইল ফোনের ফরেনসিক রিপোর্ট সিবিআই-এর হাতে এসেছে। এগুলি ভাল করে পরীক্ষা করা হয়েছে।
সিবিআই আদালতে জানিয়েছে, সন্দীপ ও অভিজিৎ তথ্য প্রমাণ নষ্ট করতে চেয়েছেন, এমন তথ্য উঠে এসেছে তদন্তে। টালা থানার সিসি ক্যামেরা ফুটেজ ও দুই অভিযুক্তের মোবাইল ফোনের ফরেনসিক রিপোর্ট সিবিআই-এর হাতে এসেছে। এগুলি ভাল করে পরীক্ষা করা হয়েছে।
বিভিন্ন ফোন কল ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে দুই অভিযুক্ত তথ্য প্রমাণ নষ্ট করতে চেয়েছেন। খুন ও ধর্ষনের ঘটনার তদন্ত চেপে গিয়ে  আত্মহত্যার তত্ত্ব খাড়া করা হল কেন, তাই নিয়ে পুরোদমে তদন্ত চলছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।

বিভিন্ন ফোন কল ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে দুই অভিযুক্ত তথ্য প্রমাণ নষ্ট করতে চেয়েছেন। খুন ও ধর্ষনের ঘটনার তদন্ত চেপে গিয়ে আত্মহত্যার তত্ত্ব খাড়া করা হল কেন, তাই নিয়ে পুরোদমে তদন্ত চলছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।