একাধিক স্ত্রী তাঁদের স্বামীর খ্যাতির ছায়া থেকে আলাদা,  তাঁদের নিজস্ব স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে এবং সেটা প্রতিষ্ঠাও করেছেন। এমনই একটি অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ হলেন ভারতীয় অলরাউন্ডার শার্দুল ঠাকুরের স্ত্রী মিতালি পারুলকার, যিনি শুধুমাত্র লেখাপড়ায় অসম্ভব দক্ষ তাই নয়, ব্যবসায়িক জগতেও উল্লেখযোগ্য ছাপ ফেলেছেন৷

Cricketer Wife Networth: না, শুধু ভারতীয় তারকা ক্রিকেটারের বউ থাকতে নারাজ, লেখাপড়ায় তুখোড়, নিজের রোজগারেই কয়েক কোটির মালকিন

: ভারতীয় ক্রিকেটার এই কথাটা শুনলেই সকলের মনে হয় কোটি কোটি টাকার মালিক, আর তাঁদের স্ত্রীদের দারুণ আয়েশের জীবন৷ এই আরামে কাটান তাঁরা তাঁদের অনেক টাকা, যেখানে বরের পয়সায় তাঁর বিন্দাস থাকেন৷ কিন্তু এটা ভুল এখনকার দিনের বেশিরভাগ ক্রিকেটারদের স্ত্রীরাই নিজেরা নিজেদের উপার্জন সামলান৷ কোটি কোটি টাকার মালকিন তাঁরা নিজেরাই নিজেদের রোজগারে৷
: ভারতীয় ক্রিকেটার এই কথাটা শুনলেই সকলের মনে হয় কোটি কোটি টাকার মালিক, আর তাঁদের স্ত্রীদের দারুণ আয়েশের জীবন৷ এই আরামে কাটান তাঁরা তাঁদের অনেক টাকা, যেখানে বরের পয়সায় তাঁর বিন্দাস থাকেন৷ কিন্তু এটা ভুল এখনকার দিনের বেশিরভাগ ক্রিকেটারদের স্ত্রীরাই নিজেরা নিজেদের উপার্জন সামলান৷ কোটি কোটি টাকার মালকিন তাঁরা নিজেরাই নিজেদের রোজগারে৷
স্ত্রী-রা প্রায়ই তাদের জনপ্রিয়তার কারণে সকলের নজরে থাকেন। বিরাট কোহলির স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা এবং রোহিত শর্মার স্ত্রী রিতিকা সজদে সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব৷ তবে আরও কোনও কোনও ক্রিকেটারের স্ত্রী এতটা লাইমলাইটে থাকেন না৷ কেউ কেউ লো প্রোফাইল বজায় রাখতে পছন্দ করেন।
স্ত্রী-রা প্রায়ই তাদের জনপ্রিয়তার কারণে সকলের নজরে থাকেন। বিরাট কোহলির স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা এবং রোহিত শর্মার স্ত্রী রিতিকা সজদে সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব৷ তবে আরও কোনও কোনও ক্রিকেটারের স্ত্রী এতটা লাইমলাইটে থাকেন না৷ কেউ কেউ লো প্রোফাইল বজায় রাখতে পছন্দ করেন।
একাধিক স্ত্রী তাঁদের স্বামীর খ্যাতির ছায়া থেকে আলাদা,  তাঁদের নিজস্ব স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে এবং সেটা প্রতিষ্ঠাও করেছেন। এমনই একটি অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ হলেন ভারতীয় অলরাউন্ডার শার্দুল ঠাকুরের স্ত্রী মিতালি পারুলকার, যিনি শুধুমাত্র লেখাপড়ায় অসম্ভব দক্ষ তাই নয়, ব্যবসায়িক জগতেও উল্লেখযোগ্য ছাপ ফেলেছেন৷
একাধিক স্ত্রী তাঁদের স্বামীর খ্যাতির ছায়া থেকে আলাদা,  তাঁদের নিজস্ব স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে এবং সেটা প্রতিষ্ঠাও করেছেন। এমনই একটি অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ হলেন ভারতীয় অলরাউন্ডার শার্দুল ঠাকুরের স্ত্রী মিতালি পারুলকার, যিনি শুধুমাত্র লেখাপড়ায় অসম্ভব দক্ষ তাই নয়, ব্যবসায়িক জগতেও উল্লেখযোগ্য ছাপ ফেলেছেন৷
শার্দুল ঠাকুর ২০১৭ সালে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এবং ২০২০-২১ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আইপিএলে ধারাবাহিক পারফরমারও তিনি।
শার্দুল ঠাকুর ২০১৭ সালে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এবং ২০২০-২১ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আইপিএলে ধারাবাহিক পারফরমারও তিনি।
২০২৩ সালে, শার্দুল ঠাকুর, মিতালি পারুলকারের সঙ্গে  লম্বা  ডেটিং করার পরে গাঁটছড়া বাঁধেন।
২০২৩ সালে, শার্দুল ঠাকুর, মিতালি পারুলকারের সঙ্গে  লম্বা  ডেটিং করার পরে গাঁটছড়া বাঁধেন।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুসারে দম্পতি তাঁদের স্কুলের দিন থেকেই একে অপরকে চেনেন, সেই দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব শেষ পর্যন্ত প্রেমে পরিণত হয়েছিল।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুসারে দম্পতি তাঁদের স্কুলের দিন থেকেই একে অপরকে চেনেন, সেই দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব শেষ পর্যন্ত প্রেমে পরিণত হয়েছিল।
তাঁরা দুজনেই নিজের নিজের কাজের জগতে ব্যস্ত৷ কিন্তু নিজের নিজের ব্যস্ত  সময়সূচী থাকা সত্ত্বেও তাঁরা একে অপরের জন্য সময় বার করেন৷  শার্দুল তার ক্রিকেট কেরিয়ারে এবং মিতালি তাঁর ব্যবসা নিয়ে কাজ করছিলেন এই সময়  শার্দুল তাঁর প্রেম প্রকাশ করেন ৷ মিতালি কিছুটা  সময় নেওয়ার পরে তাঁরা ডেটিং শুরু করে।
তাঁরা দুজনেই নিজের নিজের কাজের জগতে ব্যস্ত৷ কিন্তু নিজের নিজের ব্যস্ত  সময়সূচী থাকা সত্ত্বেও তাঁরা একে অপরের জন্য সময় বার করেন৷  শার্দুল তার ক্রিকেট কেরিয়ারে এবং মিতালি তাঁর ব্যবসা নিয়ে কাজ করছিলেন এই সময়  শার্দুল তাঁর প্রেম প্রকাশ করেন ৷ মিতালি কিছুটা  সময় নেওয়ার পরে তাঁরা ডেটিং শুরু করে।
মিতালি ব্যবসা পরিবারের মেয়ে, তাঁর বাবা একজন ব্যবসায়ী এবং তাঁর মা একজন হোমমেকার। তিনি তাঁর বাণিজ্য নিয়ে পড়া শেষ করে কোম্পানি সচিব হিসাবে কাজ করেছিলেন। কর্পোরেট জগতে তাঁর কর্মজীবন শুরু করলেও মিতালি সেই কাজ ছেড়ে দেন। তিনি চেয়েছিলেন নিজের মন যা চায় তাই করতে।
মিতালি ব্যবসা পরিবারের মেয়ে, তাঁর বাবা একজন ব্যবসায়ী এবং তাঁর মা একজন হোমমেকার। তিনি তাঁর বাণিজ্য নিয়ে পড়া শেষ করে কোম্পানি সচিব হিসাবে কাজ করেছিলেন। কর্পোরেট জগতে তাঁর কর্মজীবন শুরু করলেও মিতালি সেই কাজ ছেড়ে দেন। তিনি চেয়েছিলেন নিজের মন যা চায় তাই করতে।
মিতালি নিজের আবেগ অর্থাৎ মনের কথা শোনেন  বেকিংয়ের কাজ শুরু করেন। তিনি থানেতে তাঁর নিজস্ব বেকারি "অল জ্যাজ বেকারি" চালু করেছিলেন, যেটি এখন সেই শহরের অন্যতম জনপ্রিয় বেকারি।
মিতালি নিজের আবেগ অর্থাৎ মনের কথা শোনেন  বেকিংয়ের কাজ শুরু করেন। তিনি থানেতে তাঁর নিজস্ব বেকারি “অল জ্যাজ বেকারি” চালু করেছিলেন, যেটি এখন সেই শহরের অন্যতম জনপ্রিয় বেকারি।
তার বিলাসবহুল বেকারি ব্যবসার মাধ্যমে, মিতালি ইতিমধ্যেই নিজস্ব ২-৩ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পাশাপাশি, তিনি তাঁর সৌন্দর্য্যের জন্য প্রশংসিত এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনি খুবই পপুলার৷
তার বিলাসবহুল বেকারি ব্যবসার মাধ্যমে, মিতালি ইতিমধ্যেই নিজস্ব ২-৩ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পাশাপাশি, তিনি তাঁর সৌন্দর্য্যের জন্য প্রশংসিত এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনি খুবই পপুলার৷