রতন টাটা

Ratan Tata: বার বার ভাঙে বিয়ে! বিদেশিনীর সঙ্গে গভীর প্রেম! মন দিয়েছিলেন এক সুন্দরী অভিনেত্রীকেও! চিনুন তাঁদের

*একবার নয়, ৪ বার বিয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েও জীবনের শেষদিন পর্যন্ত অবিবাহিত থেকে গিয়েছেন ভারতের বিজনেস টাইকুন রতন টাটা। এক বিদেশিনীর সঙ্গে গভীর প্রেমে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন রতন টাটা। মন দিয়েছিলেন বলিউডের এক সুন্দরী অভিনেত্রীকেও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনও সম্পর্কই পরিণতি পায়নি। সংগৃহীত ছবি।
*একবার নয়, ৪ বার বিয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়েও জীবনের শেষদিন পর্যন্ত অবিবাহিত থেকে গিয়েছেন ভারতের বিজনেস টাইকুন রতন টাটা। এক বিদেশিনীর সঙ্গে গভীর প্রেমে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন রতন টাটা। মন দিয়েছিলেন বলিউডের এক সুন্দরী অভিনেত্রীকেও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনও সম্পর্কই পরিণতি পায়নি। সংগৃহীত ছবি।
*এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটা বলেন, রতন টাটা কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্য নিয়ে পড়েছেন। তারপরে লস অ্যাঞ্জেলসে কাজে যোগ দেন। সেখানেই ১৯৬০ সাল নাগাদ গভীর প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হন এক বিদেশিনীর সঙ্গে। বিয়ের পরিকল্পনাও ছিল দু'জনের। কিন্তু সেই সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর ঠাকুমা, ফলে দেশে ফেরেন তিনি। ১৯৬২ সালে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে যায়। ভারত ও চিনের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব যুদ্ধের আকার নেয়। সেই সময় রতন টাটা দেশ ও পরিবারের কথা ভেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে। সেই সময় তাঁর প্রেমিকাকেও আনার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু মেয়ের বাবা-মা তখন মেয়েকে ভারয়ে আসতে দিতে নারাজ ছিলেন। সংগৃহীত ছবি।ফলে সম্পর্ক সেখানেই ভেঙে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটা বলেন, রতন টাটা কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্য নিয়ে পড়েছেন। তারপরে লস অ্যাঞ্জেলসে কাজে যোগ দেন। সেখানেই ১৯৬০ সাল নাগাদ গভীর প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হন এক বিদেশিনীর সঙ্গে। বিয়ের পরিকল্পনাও ছিল দু’জনের। কিন্তু সেই সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর ঠাকুমা, ফলে দেশে ফেরেন তিনি। ১৯৬২ সালে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে যায়। ভারত ও চিনের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব যুদ্ধের আকার নেয়। সেই সময় রতন টাটা দেশ ও পরিবারের কথা ভেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে। সেই সময় তাঁর প্রেমিকাকেও আনার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু মেয়ের বাবা-মা তখন মেয়েকে ভারয়ে আসতে দিতে নারাজ ছিলেন। সংগৃহীত ছবি।ফলে সম্পর্ক সেখানেই ভেঙে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*এখানেই শেষ নয়। এরপরেও বসন্ত আসে তাঁর জীবনে‌‌। ২০১১ সালে একটি সাক্ষাৎকারে রতন টাটা বলেন, তাঁর জীবনে চারবার বিয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নানা কারণে পিছিয়ে আসতে হয় তাঁকে। এর মধ্যে একটি ক্ষেত্রে তাঁর ঠাকুমাও জড়িত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত আর বিয়ে করা হয়নি এই শিল্পপতির। সংগৃহীত ছবি।
*এখানেই শেষ নয়। এরপরেও বসন্ত আসে তাঁর জীবনে‌‌। ২০১১ সালে একটি সাক্ষাৎকারে রতন টাটা বলেন, তাঁর জীবনে চারবার বিয়ের পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নানা কারণে পিছিয়ে আসতে হয় তাঁকে। এর মধ্যে একটি ক্ষেত্রে তাঁর ঠাকুমাও জড়িত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত আর বিয়ে করা হয়নি এই শিল্পপতির। সংগৃহীত ছবি।
*তবে তাঁর এক প্রেমের কথা আজও মানুষ মনে রেখেছে, যা ছিল ষাটের দশকের এক অভিনেত্রীর সঙ্গে। অভিনেত্রীর সঙ্গে বিয়ে পর্যন্ত গড়িয়েছিল সম্পর্ক। কিন্তু বিয়ে হয়নি। পরে অভিনেত্রী অন্য একজনকে বিয়ে করে নেন। সে সম্পর্ক বেশি দিন টেঁকেনি। তিনি সিমি গারেওয়াল। সংগৃহীত ছবি।
*তবে তাঁর এক প্রেমের কথা আজও মানুষ মনে রেখেছে, যা ছিল ষাটের দশকের এক অভিনেত্রীর সঙ্গে। অভিনেত্রীর সঙ্গে বিয়ে পর্যন্ত গড়িয়েছিল সম্পর্ক। কিন্তু বিয়ে হয়নি। পরে অভিনেত্রী অন্য একজনকে বিয়ে করে নেন। সে সম্পর্ক বেশি দিন টেঁকেনি। তিনি সিমি গারেওয়াল। সংগৃহীত ছবি।
*রতন টাটার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের যে 'দীর্ঘ ইতিহাস' রয়েছে, সে কথা নিজেই স্বীকার করেছেন অভিনেত্রী। সিমির কথায়, "রতন টাটা খুব মজার মানুষ। নিপাট ভদ্রলোক। অর্থ কখনই ওঁর চালিকাশক্তি ছিল না।" সংগৃহীত ছবি।
*রতন টাটার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের যে ‘দীর্ঘ ইতিহাস’ রয়েছে, সে কথা নিজেই স্বীকার করেছেন অভিনেত্রী। সিমির কথায়, “রতন টাটা খুব মজার মানুষ। নিপাট ভদ্রলোক। অর্থ কখনই ওঁর চালিকাশক্তি ছিল না।” সংগৃহীত ছবি।
*১৯৩৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে পারসিক পরিবারে জন্ম রতন টাটার। বাবা নভল টাটার জন্ম গুজরাতের সুরতে। পরে টাটা পরিবার তাঁকে দত্তক নেয়। সংগৃহীত ছবি।
*১৯৩৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে পারসিক পরিবারে জন্ম রতন টাটার। বাবা নভল টাটার জন্ম গুজরাতের সুরতে। পরে টাটা পরিবার তাঁকে দত্তক নেয়। সংগৃহীত ছবি।
*মুম্বই, শিমলা হয়ে নিউ ইয়র্কের রিভারডেল কান্ট্রি স্কুলে পড়তে যান রতন টাটা। ১৯৫৯ সালে স্থাপত্য নিয়ে স্নাতকস্তরে ভর্তি হন কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে। সাতের দশকে TATA Group-এ ম্যানেজার স্তরের দায়িত্ব পান। ১৯৯১ সালে জেআরডি টাটা TATA Sons-র দায়িত্ব ছাড়লে রতন টাটাকে নিজের উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন। সংগৃহীত ছবি।
*মুম্বই, শিমলা হয়ে নিউ ইয়র্কের রিভারডেল কান্ট্রি স্কুলে পড়তে যান রতন টাটা। ১৯৫৯ সালে স্থাপত্য নিয়ে স্নাতকস্তরে ভর্তি হন কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে। সাতের দশকে TATA Group-এ ম্যানেজার স্তরের দায়িত্ব পান। ১৯৯১ সালে জেআরডি টাটা TATA Sons-র দায়িত্ব ছাড়লে রতন টাটাকে নিজের উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন। সংগৃহীত ছবি।
*২০১২ সালে TATA Group-র এগজিকিউটিভ ক্ষমতা ছেড়ে দেন রতন টাটা। সেই জায়গায় পারিবারিক আত্মীয় সাইরাস মিস্ত্রিকে আনা হয়। কিন্তু ২০১৬ সালে সাইরাস মিস্ত্রিকে Tata Sons-র চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ফের অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বে ফেরেন রতন টাটা। ২০১৭ সালে নটরাজন চন্দ্রশেখরণকে TATA Sons-এর অন্তর্বর্তীকালীন চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*২০১২ সালে TATA Group-র এগজিকিউটিভ ক্ষমতা ছেড়ে দেন রতন টাটা। সেই জায়গায় পারিবারিক আত্মীয় সাইরাস মিস্ত্রিকে আনা হয়। কিন্তু ২০১৬ সালে সাইরাস মিস্ত্রিকে Tata Sons-র চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ফের অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বে ফেরেন রতন টাটা। ২০১৭ সালে নটরাজন চন্দ্রশেখরণকে TATA Sons-এর অন্তর্বর্তীকালীন চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*২০০০ সালে 'পদ্মভূষণ', ২০০৮ সালে পান 'পদ্ম বিভূষণ সম্মান' পান রতন টাটা। মহারাষ্ট্র, অসম সরকারও তাঁকে সম্মান প্রদান করে। ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজ, লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স, আইআইটি বম্বে, ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকেও সম্মানিত হন। সংগৃহীত ছবি।
*২০০০ সালে ‘পদ্মভূষণ’, ২০০৮ সালে পান ‘পদ্ম বিভূষণ সম্মান’ পান রতন টাটা। মহারাষ্ট্র, অসম সরকারও তাঁকে সম্মান প্রদান করে। ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজ, লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স, আইআইটি বম্বে, ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকেও সম্মানিত হন। সংগৃহীত ছবি।