চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? সাবধান হতে হবে, কারণ এর পিছনে থাকতে পারে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। রক্তের অন্যতম উপাদান হল লোহিত রক্তকণিকা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? এই রোগ প্রাণঘাতী হতে পারে! জানুন ডাক্তারের পরামর্শ

চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? সাবধান হতে হবে, কারণ এর পিছনে থাকতে পারে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। রক্তের অন্যতম উপাদান হল লোহিত রক্তকণিকা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? সাবধান হতে হবে, কারণ এর পিছনে থাকতে পারে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। রক্তের অন্যতম উপাদান হল লোহিত রক্তকণিকা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পরিণত লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকে একধরনের প্রোটিন যা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়। এই প্রোটিনটিই হল হিমোগ্লোবিন।
পরিণত লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকে একধরনের প্রোটিন যা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়। এই প্রোটিনটিই হল হিমোগ্লোবিন।
একইসঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বের করে নিয়ে আসে। এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাসটিকে দেহের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
একইসঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বের করে নিয়ে আসে। এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাসটিকে দেহের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
সোজা কথায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন কম পৌঁছয়। ফলে দেখা যায় ক্লান্তি, দুর্বলভাব, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, হার্টের দ্রুত স্পন্দন, ফ্যাকাসে ত্বকের মতো উপসর্গ। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সমস্যাকে বলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা।
সোজা কথায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন কম পৌঁছয়। ফলে দেখা যায় ক্লান্তি, দুর্বলভাব, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, হার্টের দ্রুত স্পন্দন, ফ্যাকাসে ত্বকের মতো উপসর্গ। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সমস্যাকে বলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা।
কীভাবে বাড়াবেন শরীরে হিমোগ্লোবিন, জানুন। পুষ্টিবিদ বিশ্বজিৎ দাস জানিয়েছেন বেশ কয়েকটি সহজ পথ।
কীভাবে বাড়াবেন শরীরে হিমোগ্লোবিন, জানুন। পুষ্টিবিদ বিশ্বজিৎ দাস জানিয়েছেন বেশ কয়েকটি সহজ পথ।
বীটরুট: প্রাকৃতিকভাবেই বীটরুটে প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এছাড়া আছে ম্যাগনেশিয়াম, তামা, ফসফরাস, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, বি১২ এবং ভিটামিন সি। এই ধরনের সব্জি পূর্ণ রয়েছে খনিজ সম্পদ ও ভিটামিন দ্বারা। ফলে নিয়মিত সব্জিগুলি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। একইসঙ্গে রক্তে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যাতেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়।
বীটরুট: প্রাকৃতিকভাবেই বীটরুটে প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এছাড়া আছে ম্যাগনেশিয়াম, তামা, ফসফরাস, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, বি১২ এবং ভিটামিন সি। এই ধরনের সব্জি পূর্ণ রয়েছে খনিজ সম্পদ ও ভিটামিন দ্বারা। ফলে নিয়মিত সব্জিগুলি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। একইসঙ্গে রক্তে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যাতেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়।
খেজুর, কিসমিস, ডুমুর: খেজুর ও কিসমিস একত্রে আয়রন ও ভিটামিন সি-এর উপযুক্ত উৎস। অন্যদিকে, ডুমুরে রয়েছে যথেষ্ট মাত্রায় আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ফোলেট। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর, একমুঠো কিসমিস ও শুকনো ডুমুর মিশিয়ে খেলে রক্তাল্পতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শরীরে এনার্জিও থাকে চূড়ান্ত। তবে ডায়াবেটিকরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ধরনের খাবার খাবেন না।
খেজুর, কিসমিস, ডুমুর: খেজুর ও কিসমিস একত্রে আয়রন ও ভিটামিন সি-এর উপযুক্ত উৎস। অন্যদিকে, ডুমুরে রয়েছে যথেষ্ট মাত্রায় আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ফোলেট। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর, একমুঠো কিসমিস ও শুকনো ডুমুর মিশিয়ে খেলে রক্তাল্পতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শরীরে এনার্জিও থাকে চূড়ান্ত। তবে ডায়াবেটিকরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ধরনের খাবার খাবেন না।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান: আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তাই এ সময় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। মুরগির লিভার, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়োর বীজ, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ খেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান: আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তাই এ সময় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। মুরগির লিভার, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়োর বীজ, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ খেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়।
ফলিক অ্যাসিড: এটি এক ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। লাল রক্তকণিকা তৈরিতে এই ফলিক অ্যাসিড সাহায্য করে। সবুজ শাকসবজি, লিভার, ভাত, শিমের বীজ, বাদাম, কলা, ব্রকোলি ফলিক অ্যাসিডের উল্লেখযোগ্য উৎস। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ফলিক অ্যাসিড: এটি এক ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। লাল রক্তকণিকা তৈরিতে এই ফলিক অ্যাসিড সাহায্য করে। সবুজ শাকসবজি, লিভার, ভাত, শিমের বীজ, বাদাম, কলা, ব্রকোলি ফলিক অ্যাসিডের উল্লেখযোগ্য উৎস। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)