১ মাস ঠিক এই ‘উপাদানে’ মিশিয়ে খান দুধ

Milk with Jaggery: ক্যালশিয়াম-ভিটামিনের পাওয়ার হাউস! ১ মাস ঠিক এই ‘উপাদানে’ মিশিয়ে খান দুধ! স্ট‍‍্যামিনা দেখে হিংসায় জ্বলবে বন্ধুরা

ছোট থেকে বড় সকলেরই পচ্ছন্দ দুধ। প্রতিদিন দুধ পান করলে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি১২, ক্যালশিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
ছোট থেকে বড় সকলেরই পচ্ছন্দ দুধ। প্রতিদিন দুধ পান করলে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি১২, ক্যালশিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
শীত কিংবা গ্রীষ্ম— সারা বছর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। পুষ্টিবিদরাও রোজের ডায়েটে দুধ রাখার কথা বলে থাকেন। অনেকেই আবার দুধে চিনি মিশিয়ে খান। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর বলেই মনে করেন পুষ্টিবিদরা।
শীত কিংবা গ্রীষ্ম— সারা বছর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। পুষ্টিবিদরাও রোজের ডায়েটে দুধ রাখার কথা বলে থাকেন। অনেকেই আবার দুধে চিনি মিশিয়ে খান। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর বলেই মনে করেন পুষ্টিবিদরা।
একান্তই শুধু দুধ খেতে না পারলে চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে নেওয়ার কথা বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা। কারণ চিনির তুলনায় গুড় অনেক বেশি সহজপাচ্য। গুড়ে ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি ফসফরাসও থাকে। এ ছাড়াও ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উপকারী খনিজও থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে মিনারেলসের পরিমাণ অনেক বেশি। মধুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে গুড়েও।
একান্তই শুধু দুধ খেতে না পারলে চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে নেওয়ার কথা বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা। কারণ চিনির তুলনায় গুড় অনেক বেশি সহজপাচ্য। গুড়ে ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি ফসফরাসও থাকে। এ ছাড়াও ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উপকারী খনিজও থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে মিনারেলসের পরিমাণ অনেক বেশি। মধুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে গুড়েও।
অন্য দিকে দুধ হল ক্যালশিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। গরম দুধের সঙ্গে চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে। রক্তাল্পতার সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এ ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় দুধের সঙ্গে গুড় খেলে শারীরিক ক্লান্তি দূর হবে। দুর্বলতা কাটবে।
অন্য দিকে দুধ হল ক্যালশিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। গরম দুধের সঙ্গে চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে। রক্তাল্পতার সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এ ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় দুধের সঙ্গে গুড় খেলে শারীরিক ক্লান্তি দূর হবে। দুর্বলতা কাটবে।
শুধু শরীর নয়, দুধ এবং গুড়ের যুগলবন্দি যত্ন নেয় ত্বকেরও। রক্ত ভিতর থেকে পরিষ্কার হয় দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে। ফলে ব্রণ, ত্বকের দাগছোপ এবং এই সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সহজ সমাধান করে এই পানীয়। এ ছাড়া ত্বকে কোলাজেন নামক পুষ্টির জোগান দিতেও এই দুধের সঙ্গে চিনি নয়, গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। এর ফলে ত্বক নরম এবং মসৃণ থাকে। এ ছাড়া অ্যামিনো অ্যাসিড-সমৃদ্ধ গুড় ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে। দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের অকালবার্ধক্য রোধ করে।
শুধু শরীর নয়, দুধ এবং গুড়ের যুগলবন্দি যত্ন নেয় ত্বকেরও। রক্ত ভিতর থেকে পরিষ্কার হয় দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে। ফলে ব্রণ, ত্বকের দাগছোপ এবং এই সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সহজ সমাধান করে এই পানীয়। এ ছাড়া ত্বকে কোলাজেন নামক পুষ্টির জোগান দিতেও এই দুধের সঙ্গে চিনি নয়, গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। এর ফলে ত্বক নরম এবং মসৃণ থাকে। এ ছাড়া অ্যামিনো অ্যাসিড-সমৃদ্ধ গুড় ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে। দুধে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের অকালবার্ধক্য রোধ করে।
হজমের সমস্যা থাকলেও দুধ এবং গুড় সুস্থ রাখে শরীর। এ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।
হজমের সমস্যা থাকলেও দুধ এবং গুড় সুস্থ রাখে শরীর। এ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।
আয়ুর্বেদিক অনুশীলনকারী ডাঃ ডিম্পল জাংরা বলেছেন যে দুধে ট্রিপটোফ্যান অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। এটি সেবন করলে সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এই দুটি হরমোনই দ্রুত ঘুম আনে এবং মেজাজ ঠিক রাখে। দুধে উচ্চ মানের প্রোটিন থাকে যা পেশীর মেরামত ও বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে ভিটামিন B12 এবং D রয়েছে যা স্নায়ুর কার্যকারিতা সক্রিয় করে এবং স্নায়ুতে শক্তি আনে।
আয়ুর্বেদিক অনুশীলনকারী ডাঃ ডিম্পল জাংরা বলেছেন যে দুধে ট্রিপটোফ্যান অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। এটি সেবন করলে সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এই দুটি হরমোনই দ্রুত ঘুম আনে এবং মেজাজ ঠিক রাখে। দুধে উচ্চ মানের প্রোটিন থাকে যা পেশীর মেরামত ও বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে ভিটামিন B12 এবং D রয়েছে যা স্নায়ুর কার্যকারিতা সক্রিয় করে এবং স্নায়ুতে শক্তি আনে।
দুধের সঙ্গে গুড় পানের উপকারিতা:ডাঃ জাংরা বলেন, রাতে মাত্র এক গ্লাস দুধ পান করলে অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তবে দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে পান করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আপনি অনেক রোগ থেকে নিরাপদ থাকবেন। গুড়ের মধ্যে ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং জিঙ্কের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। পাচনতন্ত্রের জন্য গুড় খুবই উপকারী। এটি পেট সম্পূর্ণ পরিষ্কার করতে পারে। এটি কাফা দোশাকে দূরে রাখে।
দুধের সঙ্গে গুড় পানের উপকারিতা:
ডাঃ জাংরা বলেন, রাতে মাত্র এক গ্লাস দুধ পান করলে অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তবে দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে পান করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আপনি অনেক রোগ থেকে নিরাপদ থাকবেন। গুড়ের মধ্যে ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং জিঙ্কের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। পাচনতন্ত্রের জন্য গুড় খুবই উপকারী। এটি পেট সম্পূর্ণ পরিষ্কার করতে পারে। এটি কাফা দোশাকে দূরে রাখে।
গুড় পুরো শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। এটি অন্ত্রে পচে যাওয়া অপাচ্য খাবারকে বের করে দেয়, যার ফলে পাকস্থলীতে থাকা টক্সিন বের হয়ে যায়। এই কারণে, অন্ত্রের স্বাস্থ্য খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে। গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে।
গুড় পুরো শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। এটি অন্ত্রে পচে যাওয়া অপাচ্য খাবারকে বের করে দেয়, যার ফলে পাকস্থলীতে থাকা টক্সিন বের হয়ে যায়। এই কারণে, অন্ত্রের স্বাস্থ্য খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে। গুড়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে।
গুড় শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। গুড় খেলে হাড়ও মজবুত হয়। এটি দাঁতের ক্ষয়ও রোধ করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
গুড় শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। গুড় খেলে হাড়ও মজবুত হয়। এটি দাঁতের ক্ষয়ও রোধ করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)