Tag Archives: Milk

Knowledge story: বিশেষ দুধে স্নান করতেন মিশরের রানি ক্লিওপেট্রা, এক লিটারের দাম ৫০০০ টাকা, জানেন কিসের দুধ?

মিশরের সবচেয়ে সুন্দরী রানি মানা হয় ক্লিওপেট্রাকে। তাঁর রূপে পাগল হয়ে যেতেন দেশ-বিদেশের মানুষ। তার সৌন্দর্যের রহস্য কী ছিল জানেন? বিশ্বের অন্যতম দামি দুধে তিনি স্নান করতেন, এখন যার দাম ৫০০০ টাকা থেকে ৬০০০ টাকা।

৩০ খ্রিস্ট-পূর্বের ঘটনা। বলা হয়ে থাকে তাঁর মতো সুন্দর ত্বক কারও ছিল না সেই সময়ে। তার সেই ত্বকের সৌন্দর্যের রহস্য ছিল এক বিশেষ প্রাণীর দুধ। সেই প্রাণীর দুধ জোগাড় করতে প্রতিদিন ৭০০টি প্রাণীর প্রয়োজন ছিল। তিনি নিয়মিত জল নয়, বিশেষ সেই প্রাণীর দুধে স্নান করতেন।

আরও পড়ুন: ট্রেনের মিডল বার্থে টিকিট কেটেছেন? ইচ্ছে হলেই ঘুমাতে পারবেন না, নির্দিষ্ট নিয়ম আছে রেলের

কিসের দুধে স্নান করতেন ক্লিওপেট্রা? তিনি স্নান করতেন গাধার দুধে। দুধে মধ্যে গাধার দুধ সবচেয়ে দামি। অন্য সব প্রাণীর মতো গাধার দুধ মিষ্টি নয়, টক। কত দাম জানেন এই দুধের? ৫০০০ থেকে ৭০০০ টাকা প্রতি লিটার এই দুধ। ভারতে গরুর দুধ ৫০ থেকে ৬০ টাকা প্রতি লিটারের হিসাবে পাওয়া যায়। একটি গাধা দিনে মাত্র এক লিটার দুধ দেয়।

বিজ্ঞানীদের মতে, গাধার দুধের পুষ্টিগুণ গরু বা মহিষের দুধের থেকে বেশি। এই দুধ ত্বকে ‘ডেড স্কিন’ দূর করতে বেশ কার্যকরী। সেই সঙ্গে ত্বককে আরও উজ্জ্বল করে। এর ফলে ত্বকের দাগছোপও কমে যায়।

Medicine with Milk: জল না দুধ! কী দিয়ে ওষুধ খাওয়া উচিত? ৯৯% মানুষই ‘এই’ ভুলটা করে, না জেনে খেলেই শরীর ঝাঁঝরা, চিকিৎসক জানালেন সঠিক নিয়ম

অনেকেই দুধের সঙ্গে ওষুধ খেতে পছন্দ করেন। এটা করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করেন তারা। দুধ ক্যালসিয়াম-সহ অনেক পুষ্টির ভান্ডার, যা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হলেও এর সঙ্গে ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। অনেকে জুস দিয়ে ওষুধ খান, কিন্তু তা করা ক্ষতিকরও হতে পারে।
অনেকেই দুধের সঙ্গে ওষুধ খেতে পছন্দ করেন। এটা করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করেন তারা। দুধ ক্যালসিয়াম-সহ অনেক পুষ্টির ভান্ডার, যা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হলেও এর সঙ্গে ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। অনেকে জুস দিয়ে ওষুধ খান, কিন্তু তা করা ক্ষতিকরও হতে পারে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মানুষের শুধু জল দিয়েই ওষুধ খাওয়া উচিত। এর কারণ কী এবং দুধের সঙ্গে ওষুধ খেলে কী হয়? এই সব প্রশ্নের উত্তর জেনে দিন চিকিৎসকের কাছ থেকে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মানুষের শুধু জল দিয়েই ওষুধ খাওয়া উচিত। এর কারণ কী এবং দুধের সঙ্গে ওষুধ খেলে কী হয়? এই সব প্রশ্নের উত্তর জেনে দিন চিকিৎসকের কাছ থেকে।
নিউ দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন যে দুধের সঙ্গে ওষুধ খাওয়া যেমন এড়াতে হবে তেমনই ওষুধ খাওয়ার পরেও দুধ পান করা উচিত নয়।
নিউ দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন যে দুধের সঙ্গে ওষুধ খাওয়া যেমন এড়াতে হবে তেমনই ওষুধ খাওয়ার পরেও দুধ পান করা উচিত নয়।
 আসলে, দুধে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন সহ অনেক উপাদান রয়েছে যা ওষুধের প্রভাব কমাতে পারে। এই উপাদানগুলি দুধের পুষ্টির সঙ্গে খারাপভাবে যোগাযোগ করে, যা স্বাস্থ্যের জন্য বড় ক্ষতি করতে পারে।
আসলে, দুধে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন সহ অনেক উপাদান রয়েছে যা ওষুধের প্রভাব কমাতে পারে। এই উপাদানগুলি দুধের পুষ্টির সঙ্গে খারাপভাবে যোগাযোগ করে, যা স্বাস্থ্যের জন্য বড় ক্ষতি করতে পারে।
দুধের সঙ্গে ওষুধ খেলে ওষুধের শোষণ কমে যায়, যার কারণে ওষুধ সঠিক পরিমাণে শরীরে পৌঁছায় না। তাই ওষুধ শুধুমাত্র জল দিয়ে খেতে হবে।
দুধের সঙ্গে ওষুধ খেলে ওষুধের শোষণ কমে যায়, যার কারণে ওষুধ সঠিক পরিমাণে শরীরে পৌঁছায় না। তাই ওষুধ শুধুমাত্র জল দিয়ে খেতে হবে।
ডাক্তার রাওয়াত জানিয়েছেন, দুধের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক, থাইরয়েড, আয়রন এবং গুরুতর রোগের ওষুধ খেলে আপনার রোগ সারাতে অনেক সময় লাগতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার এটি মনে রাখা উচিত এবং আপনার ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করার পরেই দুধ খাওয়া উচিত।
ডাক্তার রাওয়াত জানিয়েছেন, দুধের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক, থাইরয়েড, আয়রন এবং গুরুতর রোগের ওষুধ খেলে আপনার রোগ সারাতে অনেক সময় লাগতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার এটি মনে রাখা উচিত এবং আপনার ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করার পরেই দুধ খাওয়া উচিত।
তবে কিছু ওষুধ আছে যা দুধের সঙ্গে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে আইবুপ্রোফেন এবং অ্যাসপিরিন। এই ওষুধগুলি আমাদের পাকস্থলীর আবরণকে জ্বালাতন করে এবং দুধের সঙ্গে সেবন করলে আরাম পাওয়া যায়। এই ওষুধগুলো দুধের সঙ্গে খেতে পারেন। আপনি যদি ডায়াবেটিক হয়ে থাকেন তবে এটি করার আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
তবে কিছু ওষুধ আছে যা দুধের সঙ্গে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে আইবুপ্রোফেন এবং অ্যাসপিরিন। এই ওষুধগুলি আমাদের পাকস্থলীর আবরণকে জ্বালাতন করে এবং দুধের সঙ্গে সেবন করলে আরাম পাওয়া যায়। এই ওষুধগুলো দুধের সঙ্গে খেতে পারেন। আপনি যদি ডায়াবেটিক হয়ে থাকেন তবে এটি করার আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

Livelihood Crisis: টোটো চালানোই ভবিষ্যৎ! কবে খুলবে কুলিক দুগ্ধ প্রকল্প

উত্তর দিনাজপুর: তালা বন্ধ গেট, চারিদিকে আগাছা ও জঙ্গলে ভর্তি। আচমকা দেখে কোনও পরিত্যক্ত বাড়ি বলে মনে হলেও আদতে এটা বন্ধ হয়ে যাওয়া সরকারি দুগ্ধ প্রকল্পের প্রতিষ্ঠান। রায়গঞ্জ ব্লকের ১৪ নম্বর কমলাবাড়ি (১) গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন কর্ণজোড়ায় অবস্থিত কুলিক দুগ্ধ প্রকল্প। প্রায় বছর তিনেক আগে এই প্রকল্পে ভাটা পড়ে থাকলেও বর্তমানে একেবারেই বন্ধ।

অসহায় অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন দুগ্ধ প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা। দুগদ্ধ প্রকল্প বন্ধ থাকায় কর্মসংস্থান হারিয়ে কেউ চালাচ্ছেন টোটো। কাউকে আবার বাইরে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে। জানা গিয়েছে, একসময় এই দুগ্ধ প্রকল্পে স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে প্রায় ৪০ জন কর্মী কাজ করতেন। এছাড়াও দুই দিনাজপুর জেলা থেকে প্রচুর পরিমাণে দুধ আমদানীও হত। যার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রায় ৪০ জন গোয়ালা এবং বেশ কিছু সরবরাহকারী। এখানেই বাইরে থেকে আসা দুধকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পরিশুদ্ধকরণের পর প্যকেটজাত করা হত। দুধের পাশাপাশি ঘি, পনীর-সহ অন্যান্য দুগ্ধজাত সামগ্রীকে বাজারজাত করা হত সরকারিভাবে।

আরও পড়ুন: দোতারাকে সঙ্গী করে দিব্যি আছেন শিলিগুড়ির সুভাষ

কিন্তু আচমকা দুই বছর আগে প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তীব্র আর্থিক সঙ্কটে পড়েছেন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত দিন আনা দিন খাওয়া কর্মীরা৷ হারিয়েছেন কর্মসংস্থান, ফলে বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত হয়ে কোনও রকমে সংসার চালাচ্ছেন তাঁরা। প্রকল্পের প্রাক্তন অস্থায়ী কর্মী সুশীল সরকার বলেন, প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম দুরাবস্থায় দিন কাটছে। এখনও বকেয়া পারিশ্রমিক পাননি। গোয়ালা থেকে শুরু করে স্থায়ী, অস্থায়ী শ্রমিক মিলিয়ে একাধিক পরিবার এখন কর্মহীন। ভোট মিটতেই প্রকল্পটিকে সচল করার দাবি জানাচ্ছেন এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হওয়া কর্মীরা।

পিয়া গুপ্তা

How to Keep Milk Fresh without Refrigerator: গরমে বার বার কেটে যাচ্ছে দুধ? এ বার ফ্রিজ ছাড়াই টাটকা রাখুন দুধ! রইল ঘরোয়া টোটকা

গরমকালে দুধ কেটে যাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সমস্যা ঘরে ঘরে খুবই হয়ে থাকে৷ ফ্রিজে রাখলেই যে অনেক দিন দুধ তাজা থাকবে, তার কোনও নিশ্চয়তা নেই৷ অনেকের বাড়িতে রেফ্রিজারেটর থাকেও না৷ তাঁরাও বিপাকে পড়েন৷ বা ফ্রিজ থাকলেও বিদ্যুৎ বিভ্রাটে বাড়ে সমস্যা৷ এখানে রইল কিছু টিপস৷ যার সাহায্যে অতি গরমেও দুধ তাজা রাখতে পারবেন৷ দরকার হবে না ফ্রিজের৷ এইভাবে ফ্রিজ ছাড়াই বাড়িতে টাটকা তাজা রাখুন জ্বাল দেওয়া দুধ৷

ঠান্ডা শীতল জায়গায় রাখুন

বাড়িতে ঠান্ডা জায়গায় রাখুন দুধের পাত্র৷ দেখবেন সূর্যের আলো যেন সেখানে একদমই না পৌঁছয়৷ তাপমাত্রাও যেন পরিবর্তিত না হয়, সেদিকেও নজর রাখুন৷

সঠিক কন্টেনার

নিশ্ছিদ্রভাবে বন্ধ করা যায়, এমন কোনও পাত্রে দুধ রাখুন সব সময়৷ ধাতব পাত্রে রাখার চেষ্টা করুন৷

তাপ থেকে দূরে

স্টোভ, গ্যাস বা তাপের অন্যান্য উৎস থেকে দূরে রাখুন দুধভরা পাত্র৷ তাপের সংস্পর্শে এলে জীবাণুর জন্ম ও বৃদ্ধি হতে পারে৷

আরও পড়ুন : এই ফলগুলি ফ্রিজে রাখছেন নাকি! শরীরের সর্বনাশ! জানুন কোন ফলগুলি একদমই রাখবেন না ফ্রিজে

ভিজে কাপড় জড়িয়ে রাখুন

দুধের পাত্রের গায়ে জড়িয়ে রাখুন ভিজে কাপড়৷ কাপড়ের গা থেকে জল যত শুকোবে তত দুধ থেকেও তাপমাত্রাও টেনে নেবে৷ দুধ ঠান্ডা থাকবে৷

মাটির পাত্র

জলের মতো মাটির পাত্রে রাখুন জ্বাল দেওয়া দুধও৷ তাতেও পচনের হাত থেকে বাঁচবে দুধ৷

কম্বল বা তোয়ালে

গরম পড়লেও মোটা কম্বল বা তোয়ালে জড়িয়ে রাখুন দুধপূর্ণ পাত্রের গায়ে৷ তাতেও বজায় থাকবে পুষ্টিগুণ৷

তাপমাত্রা বজায় রাখা

সব সময় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বজায় রাখুন দুধের পাত্রের ক্ষেত্রে৷ তাহলে নষ্ট না হয়ে তাজা থাকবে দুধ৷

Milk: দুধ গরম নাকি ঠান্ডা খাওয়া উচিত? না জেনে উপকারের বদলে শরীরের ক্ষতি করছেন না তো?

দুধ কম-বেশি আমরা সকলেই খেয়ে থাকি! শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই দুধ খেয়ে থাকি! দুধ সব সময় শরীরের জন্য ভাল! এতে থাকে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ছাড়াও দুধের নানা উপকারিতা রয়েছে! এখন প্রশ্ন হল, অনেকেই বলেন ঠান্ডা দুধ খাওয়া ভাল! আবার অনেকে বলেন গরম দুধ খাওয়া ভাল! জেনে নেওয়া যাক কোনটা সঠিক! photo source collected
দুধ কম-বেশি আমরা সকলেই খেয়ে থাকি! শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই দুধ খেয়ে থাকি! দুধ সব সময় শরীরের জন্য ভাল! এতে থাকে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ছাড়াও দুধের নানা উপকারিতা রয়েছে! এখন প্রশ্ন হল, অনেকেই বলেন ঠান্ডা দুধ খাওয়া ভাল! আবার অনেকে বলেন গরম দুধ খাওয়া ভাল! জেনে নেওয়া যাক কোনটা সঠিক! photo source collected
গরম না ঠান্ডা দুধ শরীরের জন্য বেশি ভাল? কোনটায় বেশি উপকার? নাকি দুটোতেই রয়েছে উপকার। বেশিরভাগ মানুষ গরম দুধ খেলেও অনেকেই ঠান্ডা দুধ খান! জেনে নেওয়া যাক কোনটা বেশি ভাল!  photo source collected
গরম না ঠান্ডা দুধ শরীরের জন্য বেশি ভাল? কোনটায় বেশি উপকার? নাকি দুটোতেই রয়েছে উপকার। বেশিরভাগ মানুষ গরম দুধ খেলেও অনেকেই ঠান্ডা দুধ খান! জেনে নেওয়া যাক কোনটা বেশি ভাল! photo source collected
গবেষকদের মতে ঠান্ডা এবং গরম দুই ভাবেই দুধ খাওয়া যায়! গরম ও ঠান্ডা দুধের উপকার একেবারেই আলাদা আলাদা! তাই আপনার শরীরের প্রয়োজন মতো জেনে নিন ঠান্ডা ও গরম দুধের উপকারিতা! সব সময় গরম দুধ খাওয়া ভাল তেমন নয়! আবার ঠান্ডা দুধও সব ক্ষেত্রে ভাল নয়!  photo source collected
গবেষকদের মতে ঠান্ডা এবং গরম দুই ভাবেই দুধ খাওয়া যায়! গরম ও ঠান্ডা দুধের উপকার একেবারেই আলাদা আলাদা! তাই আপনার শরীরের প্রয়োজন মতো জেনে নিন ঠান্ডা ও গরম দুধের উপকারিতা! সব সময় গরম দুধ খাওয়া ভাল তেমন নয়! আবার ঠান্ডা দুধও সব ক্ষেত্রে ভাল নয়! photo source collected
পছন্দ না হলেও রোজ এক গ্লাস করে দুধ সকলের খাওয়া উচিত! যদি না গুরুতর গ্যাসটিকের সমস্যা থাকে! গ্যাসটিকের ক্ষেত্রে দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল! গরমের সময় ঠান্ডা দুধ খান। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। শীতকালে গরম দুধ খান। একেবারে উল্টো ফল পাবেন!  photo source collected
পছন্দ না হলেও রোজ এক গ্লাস করে দুধ সকলের খাওয়া উচিত! যদি না গুরুতর গ্যাসটিকের সমস্যা থাকে! গ্যাসটিকের ক্ষেত্রে দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল! গরমের সময় ঠান্ডা দুধ খান। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। শীতকালে গরম দুধ খান। একেবারে উল্টো ফল পাবেন! photo source collected
অন্য দিকে, রাতে দুধ খেয়ে ঘুমনোর অভ্যাস থাকলে শীতের সময় গরম দুধ অবশ্যই খাবেন। এটি শরীরকে গরম রাখে ও ঠান্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচায়। গরম দুধ হজম সংক্রান্ত সমস্যা, পেট খারাপ, গ্যাস থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে! অনিদ্রার সমস্যা থাকলে রাতে গরম দুধ খান। দুধে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন-কে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে ঘুম আনবে!  photo source collected
অন্য দিকে, রাতে দুধ খেয়ে ঘুমনোর অভ্যাস থাকলে শীতের সময় গরম দুধ অবশ্যই খাবেন। এটি শরীরকে গরম রাখে ও ঠান্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচায়। গরম দুধ হজম সংক্রান্ত সমস্যা, পেট খারাপ, গ্যাস থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে! অনিদ্রার সমস্যা থাকলে রাতে গরম দুধ খান। দুধে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড সেরোটোনিন ও মেলাটোনিন-কে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে ঘুম আনবে! photo source collected
ঠান্ডা দুধ পান করলে শরীর ক্যালসিয়াম বেশি মাত্রায় প্রবেশ করে। এমনকী, অ্যাসিডের সমস্যা হলে ঠান্ডা দুধ পান করলে আরাম পাবেন। ঠান্ডা দুধের মধ্যে ইলেকট্রোলাইটস থাকায় এটি শরীরের আদ্রতাও বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে, ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঠান্ডা দুধ না খাওয়াই ভাল। এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডার ধাত থাকলে ঠান্ডা দুধ খাবেন না এতে কফ, সর্দি-কাশির সমস্যাও হতে পারে। photo source collected
ঠান্ডা দুধ পান করলে শরীর ক্যালসিয়াম বেশি মাত্রায় প্রবেশ করে। এমনকী, অ্যাসিডের সমস্যা হলে ঠান্ডা দুধ পান করলে আরাম পাবেন। ঠান্ডা দুধের মধ্যে ইলেকট্রোলাইটস থাকায় এটি শরীরের আদ্রতাও বজায় রাখতে সাহায্য করে। তবে, ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঠান্ডা দুধ না খাওয়াই ভাল। এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডার ধাত থাকলে ঠান্ডা দুধ খাবেন না এতে কফ, সর্দি-কাশির সমস্যাও হতে পারে। photo source collected

Glass of Milk Everyday: গ্লাস গ্লাস দুধ খাচ্ছেন? ঠিক করছেন তো? রোজ খেলে বড় ঝুঁকি এঁদের! জানুন কারা হবেন সতর্ক

দুধ এমন একটি জিনিস যাতে রয়েছে সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ। অর্থাৎ আমাদের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান দুধ থেকে পাওয়া যাবে।
দুধ এমন একটি জিনিস যাতে রয়েছে সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ। অর্থাৎ আমাদের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান দুধ থেকে পাওয়া যাবে।

 

বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কাকে বলেন যে, 'অবশ্যই দুধে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে কিন্তু আমরা যদি শুধু দুধ খাই, অন্য জিনিস না খেলে তা আমাদের পাকস্থলীতে ফাইবারের ঘাটতি ঘটায় যা ভাল ব্যাকটেরিয়া কমিয়ে দেয়। এমন অবস্থায় কয়েকদিন ভাল থাকবে কিন্তু তারপর নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করবে। হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করলে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী হবে।'
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কাকে বলেন যে, ‘অবশ্যই দুধে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে কিন্তু আমরা যদি শুধু দুধ খাই, অন্য জিনিস না খেলে তা আমাদের পাকস্থলীতে ফাইবারের ঘাটতি ঘটায় যা ভাল ব্যাকটেরিয়া কমিয়ে দেয়। এমন অবস্থায় কয়েকদিন ভাল থাকবে কিন্তু তারপর নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করবে। হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করলে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী হবে।’
প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পানের উপকারিতা:দুধে সব প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায় যা আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর মতো অনেক ধরনের খনিজ পদার্থ এতে রয়েছে। এটি দাঁত এবং হাড় উভয়ের জন্য একটি পাওয়ার হাউস। এটি দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে।
প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পানের উপকারিতা:
দুধে সব প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায় যা আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর মতো অনেক ধরনের খনিজ পদার্থ এতে রয়েছে। এটি দাঁত এবং হাড় উভয়ের জন্য একটি পাওয়ার হাউস। এটি দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে।
দুধ প্রোটিনের ভান্ডার, তাই এটি শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে আপনার শরীরে শক্তি বাড়বে। দুধে ভিটামিন B12 রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। দুধ খেলে শরীরে পানির অভাব হবে না। তাই এটি পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। এছাড়া দুধ খেলে হার্ট ও হাড়ের রোগ হবে না। এভাবে দুধের উপকারিতাই শুধু উপকারী।
দুধ প্রোটিনের ভান্ডার, তাই এটি শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে আপনার শরীরে শক্তি বাড়বে। দুধে ভিটামিন B12 রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। দুধ খেলে শরীরে পানির অভাব হবে না। তাই এটি পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। এছাড়া দুধ খেলে হার্ট ও হাড়ের রোগ হবে না। এভাবে দুধের উপকারিতাই শুধু উপকারী।
তাহলে ক্ষতি কার?ডাক্তার বলেন, অনেকের অন্ত্রের দুধ হজম করার ক্ষমতা থাকে না। আসলে, দুধে ল্যাকটোজ নামক একটি যৌগ থাকে যার জন্য ল্যাকটেজ এনজাইম প্রয়োজন। এই ল্যাকটেজ এনজাইম ল্যাকটোজকে ভেঙ্গে গ্যালাকটোজ অর্থাৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা রক্তে যায়।
তাহলে ক্ষতি কার?
ডাক্তার বলেন, অনেকের অন্ত্রের দুধ হজম করার ক্ষমতা থাকে না। আসলে, দুধে ল্যাকটোজ নামক একটি যৌগ থাকে যার জন্য ল্যাকটেজ এনজাইম প্রয়োজন। এই ল্যাকটেজ এনজাইম ল্যাকটোজকে ভেঙ্গে গ্যালাকটোজ অর্থাৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা রক্তে যায়।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ল্যাকটেজ এনজাইম কম উৎপন্ন হয়। সেই কারণে এই লোক দুধ খাওয়ার কারণে  বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই এমন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন দুধ পান করেন তাহলে তাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। একটি অনুমান অনুসারে, ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ অসহিষ্ণু। এর মানে এত মানুষ দুধ থেকে সামান্য উপকার পান।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ল্যাকটেজ এনজাইম কম উৎপন্ন হয়। সেই কারণে এই লোক দুধ খাওয়ার কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই এমন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন দুধ পান করেন তাহলে তাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। একটি অনুমান অনুসারে, ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ অসহিষ্ণু। এর মানে এত মানুষ দুধ থেকে সামান্য উপকার পান।

Healthy Lifestyle: যখন তখন খেলেই বিপদ! সকালে না রাতে? কখন দুধ খেলে শরীর হবে চাঙ্গা! জানুন সঠিক সময়, কী বলছেন বিশেষজ্ঞ?

দুধ খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী এটা সকলেই জানেন৷ ৷ দুধে উপস্থিত ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সারা জীবন হাড়কে মজবুত রাখে। এছাড়াও দুধের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে কিন্তু সুস্থ থাকতে কোন সময়ে দুধ পান করা উচিত এটা সবার আগে জানতে হবে৷
দুধ খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী এটা সকলেই জানেন৷ ৷ দুধে উপস্থিত ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সারা জীবন হাড়কে মজবুত রাখে। এছাড়াও দুধের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে কিন্তু সুস্থ থাকতে কোন সময়ে দুধ পান করা উচিত এটা সবার আগে জানতে হবে৷
অনেকেই আছেন যারা দুধ পান করলেও কোনও উপকার পান না। তার মানে হল আপনি সঠিক সময়ে দুধ পান করেন না। এখন প্রশ্ন হল, দুধ পান করার সঠিক সময় কোনটি?  রাঁচি RIMS-এর নিউরো অ্যান্ড স্পাইন সার্জন ডক্টর বিকাশ কুমার টুইটারে এই বিষয়ে একাধিক তথ্য দিয়েছেন৷
অনেকেই আছেন যারা দুধ পান করলেও কোনও উপকার পান না। তার মানে হল আপনি সঠিক সময়ে দুধ পান করেন না। এখন প্রশ্ন হল, দুধ পান করার সঠিক সময় কোনটি? রাঁচি RIMS-এর নিউরো অ্যান্ড স্পাইন সার্জন ডক্টর বিকাশ কুমার টুইটারে এই বিষয়ে একাধিক তথ্য দিয়েছেন৷
 সকালে দুধ খাওয়া ভাল নাকি রাতে ঘুমানোর আগে? অবশ্য এ নিয়ে মানুষের ভিন্ন মত রয়েছে, তবে বিশেষজ্ঞরা রাতে দুধ পান করার পরামর্শ দেন। ডা.বিকাশ কুমারের মতে, রাতে দুধ পান করলে ভাল ঘুম হয়। এছাড়া ঘুমানোর সময় কার্যকলাপের মাত্রাও কমে যায়। তাই শরীর দুধ থেকে সর্বোচ্চ ক্যালসিয়াম শোষণ করে। তবে দিনেও দুধ পান করলে ক্ষতি নেই।
সকালে দুধ খাওয়া ভাল নাকি রাতে ঘুমানোর আগে? অবশ্য এ নিয়ে মানুষের ভিন্ন মত রয়েছে, তবে বিশেষজ্ঞরা রাতে দুধ পান করার পরামর্শ দেন। ডা.বিকাশ কুমারের মতে, রাতে দুধ পান করলে ভাল ঘুম হয়। এছাড়া ঘুমানোর সময় কার্যকলাপের মাত্রাও কমে যায়। তাই শরীর দুধ থেকে সর্বোচ্চ ক্যালসিয়াম শোষণ করে। তবে দিনেও দুধ পান করলে ক্ষতি নেই।
চিকিৎসকের মতে, খালি পেটে দুধ পান করা এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ খালি পেটে দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে হজম সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের আরও সতর্কতা প্রয়োজন। তবে ছোট শিশু যেকোনও সময় দুধ পান করতে পারে। এটি তাদের সারা দিন শক্তি দেয় এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি তাদের শরীরে সরবরাহ করা হয়। শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে দুধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চিকিৎসকের মতে, খালি পেটে দুধ পান করা এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ খালি পেটে দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে হজম সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের আরও সতর্কতা প্রয়োজন। তবে ছোট শিশু যেকোনও সময় দুধ পান করতে পারে। এটি তাদের সারা দিন শক্তি দেয় এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি তাদের শরীরে সরবরাহ করা হয়। শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে দুধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নিয়মিত দুধ খাওয়া একটি ভাল অভ্যাস। এটি খেলে শরীরের পেশী ও হাড় মজবুত হয়। যুগ যুগ ধরে শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে দুধ পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হন তাহলে রাতে দুধ পান করা আরও বেশি উপকারী হবে।
নিয়মিত দুধ খাওয়া একটি ভাল অভ্যাস। এটি খেলে শরীরের পেশী ও হাড় মজবুত হয়। যুগ যুগ ধরে শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে দুধ পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হন তাহলে রাতে দুধ পান করা আরও বেশি উপকারী হবে।
 দুধ পান করলে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসলে, দুধ ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস, যা দাঁতের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
দুধ পান করলে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসলে, দুধ ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস, যা দাঁতের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
কিছু লোক সামান্য পরিশ্রম করার পরেও ক্লান্ত বোধ করতে শুরু করে। এই ধরনের লোকদের জন্য, দুধ খাওয়া একটি ভাল বিকল্প। আপনি যদি নিয়মিত দুধ পান করেন তবে আপনি দীর্ঘক্ষণ শক্তিতে পূর্ণ থাকবেন। বিশেষ করে শিশুদের দুধ খাওয়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু লোক সামান্য পরিশ্রম করার পরেও ক্লান্ত বোধ করতে শুরু করে। এই ধরনের লোকদের জন্য, দুধ খাওয়া একটি ভাল বিকল্প। আপনি যদি নিয়মিত দুধ পান করেন তবে আপনি দীর্ঘক্ষণ শক্তিতে পূর্ণ থাকবেন। বিশেষ করে শিশুদের দুধ খাওয়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

Milk : একটু খানি কাজ করেই হাঁপিয়ে যান! কম বয়সেই তুমুল ক্লান্তি! রাতে একটি জিনিস দুধে মিশিয়ে খেলেই সমাধান

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেক নানা সমস্যায় ভোগেন। অল্প বয়সেই শরীরের হাড় দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে শরীরও ব্যক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং অসুস্থতা বাড়তে থাকে।
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেক নানা সমস্যায় ভোগেন। অল্প বয়সেই শরীরের হাড় দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে শরীরও ব্যক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং অসুস্থতা বাড়তে থাকে।
এর থেকে পরিত্রাণ পেতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার এবং দুধ ইত্যাদি খেয়ে থাকে।
এর থেকে পরিত্রাণ পেতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার এবং দুধ ইত্যাদি খেয়ে থাকে।
তবে লখনউয়ের রিমস হাসপাতালের পরামর্শক ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানান, শুধু দুধ নয়, তার সঙ্গে মিশিয়ে খান ঘি। তাতে দ্বিগুণ উপকার পাবেন।
তবে লখনউয়ের রিমস হাসপাতালের পরামর্শক ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানান, শুধু দুধ নয়, তার সঙ্গে মিশিয়ে খান ঘি। তাতে দ্বিগুণ উপকার পাবেন।
ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরির মতে প্রতিদিন এক চামচ দেশি ঘি দুধের সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে হজমশক্তি বাড়ে। এটি খেলে পেটের নানান সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। ওজন কমাতেও এটি খুবই সহায়ক।
ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরির মতে প্রতিদিন এক চামচ দেশি ঘি দুধের সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে হজমশক্তি বাড়ে। এটি খেলে পেটের নানান সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। ওজন কমাতেও এটি খুবই সহায়ক।
প্রতিদিন ঘি মিশিয়ে গরুর দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি অ্যাসিডিটিও দূর করে।
প্রতিদিন ঘি মিশিয়ে গরুর দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি অ্যাসিডিটিও দূর করে।
ঘি মিশিয়ে দুধ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এটি অন্ত্রের জন্যও স্বাস্থ্যকর।
ঘি মিশিয়ে দুধ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এটি অন্ত্রের জন্যও স্বাস্থ্যকর।
দেশি ঘি মিশিয়ে দুধ খেলে শারীরিক শক্তি বাড়ে। এটি খেলে পেশী শক্তিশালী হয়। প্রতিদিন দুধের সাথে ঘি মিশিয়ে খেলে হাড়ও মজবুত হয়।
দেশি ঘি মিশিয়ে দুধ খেলে শারীরিক শক্তি বাড়ে। এটি খেলে পেশী শক্তিশালী হয়। প্রতিদিন দুধের সাথে ঘি মিশিয়ে খেলে হাড়ও মজবুত হয়।
ঘি মিশিয়ে দুধ পান করলে জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দুধে ক্যালসিয়াম থাকে। ওমেগা ৩ এবং ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ঘিতে। এটি শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। এটি ক্র্যাম্পে উপশম করে।
ঘি মিশিয়ে দুধ পান করলে জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দুধে ক্যালসিয়াম থাকে। ওমেগা ৩ এবং ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ঘিতে। এটি শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। এটি ক্র্যাম্পে উপশম করে।

Milk: জ্বাল দিতে গিয়ে বারবার উথলে যাচ্ছে দুধ? ভুল ভেবে নিজেকে দুষবেন না, অশুভ ইঙ্গিতে তছনছ সংসার, জানুন প্রতিকার

*বাড়িতে দুধ জ্বাল দেওয়ার সময় অনেক সময়ই দেখা যায় তা উথলে গ্যাস ওভেনের উপর ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু বারবার এমনটা হতে থাকলে তা বাস্তুদোষের ইঙ্গিত বলে মনে করেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়িতে দুধ জ্বাল দেওয়ার সময় অনেক সময়ই দেখা যায় তা উথলে গ্যাস ওভেনের উপর ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু বারবার এমনটা হতে থাকলে তা বাস্তুদোষের ইঙ্গিত বলে মনে করেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি।
*তবে দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে বারবার তা উথলে ছড়িয়ে পড়লে সেটা পারিবারিক সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। জ্যোতিষী পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠক লোকাল ১৮-কে জানিয়েছেন যে, বাস্তু শাস্ত্রে দুধ সংক্রান্ত বিভিন্ন শুভ এবং অশুভ ইঙ্গিত বর্ণিত রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে বারবার তা উথলে ছড়িয়ে পড়লে সেটা পারিবারিক সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। জ্যোতিষী পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠক লোকাল ১৮-কে জানিয়েছেন যে, বাস্তু শাস্ত্রে দুধ সংক্রান্ত বিভিন্ন শুভ এবং অশুভ ইঙ্গিত বর্ণিত রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*দুধ উথলে পড়ার অর্থ: লোকাল ১৮-এর কাছে জ্যোতিষী পণ্ডিত জানিয়েছেন যে, বাস্তু শাস্ত্রে দুধকে চন্দ্রের কারক বলে মনে করা হয়। তাই বারবার দুধ উথলে পড়া কিন্তু অশুভ ইঙ্গিত হতে পারে। আবার প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, গ্যাসের উপর জ্বাল দিতে থাকা দুধ পড়ে গেলে চন্দ্র দোষ হতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*দুধ উথলে পড়ার অর্থ: লোকাল ১৮-এর কাছে জ্যোতিষী পণ্ডিত জানিয়েছেন যে, বাস্তু শাস্ত্রে দুধকে চন্দ্রের কারক বলে মনে করা হয়। তাই বারবার দুধ উথলে পড়া কিন্তু অশুভ ইঙ্গিত হতে পারে। আবার প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, গ্যাসের উপর জ্বাল দিতে থাকা দুধ পড়ে গেলে চন্দ্র দোষ হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*দুধ উথলে পড়ার অপকারিতা: পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠকের বক্তব্য, বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী, বারবার দুধ উথলে পড়লে বাড়িতে বসবাসকারী মানুষের মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়েও যেতে হয় তাঁকে। সংগৃহীত ছবি। 
*দুধ উথলে পড়ার অপকারিতা: পণ্ডিত পঙ্কজ পাঠকের বক্তব্য, বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী, বারবার দুধ উথলে পড়লে বাড়িতে বসবাসকারী মানুষের মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়েও যেতে হয় তাঁকে। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষী পণ্ডিত লোকাল ১৮-এ বলেন, এই বিষয়টা এড়ানোর জন্য মুক্তো ধারণ করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি চন্দ্রদেবের উদ্দেশ্যে জলও অর্পণ করা যেতে পারে। এই প্রতিকার অবলম্বন করলে দারুণ সুবিধা পাওয়া যাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*জ্যোতিষী পণ্ডিত লোকাল ১৮-এ বলেন, এই বিষয়টা এড়ানোর জন্য মুক্তো ধারণ করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি চন্দ্রদেবের উদ্দেশ্যে জলও অর্পণ করা যেতে পারে। এই প্রতিকার অবলম্বন করলে দারুণ সুবিধা পাওয়া যাবে। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরোয়া বিবাদের ক্ষেত্রে দুধ উথলে পড়ার যোগ: মঙ্গল এবং চন্দ্র বিপরীত প্রকৃতির দুটি গ্রহ। মঙ্গলের কারক হল অগ্নি বা আগুন। এই পরিস্থিতিতে জ্বাল দেওয়ার সময় দুধ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টাকে অশুভ বলে গণ্য করা হয়। এছাড়া এটা ঘরের শান্তিও বিনাশ করে। এমনকী এই বিষয়টা ঘরে বসবাসকারীর মধ্যে রাগের উদ্রেকও করে। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘরোয়া বিবাদের ক্ষেত্রে দুধ উথলে পড়ার যোগ: মঙ্গল এবং চন্দ্র বিপরীত প্রকৃতির দুটি গ্রহ। মঙ্গলের কারক হল অগ্নি বা আগুন। এই পরিস্থিতিতে জ্বাল দেওয়ার সময় দুধ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টাকে অশুভ বলে গণ্য করা হয়। এছাড়া এটা ঘরের শান্তিও বিনাশ করে। এমনকী এই বিষয়টা ঘরে বসবাসকারীর মধ্যে রাগের উদ্রেকও করে। সংগৃহীত ছবি।
*পরিবারের মধ্যে যা বিবাদের পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। লোকাল ১৮-এর কাছে জ্যোতিষী বলেন, এই সমস্যা এড়ানোর জন্য কোনও পণ্ডিত কিংবা জ্যোতিষীর কাছ থেকে পরামর্শ করতে হবে। মূলত চন্দ্র এবং মঙ্গলকে শান্ত রাখার উপায় খুঁজতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*পরিবারের মধ্যে যা বিবাদের পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। লোকাল ১৮-এর কাছে জ্যোতিষী বলেন, এই সমস্যা এড়ানোর জন্য কোনও পণ্ডিত কিংবা জ্যোতিষীর কাছ থেকে পরামর্শ করতে হবে। মূলত চন্দ্র এবং মঙ্গলকে শান্ত রাখার উপায় খুঁজতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*প্রতিদিন জ্বাল দেওয়ার সময় দুধ উথলে গেলে তার অর্থ হল, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। আসলে প্রতিদিন দুধ জ্বাল দেওয়ার সময় প্রতিদিন তা উথলে গেলে সেটা দেবী অন্নপূর্ণাকে রুষ্ট করতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিদিন জ্বাল দেওয়ার সময় দুধ উথলে গেলে তার অর্থ হল, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। আসলে প্রতিদিন দুধ জ্বাল দেওয়ার সময় প্রতিদিন তা উথলে গেলে সেটা দেবী অন্নপূর্ণাকে রুষ্ট করতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষীর কথায়, এই পরিস্থিতি তৈরি হলে মা অন্নপূর্ণার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে তাঁকে তুষ্ট করার উপায়ও খুঁজতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*জ্যোতিষীর কথায়, এই পরিস্থিতি তৈরি হলে মা অন্নপূর্ণার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে তাঁকে তুষ্ট করার উপায়ও খুঁজতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*ঘর থেকে বের হওয়ার সময়: ফুটন্ত দুধ বারবার উথলে উঠলে তা আর্থিক সঙ্কটের ইঙ্গিত হতে পারে। এর কারণে ঘরে সম্পদ স্থায়ী হয় না। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘর থেকে বের হওয়ার সময়: ফুটন্ত দুধ বারবার উথলে উঠলে তা আর্থিক সঙ্কটের ইঙ্গিত হতে পারে। এর কারণে ঘরে সম্পদ স্থায়ী হয় না। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষী পণ্ডিতের বক্তব্য, কেউ যদি কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাইরে যান এবং দুধ ফোটাতে গিয়ে তা উথলে পড়লে বুঝতে হবে কাজটি পণ্ড হয়ে যেতে পারে। এর থেকে বাঁচতে বাইরে যাওয়ার আগে ভগবানকে মিষ্টি কিছু নিবেদন করা উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষী পণ্ডিতের বক্তব্য, কেউ যদি কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাইরে যান এবং দুধ ফোটাতে গিয়ে তা উথলে পড়লে বুঝতে হবে কাজটি পণ্ড হয়ে যেতে পারে। এর থেকে বাঁচতে বাইরে যাওয়ার আগে ভগবানকে মিষ্টি কিছু নিবেদন করা উচিত। সংগৃহীত ছবি।

Health Tips: বিষ তেতো! উচ্ছে-করলা খাওয়ার পর এই খাবার খাচ্ছেন? উপকার নয়, হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতি! ৯৯% মানুষই এই ভুলটাই করে, আপনি করছেন না তো

করলা অনেক রোগের চিকিৎসায় উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি এমন একটি  সবজি যাতে চিনির পরিমাণ একেবারেই কম থাকে। এটি রক্ত ​​পরিশোধক হিসেবেও পরিচিত।
করলা অনেক রোগের চিকিৎসায় উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি এমন একটি সবজি যাতে চিনির পরিমাণ একেবারেই কম থাকে। এটি রক্ত ​​পরিশোধক হিসেবেও পরিচিত।
 এই সবজিটির স্বাদ বিষের মতো তেতো বলে সব বয়সের মানুষ পছন্দ করে না। তবে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণউপকারী। এই সবজি পেটের মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।
এই সবজিটির স্বাদ বিষের মতো তেতো বলে সব বয়সের মানুষ পছন্দ করে না। তবে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণউপকারী। এই সবজি পেটের মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।
লখনউয়ের রিমস হাসপাতালের পরামর্শক ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানান, করলা এমন একটি সবজি যেটা কিনা যে কোনও রোগে নিষিদ্ধ নয়। এটি শরীরে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। সুগার রোগীদের করলার রস পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি আমাদের লিভারকে ডিটক্সিফাই করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়। ত্বক, চুল ও চোখের জন্য খুবই উপকারী।
লখনউয়ের রিমস হাসপাতালের পরামর্শক ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরি জানান, করলা এমন একটি সবজি যেটা কিনা যে কোনও রোগে নিষিদ্ধ নয়। এটি শরীরে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। সুগার রোগীদের করলার রস পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি আমাদের লিভারকে ডিটক্সিফাই করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়। ত্বক, চুল ও চোখের জন্য খুবই উপকারী।
 বিশেষজ্ঞদের মতে, করলা নিঃসন্দেহে সব গুণে সমৃদ্ধ একটি সবজি, তবে খাওয়ার পরপরই কিছু জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এতে উপকারের পরিবর্তে বিরাট ক্ষতি হতে পারে। উচ্ছে বা করলা খাওয়ার পর কি খাওয়া উচিত নয়, তা জেনে নিন৷
বিশেষজ্ঞদের মতে, করলা নিঃসন্দেহে সব গুণে সমৃদ্ধ একটি সবজি, তবে খাওয়ার পরপরই কিছু জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এতে উপকারের পরিবর্তে বিরাট ক্ষতি হতে পারে। উচ্ছে বা করলা খাওয়ার পর কি খাওয়া উচিত নয়, তা জেনে নিন৷
দুধ: ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরির মতে, করলা খাওয়ার পর ভুলেও দুধ খাবেন না। করলা খাওয়ার পর দুধ পান করলে পেট সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে।
দুধ: ডায়েটিশিয়ান শীতল গিরির মতে, করলা খাওয়ার পর ভুলেও দুধ খাবেন না। করলা খাওয়ার পর দুধ পান করলে পেট সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে।
দই: ডায়েটিশিয়ানের মতে, উচ্ছে-করলা খাওয়ার পর দই খাওয়া একদমই উচিত নয়। তেতো খাবার পর দই খেলে ত্বকে চুলকানি এবং ফুসকুড়ি হতে পারে।
দই: ডায়েটিশিয়ানের মতে, উচ্ছে-করলা খাওয়ার পর দই খাওয়া একদমই উচিত নয়। তেতো খাবার পর দই খেলে ত্বকে চুলকানি এবং ফুসকুড়ি হতে পারে।
মুলো: করলা খাওয়ার পর মুলো খেলে কাশি ও গলায় অ্যাসিডিটি হতে পারে। উপরন্তু, মুলো কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
মুলো: করলা খাওয়ার পর মুলো খেলে কাশি ও গলায় অ্যাসিডিটি হতে পারে। উপরন্তু, মুলো কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
ঢ্যাঁড়শ : করলা নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে করলা খাওয়ার পর ঢ্যাঁড়শ ভুলেও খাবেন না। এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ঢ্যাঁড়শ : করলা নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে করলা খাওয়ার পর ঢ্যাঁড়শ ভুলেও খাবেন না। এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
আম: উচ্ছে হোক বা করলা খাওয়ার পর আম একদমই খাবেন না। এতে মুখের স্বাদ নষ্ট হতে পারে। উপরন্তু, এটি বমি, জ্বালা এবং বমি বমি ভাব হতে পারে। সুতরাং তেতো খাওয়ার পর এগুলি খেলে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে৷ তাই খাওয়ার আগে সাবধানে থাকুন৷
আম: উচ্ছে হোক বা করলা খাওয়ার পর আম একদমই খাবেন না। এতে মুখের স্বাদ নষ্ট হতে পারে। উপরন্তু, এটি বমি, জ্বালা এবং বমি বমি ভাব হতে পারে। সুতরাং তেতো খাওয়ার পর এগুলি খেলে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে৷ তাই খাওয়ার আগে সাবধানে থাকুন৷