Bank 5 Days Working: ডিসেম্বর থেকে ব্যাঙ্কগুলোতে ৫ দিন কাজ হবে ? আসতে চলেছে ব্যাঙ্কের খোলা ও বন্ধের নতুন নিয়ম !

ব্যাঙ্কের কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। সরকার এই বিষয়ে সবুজ সংকেত দিলে অবশেষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ তাদের দাবি পূরণ হতে পারে। ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন (আইবিএ) এবং কর্মচারী ইউনিয়নগুলির মধ্যে এই বিষয়ে একটি চুক্তি হয়েছে। এখন বিষয়টি শুধুমাত্র সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে, যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই অনুমোদন দেওয়া হলে, ব্যাঙ্ক কর্মীরা সপ্তাহে মাত্র পাঁচ দিন কাজ করবেন এবং শনিবার ও রবিবার ছুটি পাবেন।
ব্যাঙ্কের কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। সরকার এই বিষয়ে সবুজ সংকেত দিলে অবশেষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ তাদের দাবি পূরণ হতে পারে। ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন (আইবিএ) এবং কর্মচারী ইউনিয়নগুলির মধ্যে এই বিষয়ে একটি চুক্তি হয়েছে। এখন বিষয়টি শুধুমাত্র সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে, যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই অনুমোদন দেওয়া হলে, ব্যাঙ্ক কর্মীরা সপ্তাহে মাত্র পাঁচ দিন কাজ করবেন এবং শনিবার ও রবিবার ছুটি পাবেন।
সরকারি অনুমোদনের অপেক্ষা -এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইতিমধ্যে আইবিএ এবং ব্যাঙ্ক ইউনিয়নগুলির মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যাঙ্কই এই চুক্তিতে জড়িত ছিল। এর পরে, ৮ মার্চ ২০২৪-এ, আইবিএ এবং অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশনের মধ্যে একটি যৌথ নোটও স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ৫টি কার্যদিবস এবং সপ্তাহান্তের ছুটির রূপরেখা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে এই পরিবর্তন নির্ভর করছে সরকারের অনুমোদনের ওপর।
সরকারি অনুমোদনের অপেক্ষা –
এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইতিমধ্যে আইবিএ এবং ব্যাঙ্ক ইউনিয়নগুলির মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যাঙ্কই এই চুক্তিতে জড়িত ছিল। এর পরে, ৮ মার্চ ২০২৪-এ, আইবিএ এবং অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশনের মধ্যে একটি যৌথ নোটও স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ৫টি কার্যদিবস এবং সপ্তাহান্তের ছুটির রূপরেখা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে এই পরিবর্তন নির্ভর করছে সরকারের অনুমোদনের ওপর।
আরবিআই-এর ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ -এই প্রস্তাবটি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (আরবিআই) কাছে আলোচনার জন্যও যাবে। কারণ শুধুমাত্র আরবিআই ব্যাঙ্কের সময় এবং ব্যাঙ্কগুলির অভ্যন্তরীণ কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে৷ সরকার এই প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করেনি। তবে আশা করা হচ্ছে এই বছরের শেষ নাগাদ এর অনুমোদন আসতে পারে।
আরবিআই-এর ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ –
এই প্রস্তাবটি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (আরবিআই) কাছে আলোচনার জন্যও যাবে। কারণ শুধুমাত্র আরবিআই ব্যাঙ্কের সময় এবং ব্যাঙ্কগুলির অভ্যন্তরীণ কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে৷ সরকার এই প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করেনি। তবে আশা করা হচ্ছে এই বছরের শেষ নাগাদ এর অনুমোদন আসতে পারে।
কাজের সময় বাড়তে পারে -প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার যদি ৫ দিনের কাজের অনুমোদন দেয়, তাহলে ব্যাঙ্কগুলোর দৈনিক কাজের সময় ৪০ মিনিট বাড়ানো হতে পারে। ব্যাঙ্কের শাখা সকাল ৯.৪৫ থেকে বিকেল ৫.৩০ পর্যন্ত খোলা রাখা হতে পারে। বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলি শুধুমাত্র দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার বন্ধ থাকে। নতুন নিয়মে ব্যাঙ্ক খোলার সময় হতে পারে সকাল ৯.৪৫ এবং ব্যাঙ্ক বন্ধের সময় হতে পারে বিকেল ৫.৩০।
কাজের সময় বাড়তে পারে –
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার যদি ৫ দিনের কাজের অনুমোদন দেয়, তাহলে ব্যাঙ্কগুলোর দৈনিক কাজের সময় ৪০ মিনিট বাড়ানো হতে পারে। ব্যাঙ্কের শাখা সকাল ৯.৪৫ থেকে বিকেল ৫.৩০ পর্যন্ত খোলা রাখা হতে পারে। বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলি শুধুমাত্র দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার বন্ধ থাকে। নতুন নিয়মে ব্যাঙ্ক খোলার সময় হতে পারে সকাল ৯.৪৫ এবং ব্যাঙ্ক বন্ধের সময় হতে পারে বিকেল ৫.৩০।
ব্যাঙ্কের কার্যক্রমের নিয়মে পরিবর্তন -কিছু ব্যাঙ্ক কর্মচারী বিশ্বাস করেন যে, তাঁরা ২০২৪ সালের শেষের দিকে বা ২০২৫-এর শুরুতে এই প্রস্তাবের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি পেতে পারেন। একবার সরকারের অনুমোদন এসে গেলে শনিবার নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টে ছুটির দিন হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এর মানে হবে প্রতি সপ্তাহে শনি ও রবিবার উভয় দিনেই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।
ব্যাঙ্কের কার্যক্রমের নিয়মে পরিবর্তন –
কিছু ব্যাঙ্ক কর্মচারী বিশ্বাস করেন যে, তাঁরা ২০২৪ সালের শেষের দিকে বা ২০২৫-এর শুরুতে এই প্রস্তাবের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি পেতে পারেন। একবার সরকারের অনুমোদন এসে গেলে শনিবার নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টে ছুটির দিন হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এর মানে হবে প্রতি সপ্তাহে শনি ও রবিবার উভয় দিনেই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।
দীর্ঘদিন ধরেই দাবি চলছিল -ব্যাঙ্ক ইউনিয়নগুলি ২০১৫ সাল থেকে প্রতি শনি ও রবিবার ছুটির দাবি জানিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ১০তম দ্বিপাক্ষিক চুক্তির অধীনে, আরবিআই এবং সরকার আইবিএর সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এখনও পর্যন্ত কেবল দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার ছুটির দিন হিসাবে স্বীকৃত রয়েছে। এই প্রস্তাব অনুমোদন হলে ব্যাঙ্ক কর্মীরা সপ্তাহে মাত্র ৫ দিন কাজ করবেন।
দীর্ঘদিন ধরেই দাবি চলছিল –
ব্যাঙ্ক ইউনিয়নগুলি ২০১৫ সাল থেকে প্রতি শনি ও রবিবার ছুটির দাবি জানিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ১০তম দ্বিপাক্ষিক চুক্তির অধীনে, আরবিআই এবং সরকার আইবিএর সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। এখনও পর্যন্ত কেবল দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার ছুটির দিন হিসাবে স্বীকৃত রয়েছে। এই প্রস্তাব অনুমোদন হলে ব্যাঙ্ক কর্মীরা সপ্তাহে মাত্র ৫ দিন কাজ করবেন।