ভয়ঙ্কর সেই সাইক্লোন

Cyclone: আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’! পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঝড় ‘ভোলায়’ বাংলাদেশে ৫ লাখ মানুষের মৃত্যু! যা ঘটল ‘সেদিন’…

নভেম্বরের ১১ তারিখ, ১৯৭০ সাল। আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সুপার সাইক্লোন ভোলা। ঘূর্ণিঝড় 'ভোলা' এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়। সে বছর সেটি ছিল, ভারত মহাসাগরে ওঠা ষষ্ঠ ও সবচেয়ে ভয়াল ঘূর্ণিঝড়।
নভেম্বরের ১১ তারিখ, ১৯৭০ সাল। আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সুপার সাইক্লোন ভোলা। ঘূর্ণিঝড় ‘ভোলা’ এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়। সে বছর সেটি ছিল, ভারত মহাসাগরে ওঠা ষষ্ঠ ও সবচেয়ে ভয়াল ঘূর্ণিঝড়।
সিম্পসন স্কেলে ক্যাটেগরি-থ্রি মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল 'ভোলা'। এটি ছিল সর্বকালের ভয়ঙ্করতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ১৯৭৬ সালের তাংশাং ভূমিকম্প বা ২০০৪ সালের সুনামির চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল ভোলার দাপটে।
সিম্পসন স্কেলে ক্যাটেগরি-থ্রি মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল ‘ভোলা’। এটি ছিল সর্বকালের ভয়ঙ্করতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ১৯৭৬ সালের তাংশাং ভূমিকম্প বা ২০০৪ সালের সুনামির চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল ভোলার দাপটে।
১৯৭০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস। বাংলাদেশের ভোলায় আঘাত হানা এই সামুদ্রিক ঝড় বিশ্বব্যাপী ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’ নামে পরিচিত।
১৯৭০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস। বাংলাদেশের ভোলায় আঘাত হানা এই সামুদ্রিক ঝড় বিশ্বব্যাপী ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’ নামে পরিচিত।
যা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ-এর) দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানে। এ পর্যন্ত রেকর্ড করা ঘূর্ণিঝড়গুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় এবং এটি সর্বকালের সবচেয়ে ভয়ংকরতম প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি।
যা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ-এর) দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানে। এ পর্যন্ত রেকর্ড করা ঘূর্ণিঝড়গুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় এবং এটি সর্বকালের সবচেয়ে ভয়ংকরতম প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২৪ কিলোমিটার বেগে আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলীয় এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা ছিল ১০-৩৩ ফুট!
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২৪ কিলোমিটার বেগে আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলীয় এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা ছিল ১০-৩৩ ফুট!
এই ঝড়ের কারণে প্রায় ৫ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। যার অধিকাংশই গাঙ্গেয় বদ্বীপের সমুদ্র সমতলের ভূমিতে জলোচ্ছ্বাসে ডুবে মারা যান। এটি ১৯৭০ সালের উত্তর ভারতীয় ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের ৬ষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় এবং মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ছিল। এটি সিম্পসন স্কেলে ৩য় মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল।
এই ঝড়ের কারণে প্রায় ৫ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। যার অধিকাংশই গাঙ্গেয় বদ্বীপের সমুদ্র সমতলের ভূমিতে জলোচ্ছ্বাসে ডুবে মারা যান। এটি ১৯৭০ সালের উত্তর ভারতীয় ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের ৬ষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় এবং মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ছিল। এটি সিম্পসন স্কেলে ৩য় মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি বঙ্গোপসাগরে ৮ নভেম্বর সৃষ্ট হয় এবং ক্রমশ শক্তিশালী হতে হতে এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ১১ নভেম্বর এটির গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ১৮৫ কিমিতে (১১৫ মাইল) পৌঁছায় এবং সে রাতেই তা উপকূলে আঘাত করে।
ঘূর্ণিঝড়টি বঙ্গোপসাগরে ৮ নভেম্বর সৃষ্ট হয় এবং ক্রমশ শক্তিশালী হতে হতে এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ১১ নভেম্বর এটির গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ১৮৫ কিমিতে (১১৫ মাইল) পৌঁছায় এবং সে রাতেই তা উপকূলে আঘাত করে।
জলোচ্ছ্বাসের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চল ও দ্বীপসমূহ প্লাবিত হয়। এতে ওইসব এলাকার বাড়ি-ঘর, গ্রাম ও শস্য স্রোতে তলিয়ে যায়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিল তজুমদ্দিন উপজেলা, সেখানে ১৬৭০০০ জন অধিবাসীর মধ্যে ৭৭০০০ জনই (৪৬%) প্রাণ হারায়।
জলোচ্ছ্বাসের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চল ও দ্বীপসমূহ প্লাবিত হয়। এতে ওইসব এলাকার বাড়ি-ঘর, গ্রাম ও শস্য স্রোতে তলিয়ে যায়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিল তজুমদ্দিন উপজেলা, সেখানে ১৬৭০০০ জন অধিবাসীর মধ্যে ৭৭০০০ জনই (৪৬%) প্রাণ হারায়।
জাতিসংঘের আওতাধীন বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ২০১৭ সালের ১৮ মে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করে। এতে এই ঘূর্ণিঝড়কেই ‘সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে চিহ্নিত করে সংস্থাটি।
জাতিসংঘের আওতাধীন বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ২০১৭ সালের ১৮ মে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করে। এতে এই ঘূর্ণিঝড়কেই ‘সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে চিহ্নিত করে সংস্থাটি।