Which Animal Never Dies?

The Only Animal That Never Dies:এটিই বিশ্বের একমাত্র প্রাণী যারা জন্মায়, কিন্তু মারা যায় না, কোন প্রজাতি বলুন তো? নামটা জানলে হতবাক হবেন

একটা ছোট বাচ্চাও জানে যে মৃত্যু একদিন না একদিন হবেই। এই বিশ্বে কেউ অমর নয়। কিন্তু একটি প্রাণীর ক্ষেত্রে এই তত্ত্ব খাটে না। বিশ্বে একটিমাত্র প্রাণী আছে যে জন্মায় কিন্তু মরে না। এটিই বিশ্বের একমাত্র অমর প্রাণী। কী নাম বলুন তো?
একটা ছোট বাচ্চাও জানে যে মৃত্যু একদিন না একদিন হবেই। এই বিশ্বে কেউ অমর নয়। কিন্তু একটি প্রাণীর ক্ষেত্রে এই তত্ত্ব খাটে না। বিশ্বে একটিমাত্র প্রজাতির প্রাণী আছে যারা জন্মায় কিন্তু মরে না। এরাই বিশ্বের একমাত্র অমর প্রাণী। কী নাম বলুন তো?
পৃথিবীতে এমন একটিই প্রাণী আছে, যে প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, এমনটাই বলছেন বিজ্ঞানীরা। আক্ষরিক অর্থেই এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর' করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। কোন প্রাণী বলুন তো?
পৃথিবীতে এমন একটিই প্রাণী আছে, যে প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, এমনটাই বলছেন বিজ্ঞানীরা। আক্ষরিক অর্থেই এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর’ করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। কোন প্রাণী বলুন তো?
পৃথিবীর একমাত্র 'অমর' প্রাণী হল ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের দেওয়া নামে টারিটোপসিস ডোরনি। জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে ‘অমর জেলিফিশ' বলা হয়।
পৃথিবীর একমাত্র ‘অমর’ প্রাণী হল ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের দেওয়া নামে টারিটোপসিস ডোরনি। জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে ‘অমর জেলিফিশ’ বলা হয়।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ' দশা-এ চলে যায়। চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে আর এভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ’ দশা-এ চলে যায়। চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে আর এভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
এই সময়ের মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি এবং বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে।
এই সময়ের মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি এবং বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে।
তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস-এর এক বৈজ্ঞানিক জানান, কোষের রূপান্তরের মাধ্যমে এই জেলিফিশ নিজেদের বয়স পিছিয়ে দিতে পারে। সে দিক থেকে রিজেনারেটিং ফ্ল্যাটওয়ার্মও অমর।
তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস-এর এক বৈজ্ঞানিক জানান, কোষের রূপান্তরের মাধ্যমে এই জেলিফিশ নিজেদের বয়স পিছিয়ে দিতে পারে। সে দিক থেকে রিজেনারেটিং ফ্ল্যাটওয়ার্মও অমর।
এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশ কেটে দু-টুকরো করে দিলে দুটো পৃথক ফ্ল্যাটওয়ার্ম তৈরি হয়ে যায়। শরীরের বয়স হলেও স্টাডি টার্টলদের ক্ষেত্রেও অর্গ্যানের বয়স কিন্তু বাড়ে না।
এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশ কেটে দু-টুকরো করে দিলে দুটো পৃথক ফ্ল্যাটওয়ার্ম তৈরি হয়ে যায়। শরীরের বয়স হলেও স্টাডি টার্টলদের ক্ষেত্রেও অর্গ্যানের বয়স কিন্তু বাড়ে না।