Immune Boosting

Health Tips: সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগে? ঘুম ঘুম ভাব? এই সস্তা-সাধারণ খাবারই প্রোটিনের ‘পাওয়ারহাউজ’, এনার্জির ভাণ্ডার

আজকের ব্যস্ত জীবনে বেশিরভাগ মানুষই ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করে। এটি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে উঠছে, যা সব বয়সের মানুষই সম্মুখীন হচ্ছে। কেউ যদি সারাদিন দুর্বলতা এবং ক্লান্তির সঙ্গে লড়াই করে থাকে, তবে এর প্রধান কারণ হতে পারে খাদ্যাভ্যাস। সঠিক পুষ্টির অভাবে শরীর দুর্বল লাগে এবং শক্তির অভাব হয়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. পঙ্কজ কুমার জানিয়েছেন, জীবনে কিছু সহজ বদল এনে এবং নিজেদের খাদ্যতালিকায় সঠিক খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করে শক্তি বাড়ানো যেতে পারে এবং দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
আজকের ব্যস্ত জীবনে বেশিরভাগ মানুষই ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করে। এটি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে উঠছে, যা সব বয়সের মানুষই সম্মুখীন হচ্ছে। কেউ যদি সারাদিন দুর্বলতা এবং ক্লান্তির সঙ্গে লড়াই করে থাকে, তবে এর প্রধান কারণ হতে পারে খাদ্যাভ্যাস। সঠিক পুষ্টির অভাবে শরীর দুর্বল লাগে এবং শক্তির অভাব হয়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. পঙ্কজ কুমার জানিয়েছেন, জীবনে কিছু সহজ বদল এনে এবং নিজেদের খাদ্যতালিকায় সঠিক খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করে শক্তি বাড়ানো যেতে পারে এবং দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
ডা. পঙ্কজ ব্যাখ্যা করেন, প্রায়শই দুর্বলতা এবং ক্লান্তির কারণ শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব। হিমোগ্লোবিন রক্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা শরীরে অক্সিজেন পরিবহন করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না, যার কারণে একজন দুর্বলতা এবং ক্লান্তি অনুভব করে। তাই খাদ্যতালিকায় সেসব খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে শরীরে শক্তি জোগাতে পারে।
ডা. পঙ্কজ ব্যাখ্যা করেন, প্রায়শই দুর্বলতা এবং ক্লান্তির কারণ শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব। হিমোগ্লোবিন রক্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা শরীরে অক্সিজেন পরিবহন করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায় না, যার কারণে একজন দুর্বলতা এবং ক্লান্তি অনুভব করে। তাই খাদ্যতালিকায় সেসব খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে শরীরে শক্তি জোগাতে পারে।
ডা. পঙ্কজের মতে, সুস্থ থাকার জন্য খাদ্যতালিকায় ছয় ধরনের রস থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে মধু (মিষ্টি), আমলকি (টক), লবণ (নোনতা), তেতো ও ঝাল। সুষমভাবে খাদ্যতালিকায় এগুলি অন্তর্ভুক্ত করলে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় এবং দুর্বলতা দূর হয়।
ডা. পঙ্কজের মতে, সুস্থ থাকার জন্য খাদ্যতালিকায় ছয় ধরনের রস থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে মধু (মিষ্টি), আমলকি (টক), লবণ (নোনতা), তেতো ও ঝাল। সুষমভাবে খাদ্যতালিকায় এগুলি অন্তর্ভুক্ত করলে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় এবং দুর্বলতা দূর হয়।
ডা. পঙ্কজ জানান, কাঁচা খাবার যেমন ফল, স্যালাড, অঙ্কুরিত শস্য, কাঁচা ছোলা, মুগ, শসা খাওয়া খুবই উপকারী। এসব খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার, যা শরীরে শক্তি জোগায়।
ডা. পঙ্কজ জানান, কাঁচা খাবার যেমন ফল, স্যালাড, অঙ্কুরিত শস্য, কাঁচা ছোলা, মুগ, শসা খাওয়া খুবই উপকারী। এসব খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার, যা শরীরে শক্তি জোগায়।
সারাদিনের ডায়েট প্ল্যান - সকাল: রান্না না করা খাবার দিয়ে দিন শুরু করা উচিত। ৬০ কেজি ওজনের একজন ব্যক্তির প্রাতরাশের জন্য প্রায় ৬০০ গ্রাম কাঁচা খাবার খাওয়া উচিত। এতে ফল, স্যালাড বা অঙ্কুরিত শস্য অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

সারাদিনের ডায়েট প্ল্যান –
সকাল: রান্না না করা খাবার দিয়ে দিন শুরু করা উচিত। ৬০ কেজি ওজনের একজন ব্যক্তির প্রাতরাশের জন্য প্রায় ৬০০ গ্রাম কাঁচা খাবার খাওয়া উচিত। এতে ফল, স্যালাড বা অঙ্কুরিত শস্য অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
দুপুরে: দুপুরের খাবারের আগে প্রায় ৩০০ গ্রাম কাঁচা খাবার খেতে হবে। এরপর রান্না করা খাবার যেমন - ডাল, ভাত, রুটি ও শাকসবজি খাওয়া উচিত। খাবারের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে, যাতে শরীর প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পায়।

দুপুরে: দুপুরের খাবারের আগে প্রায় ৩০০ গ্রাম কাঁচা খাবার খেতে হবে। এরপর রান্না করা খাবার যেমন – ডাল, ভাত, রুটি ও শাকসবজি খাওয়া উচিত। খাবারের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে, যাতে শরীর প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পায়।
রাত: রাতের খাবার হালকা এবং সূর্যাস্তের পরপর হওয়া উচিত। রাতের খাবারের আগে কমপক্ষে ১৫০ গ্রাম কাঁচা খাবার যেমন স্যালাড খাওয়া উচিত। এটি শুধু হজমই উন্নত করবে না, রাতে শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তিও জোগাবে।
রাত: রাতের খাবার হালকা এবং সূর্যাস্তের পরপর হওয়া উচিত। রাতের খাবারের আগে কমপক্ষে ১৫০ গ্রাম কাঁচা খাবার যেমন স্যালাড খাওয়া উচিত। এটি শুধু হজমই উন্নত করবে না, রাতে শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তিও জোগাবে।
অন্যান্য খাবারের টিপস, আরও যা মনে রাখতে হবে- খাবার সবসময় ধীরে ধীরে খাওয়া উচিত এবং ভাল করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। যাতে শরীর সঠিক পুষ্টি পায় এবং হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে।
অন্যান্য খাবারের টিপস, আরও যা মনে রাখতে হবে
– খাবার সবসময় ধীরে ধীরে খাওয়া উচিত এবং ভাল করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। যাতে শরীর সঠিক পুষ্টি পায় এবং হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে।
রাতের খাবার দিনের খাবারের অর্ধেক হওয়া উচিত, যাতে রাতে শরীর বিশ্রাম পায় এবং হজম প্রক্রিয়া সঠিকভাবে হতে পারে।
রাতের খাবার দিনের খাবারের অর্ধেক হওয়া উচিত, যাতে রাতে শরীর বিশ্রাম পায় এবং হজম প্রক্রিয়া সঠিকভাবে হতে পারে।
এই জিনিসগুলি বেশি খাওয়া উচিত -আপেল এবং কলা: এই দুটি ফলই শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। দুধ ও ঘি: এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম ও চর্বি শরীরে শক্তি যোগায়। অঙ্কুরিত শস্য: এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার থাকে, যা পেশিকে শক্তিশালী করে এবং ক্লান্তি দূর করে।
এই জিনিসগুলি বেশি খাওয়া উচিত –
আপেল এবং কলা: এই দুটি ফলই শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়।
দুধ ও ঘি: এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম ও চর্বি শরীরে শক্তি যোগায়।
অঙ্কুরিত শস্য: এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার থাকে, যা পেশিকে শক্তিশালী করে এবং ক্লান্তি দূর করে।