কলকাতার ক্ষেত্রে কী হতে পারে, বিশেষত বাড়ি-ঘর, ব্রিজ এই ধরনের পরিকাঠামোর? স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়র বিশ্বজিৎ সোম বলেন, কলকাতায় যে সব উচুঁ বিল্ডিং হয়, তাতে স্ট্রাকচারাল কারণে দশ তলা অবধি আর্থকোয়েক মেজারমেন্ট থাকে। এর পর যা উচ্চতা হয়, তা ১৮০ কিমি হাওয়া গতিবেগ সহ্য করতে পারে। যেমন ধরা যাক সাউথ সিটি বিল্ডিং৷ আমাদের কলকাতায় এই স্পিড বিরল। দমকা হাওয়া একটা প্রভাব ফেলে৷ সেটা অবশ্য সাধারণত ঘিঞ্জি বা টানেল বা গলির মধ্যে এর প্রভাব বেশি হয়৷ এর আগে কলকাতায় ১০০-১১০ কিমি/ঘন্টায় ঝড় ও দমকা হাওয়া এখানে হয়েছে। মধ্য বা উত্তর কলকাতার পুরানো বাড়িতে সতর্ক হওয়া দরকার।

Cyclone Dana: আসছে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় দানা, ঝড়-বৃষ্টি-বাজে বাড়িতে রাখুন এই একটি মাত্র জিনিস! আর কোনও চিন্তা নেই ক্ষতির

বর্ষা আসার আগে থেকেই শুরু হয়েছে বজ্রপাত। বিভিন্ন এলাকায় বাজ পড়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষকদের একাংশ মনে করছেন ক্রমাগত বেড়ে চলা দূষণে বাজ পড়ার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ আবার বজ্রপাত প্রবণ এলাকার মধ্যে পড়ে। গত দু’বছরে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই এলাকায়।
বর্ষা আসার আগে থেকেই শুরু হয়েছে বজ্রপাত। বিভিন্ন এলাকায় বাজ পড়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষকদের একাংশ মনে করছেন ক্রমাগত বেড়ে চলা দূষণে বাজ পড়ার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ আবার বজ্রপাত প্রবণ এলাকার মধ্যে পড়ে। গত দু’বছরে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই এলাকায়।
কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার এজন্য। উঁচু বাড়ি বা অফিসে বজ্রনিরোধক বসানো দরকার। কারণ, এর ফলে বজ্রপাতের প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো যায়। শুধু মানুষ নয়, বাজ পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পশুপাখি থেকে শুরু করে গাছপালাও। শহরের তুলনায় গ্রামে বাজ পড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। কারণ সেখানে উঁচু উঁচু বাড়ির সংখ্যা কম। উঁচু গাছে বাজ বেশি পড়ে।
কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার এজন্য। উঁচু বাড়ি বা অফিসে বজ্রনিরোধক বসানো দরকার। কারণ, এর ফলে বজ্রপাতের প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো যায়। শুধু মানুষ নয়, বাজ পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পশুপাখি থেকে শুরু করে গাছপালাও। শহরের তুলনায় গ্রামে বাজ পড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। কারণ সেখানে উঁচু উঁচু বাড়ির সংখ্যা কম। উঁচু গাছে বাজ বেশি পড়ে।
এই সময় নিজের নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে একটি বজ্র নিরোধক ইনস্টল করে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাড়ি, অফিস, মন্দির—যেকোনও জায়গায় ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কীভাবে ইনস্টল করা যাবে, খরচই বা কত জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—
এই সময় নিজের নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে একটি বজ্র নিরোধক ইনস্টল করে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাড়ি, অফিস, মন্দির—যেকোনও জায়গায় ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কীভাবে ইনস্টল করা যাবে, খরচই বা কত জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—
‘লাইটনিং কন্ডাক্টর’ বা বজ্র নিরোধক হল এক ধরনের যন্ত্র যা বজ্রপাতকে নিজের ভিতরে শোষণ করে। পরিবাহী পথের মাধ্যমে তাকে ভূগর্ভে পাঠিয়ে দেয়। একে লাইটনিং রড-ও বলা হয়। এটি মূলত তামার তৈরি একটি রড।
‘লাইটনিং কন্ডাক্টর’ বা বজ্র নিরোধক হল এক ধরনের যন্ত্র যা বজ্রপাতকে নিজের ভিতরে শোষণ করে। পরিবাহী পথের মাধ্যমে তাকে ভূগর্ভে পাঠিয়ে দেয়। একে লাইটনিং রড-ও বলা হয়। এটি মূলত তামার তৈরি একটি রড।
এর দু’টি ভাগ থাকে। সাধারণত উঁচু বাড়ি নির্মাণের সময় দেয়ালে ইনস্টল করে দেওয়া হয়। এর উপরের অংশটি বাড়ির ছাদে লাগানো থাকে। বাড়ির উপর অনেকটা অংশ মাথা তুলে থাকে।
এর দু’টি ভাগ থাকে। সাধারণত উঁচু বাড়ি নির্মাণের সময় দেয়ালে ইনস্টল করে দেওয়া হয়। এর উপরের অংশটি বাড়ির ছাদে লাগানো থাকে। বাড়ির উপর অনেকটা অংশ মাথা তুলে থাকে।
এই রডের উপরে অংশটি সূক্ষ্ম বা ত্রিশূল আকৃতির হয়ে থাকে। নীচের অংশটি পুরু, যা তারের মাধ্যমে মাটিতে মাটির গভীরে পুঁতে রাখা হয়। মনে রাখতে হবে এই জায়গা যেন অবশ্যই আর্দ্র হয়। শুকনো অবস্থায় একটি গর্ত তৈরি করে মাটি এবং একটি রাসায়নিক যৌগ দিয়ে পূরণ করে দিতে হবে।
এই রডের উপরে অংশটি সূক্ষ্ম বা ত্রিশূল আকৃতির হয়ে থাকে। নীচের অংশটি পুরু, যা তারের মাধ্যমে মাটিতে মাটির গভীরে পুঁতে রাখা হয়। মনে রাখতে হবে এই জায়গা যেন অবশ্যই আর্দ্র হয়। শুকনো অবস্থায় একটি গর্ত তৈরি করে মাটি এবং একটি রাসায়নিক যৌগ দিয়ে পূরণ করে দিতে হবে।
খরচ: বজ্র নিরোধক যন্ত্র ইনস্টল করার জন্য বাড়িতে একজন ইলেকট্রিশিয়ানকে ডাকতে হবে। যেকোনও ভবন নির্মাণের সময়ই এটি ইনস্টল করে নেওয়া ভাল। তাতে নির্মাণাধীন বাড়িটিকেও সম্ভাব্য যেকোনও বিপদ থেকে রক্ষা করা যায়। এটি বসাতে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
খরচ: বজ্র নিরোধক যন্ত্র ইনস্টল করার জন্য বাড়িতে একজন ইলেকট্রিশিয়ানকে ডাকতে হবে। যেকোনও ভবন নির্মাণের সময়ই এটি ইনস্টল করে নেওয়া ভাল। তাতে নির্মাণাধীন বাড়িটিকেও সম্ভাব্য যেকোনও বিপদ থেকে রক্ষা করা যায়। এটি বসাতে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।