Tag Archives: Cyclone Dana Update

Cyclone Update: দানার পর অপেক্ষা করছে কোন ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়? ঠিক হয়ে গেল নাম, অর্থ জানেন?

বঙ্গোপসাগরে একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ের জন্ম হয়েছিল৷ আবহাওয়াবিদরা দেখছে, মোটামুটি এপ্রিল থেকে মে ও অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে জন্ম নেয় সাইক্লোনের৷
বঙ্গোপসাগরে একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ের জন্ম হয়েছিল৷ আবহাওয়াবিদরা দেখছে, মোটামুটি এপ্রিল থেকে মে ও অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে জন্ম নেয় সাইক্লোনের৷
পরের সাইক্লোনের নামকরঁও হয়ে গিয়েছে৷ সেই নাম জানার আগে, জেনে নিই নামকরণের উপায়৷ ‘ওয়ার্ল্ড মেটেরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশনে’র নির্ধারণ করা নিয়ম অনুযায়ী কয়েকটি দেশ সাইক্লোনের নাম দিয়ে থাকে। দেশগুলি হল- ভারত, বাংলাদেশ, ইরান, মলদ্বীপ, মায়ানমার, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, ইয়েমেন।
পরের সাইক্লোনের নামকরণও হয়ে গিয়েছে৷ সেই নাম জানার আগে, জেনে নিই নামকরণের উপায়৷ ‘ওয়ার্ল্ড মেটেরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশনে’র নির্ধারণ করা নিয়ম অনুযায়ী কয়েকটি দেশ সাইক্লোনের নাম দিয়ে থাকে। দেশগুলি হল- ভারত, বাংলাদেশ, ইরান, মলদ্বীপ, মায়ানমার, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, ইয়েমেন।
বছর দুয়েক আগে ‘ইয়াস’ নামে এক বিরাট সাইক্লোন এসেছিল বাংলা -উড়িষ্যার উপকূলে৷ এর নাম ওমানের দেওয়া৷
বছর দুয়েক আগে ‘ইয়াস’ নামে এক বিরাট সাইক্লোন এসেছিল বাংলা -উড়িষ্যার উপকূলে৷ এর নাম ওমানের দেওয়া৷
এর আগে ‘রেমাল’ ঝড়ের নামকরণ করেছিল ওমান। আর এবার এল ‘দানা’। এই ঝড়ের নামকরণ করেছে কাতার।
এর আগে ‘রেমাল’ ঝড়ের নামকরণ করেছিল ওমান। আর এবার এল ‘দানা’। এই ঝড়ের নামকরণ করেছে কাতার।
নিয়ম অনুযায়ী, এই অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় হলে নাম হবে ফেংগাল৷ তবে সেই ঝড়ের নাম কী? সেই অর্থ এখনও স্পষ্ট নয়৷ নামকরণ করবে সৌদি আরব৷
নিয়ম অনুযায়ী, এই অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় হলে নাম হবে ফেংগাল৷ তবে সেই ঝড়ের নাম কী? সেই অর্থ এখনও স্পষ্ট নয়৷ নামকরণ করবে সৌদি আরব৷
এরপরের সাইক্লোনের নাম ‘শক্তি’৷ শ্রীলঙ্কার দেওয়া এই নাম৷
এরপরের সাইক্লোনের নাম ‘শক্তি’৷ শ্রীলঙ্কার দেওয়া এই নাম৷

Cyclone Dana at Bhitarkanika: ১৯৯৯ সালের সুপার সাইক্লোনের পর দানা! ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়লেও কীভাবে রক্ষা পায় ভিতরকণিকা?

আবাহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস ছিল, ওড়িশার ভিতর কণিকা জাতীয় উদ্যানের কাছেই আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় দানা৷ ভিতর কণিকার জঙ্গলের প্রাণীদের কী হবে, তা নিয়েও দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছিল পরিবেশপ্রেমীদের মনে৷
আবাহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস ছিল, ওড়িশার ভিতর কণিকা জাতীয় উদ্যানের কাছেই আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় দানা৷ ভিতর কণিকার জঙ্গলের প্রাণীদের কী হবে, তা নিয়েও দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছিল পরিবেশপ্রেমীদের মনে৷ তথ্য- কমলিকা সেনগুপ্ত
যদিও দানা আছড়ে পড়ার পরেও ভিতরকণিকা জাতীয় উদ্যোনের বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি৷ কিন্তু কীভাবে দানার রোষ থেকে বাঁচল ভিতরকণিকা?
যদিও দানা আছড়ে পড়ার পরেও ভিতরকণিকা জাতীয় উদ্যোনের বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি৷ কিন্তু কীভাবে দানার রোষ থেকে বাঁচল ভিতরকণিকা?
আবহবিদরা জানাচ্ছেন, দুটি বিপরীত ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দানার তীব্রতা কিছুটা কম ছিল৷ তার উপর ভিতরকণিকার ম্যানগ্রোভের জঙ্গলও দানার ধাক্কা মূলত সামলে নিয়েছিল৷
আবহবিদরা জানাচ্ছেন, দুটি বিপরীত ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দানার তীব্রতা কিছুটা কম ছিল৷ তার উপর ভিতরকণিকার ম্যানগ্রোভের জঙ্গলও দানার ধাক্কা মূলত সামলে নিয়েছিল৷
ওড়িশার অন্যতম অভিজ্ঞ পরিবেশবিদ জয়কৃষ্ণ পানিগ্রাহি জানিয়েছেন, ম্যানগ্রোভের জঙ্গের গাছের শেকড়গুলিই দানা প্রভাবে হওয়া জলস্ফীতি ঠেকিয়ে রেখে ভিতরকণিকার জঙ্গল এবং সেখানে থাকা প্রাণীদের রক্ষা করতে বড় ভূমিকা নিয়েছে৷
ওড়িশার অন্যতম অভিজ্ঞ পরিবেশবিদ জয়কৃষ্ণ পানিগ্রাহি জানিয়েছেন, ম্যানগ্রোভের জঙ্গের গাছের শেকড়গুলিই দানা প্রভাবে হওয়া জলস্ফীতি ঠেকিয়ে রেখে ভিতরকণিকার জঙ্গল এবং সেখানে থাকা প্রাণীদের রক্ষা করতে বড় ভূমিকা নিয়েছে৷
ওড়িশার পুরনো বাসিন্দারা বলছেন, ১৯৯৯ সালে যখন ভিতরকণিকার কাছেই জগৎসিংহপুরে সুপার সাইক্লোন আছড়ে পড়েছিল, তখন প্রায় ১০০০ মানুষের মৃত্যু হলেও ম্যানগ্রোভের জঙ্গলের কারণেই ভিতরকণিকা জাতীয় উদ্যানে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছিল৷
ওড়িশার পুরনো বাসিন্দারা বলছেন, ১৯৯৯ সালে যখন ভিতরকণিকার কাছেই জগৎসিংহপুরে সুপার সাইক্লোন আছড়ে পড়েছিল, তখন প্রায় ১০০০ মানুষের মৃত্যু হলেও ম্যানগ্রোভের জঙ্গলের কারণেই ভিতরকণিকা জাতীয় উদ্যানে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছিল৷
ওড়িশার মুখ্য বনপাল সুশান্ত নন্দও স্বীকার করেছেন, ম্যানগ্রোভের জঙ্গলের দুটি স্তরই ভিতরকণিকার জঙ্গলে ঘূর্ণিঝড়ের ধাক্কা সামলে নিয়েছে৷ যে কারণে জাতীয় উদ্যানের ওই অংশে থাকা কুমির সহ অন্যান্য প্রাণীদেরও কোনও ক্ষতি হয়নি৷
ওড়িশার মুখ্য বনপাল সুশান্ত নন্দও স্বীকার করেছেন, ম্যানগ্রোভের জঙ্গলের দুটি স্তরই ভিতরকণিকার জঙ্গলে ঘূর্ণিঝড়ের ধাক্কা সামলে নিয়েছে৷ যে কারণে জাতীয় উদ্যানের ওই অংশে থাকা কুমির সহ অন্যান্য প্রাণীদেরও কোনও ক্ষতি হয়নি৷

South 24 Parganas News: বারবার আসছে ঝড়, কবে মিলবে ঘর বাঁধার টাকা প্রশ্ন তুলছে উপকূলের মানুষজন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বিগত বেশ‌ কয়েক বছর ধরে আবাস যোজনার বাড়ি পায়নি সাধারণ মানুষজন। কিন্তু প্রতি বছর ঝড়, বৃষ্টি সহ একাধিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় আসছে। আর যার জেরে চিন্তায় রয়েছেন সাধারণ মানুষজন। উপকূলীয় এলাকার মানুষজনের একটাই দাবি কবে মিলবে  ঘরের টাকা।

যদিও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ ঘরের টাকা মিলবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী সার্ভে চলছে।

এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য উদয় হালদার জানিয়েছেন, কেন্দ্র সরকার কোনও টাকা দিচ্ছে না। তারপরেও রাজ্য সরকার নিজের উদ্যোগে এই ঘরের টাকা উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দেবে।

পরের বছর থেকে আর ঝড় বৃষ্টিতে সমস্যা হবেনা। যদিও বারবার আসা এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে নিজেদের ঘর নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন উপকূলের বাসিন্দারা।

এ নিয়ে ত্রিপলের ছাউনি দিয়ে ঘেরা বাড়িতে থাকা এক বাসিন্দা রানু শেখ জানিয়েছেন, ঘর আসবে শুনতে শুনতে অনেকটাই সময় পেরিয়েছে। কিন্তু কোনও কাজ হচ্ছে না। সরকার যদি সহযোগিতা করে তবে তাঁর মত আরও অনেকেই উপকৃত হবেন।

যদিও কেন্দ্র টাকা না দিলেও রাজ্যই সেই টাকা দিয়ে গরীব মানুষের ঘর তৈরি করে দেবে বলে জানিয়েছেন শাসক দলের নেতা কর্মীরা।

নবাব মল্লিক

দানার প্রভাবে তুমুল বৃষ্টি! ডেবরায় জলের তলায় বিঘা বিঘা চাষের জমি

দানার প্রভাবে চাষের ক্ষতি! বৃষ্টির জেরে ডেবরায় চাষের ক্ষতি। জলের তলায় বিঘের পর বিঘে জমি। সবং, পিংলাতেও চাষের ক্ষতির আশঙ্কা। ডেবরার বিস্তীর্ণ এলাকা এখনও জলমগ্ন।

Jhargram News : ঘূর্ণিঝড় দানায় ক্ষতিগ্রস্ত ঝাড়গ্রাম, পাশে দাঁড়াতে একাধিক প্রদক্ষেপ জেলা প্রশাসনের 

ঝাড়গ্রাম: ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব ঝাড়গ্রাম জেলায় তেমন একটা না পড়লেও দানার কারণে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়েছে জেলায়। কখনও হলুদ, কমলা আবার লাল সর্তকতা জারি করা হয়েছিল জেলা জুড়ে।

প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে একাধিক জায়গায় নষ্ট হয়েছে ফসল, কোথাও ভেঙে পড়েছে পুরানো মাটির বাড়ি। কোথাও আবার ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি ,উল্টে পড়েছে গাছ।

রও পড়ুন:বাক্সবন্দি কম্বলে অদ্ভুত গন্ধ? ঘরোয়া এই কাজ করুন, ড্রাই ক্লিনিং করানোর প্রয়োজনই পড়বে না

ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসনের তৎপরতায় দ্রুততার সঙ্গে গাছ সরিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি পুনস্থাপন করে বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল রাখা হয়। 

আরও পড়ুন:  সাপের যম, বাড়িতে রাখুন এই জিনিস, ঘরের ত্রিসীমানাতেও আসতে পারবে না

ঘূর্ণিঝড় দানা পরবর্তী পর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জেলা প্রশাসনের কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত? সেই বিষয়কে সামনে রেখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ঝাড়গ্রামে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন রাজ্যের সেচ ও জল সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া।

শুক্রবার রাত্রে ঝাড়গ্রাম জেলাশাসকের কার্যালয়ে জেলার ক্ষয়ক্ষতি প্রসঙ্গে সমস্ত দপ্তরের আধিকারিক এবং বিধায়ক, জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, ঝাড়গ্রামে সাংসদ কালিপদ সরেন, ঝাড়গ্রাম জেলা পরিষদের সভাধিপতি চিন্ময়ী মারান্ডি, জেলাশাসক সুনীল আগারওয়াল-সহ জেলার বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিক এবং জনপ্রতিনিধিরা।

মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বিডিওদের পরিষ্কারভাবে জানানো রয়েছে মানুষের যা প্রয়োজন সবকিছুই দিতে হবে। ঘূর্ণিঝড়ের দরুন ঝাড়গ্রামে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, কিন্তু বৃষ্টির কারণে বহু জায়গায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বাংলা শস্য বীমার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে ফলে ক্ষতিগ্রস্তরা বীমার আয়তায় এসে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারে।’’

তিনি আরও জানান, কয়েক জায়গায় গাছ এবং বিদ্যুতের খুটি পড়ে গিয়েছিল৷ সেই সব কিছু তৎপরতার সঙ্গে সামলে দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসনকে প্রশংসা করেন মন্ত্রী।

তিনি আরও জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ থেকে পানীয় জল সবকিছুর পরিষেবা স্বাভাবিক ছিল ঝাড়গ্রামে। তার জন্য মানস ভুঁইয়া জেলা ঝাড়গ্রামের প্রশাসন, জন প্রতিনিধি এবং পুলিশ প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন৷

ঘূর্ণিঝড় দানার আতঙ্ক গ্রাস করেছিল ঝাড়গ্রামবাসীকে । কিন্তু দানার প্রভাব ঝাড়গ্রামে না পড়লেও অঝোর বৃষ্টির কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের চিহ্নিত করে দ্রুত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় খুশি ক্ষতিগ্রস্তরা।

বুদ্ধদেব বেরা 

IMD Weather Alert: এ কোন ‘অশনি’…! সব যেন গিলে খাচ্ছে! ভয়ানক ঝড়-বৃষ্টির তাণ্ডবে ভাসছে এই জেলা, কবে কাটবে দুর্যোগ? আবহাওয়ার বড় খবর

ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার পর শুক্রবার দিনভর প্রবল বৃষ্টি দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। সন্ধ্যার পর তবে সামান্য কমল দিঘায় বৃষ্টির পরিমাণ। বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও কমেনি সমুদ্রের উত্তাল রূপ।
ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার পর শুক্রবার দিনভর প্রবল বৃষ্টি দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। সন্ধ্যার পর তবে সামান্য কমল দিঘায় বৃষ্টির পরিমাণ। বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও কমেনি সমুদ্রের উত্তাল রূপ।
 ঘূর্ণিঝড় দানা স্থলভাগে প্রবেশ করার পর হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতই প্রবল বৃষ্টিতে কার্যত বিপর্যস্ত দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জনজীবন।
ঘূর্ণিঝড় দানা স্থলভাগে প্রবেশ করার পর হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতই প্রবল বৃষ্টিতে কার্যত বিপর্যস্ত দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জনজীবন।
অন্যদিকে দিঘায় আবার হাওয়া অফিসে রিপোর্ট অনুযায়ী, সমুদ্র উত্তাল থাকার কথা বলা হয়েছে। সেই মত বৃষ্টি পরিমাণ কমলেও সমুদ্রের ভয়াল রূপের পরিবর্তন হয়নি। সমুদ্রের দানব ঢেউ এখনও আছড়ে পড়ছে গার্ডওয়ালে।
অন্যদিকে দিঘায় আবার হাওয়া অফিসে রিপোর্ট অনুযায়ী, সমুদ্র উত্তাল থাকার কথা বলা হয়েছে। সেই মত বৃষ্টি পরিমাণ কমলেও সমুদ্রের ভয়াল রূপের পরিবর্তন হয়নি। সমুদ্রের দানব ঢেউ এখনও আছড়ে পড়ছে গার্ডওয়ালে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন জেলা জুড়ে প্রবল বৃষ্টি বা দানার প্রভাব নিয়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে। বিশেষ করে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন দিঘার দিকে বাড়তি নজরদারি দিয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন জেলা জুড়ে প্রবল বৃষ্টি বা দানার প্রভাব নিয়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে। বিশেষ করে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন দিঘার দিকে বাড়তি নজরদারি দিয়েছে।
কারণ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় দিঘার ভয়াল রূপ দর্শনে অনেক পর্যটক প্রশাসনের নির্দেশিকা উপেক্ষা করেও দিঘার হোটেল খালি করেনি। তাই সন্ধ্যের পর বৃষ্টি পরিমাণ কমতেই সমুদ্রের কাছাকাছি চলে আসার চেষ্টা করে অতি উৎসাহী পর্যটকেরা।
কারণ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় দিঘার ভয়াল রূপ দর্শনে অনেক পর্যটক প্রশাসনের নির্দেশিকা উপেক্ষা করেও দিঘার হোটেল খালি করেনি। তাই সন্ধ্যের পর বৃষ্টি পরিমাণ কমতেই সমুদ্রের কাছাকাছি চলে আসার চেষ্টা করে অতি উৎসাহী পর্যটকেরা।
আর পর্যটকদের সৈকত সরণীর ধারে কাছে আসতে বাধা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সিভিল ডিফেন্স কর্মী পুলিশ ও সাধারণ প্রশাসনকে। 
আর পর্যটকদের সৈকত সরণীর ধারে কাছে আসতে বাধা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সিভিল ডিফেন্স কর্মী পুলিশ ও সাধারণ প্রশাসনকে। 
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায় শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘায় পর্যটকদের জন্য বাড়তি সর্তকতা অবলম্বন করা হতে পারে। আবহাওয়ার পরিস্থিতি দেখে তবেই দিঘা সমুদ্রে পর্যটকদের নামার অনুমতি দিতে পারে প্রশাসন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায় শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘায় পর্যটকদের জন্য বাড়তি সর্তকতা অবলম্বন করা হতে পারে। আবহাওয়ার পরিস্থিতি দেখে তবেই দিঘা সমুদ্রে পর্যটকদের নামার অনুমতি দিতে পারে প্রশাসন।
কিন্তু অন্যদিকে আবহাওয়ার যা পূর্বাভাস তাতে শনিবারও দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বৃষ্টি ও দমকা ঝোড়ো হওয়া বয়ে চলার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তাল থাকবে সমুদ্র। তাতেই মনে করা হচ্ছে শনিবারও পর্যটকদের জন্য সমুদ্র সৈকত মুক্ত থাকবে না। 
কিন্তু অন্যদিকে আবহাওয়ার যা পূর্বাভাস তাতে শনিবারও দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বৃষ্টি ও দমকা ঝোড়ো হওয়া বয়ে চলার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তাল থাকবে সমুদ্র। তাতেই মনে করা হচ্ছে শনিবারও পর্যটকদের জন্য সমুদ্র সৈকত মুক্ত থাকবে না। 
শুক্রবার সন্ধের পর দিঘায় বৃষ্টির পরিমাণ সামান্য পরিমাণ কমেছে। বৃষ্টির পরিমাণ কম হলেও দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইছে। আর তাতেই উত্তাল হয়ে রয়েছে সমুদ্র। দিঘার পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি।
শুক্রবার সন্ধের পর দিঘায় বৃষ্টির পরিমাণ সামান্য পরিমাণ কমেছে। বৃষ্টির পরিমাণ কম হলেও দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইছে। আর তাতেই উত্তাল হয়ে রয়েছে সমুদ্র। দিঘার পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি।
 রাতে জোয়ারের সময় আরও একবার জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা যায় প্রশাসন সূত্রে। সেই মতো সন্ধের পরও ওল্ড দিঘা থেকে নিউ দিঘা পর্যন্ত সৈকত সরণী জুড়ে প্রশাসনের কড়া নজরদারি রয়েছে। 
রাতে জোয়ারের সময় আরও একবার জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা যায় প্রশাসন সূত্রে। সেই মতো সন্ধের পরও ওল্ড দিঘা থেকে নিউ দিঘা পর্যন্ত সৈকত সরণী জুড়ে প্রশাসনের কড়া নজরদারি রয়েছে। 

Cyclone Dana in Digha: এবার আরও ভয়ঙ্কর! রাক্ষুসে ‘দানা’র হানায় দিঘার সমুদ্রে তুলকালাম! ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ের ছোবলে…, শুনলে ভয়ে আঁতকে উঠবেন

ঘূর্ণিঝড় দানা-র প্রভাবে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জুড়ে প্রবল বৃষ্টি চলছে। বৃষ্টির পাশাপাশি দমকা ঝোড়ো হাওয়ায় জেলা জুড়ে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি এদিন সকাল থেকে দিঘায় প্রবল বৃষ্টি চলছে, সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল সমুদ্র।
ঘূর্ণিঝড় দানা-র প্রভাবে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জুড়ে প্রবল বৃষ্টি চলছে। বৃষ্টির পাশাপাশি দমকা ঝোড়ো হাওয়ায় জেলা জুড়ে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি এদিন সকাল থেকে দিঘায় প্রবল বৃষ্টি চলছে, সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল সমুদ্র।
হাওয়া অফিসের লেটেস্ট আপডেট থেকে জানা যায়, প্রায় এক থেকে দুই মিটার পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা সমুদ্রে। এমনিতেই ঘূর্ণিঝড়ের সর্তকতা মূলক পদক্ষেপ হিসাবে ২৫ অক্টোবর শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় সমুদ্রে পর্যটকদের নামার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। সেই মতো চলছে নজরদারি। শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও পর্যটকদের সমুদ্র নামার বিষয়ে নজরদারি চলবে বলে জানা যায়। 
হাওয়া অফিসের লেটেস্ট আপডেট থেকে জানা যায়, প্রায় এক থেকে দুই মিটার পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা সমুদ্রে। এমনিতেই ঘূর্ণিঝড়ের সর্তকতা মূলক পদক্ষেপ হিসাবে ২৫ অক্টোবর শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় সমুদ্রে পর্যটকদের নামার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। সেই মতো চলছে নজরদারি। শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও পর্যটকদের সমুদ্র নামার বিষয়ে নজরদারি চলবে বলে জানা যায়। 
ঘূর্ণিঝড় দানা ওড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়লেও রাজ্যের অন্যান্য জেলার চেয়ে এর প্রভাব বেশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর-সহ প্রতিটি পর্যটন কেন্দ্রে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে প্রশাসন।
ঘূর্ণিঝড় দানা ওড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়লেও রাজ্যের অন্যান্য জেলার চেয়ে এর প্রভাব বেশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুর-সহ প্রতিটি পর্যটন কেন্দ্রে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে প্রশাসন।
 শুক্রবার সকাল থেকেই প্রবল বৃষ্টি সেই সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল রয়েছে সমুদ্র। এমনিতেই শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় হোটেল বুকিং-এর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে প্রশাসনের। তা সত্ত্বেও বেশ কিছু হোটেলে পর্যটক রয়েছে।
শুক্রবার সকাল থেকেই প্রবল বৃষ্টি সেই সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল রয়েছে সমুদ্র। এমনিতেই শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় হোটেল বুকিং-এর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে প্রশাসনের। তা সত্ত্বেও বেশ কিছু হোটেলে পর্যটক রয়েছে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটকদের সমুদ্র সৈকত সরণীর ধারে কাছে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। হাওয়া অফিসে রিপোর্ট অনুযায়ী শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘা-সহ জেলা জুড়ে বৃষ্টি ও সমুদ্র উত্তাল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাতেই বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে প্রশাসন। 
প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটকদের সমুদ্র সৈকত সরণীর ধারে কাছে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। হাওয়া অফিসে রিপোর্ট অনুযায়ী শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘা-সহ জেলা জুড়ে বৃষ্টি ও সমুদ্র উত্তাল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাতেই বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে প্রশাসন। 
দিঘায় সতর্কতা মূলক প্রদক্ষেপ হিসাবে জেলা প্রশাসন আবহাওয়ার পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। এ বিষয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাজী জানান,"দিঘা জুড়ে নজরদারি চলছে। এমনিতেই দিঘায় পর্যটক শূন্য। শুক্রবার প্রবল বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল রয়েছে সমুদ্র।"
দিঘায় সতর্কতা মূলক প্রদক্ষেপ হিসাবে জেলা প্রশাসন আবহাওয়ার পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। এ বিষয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাজী জানান,”দিঘা জুড়ে নজরদারি চলছে। এমনিতেই দিঘায় পর্যটক শূন্য। শুক্রবার প্রবল বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল রয়েছে সমুদ্র।”
 শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবার ও আবহাওয়ার পরিস্থিতি বুঝে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের যাতায়াতের অনুমতি মিলবে। আবহাওয়া খারাপ থাকলে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।" এছাড়াও জেলা শাসক জানান এই ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাবে জেলা জুড়ে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে।
শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবার ও আবহাওয়ার পরিস্থিতি বুঝে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের যাতায়াতের অনুমতি মিলবে। আবহাওয়া খারাপ থাকলে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।” এছাড়াও জেলা শাসক জানান এই ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাবে জেলা জুড়ে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে।
দিঘায় শুক্রবারও প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং চলছে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় হোটেল বুকিং থেকে সমুদ্রে পর্যটকদের স্নান সবকিছুতেই নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘা নিয়ে বাড়তি সতর্ক প্রশাসন। আবহাওয়ার উন্নতি না হলে দিঘায় পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে শনিবারও।
দিঘায় শুক্রবারও প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং চলছে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে শুক্রবার পর্যন্ত দিঘায় হোটেল বুকিং থেকে সমুদ্রে পর্যটকদের স্নান সবকিছুতেই নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও দিঘা নিয়ে বাড়তি সতর্ক প্রশাসন। আবহাওয়ার উন্নতি না হলে দিঘায় পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে শনিবারও।

 

Cyclone Dana Update: দানার প্রভাব জেলাজুড়ে! পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দাঁতনে মন্ত্রী মানস, কী বললেন

পশ্চিম মেদিনীপুর: ইয়াশ, আমফানের পর দানার ভ্রুকুটি। দানার প্রভাবে জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের সূত্র অনুযায়ী, দানা আসার আগে থেকেই তৎপরতা নিয়েছিল প্রশাসন l। বুধবার থেকে জেলার একাধিক প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় থাকা সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছিল ত্রাণ শিবিরে। বৃহস্পতিবার একাধিক সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করা হয়। প্রসঙ্গত, ওড়িশার বালেশ্বরের কাছে ল্যান্ডফল হয়েছে ঘূর্ণিঝড় দানার। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা ছিল বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকার দাঁতন, মোহনপুর-সহ একাধিক ব্লকগুলিতে। তবে সেই অর্থে প্রত্যক্ষ প্রভাব না পড়লেও, প্রশাসন সূত্রে খবর, একাধিক মাটির বাড়ি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, বেশ কয়েকটি গাছ উপড়ে পড়েছে কয়েকটি এলাকায়।

পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন ১, মোহনপুর, দাঁতন ২, নারায়ণগড় এবং কেশিয়াড়ি ব্লক পরিদর্শন করলেন রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া। শুধু তাই নয়, প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন সমগ্র বিষয় নিয়ে। প্রতিটি ব্লক অফিসে ব্লক প্রশাসন, মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। শুধু তাই নয় সকাল থেকে বাইকে চেপে একাধিক প্রান্তিক এলাকা ঘুরে দেখলেন কেশিয়াড়ি বিধানসভার বিধায়ক পরেশ মুর্মু। এছাড়াও এদিন এক অসুস্থ ব্যক্তিকে অ্যাম্বুলেন্স দেখে চিকিৎসার জন্য পাঠিয়েছেন তিনি। এলাকায় ঘুরে ত্রাণ তুলে দেন তিনি।

প্রশাসন সূত্রে খবর, সারা মেদিনীপুর জেলায় ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। দাঁতন ১ ব্লকে চার হাজার ৭০০-র বেশি মানুষকে উদ্ধার করে রাখা হয়েছিল একাধিক ত্রাণ শিবিরে। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও প্রায় বেশ কয়েকশো মানুষকে ত্রাণ শিবিরে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি দাঁতন ২ ব্লকে ৪৮০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। কেশিয়াড়ি ব্লকে কয়েক হাজার মানুষকে উদ্ধার করে রাখা হয়েছিল নিরাপদ আশ্রয়ে। মোহনপুর ব্লকে ১১ হাজার ৭০০ মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।

একইভাবে নারায়ণগড়েও বেশ কয়েক হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে ফেলেছিল প্রশাসন। ইতিমধ্যে ৬৭৫০ জনকে রাখা হয়েছে ত্রাণ শিবিরগুলিতে। সকাল থেকে একাধিক এলাকা খতিয়ে দেখেন দাঁতন বিধানসভার বিধায়ক বিক্রমচন্দ্র প্রধান। বিধানসভা এলাকায় চাষের ক্ষয়ক্ষতি পরিদর্শন করেন তিনি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়কদের ফোন করে খোঁজ খবর নিয়েছেন এলাকার।

মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভুঁইয়া বলেন, “জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা নেই। ইতিমধ্যে জেলায় চাষের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ব্লক প্রশাসন, স্থানীয় বিধায়কেরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেবে। স্বাভাবিকভাবে দুর্যোগ কাটলেও ভারী বর্ষার আশঙ্কা রয়েছে জেলা জুড়ে। সাধারণ মানুষের যাতে কোনও সমস্যা না হয় তার দিকে সচেষ্ট রয়েছে প্রশাসনিক আধিকারিকেরা।”

রঞ্জন চন্দ

Cyclone Dana Update: রাতভর দানায় নজর! দুর্যোগ নিয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর

রাতভর দানায় নজর। জেলাশাসকদের সঙ্গে ফোনে কথা। সকালে দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী। সাত জেলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে রিপোর্ট তলব। দুপুরে জেলাশাসকদের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর।

Cyclone Dana Update: সকাল থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টি! দানার প্রভাব সুন্দরবন উপকূলে

দানার প্রভাব সুন্দরবন উপকূলে। সকাল থেকে বৃষ্টি চলছে বকখালিতে। নামখানা এবং ফ্রেজারগঞ্জেও বৃষ্টি। অবিরাম বৃষ্টিতে ফের দুর্ভোগের আশঙ্কা।