মূলত শীতের ফুল হলেও হেমন্তেও দেখা মেলে গাঁদার৷ পুজোয় নিবেদনের অর্ঘ্য হিসেবেও এই ফুলের ব্যবহার প্রচুর৷ কালীপুজোয় রক্তজবার পাশাপাশি গাঁদাফুলও পুষ্পার্ঘ্য দেওয়া হয়৷

Marigold or GendaPhul Gardening Tips: মাসে ২ বার গাছের গোড়ায় ২ জিনিস! শীতের আগে কালীপুজোতেই ফুলে ফুলে ছেয়ে যাবে আপনার গাঁদাগাছ

মূলত শীতের ফুল হলেও হেমন্তেও দেখা মেলে গাঁদার৷ পুজোয় নিবেদনের অর্ঘ্য হিসেবেও এই ফুলের ব্যবহার প্রচুর৷ কালীপুজোয় রক্তজবার পাশাপাশি গাঁদাফুলও পুষ্পার্ঘ্য দেওয়া হয়৷
মূলত শীতের ফুল হলেও হেমন্তেও দেখা মেলে গাঁদার৷ পুজোয় নিবেদনের অর্ঘ্য হিসেবেও এই ফুলের ব্যবহার প্রচুর৷ কালীপুজোয় রক্তজবার পাশাপাশি গাঁদাফুলও পুষ্পার্ঘ্য দেওয়া হয়৷

 

বাড়িতে গাঁদাগাছ থাকলে এখন থেকেই শুরু করুন যত্ন৷ শীতে তো প্রচুর ফুল পাবেনই৷ এমনকি, কালীপুজোর আগেই ফুটতে পারে৷ বাড়ির গাছের ফুলেই হয়তো পুজো দিলেন৷
বাড়িতে গাঁদাগাছ থাকলে এখন থেকেই শুরু করুন যত্ন৷ শীতে তো প্রচুর ফুল পাবেনই৷ এমনকি, কালীপুজোর আগেই ফুটতে পারে৷ বাড়ির গাছের ফুলেই হয়তো পুজো দিলেন৷

 

প্রথমেই মনে রাখুন গাঁদাগাছের মাটি যত্ন করে তৈরি করুন৷ তবে বেশি সার দেবেন না৷ অতিরিক্ত সার প্রয়োগ করা হলে গাছ ঝাঁকড়া হতে পারে৷ কিন্তু ফুল বড় হবে না৷ বেশিও হবে না৷
প্রথমেই মনে রাখুন গাঁদাগাছের মাটি যত্ন করে তৈরি করুন৷ তবে বেশি সার দেবেন না৷ অতিরিক্ত সার প্রয়োগ করা হলে গাছ ঝাঁকড়া হতে পারে৷ কিন্তু ফুল বড় হবে না৷ বেশিও হবে না৷

 

যে কোনও ধরনের মাটিতেই এই ফুলের গাছ বসাতে পারেন৷ টবে বসালে কমপোস্ট ব্যবহার করুন৷ গার্ডেনিং সয়েল, কমপোস্ট ও সাদা বালি সঠিক অনুপাতে মিশিয়ে মাটি তৈরি করুন৷ তার পর গাঁদা গাছ রোপণ করুন৷
যে কোনও ধরনের মাটিতেই এই ফুলের গাছ বসাতে পারেন৷ টবে বসালে কমপোস্ট ব্যবহার করুন৷ গার্ডেনিং সয়েল, কমপোস্ট ও সাদা বালি সঠিক অনুপাতে মিশিয়ে মাটি তৈরি করুন৷ তার পর গাঁদা গাছ রোপণ করুন৷

 

গাঁদা গাছে বেশি জল কখনওই দেবেন না৷ বেশি জল দিলে গাছের গোড়ায় জল জমে যাবে৷ তাহলে গাছও পচে যাবে৷ ভাল ফুলও হবে না৷ হাল্কা থেকে মাঝারি শীতে একদিন অন্তর একদিন জল দিলেই হবে৷ বেশি ঠান্ডা পড়লে আরও কম জল দিন৷ গাঁদাগাছের জন্য চড়া রোদ্দুর দরকার৷ দিনে ৫-৬ ঘণ্টা রোদ পাবে, এমন জায়গায় সব সময় রাখুন গাঁদাগাছ৷ তাহলেই যথেষ্ট ফুল আসবে৷
গাঁদা গাছে বেশি জল কখনওই দেবেন না৷ বেশি জল দিলে গাছের গোড়ায় জল জমে যাবে৷ তাহলে গাছও পচে যাবে৷ ভাল ফুলও হবে না৷ হাল্কা থেকে মাঝারি শীতে একদিন অন্তর একদিন জল দিলেই হবে৷ বেশি ঠান্ডা পড়লে আরও কম জল দিন৷ গাঁদাগাছের জন্য চড়া রোদ্দুর দরকার৷ দিনে ৫-৬ ঘণ্টা রোদ পাবে, এমন জায়গায় সব সময় রাখুন গাঁদাগাছ৷ তাহলেই যথেষ্ট ফুল আসবে৷

 

গাঁদা গাছে সার বেশি দেবেন না৷ নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম, ফসফরাস সম অনুপাতে আছে, এমন কোনও রাসায়নিক সার দিতে পারেন৷ জৈব সার দিতে চাইলে দিন সর্ষের খোল৷ কলার খোসা দিয়ে কমপোস্ট তৈরি করে দিতে পারেন৷
গাঁদা গাছে সার বেশি দেবেন না৷ নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম, ফসফরাস সম অনুপাতে আছে, এমন কোনও রাসায়নিক সার দিতে পারেন৷ জৈব সার দিতে চাইলে দিন সর্ষের খোল৷ কলার খোসা দিয়ে কমপোস্ট তৈরি করে দিতে পারেন৷

 

সব রকমের সার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দিন৷ রাসায়নিক সার, জৈব সার বা কিচেন কমপোস্ট সব মিলিয়ে মিশিয়ে দিন৷ মাসে এক বার সার দিলেই হবে৷ গাঁদা গাছে মৌমাছি, প্রজাপতির আগমন হয় বেশি৷ তাই এই গাছের কাছে সবজি গাছ থাকলে সেখানেও পরাগমিলনের হার বৃদ্ধি পায়৷
সব রকমের সার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দিন৷ রাসায়নিক সার, জৈব সার বা কিচেন কমপোস্ট সব মিলিয়ে মিশিয়ে দিন৷ মাসে এক বার সার দিলেই হবে৷ গাঁদা গাছে মৌমাছি, প্রজাপতির আগমন হয় বেশি৷ তাই এই গাছের কাছে সবজি গাছ থাকলে সেখানেও পরাগমিলনের হার বৃদ্ধি পায়৷

 

গাঁদা গাছে শুকনো ফুল থাকলে সেটি গোড়া থেকে কেটে ফেলে দিন৷ প্রতি মাসে এক বার সার দিন৷ ১৫ থেকে ২০ দিন অন্তর নিমতেলের সঙ্গে সাবানের গুঁড়ো মিশিয়ে কীটনাশক হিসেবে দিন৷ গাঁদাগাছে বেশি পোকমাকড় হয় না৷ চেষ্টা করবেন জৈব কীটনাশক ব্যবহারের৷ রাসায়নিক কীটনাশক গাছে না দেওয়াই ভাল৷
গাঁদা গাছে শুকনো ফুল থাকলে সেটি গোড়া থেকে কেটে ফেলে দিন৷ প্রতি মাসে এক বার সার দিন৷ ১৫ থেকে ২০ দিন অন্তর নিমতেলের সঙ্গে সাবানের গুঁড়ো মিশিয়ে কীটনাশক হিসেবে দিন৷ গাঁদাগাছে বেশি পোকমাকড় হয় না৷ চেষ্টা করবেন জৈব কীটনাশক ব্যবহারের৷ রাসায়নিক কীটনাশক গাছে না দেওয়াই ভাল৷