মুখে হুইসেল! রোদ হোক কিংবা বৃষ্টি সাতসকালে হাজির ওরা...স্বচ্ছ বাঁকুড়ার স্বপ্ন পূরণে কারা? পরিষ্কার কাজে থাকা মহিলা 

Bankura News: মুখে হুইসেল! রোদ হোক কিংবা বৃষ্টি সাতসকালে হাজির ওরা…স্বচ্ছ বাঁকুড়ার স্বপ্ন পূরণে কারা?

বাঁকুড়া শহর। বেশ আটোসাটো প্রাণোচ্ছল একটা শহর। সারাদিন ব্যস্ততা সপ্তম সুরে চড়ে থাকে। প্রচুর খাবার দোকান, মিষ্টির দোকান থেকে শুরু করে ব্যবসা। সারাদিনের ব্যস্ততার পর বেশ অপরিচ্ছন্ন দেখায় শহরটাকে রাতের বেলা।
বাঁকুড়া শহর। বেশ আটোসাটো প্রাণোচ্ছল একটা শহর। সারাদিন ব্যস্ততা সপ্তম সুরে চড়ে থাকে। প্রচুর খাবার দোকান, মিষ্টির দোকান থেকে শুরু করে ব্যবসা। সারাদিনের ব্যস্ততার পর বেশ অপরিচ্ছন্ন দেখায় শহরটাকে রাতের বেলা।
কিন্তু জানেন কি ভোর হতে না হতেই আপনার বাড়ির আবর্জনা থেকে শুরু করে রাস্তাঘাটের আবর্জনা পর্যন্ত পরিষ্কার করছেন কারা? এই কাজটি করে থাকেন কয়েকজন মহিলা।
কিন্তু জানেন কি ভোর হতে না হতেই আপনার বাড়ির আবর্জনা থেকে শুরু করে রাস্তাঘাটের আবর্জনা পর্যন্ত পরিষ্কার করছেন কারা? এই কাজটি করে থাকেন কয়েকজন মহিলা।
বাঁকুড়া পৌরসভা থেকে ১৫ টা ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই প্রতিদিন ভোরবেলা পৌঁছে যান কয়েকজন মহিলা যারা ঘরের আবর্জনা থেকে শুরু করে কিছু ক্ষেত্রে রাস্তাঘাটের আবর্জনা পরিষ্কার করে থাকেন। শুধু আবর্জনা পরিষ্কার করাই নয়! প্লাস্টিক এবং পচনশীল আবর্জনা আলাদা আলাদা করে নীল এবং সবুজ বালতি বন্দি করা হয়। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা এই কাজটি করে থাকেন।
বাঁকুড়া পৌরসভা থেকে ১৫ টা ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই প্রতিদিন ভোরবেলা পৌঁছে যান কয়েকজন মহিলা যারা ঘরের আবর্জনা থেকে শুরু করে কিছু ক্ষেত্রে রাস্তাঘাটের আবর্জনা পরিষ্কার করে থাকেন। শুধু আবর্জনা পরিষ্কার করাই নয়! প্লাস্টিক এবং পচনশীল আবর্জনা আলাদা আলাদা করে নীল এবং সবুজ বালতি বন্দি করা হয়। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা এই কাজটি করে থাকেন।
হুইসেল বাজিয়ে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে প্রত্যেকটি পরিবারেই প্রায় মুখ চেনা হয়ে গেছেন সাফাই কর্মীরা ইতিমধ্যেই। সঙ্গে বাঁকুড়ার মানুষও আবর্জনা সম্পর্কে হয়েছেন যথেষ্ট সচেতন। তৎপরতা দেখে এখন প্লাস্টিক এবং পচনশীল আবর্জনা আলাদা করে ফেলা হয়।
হুইসেল বাজিয়ে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে প্রত্যেকটি পরিবারেই প্রায় মুখ চেনা হয়ে গেছেন সাফাই কর্মীরা ইতিমধ্যেই। সঙ্গে বাঁকুড়ার মানুষও আবর্জনা সম্পর্কে হয়েছেন যথেষ্ট সচেতন। তৎপরতা দেখে এখন প্লাস্টিক এবং পচনশীল আবর্জনা আলাদা করে ফেলা হয়।
বাঁকুড়া পৌরসভার উপ পৌর প্রধান হিরন চট্টরাজ জানান ইতিমধ্যেই বাঁকুড়া শহরের ১৫টি ওয়ার্ডের শুরু হয়েছে
বাঁকুড়া পৌরসভার উপ পৌর প্রধান হিরন চট্টরাজ জানান ইতিমধ্যেই বাঁকুড়া শহরের ১৫টি ওয়ার্ডের শুরু হয়েছে “নির্মল সাথী”। পরবর্তীকালে আরো নটি ওয়ার্ডে শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। শহরে ১১০ জন মহিলা নির্মল সাথী হিসেবে কাজ করছেন। তাদের সুপারভাইস করছেন ২৮ জন নির্মল বন্ধু। তিনি আরো বলেন যে, এর ফলে বাঁকুড়া শহর যথেষ্ট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকছে এবং মানুষও সহযোগিতা করছে। সঙ্গে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা স্বনির্ভরতার পথ দেখতে পাচ্ছেন।
সপ্তাহে সাত দিন ভোর পাঁচটা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত এই মহিলারা পরিষ্কার করে থাকেন বাঁকুড়া শহরকে। প্রত্যেকেরই সংসারে রয়েছে অভাব অনটন। এই কাজ করে তাদের সংসার না চললেও সংসারে অনেকটাই সাহায্য হয় বলে জানিয়েছেন তারা। সঙ্গে ভোরবেলা থেকে মহিলা সাফাই কর্মীদের এই কাজ যথেষ্ট গুরুত্ব সঙ্গে গ্রহণ করেছে বাঁকুড়াবাসী।
সপ্তাহে সাত দিন ভোর পাঁচটা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত এই মহিলারা পরিষ্কার করে থাকেন বাঁকুড়া শহরকে। প্রত্যেকেরই সংসারে রয়েছে অভাব অনটন। এই কাজ করে তাদের সংসার না চললেও সংসারে অনেকটাই সাহায্য হয় বলে জানিয়েছেন তারা। সঙ্গে ভোরবেলা থেকে মহিলা সাফাই কর্মীদের এই কাজ যথেষ্ট গুরুত্ব সঙ্গে গ্রহণ করেছে বাঁকুড়াবাসী।