Guess Bollywood Actress: অভাগা অভিনেত্রী! খ্যাতির শীর্ষে থেকেও সহ্য করেছেন স্বামীর অত্যাচার, ৩ বার গর্ভপাতের নরকযন্ত্রণা, মদের নেশায় মৃত্যু

শিশু অভিনেত্রী হিসাবে অভিনয়ে পা রাখেন। তারপর ধীরে ধীরে তিনিই হয়ে ওঠেন বলিউড কুইন৷ কিন্তু সেই রাজত্ব তিনি রাখতে পারলেন না৷ তীব্র মদের নেশায়, প্রেমে আঘাত পেয়ে শেষ হয়ে গেল তাঁর কেরিয়ার৷ শেষ হল জীবনও৷
শিশু অভিনেত্রী হিসাবে অভিনয়ে পা রাখেন। তারপর ধীরে ধীরে তিনিই হয়ে ওঠেন বলিউড কুইন৷ কিন্তু সেই রাজত্ব তিনি রাখতে পারলেন না৷ তীব্র মদের নেশায়, প্রেমে আঘাত পেয়ে শেষ হয়ে গেল তাঁর কেরিয়ার৷ শেষ হল জীবনও৷
প্রচুর খ্যাতি ও প্রতিপত্তি সত্ত্বেও জীবনে ছিল না এক বিন্দু সুখ৷ ৩৩ বছরের ক্যারিয়ারে, ৯০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন৷
প্রচুর খ্যাতি ও প্রতিপত্তি সত্ত্বেও জীবনে ছিল না এক বিন্দু সুখ৷ ৩৩ বছরের ক্যারিয়ারে, ৯০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন৷
বলিউডের 'ট্র্যাজেডি কুইন' মীনা কুমারীর। নিজের সময়ের সবথেকে ধনী নায়িকা ছিলেন তিনি৷ ছিলেন কঠোর পরিশ্রমীও৷ কেরিয়ারে তিনি ছিলেন অন্যতম সফল অভিনেত্রী হলেও তাঁর গোটা জীবন ছিল খুবই বেদনায় মোড়া৷ শেষে বেদনাদায়ক মৃত্যুবরণ করেছিলেন অভিনেত্রী।
বলিউডের ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারীর। নিজের সময়ের সবথেকে ধনী নায়িকা ছিলেন তিনি৷ ছিলেন কঠোর পরিশ্রমীও৷ কেরিয়ারে তিনি ছিলেন অন্যতম সফল অভিনেত্রী হলেও তাঁর গোটা জীবন ছিল খুবই বেদনায় মোড়া৷ শেষে বেদনাদায়ক মৃত্যুবরণ করেছিলেন অভিনেত্রী।
১৯৩৩ সালের ১ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন মীনা কুমারী৷ পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর বাবা আলী বক্স চেয়েছিলেন ছেলে তাই তিনি মীনার জন্মের পর তাঁকে অনাথ আশ্রমে রেখে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কয়েক মাস পর মীনার মা ইকবাল বেগম তাঁকে ফিরিয়ে আনতে বলেন। মীনাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন কিন্তু তিনি বেশি উপার্জন করতে না পারায় পরিবারকে অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।
১৯৩৩ সালের ১ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন মীনা কুমারী৷ পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর বাবা আলী বক্স চেয়েছিলেন ছেলে তাই তিনি মীনার জন্মের পর তাঁকে অনাথ আশ্রমে রেখে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কয়েক মাস পর মীনার মা ইকবাল বেগম তাঁকে ফিরিয়ে আনতে বলেন। মীনাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন কিন্তু তিনি বেশি উপার্জন করতে না পারায় পরিবারকে অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।
বাড়ির আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল না, তাই মীনা কুমারী খুব কম বয়স থেকেই কাজ শুরু করেন৷ বলিউডে মীনা কুমারী ৫ এর দশকে খুব জনপ্রিয় নাম এবং তাঁর সময়ের সব বড় পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করেছিলেন তিনি। বয়স কম থাকায়, শুরুর দিকে তাঁকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়৷
বাড়ির আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল না, তাই মীনা কুমারী খুব কম বয়স থেকেই কাজ শুরু করেন৷ বলিউডে মীনা কুমারী ৫ এর দশকে খুব জনপ্রিয় নাম এবং তাঁর সময়ের সব বড় পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করেছিলেন তিনি। বয়স কম থাকায়, শুরুর দিকে তাঁকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়৷
মীনা কুমারী শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। বৈজু বাওরার জন্য ১৯৫৪ সালে প্রথম ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার পান তিনি এবং পরিণীতার জন্য পরপর দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (১৯৫৫) জিতেছিলেন। তিনি ১০ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে (১৯৬৩) তিনটি সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন। সমালোচকরা বলেন যে সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর চরিত্র তার জীবনের সঙ্গে মিলে যায়।
মীনা কুমারী শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। বৈজু বাওরার জন্য ১৯৫৪ সালে প্রথম ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার পান তিনি এবং পরিণীতার জন্য পরপর দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (১৯৫৫) জিতেছিলেন। তিনি ১০ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে (১৯৬৩) তিনটি সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন। সমালোচকরা বলেন যে সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর চরিত্র তার জীবনের সঙ্গে মিলে যায়।
কামাল আরোহী নিজে একজন পরিচালক-প্রযোজক ছিলেন৷ তাঁর তৃতীয় স্ত্রীর ছিলেন মীনা৷
কামাল আরোহী নিজে একজন পরিচালক-প্রযোজক ছিলেন৷ তাঁর তৃতীয় স্ত্রীর ছিলেন মীনা৷
ব্যক্তিগত জীবনে মীনা কুমারীর জীবন ছিল খুবই দুঃখী৷ মীনা কুমারী কামাল আমরোহিকে বিয়ে করেছিলেন। তবে কামাল আমরোহি ভাল স্বামী ছিলেন না, মীনা কুমারীর উপর অনেক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন। মীনাকে নির্যাতন করতেন। বিয়ের কয়েক বছর পর কামাল আমরোহির বাড়ি ছেড়ে বোনের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। কামালের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর মীনা কুমারী মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই মারা যান। মীনা কুমারী তাঁর শেষ সময়ে হতাশায় ভুগেছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবনে মীনা কুমারীর জীবন ছিল খুবই দুঃখী৷ মীনা কুমারী কামাল আমরোহিকে বিয়ে করেছিলেন। তবে কামাল আমরোহি ভাল স্বামী ছিলেন না, মীনা কুমারীর উপর অনেক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন। মীনাকে নির্যাতন করতেন।
বিয়ের কয়েক বছর পর কামাল আমরোহির বাড়ি ছেড়ে বোনের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। কামালের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর মীনা কুমারী মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই মারা যান। মীনা কুমারী তাঁর শেষ সময়ে হতাশায় ভুগেছিলেন।
বিয়ের কয়েক বছর পর কামাল আমরোহির বাড়ি ছেড়ে বোনের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। কামালের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর মীনা কুমারী মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই মারা যান। মীনা কুমারী তাঁর শেষ সময়ে হতাশায় ভুগেছিলেন।
মীনা কুমারী তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন ছিলেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তিনিই একমাত্র অভিনেত্রী যিনি ইম্পালা গাড়িতে ভ্রমণ করতেন। মীনা কুমারীর জীবনের অনেক বিলাসবহুল গাড়ি এবং সম্পত্তি ছিল।
মীনা কুমারী তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন ছিলেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তিনিই একমাত্র অভিনেত্রী যিনি ইম্পালা গাড়িতে ভ্রমণ করতেন। মীনা কুমারীর জীবনের অনেক বিলাসবহুল গাড়ি এবং সম্পত্তি ছিল।
প্রচুর উপার্জন করেছে, পেয়েছেন খ্যাতিও, কিন্তু তাঁর জীবনে কখনও ছিল না শান্তি৷ অশান্তিতেই শেষ হয়েছে বলিউডের ট্র্যাজিডি কুইন মীনা কুমারীর জীবন৷
প্রচুর উপার্জন করেছে, পেয়েছেন খ্যাতিও, কিন্তু তাঁর জীবনে কখনও ছিল না শান্তি৷ অশান্তিতেই শেষ হয়েছে বলিউডের ট্র্যাজিডি কুইন মীনা কুমারীর জীবন৷