Tag Archives: Meena Kumari

Guess the Celebrity: অভাগা অভিনেত্রী…! ৩ বার গর্ভপাতের অসহ্য নরকযন্ত্রণা, অকালেই জীবন শেষ বলিউডের ‘এই’ ধনী নায়িকার!

১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷
১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। 'বৈজু বাওরা', 'পাকিজাহ', 'পরিণীতা', 'কাজল' এবং 'সাহেব বিবি অর গুলাম'-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। ‘বৈজু বাওরা’, ‘পাকিজাহ’, ‘পরিণীতা’, ‘কাজল’ এবং ‘সাহেব বিবি অর গুলাম’-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
সিনেমার সূত্র ধরেই চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
সিনেমার সূত্র ধরেই চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি 'পাকিজা' শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি ‘পাকিজা’ শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
 ১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।
১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।

Dharmendra Love Story: হেমাকে বিয়ের আগে বিবাহিত আরেক অভিনেত্রীর প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছেন ধর্মেন্দ্র, নামটা শুনলে চমকে উঠবেন!

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম-বিয়ে বলিউডপ্রেমীদের কাছে স্বপ্নের মতো। আজও পাওয়ার কাপল হিসেবে তাঁদের নাম উঠে আসে ভক্তদের মুখে।
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম-বিয়ে বলিউডপ্রেমীদের কাছে স্বপ্নের মতো। আজও পাওয়ার কাপল হিসেবে তাঁদের নাম উঠে আসে ভক্তদের মুখে।
কিন্তু আপনি কি জানেন হেমার আগেও এক অভিনেত্রীর সঙ্গে তুমুল প্রেম ছিল ধর্মেন্দ্রর?
কিন্তু আপনি কি জানেন হেমার আগেও এক অভিনেত্রীর সঙ্গে তুমুল প্রেম ছিল ধর্মেন্দ্রর?
এবং সেই অভিনেত্রী বিবাহিত ছিলেন ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে প্রেম করার সময়।
এবং সেই অভিনেত্রী বিবাহিত ছিলেন ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে প্রেম করার সময়।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম স্ত্রীর নাম প্রকাশ কউর। তার পর ১৯৮০ সালে হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্র।
ধর্মেন্দ্রের প্রথম স্ত্রীর নাম প্রকাশ কউর। তার পর ১৯৮০ সালে হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্র।
কিন্তু শোনা যায়, হেমার আগে ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় মীনা কুমারীর।
কিন্তু শোনা যায়, হেমার আগে ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় মীনা কুমারীর।
ধর্মেন্দ্র যখন বলিউডে পা রাখেন, মীনা তখন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী। কিন্তু পরবর্তী সময়ে, একসঙ্গে ছবির সূত্রেই তিনি অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েন। সেই সময় দু'জনের সম্পর্ক নিয়ে বলিউডে প্রচুর চর্চা হয়।
ধর্মেন্দ্র যখন বলিউডে পা রাখেন, মীনা তখন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী। কিন্তু পরবর্তী সময়ে, একসঙ্গে ছবির সূত্রেই তিনি অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েন। সেই সময় দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে বলিউডে প্রচুর চর্চা হয়।
পূর্ণিমা, ফুল অওর পাত্থর-সহ একাধিক ছবিতে দু'জনে অভিনয় করেছেন।
পূর্ণিমা, ফুল অওর পাত্থর-সহ একাধিক ছবিতে দু’জনে অভিনয় করেছেন।
শোনা যায়, স্বামী কমল অমরোহির সঙ্গে মীনার সম্পর্ক যখন তলানিতে এসে ঠেকে, তখন ধর্মেন্দ্র তাঁর পাশে দাঁড়ান।
শোনা যায়, স্বামী কমল অমরোহির সঙ্গে মীনার সম্পর্ক যখন তলানিতে এসে ঠেকে, তখন ধর্মেন্দ্র তাঁর পাশে দাঁড়ান।
তবে মীনা কুমারীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্র বেশিদিন সম্পর্ক রাখেননি। সুপারস্টার হয়ে ওঠার পর নিজে থেকেই মীনার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ান তিনি।
তবে মীনা কুমারীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্র বেশিদিন সম্পর্ক রাখেননি। সুপারস্টার হয়ে ওঠার পর নিজে থেকেই মীনার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ান তিনি।
দীর্ঘ দিন পর দু’জনের নাকি একটি পার্টিতে দেখা হয়। কিন্তু সেখানে তাঁরা পরস্পরকে এড়িয়েই চলেন।
দীর্ঘ দিন পর দু’জনের নাকি একটি পার্টিতে দেখা হয়। কিন্তু সেখানে তাঁরা পরস্পরকে এড়িয়েই চলেন।
পরে অভিনেত্রী নার্গিসের মুখে একটি সাক্ষাৎকারে মীনা ও ধর্মেন্দ্রর প্রেমের কথা শোনা যায়। যদিও তাঁরা কেউই কোনও দিন এই সম্পর্ক নিয়ে মুখ খোলেননি সরাসরি।
পরে অভিনেত্রী নার্গিসের মুখে একটি সাক্ষাৎকারে মীনা ও ধর্মেন্দ্রর প্রেমের কথা শোনা যায়। যদিও তাঁরা কেউই কোনও দিন এই সম্পর্ক নিয়ে মুখ খোলেননি সরাসরি।

Guess the Celebrity: অসহ্য নরকযন্ত্রণা…! অকালেই জীবন শেষ ধনী নায়িকার! বিবাহিত পুরুষকে বিয়ে, ৩ বার গর্ভপাত, মা হতে পারেননি কোনওদিন, চিনতে পারলেন অভাগা অভিনেত্রীকে?

১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷ আজ ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জন্মবার্ষিকী।
১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷ আজ ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জন্মবার্ষিকী।
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। 'বৈজু বাওরা', 'পাকিজাহ', 'পরিণীতা', 'কাজল' এবং 'সাহেব বিবি অর গুলাম'-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। ‘বৈজু বাওরা’, ‘পাকিজাহ’, ‘পরিণীতা’, ‘কাজল’ এবং ‘সাহেব বিবি অর গুলাম’-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
সিনেমার সূত্র ধরেই  চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
সিনেমার সূত্র ধরেই চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন  ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি 'পাকিজা' শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি ‘পাকিজা’ শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
  ১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।
১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।

Bollywood: বাবা-স্বামীর অত্যাচার, মদের নেশা, ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার মৃত্যুর পর হাসপাতালের বিল মেটানোর টাকা ছিল না…

১৯৫০ সাল নাগাদ বলিউডে এক-সে-বরকর-এক নায়িকাদের জোরদার প্রতিযোগিতা। মধুবালা, ওয়াহিদা রহমান, নূতন...! কোন-ও নায়িকার স্টারডম ছিল, কোন-ও নায়িকা আবার বক্স-অফিসে সফল ছিলেন। একমাত্র একজন নায়িকাই ছিলেন, যিনি এককথায় 'কমপ্লিট প্যাকেজ' ছিলেন। মীনা কুমারী
১৯৫০ সাল নাগাদ বলিউডে এক-সে-বরকর-এক নায়িকাদের জোরদার প্রতিযোগিতা। মধুবালা, ওয়াহিদা রহমান, নূতন…! কোন-ও নায়িকার স্টারডম ছিল, কোন-ও নায়িকা আবার বক্স-অফিসে সফল ছিলেন। একমাত্র একজন নায়িকাই ছিলেন, যিনি এককথায় ‘কমপ্লিট প্যাকেজ’ ছিলেন। মীনা কুমারী
মীনা কুমারী! ট্র্যাজিক ক্যুইন। ভাগ্যের নিদারুণ পরিহাস! একসময়ে ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার জীবন শেষ হল করুণ অবস্থায়! বাবা-স্বামীর অত্যাচার, প্রতারণা, টাকার অভাব, মদের নেশা... ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জীবন যেন চিত্রনাট্য।

মীনা কুমারী! ট্র্যাজিক ক্যুইন। ভাগ্যের নিদারুণ পরিহাস! একসময়ে ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার জীবন শেষ হল করুণ অবস্থায়! বাবা-স্বামীর অত্যাচার, প্রতারণা, টাকার অভাব, মদের নেশা… ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জীবন যেন চিত্রনাট্য।
৫০-৬০ দশকে ভারতের সবথেকে সফল এবং ধনী নায়িকা হয়ে ওঠেন মীনা কুমারী। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে ঠিক ততটাই গুমড়াচ্ছিলেন তিনি। ১৯৩৩ সালে জন্ম মীনা কুমারীর। তখন তাঁর নাম ছিল মেহজবিন। বাবা আলি বক্স, মা ইকবাল বেগম। বাবা পুত্র সন্তান চেয়েছিলেন। মেয়ে হওয়ায় তাকে অনাথাশ্রমে রেখে আসেন। পরে অবশ্য বাড়ি নিয়ে আসেন মেয়েকে, কিন্তু সারাজীবন-ই মেয়ে-বাবার সম্পর্ক তিক্ত ছিল।
৫০-৬০ দশকে ভারতের সবথেকে সফল এবং ধনী নায়িকা হয়ে ওঠেন মীনা কুমারী। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে ঠিক ততটাই গুমড়াচ্ছিলেন তিনি। ১৯৩৩ সালে জন্ম মীনা কুমারীর। তখন তাঁর নাম ছিল মেহজবিন। বাবা আলি বক্স, মা ইকবাল বেগম। বাবা পুত্র সন্তান চেয়েছিলেন। মেয়ে হওয়ায় তাকে অনাথাশ্রমে রেখে আসেন। পরে অবশ্য বাড়ি নিয়ে আসেন মেয়েকে, কিন্তু সারাজীবন-ই মেয়ে-বাবার সম্পর্ক তিক্ত ছিল।
মাত্র ৬ বছর বয়সে, ১৯৩৯-এ বলিউডের পর্দায় প্রথম দেখা গিয়েছিল মীনা কুমারীকে। বেবি মাহজবীন নামে প্রথম ফিল্ম ‘লেদারফেস’। সে-ই ছিল পরিবারের একমাত্র রোজগেরে। ১৮ বছর বয়সে পরিচালক কামাল আমরোহির সঙ্গে পরিচয়। আমরোহি বিবাহিত ছিলেন। তবুও ১৯৫২ সালে গোপনে বিয়ে করেন মীনা কুমারী ও আমরোহি।
মাত্র ৬ বছর বয়সে, ১৯৩৯-এ বলিউডের পর্দায় প্রথম দেখা গিয়েছিল মীনা কুমারীকে। বেবি মাহজবীন নামে প্রথম ফিল্ম ‘লেদারফেস’। সে-ই ছিল পরিবারের একমাত্র রোজগেরে। ১৮ বছর বয়সে পরিচালক কামাল আমরোহির সঙ্গে পরিচয়। আমরোহি বিবাহিত ছিলেন। তবুও ১৯৫২ সালে গোপনে বিয়ে করেন মীনা কুমারী ও আমরোহি।
কিন্তু বিয়ের পরে মীনা কুমারী আর কামাল আমরোহির জীবন মসৃণ ছিল না। আমরোহি অকথ্য অত্যাচার করতেন মীনা কুমারীর উপর। চলত মারধোর। অভিনেত্রী নার্গিস একবার সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, প্রকাশ্যেই মীনা কুমারীরে মারধর করতেন আমরোহি। শেষ পর্যন্ত বিয়েটা টেকে না। বিচ্ছেদ হয়ে যায় আমরোহি আর মীনা কুমারীর।
কিন্তু বিয়ের পরে মীনা কুমারী আর কামাল আমরোহির জীবন মসৃণ ছিল না। আমরোহি অকথ্য অত্যাচার করতেন মীনা কুমারীর উপর। চলত মারধোর। অভিনেত্রী নার্গিস একবার সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, প্রকাশ্যেই মীনা কুমারীরে মারধর করতেন আমরোহি। শেষ পর্যন্ত বিয়েটা টেকে না। বিচ্ছেদ হয়ে যায় আমরোহি আর মীনা কুমারীর।
ব্যক্তিগত জীবন জর্জরির হলেও কেরিয়ার ছিল সোনায় মোড়া। 'তামাশা'য় মীনা কুমারীর অভিনয় আজ-ও ভোলেনি দর্শক। সাড়া ফেলল ১৯৫২-র 'বাইজু বাওরা'। ৫০-এর দশকে একের পর এক ব্লকবাস্টার ছবি-- 'পরীনিতা', 'চাঁদনি চওক', 'আজাদ', 'এক হি রাস্তা'। 'শারদা', 'শাহারা', ' দিল আপনা অওর প্রিত পরাই', 'কাজল', 'সাহেব বিবি অওর ঘুলাম' ছবির হাত ধরে তিনি হয়ে উঠলেন 'ট্র্যাজেডি ক্যুইন'। ৬০-এর দশকের শুরুতে তাঁকে টেক্কা দেওয়ার আর কেউ ছিল না। হিরোরা-ও তাঁর কাছে হার মানতেন।
ব্যক্তিগত জীবন জর্জরির হলেও কেরিয়ার ছিল সোনায় মোড়া। ‘তামাশা’য় মীনা কুমারীর অভিনয় আজ-ও ভোলেনি দর্শক। সাড়া ফেলল ১৯৫২-র ‘বাইজু বাওরা’। ৫০-এর দশকে একের পর এক ব্লকবাস্টার ছবি– ‘পরীনিতা’, ‘চাঁদনি চওক’, ‘আজাদ’, ‘এক হি রাস্তা’। ‘শারদা’, ‘শাহারা’, ‘ দিল আপনা অওর প্রিত পরাই’, ‘কাজল’, ‘সাহেব বিবি অওর ঘুলাম’ ছবির হাত ধরে তিনি হয়ে উঠলেন ‘ট্র্যাজেডি ক্যুইন’। ৬০-এর দশকের শুরুতে তাঁকে টেক্কা দেওয়ার আর কেউ ছিল না। হিরোরা-ও তাঁর কাছে হার মানতেন।
৬০-এর দশকের শেষ পর্যন্ত তাঁর কেরিয়ার উড়ছিল। একটার পর একটা হিট। ১৯৬৮ সালে তাঁর শেষ হিট ছবি 'বাহারো কি মনজিল'।
৬০-এর দশকের শেষ পর্যন্ত তাঁর কেরিয়ার উড়ছিল। একটার পর একটা হিট। ১৯৬৮ সালে তাঁর শেষ হিট ছবি ‘বাহারো কি মনজিল’।
এরপর-ই পড়তে থাকে মীনা কুমারীর কেরিয়ার। এর মূল কারণ ছিল মদের নেশা। এক-এক সময় সেটেও মদ্যপান করে আসতেন মীনা কুমারী।
এরপর-ই পড়তে থাকে মীনা কুমারীর কেরিয়ার। এর মূল কারণ ছিল মদের নেশা। এক-এক সময় সেটেও মদ্যপান করে আসতেন মীনা কুমারী।
১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি 'পাকিজা' শ্যুট করেন মীনা কুমারী। ১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পায়, এর কয়েক সপ্তাহ বাদেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর। একসময়ে ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার হাসপাতালের বিল দেওয়ার টাকাও ছিল না।
১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি ‘পাকিজা’ শ্যুট করেন মীনা কুমারী। ১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পায়, এর কয়েক সপ্তাহ বাদেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর। একসময়ে ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার হাসপাতালের বিল দেওয়ার টাকাও ছিল না।