Viral Signature: শজারু নাকি ময়ূর! অদ্ভুতুড়ে হিজিবিজি সই নিয়ে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া!

#নয়াদিল্লি: প্রত্যেক মানুষের নিজস্বতার ছাপ বছন করে তার সই। কেউ কেউ খুব সহজে নিজের নামের অলঙ্করণ করে থাকেন সইয়ের মাধ্যমে। কেউ কেউ আবার এমন সই করেন যা নকল করা দুঃসাধ্য! সই অনেক সময় মানুষের লুকনো ব্যক্তিত্বকেও তুলে ধরে। সম্প্রতি এমনই এক অদ্ভুতুড়ে সইয়ের (Viral Signature) হদিশ পেয়েছেন নেটিজেনরা। সেই সইকে (Viral Signature) ঠিক কোন নামে ডাকা যায় ভেবেও পাচ্ছেন না অনেকে। গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের এক আধিকারিকের সই নিয়ে শুরু হয়েছে রঙ্গ রসিকতাও। আদৌ সই (Viral Signature), নাকি পেন দিয়ে করা হিজিবিজি বুঝে ওঠা দায়! একাধিক লম্বালম্বি আঁচড় ছাড়া ওই স্বাক্ষর থেকে কিছু উদ্ধার করা বড়ই যন্ত্রণাদায়ক।

আরও পড়ুন- ফুরিয়ে আসছে জল, প্রতিটি ফোঁটা সংরক্ষণের অঙ্গীকার করতে আজ পালিত বিশ্ব জল দিবস!

ছবিতে দেখা গিয়েছে, গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের রেজিস্ট্রারের সিলের উপরের জায়গাতে এই সইটি করা হয়েছে। সইয়ের তারিখ চলতি বছরের ৪ মার্চ। সংশ্লিষ্ট বিভাগ এই সইটির কথা নিশ্চিত করেছেন ঠিকই কিন্তু এই মহার্ঘ্য সইটি আসলে কার তা বুঝে উঠতে পারেননি কেউই!

রমেশ নামের এক টুইটার ব্যবহারকারী প্রথম এই সইটিকে (Viral Signature) মানুষের সামনে তুলে ধরেন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন, “জীবনে বহু সই দেখেছি, কিন্তু এইটা সেরা!”

ব্যাস, তারপর থেকেই সই নিয়ে মস্করায় মেতেছেন নেটিজেনরা। অনেকেই সইয়ের সঙ্গে শজারুর মিল পাচ্ছেন। কেউ কেউ অত্যুৎসাহী আবার সইয়ের উপর এডিট করে রঙ দিয়ে শজারু এঁকেও ফেলেছেন!

আরও পড়ুন- বিহারে বিশ্বের বৃহত্তম হিন্দু মন্দির গড়তে ২.৫ কোটির জমি দান করলেন মুসলিম পরিবার!

কেউ আবার পেখম তোলা ময়ূরের সঙ্গে মিল পেয়েছেন সইটির (Viral Signature)। অনেকে আবার বলছেন ময়ূর আঁকতে আঁকতে শজারুর মতো হয়ে গেছে বিষয়টা!

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন এক নেটিজেন। তাঁর কৌতূহল, “ব্যাঙ্কে কীভাবে এই সই দিয়ে কাজকর্ম চালান সইয়ের মালিক? শজারুর কাঁটার সংখ্যা গুণে?”