তীব্র গরমের জেরে দুর্ভোগে ক্রমেই বাড়ছে। বেশ কিছু রাজ্যে তাপমাত্রার পারদ ৪৫ ডিগ্রির উপরে চলে গিয়েছে। ঘরে কিংবা বাইরেও একফোঁটা শান্তি নেই। গরম হাওয়া বা লুয়ের ঝাপটা চোখেমুখে লাগলেই মনে হচ্ছে যেন মুখ পুড়ে যাবে। আর এহেন গরমের তীব্রতা থেকে বাঁচতে নানা উপায় অবলম্বন করছেন মানুষ। কেউ কেউ সারাদিন এসি চালাচ্ছেন, তো কেউ বা কুলার এবং ফ্যানের উপরেই ভরসা করছেন।

কুলার চালালেই ঘরে ছড়িয়ে পড়ছে আর্দ্রতা; ত্বকের আঠালো ভাবের সমস্যা এড়াতে অবলম্বন করতে পারেন এই ৫টি উপায়

তীব্র গরমের জেরে দুর্ভোগে ক্রমেই বাড়ছে। বেশ কিছু রাজ্যে তাপমাত্রার পারদ ৪৫ ডিগ্রির উপরে চলে গিয়েছে। ঘরে কিংবা বাইরেও একফোঁটা শান্তি নেই। গরম হাওয়া বা লুয়ের ঝাপটা চোখেমুখে লাগলেই মনে হচ্ছে যেন মুখ পুড়ে যাবে। আর এহেন গরমের তীব্রতা থেকে বাঁচতে নানা উপায় অবলম্বন করছেন মানুষ। কেউ কেউ সারাদিন এসি চালাচ্ছেন, তো কেউ বা কুলার এবং ফ্যানের উপরেই ভরসা করছেন।
তীব্র গরমের জেরে দুর্ভোগে ক্রমেই বাড়ছে। বেশ কিছু রাজ্যে তাপমাত্রার পারদ ৪৫ ডিগ্রির উপরে চলে গিয়েছে। ঘরে কিংবা বাইরেও একফোঁটা শান্তি নেই। গরম হাওয়া বা লুয়ের ঝাপটা চোখেমুখে লাগলেই মনে হচ্ছে যেন মুখ পুড়ে যাবে। আর এহেন গরমের তীব্রতা থেকে বাঁচতে নানা উপায় অবলম্বন করছেন মানুষ। কেউ কেউ সারাদিন এসি চালাচ্ছেন, তো কেউ বা কুলার এবং ফ্যানের উপরেই ভরসা করছেন।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র চালিয়ে বসলে শরীর ঠান্ডা তো হচ্ছে, কিন্তু হাত-পা এবং ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যায়। ঘামের কারণে চটেচটে ভাবও অনুভূত হয় না।তবে যাঁরা ঘরে কুলার ব্যবহার করেন, আর্দ্রতা বা হিউমিডিটির কারণে তাঁদের ঘাম হতে থাকে। আর এই আর্দ্রতার জেরে একদণ্ডও স্বস্তিতে বসা যায় না। ফলে যাঁরা রুম কুলার কিংবা আউটডোর কুলার ব্যবহার করেন, আর্দ্রতা এবং ত্বকের চটচটে ভাবের সমস্যা এড়ানোর জন্য তাঁদের কয়েকটি উপায় অবলম্বন করা উচিত। একবার চেষ্টা করে দেখলেই হবে কামাল। কুলার থেকে বেরোবে ঠান্ডা হাওয়া আর আর্দ্রতাও দূর হবে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র চালিয়ে বসলে শরীর ঠান্ডা তো হচ্ছে, কিন্তু হাত-পা এবং ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যায়। ঘামের কারণে চটেচটে ভাবও অনুভূত হয় না।তবে যাঁরা ঘরে কুলার ব্যবহার করেন, আর্দ্রতা বা হিউমিডিটির কারণে তাঁদের ঘাম হতে থাকে। আর এই আর্দ্রতার জেরে একদণ্ডও স্বস্তিতে বসা যায় না। ফলে যাঁরা রুম কুলার কিংবা আউটডোর কুলার ব্যবহার করেন, আর্দ্রতা এবং ত্বকের চটচটে ভাবের সমস্যা এড়ানোর জন্য তাঁদের কয়েকটি উপায় অবলম্বন করা উচিত। একবার চেষ্টা করে দেখলেই হবে কামাল। কুলার থেকে বেরোবে ঠান্ডা হাওয়া আর আর্দ্রতাও দূর হবে।
কুলারের কারণে সৃষ্ট আর্দ্রতা দূর করার উপায়: ১. কুলার চলাকালীন অনেক সময় ঘরের বাতাসে প্রচুর আর্দ্রতা থাকে আর ত্বকে চটচটে আঠালো ভাব অনুভূত হয়। ওই পরিস্থিতিতে ঘুম তো ভাল করে হয়ই না, এ-পাশ ও-পাশ করতেই রাতটা কেটে যায়। অনেকেই ঘরের ভিতরে কুলার রাখেন, এটা একেবারেই করা উচিত নয়। সেক্ষেত্রে ঘরের জানলা কিংবা দরজার বাইরে কুলার রাখা উচিত। এতে আর্দ্রতা সৃষ্টি হবে না। ঘর বন্ধ থাকলে ঘরে উপস্থিত গরম বাতাস ভিতরেই থেকে যায়। অতিরিক্ত তাপের কারণে কুলারের জল বাতাসে আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়। এর ফলেই ত্বক আঠালো হয়ে যায়।
কুলারের কারণে সৃষ্ট আর্দ্রতা দূর করার উপায়: ১. কুলার চলাকালীন অনেক সময় ঘরের বাতাসে প্রচুর আর্দ্রতা থাকে আর ত্বকে চটচটে আঠালো ভাব অনুভূত হয়। ওই পরিস্থিতিতে ঘুম তো ভাল করে হয়ই না, এ-পাশ ও-পাশ করতেই রাতটা কেটে যায়। অনেকেই ঘরের ভিতরে কুলার রাখেন, এটা একেবারেই করা উচিত নয়। সেক্ষেত্রে ঘরের জানলা কিংবা দরজার বাইরে কুলার রাখা উচিত। এতে আর্দ্রতা সৃষ্টি হবে না। ঘর বন্ধ থাকলে ঘরে উপস্থিত গরম বাতাস ভিতরেই থেকে যায়। অতিরিক্ত তাপের কারণে কুলারের জল বাতাসে আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়। এর ফলেই ত্বক আঠালো হয়ে যায়।
২. যদি কোনও কারণে বাইরের জানলার কাছে কুলার না রাখা যায়, তাহলে কুলারে লাগানো ওয়াটার পাম্প বন্ধ করে শুধুমাত্র ফ্যান চালানো উচিত। আসলে আর্দ্রতা শুধুমাত্র জলের কারণেই ঘটে। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তি বোধ হবে।
২. যদি কোনও কারণে বাইরের জানলার কাছে কুলার না রাখা যায়, তাহলে কুলারে লাগানো ওয়াটার পাম্প বন্ধ করে শুধুমাত্র ফ্যান চালানো উচিত। আসলে আর্দ্রতা শুধুমাত্র জলের কারণেই ঘটে। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তি বোধ হবে।
৩. আর্দ্রতা দূর করতে একসঙ্গে কুলার এবং সিলিং ফ্যান উভয়ই চালানো উচিত। এর পাশাপাশি জানালাগুলিও সামান্য খোলা রাখতে হবে, যাতে আর্দ্রতা অনুভূত না হয়। কারণ ফ্যান চালালে এর বাতাস ঘরের চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। আর ফ্যানের কারণে কুলারের বাতাসও আর চটচটে লাগবে না।
৩. আর্দ্রতা দূর করতে একসঙ্গে কুলার এবং সিলিং ফ্যান উভয়ই চালানো উচিত। এর পাশাপাশি জানালাগুলিও সামান্য খোলা রাখতে হবে, যাতে আর্দ্রতা অনুভূত না হয়। কারণ ফ্যান চালালে এর বাতাস ঘরের চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। আর ফ্যানের কারণে কুলারের বাতাসও আর চটচটে লাগবে না।
৪. ঘরে যদি একজস্ট ফ্যান থাকে, তাহলে কুলারের সঙ্গে সেটা চালানো উচিত। আর ঘরে না থাকলেও ঘর-লাগোয়া শৌচাগারে ইনস্টল করা একজস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে আর্দ্রতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
৪. ঘরে যদি একজস্ট ফ্যান থাকে, তাহলে কুলারের সঙ্গে সেটা চালানো উচিত। আর ঘরে না থাকলেও ঘর-লাগোয়া শৌচাগারে ইনস্টল করা একজস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখা যেতে পারে। এতে আর্দ্রতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
৫. মাঝারি থেকে উচ্চ গতিতে কুলার চালানো উচিত। এটি ঘরে উপস্থিত আর্দ্রতাও অনেকাংশে কমিয়ে দিতে সক্ষম। অতিরিক্ত বায়ুচলাচলের কারণে আর্দ্রতাও কমে যেতে পারে। কুলার প্যানেলটিও সরানো যেতে পারে। এতে বাতাসের পরিমাণ বাড়বে। যার জেরে আর্দ্রতা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যাবে এবং ঠান্ডা ভাবও অনুভূত হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
৫. মাঝারি থেকে উচ্চ গতিতে কুলার চালানো উচিত। এটি ঘরে উপস্থিত আর্দ্রতাও অনেকাংশে কমিয়ে দিতে সক্ষম। অতিরিক্ত বায়ুচলাচলের কারণে আর্দ্রতাও কমে যেতে পারে। কুলার প্যানেলটিও সরানো যেতে পারে। এতে বাতাসের পরিমাণ বাড়বে। যার জেরে আর্দ্রতা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যাবে এবং ঠান্ডা ভাবও অনুভূত হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)