কেরিয়ারে প্রথমবারের জন্য ১০০ কোটির ক্লাবে; দীর্ঘ ২৭ বছর পরে সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি পেয়েছিলেন অক্ষয় খান্না; জানেন কি এর নাম?

বি-টাউনের বর্ষীয়ান অভিনেতা বিনোদ খান্নার পুত্র অক্ষয় খান্না। তবে বাবার মতোই বলিউডে তেমন সাফল্য লাভ করতে পারেননি তিনি। যদিও অবশ্য প্রতিটি ছবিতেই নিজের দুর্ধর্ষ অভিনয়ের জন্য প্রচুর প্রশংসা পেয়েছিলেন বিনোদ খান্নার এই পুত্রটি। অনেকেই হয়তো জেনে অবাক হবেন যে, দীর্ঘ ২৭ বছর পর প্রথম ১০০ কোটির ছবি উপহার দিয়েছেন অক্ষয়। আর এটাই তাঁর কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয় করা ছবি হয়ে গিয়েছে।
বি-টাউনের বর্ষীয়ান অভিনেতা বিনোদ খান্নার পুত্র অক্ষয় খান্না। তবে বাবার মতোই বলিউডে তেমন সাফল্য লাভ করতে পারেননি তিনি। যদিও অবশ্য প্রতিটি ছবিতেই নিজের দুর্ধর্ষ অভিনয়ের জন্য প্রচুর প্রশংসা পেয়েছিলেন বিনোদ খান্নার এই পুত্রটি। অনেকেই হয়তো জেনে অবাক হবেন যে, দীর্ঘ ২৭ বছর পর প্রথম ১০০ কোটির ছবি উপহার দিয়েছেন অক্ষয়। আর এটাই তাঁর কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয় করা ছবি হয়ে গিয়েছে।
১৯৯৭ সালে ‘হিমালয় পুত্র’ ছবির হাত ধরে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন অক্ষয় খান্না। এই ছবিটি প্রযোজনা করেছিলেন তাঁর বাবা বিনোদ খান্নাই। যদিও অক্ষয়ের প্রথম ছবি বক্স অফিসে তেমন কামাল দেখাতে পারেনি। বড়সড় ফ্লপের মুখ দেখে সেটি। হিমালয় পুত্র পরিচালনা করেছিলেন পঙ্কজ পরাশর।
১৯৯৭ সালে ‘হিমালয় পুত্র’ ছবির হাত ধরে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন অক্ষয় খান্না। এই ছবিটি প্রযোজনা করেছিলেন তাঁর বাবা বিনোদ খান্নাই। যদিও অক্ষয়ের প্রথম ছবি বক্স অফিসে তেমন কামাল দেখাতে পারেনি। বড়সড় ফ্লপের মুখ দেখে সেটি। হিমালয় পুত্র পরিচালনা করেছিলেন পঙ্কজ পরাশর।
ওই একই বছরে মুক্তি পেয়েছিল জেপি দত্ত পরিচালিত বর্ডার। আর মাল্টি-স্টারার এই ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন অক্ষয় খান্নাও। মুক্তির পরে ছবিটি দারুণ ব্যবসা করেছিল, এমনকী বক্স অফিসে তা ব্লকবাস্টার বলে প্রমাণিত হয়েছিল। সারা বিশ্বে ৫৪ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল বর্ডার। এরপরে অবশ্য অক্ষয় কুমারের মহব্বত, ডোলি সাজাকর রাখনা, আ অব লওট চলে এবং লাওয়ারিশ ছবি মুখ থুবড়ে পড়ে।
ওই একই বছরে মুক্তি পেয়েছিল জেপি দত্ত পরিচালিত বর্ডার। আর মাল্টি-স্টারার এই ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন অক্ষয় খান্নাও। মুক্তির পরে ছবিটি দারুণ ব্যবসা করেছিল, এমনকী বক্স অফিসে তা ব্লকবাস্টার বলে প্রমাণিত হয়েছিল। সারা বিশ্বে ৫৪ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল বর্ডার। এরপরে অবশ্য অক্ষয় কুমারের মহব্বত, ডোলি সাজাকর রাখনা, আ অব লওট চলে এবং লাওয়ারিশ ছবি মুখ থুবড়ে পড়ে।
২০০৪ সালে অবশ্য অক্ষয় খান্নার প্রথম সোলো হিট ছবি ‘হলচল’ আসে। সেখানে অবশ্য ছিলেন করিনা কাপুর, অমরিশ পুরি, জ্যাকি শ্রফ, পরেশ রাওয়াল এবং আরশাদ ওয়ারসির মতো তারকারা। মূলত কমেডি ধারার ছবি ছিল এটি। দর্শকরাও প্রচুর ভালবাসা দিয়েছিল এই ছবিটিকে। হলচল ছবিটি আয় করেছিল ৩১ কোটি টাকা।
২০০৪ সালে অবশ্য অক্ষয় খান্নার প্রথম সোলো হিট ছবি ‘হলচল’ আসে। সেখানে অবশ্য ছিলেন করিনা কাপুর, অমরিশ পুরি, জ্যাকি শ্রফ, পরেশ রাওয়াল এবং আরশাদ ওয়ারসির মতো তারকারা। মূলত কমেডি ধারার ছবি ছিল এটি। দর্শকরাও প্রচুর ভালবাসা দিয়েছিল এই ছবিটিকে। হলচল ছবিটি আয় করেছিল ৩১ কোটি টাকা।
এবার আসা যাক, অক্ষয় খান্নার কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির প্রসঙ্গে। ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সাসপেন্স-থ্রিলার ছবি দৃশ্যম ২। মুখ্য চরিত্রে ছিলেন অজয় দেবগণ। টাবু এবং শ্রিয়া সরণও ছিলেন এই ছবিতে। আর সেখানে আইজি তরুণ অহলাওয়াতের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অক্ষয় খান্না। দৃশ্যম ২-এ অক্ষয়ের অভিনয় দারুণ প্রশংসিত হয়েছিল।
এবার আসা যাক, অক্ষয় খান্নার কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবির প্রসঙ্গে। ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সাসপেন্স-থ্রিলার ছবি দৃশ্যম ২। মুখ্য চরিত্রে ছিলেন অজয় দেবগণ। টাবু এবং শ্রিয়া সরণও ছিলেন এই ছবিতে। আর সেখানে আইজি তরুণ অহলাওয়াতের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন অক্ষয় খান্না। দৃশ্যম ২-এ অক্ষয়ের অভিনয় দারুণ প্রশংসিত হয়েছিল।
সাসপেন্স-থ্রিলার এই ছবিটি পরিচালনা করেছে অভিষেক পাঠক। ছবির গল্প লিখেছেন জিতু জোসেফ এবং অভিষেক পাঠক। ছবি মুক্তির পরে তা বক্স অফিসে নিমেষের মধ্যে হিট হয়। ওই বছরের সর্বোচ্চ আয় করা হিন্দি ছবি হয়ে গিয়েছিল দৃশ্যম ২। বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন বলছে, সারা দেশ জুড়ে অক্ষয় খান্না এবং অজয় দেবগণের ছবি দৃশ্যম ২ আয় করেছিল মোট ২৪০.৫৪ কোটি টাকা। সারা বিশ্ব জুড়ে ওই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৩৪৫.০৫ কোটি টাকা। ফলে অক্ষয় খান্নার কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি হয়ে গিয়েছে এটি।
সাসপেন্স-থ্রিলার এই ছবিটি পরিচালনা করেছে অভিষেক পাঠক। ছবির গল্প লিখেছেন জিতু জোসেফ এবং অভিষেক পাঠক। ছবি মুক্তির পরে তা বক্স অফিসে নিমেষের মধ্যে হিট হয়। ওই বছরের সর্বোচ্চ আয় করা হিন্দি ছবি হয়ে গিয়েছিল দৃশ্যম ২। বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন বলছে, সারা দেশ জুড়ে অক্ষয় খান্না এবং অজয় দেবগণের ছবি দৃশ্যম ২ আয় করেছিল মোট ২৪০.৫৪ কোটি টাকা। সারা বিশ্ব জুড়ে ওই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৩৪৫.০৫ কোটি টাকা। ফলে অক্ষয় খান্নার কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি হয়ে গিয়েছে এটি।