Foods Don’t eat with Antibiotic: অ্যান্টি বায়োটিক ওষুধের সঙ্গে এক্কেবারে চলে এই সব খাবার? আগে না জানলে জেনে নিন এখনই

স্যাঁতস্যাঁতে বর্ষায় অনেকেই ভাইরাল সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন৷ হয়ত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধও খেতে হচ্ছে৷ কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে, এমন অনেক খাবার রয়েছে, যা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের সাথে খাওয়া যায় না৷
স্যাঁতস্যাঁতে বর্ষায় অনেকেই ভাইরাল সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন৷ হয়ত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধও খেতে হচ্ছে৷ কিন্তু, আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে, এমন অনেক খাবার রয়েছে, যা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের সাথে খাওয়া যায় না৷
দুগ্ধজাত খাবার: দুধ শরীরের জন্য উপকারী এবং স্বাস্থ্যকর। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলে তার সঙ্গে দুধ এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে ওষুধের কার্যক্ষমতা কমে যায়। দুধে থাকা ক্যালশিয়াম শরীরে বেশ কিছু অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময়ে দুধ না খাওয়াই ভাল।
দুগ্ধজাত খাবার: দুধ শরীরের জন্য উপকারী এবং স্বাস্থ্যকর। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলে তার সঙ্গে দুধ এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে ওষুধের কার্যক্ষমতা কমে যায়। দুধে থাকা ক্যালশিয়াম শরীরে বেশ কিছু অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময়ে দুধ না খাওয়াই ভাল।
অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় যে খাবারগুলি এড়ানো উচিত তার মধ্যে রয়েছে আঙুর জাতীয় ফল৷ আঙুরে ফুরানোকোমারিন নামে এক ধরনের যৌগ রয়েছে, যা লিভার এবং অন্ত্রে ওষুধের বিপাক ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে৷ ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে৷
অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় যে খাবারগুলি এড়ানো উচিত তার মধ্যে রয়েছে আঙুর জাতীয় ফল৷ আঙুরে ফুরানোকোমারিন নামে এক ধরনের যৌগ রয়েছে, যা লিভার এবং অন্ত্রে ওষুধের বিপাক ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে৷ ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে৷
অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের সময় ক্যালসিয়ামও বেশি মাত্রায় খাওয়া উচিত নয়৷ কারণ এটিও শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক শোষণে বাধা দেয়৷ ক্যালসিয়াম অ্যান্টিবায়োটিকের রাসায়নিকের সঙ্গে আবদ্ধ হয়ে তাদের প্রভাব কমিয়ে দেয়।
অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের সময় ক্যালসিয়ামও বেশি মাত্রায় খাওয়া উচিত নয়৷ কারণ এটিও শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক শোষণে বাধা দেয়৷ ক্যালসিয়াম অ্যান্টিবায়োটিকের রাসায়নিকের সঙ্গে আবদ্ধ হয়ে তাদের প্রভাব কমিয়ে দেয়।
অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় যে খাবারগুলি এড়ানো উচিত তার মধ্যে রয়েছে আঙুর জাতীয় ফল৷ আঙুরে ফুরানোকোমারিন নামে এক ধরনের যৌগ রয়েছে, যা লিভার এবং অন্ত্রে ওষুধের বিপাক ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে৷ ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে৷
অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় যে খাবারগুলি এড়ানো উচিত তার মধ্যে রয়েছে আঙুর জাতীয় ফল৷ আঙুরে ফুরানোকোমারিন নামে এক ধরনের যৌগ রয়েছে, যা লিভার এবং অন্ত্রে ওষুধের বিপাক ক্রিয়াকে প্রভাবিত করে৷ ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে৷
মুসাম্বির মতো সাইট্রাস ফল, সোডাযুক্ত পানীয়, টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় অ্যাসিড থাকে। এই সব খাবার শরীরে বেশ কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের শোষণে বাধা দেয়। আর এই সব খাবার যদি খেতেই হয় তা হলে ওষুধ খাওয়ার দু’ঘণ্টা আগে বা ছ’ঘণ্টা পরে খাওয়াই ভাল।
মুসাম্বির মতো সাইট্রাস ফল, সোডাযুক্ত পানীয়, টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় অ্যাসিড থাকে। এই সব খাবার শরীরে বেশ কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের শোষণে বাধা দেয়। আর এই সব খাবার যদি খেতেই হয় তা হলে ওষুধ খাওয়ার দু’ঘণ্টা আগে বা ছ’ঘণ্টা পরে খাওয়াই ভাল।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষের শরীর ও তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষের শরীর ও তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷