অলটারনেটিভ এবং লজিস্টিক হিলিংয়ের প্রসঙ্গে সিতারা- দ্য ওয়েলনেস স্টুডিওর বিশেষজ্ঞা পূজা চন্দ্রর কথা আলাদা করে উল্লেখ করতেই হয়। অতি শৈশব থেকে নানা আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা যাত্রাপথ তাঁর সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করেছে, এক ঝলকেই তিনি বলতে পারেন কে কেন কষ্টে রয়েছেন। প্যাশনেট ব্লগার পূজা এবার কলম ধরেছেন আমাদের জন্য, ভাগ করে নিচ্ছেন জীবন উন্নত করে তোলার সাপেক্ষে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী। জেনে নেওয়া যাক জন্মদিন মিলিয়ে কোন রাশির জাতক-জাতিকার ভাগ্য নিয়ে কী বলছেন তিনি!
মেষ: মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।
কূটনৈতিক পদক্ষেপ বিবাদের হাত থেকে রক্ষা করবে।
লাকি সাইন – রুবি
শুভ রঙ – লাল
শুভ সংখ্যা – ৯
বৃষ: এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।
আর্থিক সমৃদ্ধির লক্ষণ রয়েছে, তবে এখনই নয়।
লাকি সাইন – সাদা স্যাফায়ার
শুভ রঙ – সবুজ
শুভ সংখ্যা – ৪
মিথুন: মে ২১ থেকে জুন ২০।
উত্তেজনাময়, নতুন কোনও সম্পর্ক তৈরি হতে পারে।
লাকি সাইন – সাইট্রাইন
শুভ রঙ – হলুদ
শুভ সংখ্যা – ৭
কর্কট: জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।
বুদ্ধি খাটিয়ে চললে কর্মক্ষেত্রের পরিস্থিতি অনুকূলে আসবে।
লাকি সাইন – ওনিক্স
শুভ রঙ – রুপোলি
শুভ সংখ্যা – ৩
সিংহ: জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।
নানাজনের চাহিদা মেটাতে মেটাতেই দিনটি কেটে যাবে।
লাকি সাইন – পান্না
শুভ রঙ – সোনালি
শুভ সংখ্যা – ৮
কন্যা: অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।
পারিবারিক সম্পর্কের ভিত্তি পোক্ত করার দিকে নজর দিতে হবে।
লাকি সাইন – মুনস্টোন
শুভ রঙ – নীল
শুভ সংখ্যা – ৫
তুলা: সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।
আর্থিক সমৃদ্ধির শুভ সূচনা এবার হতে চলেছে।
লাকি সাইন – কোরাল
শুভ রঙ – গোলাপি
শুভ সংখ্যা – ২
বৃশ্চিক: অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।
ঘনিষ্ঠ কোনও বন্ধুকে সাহায্য করতে হতে পারে।
লাকি সাইন – টারকোয়েজ
শুভ রঙ – কালো
শুভ সংখ্যা – ৬
ধনু: নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।
আর্থিক পরিকল্পনাগুলো এখন খুঁটিয়ে দেখা অতীব প্রয়োজন।
লাকি সাইন – মুক্তা
শুভ রঙ – পার্পল
শুভ সংখ্যা – ১১
মকর: ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।
অফিস পলিটিকসের মুখে শান্ত থাকা প্রয়োজন এখন।
লাকি সাইন – হিরে
শুভ রঙ – ব্রাউন
শুভ সংখ্যা – ১
কুম্ভ: জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।
কোনও ঘটনার জেরে কাউকে বিচার না করা এখন উচিত হবে।
লাকি সাইন – নীল স্যাফায়ার
শুভ রঙ – অ্যাকোয়া
শুভ সংখ্যা – ১৩
মীন: ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।
পরিকল্পনা সঠিক হলে আর্থিক সমৃদ্ধির দ্বার অবশ্যই খুলবে।
লাকি সাইন – ওপাল
শুভ রঙ – সি গ্রিন
শুভ সংখ্যা – ১২
পূজা চন্দ্র বিষয়ে কিছু তথ্য:
পূজা চন্দ্র পেশায় একজন হলিস্টিক হিলিং প্র্যাকটিশনার। এরই পাশাপাশি পূজা রেইকি গ্র্যান্ডমাস্টার এবং অন্যান্য হিলিং সার্টিফায়েড মোড নিয়ে গবেষণা করেছেন। টেরোট কার্ড পড়ার পাশাপাশি থেটা, বুদ্ধিস্ট, চক্র এবং পেট হিলিং থেরাপির মতো একাধিক বিষয়ে দক্ষ পূজা চন্দ্র হিলিং এবং এর বিকল্প থেরাপি বিষয়ে সিদ্ধহস্ত।
বিগত ত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলনে হিলিং থেরাপি নিয়ে পূজা এক একটি অসাধারণ কৌশল বা উপায় আবিষ্কার করেছেন।
শৈশব থেকেই একাধিক আধ্যাত্মিক বিষয়ে নিযুক্ত থেকে নিজের মনস্তাত্ত্বিক ক্ষমতাকে তিনি অসাধারণ স্তরে বিকশিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘ জীবনের পরিচর্যায় পূজা একজন সহানুভূতিশীল কিশোরী থেকে উন্নত মানের হিলিং থেরাপিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন।
পূজা মূলত এমন মানুষদের সঙ্গে কাজ করেন যাঁরা বিভিন্ন ধরনের মানসিক বা শারীরিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভোগেন। নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতায় পূজা খুব সহজেই তাঁদের সাইকোলজিক্যাল সিস্টেম এবং সমস্যার জায়গাগুলি অনুধাবন করতে পারেন।
একজন অভিজ্ঞ হিলিং থেরাপিস্ট হিসাবে পূজা বিশ্ব জুড়ে যে কোনও জায়গায় ব্যক্তিগতভাবে এবং দূরত্বে থাকা মানুষদেরও কার্যকর হিলিং সেশন অফার করেন৷ যাঁরা পূজার সঙ্গে যোগাযোগে আগ্রহী তাঁরা তাঁর ওয়েবসাইটে www.citaaraa.com থেরাপি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। ওই ওয়েবসাইটে থেরাপির বর্ণনার পাশাপাশি যাঁরা হিলিং থেরাপির সাহায্য নিয়ে সুস্থ হয়েছেন এমন মানুষরাও তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন।
তবে কেবলমাত্র হিলিং থেরাপিস্টই নন, পূজা চন্দ্র সেই সঙ্গে একজন দক্ষ লেখক, কবি এবং একজন ব্লগারও। তিনি প্রধানত তাঁর নিবন্ধ এবং প্রকাশিত ব্লগের মাধ্যমে নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পছন্দ করেন যা জীবন সম্পর্কে আমাদের নতুন কিছু শেখায়।