মটন-চিকেনের স্বাদ ভুলে যাবেন, রসিয়ে-কষিয়ে এই ‘ছাতু’ রান্না করলে হাত চাটতেই থাকবেন

এই অসাধারণ ছত্রাক বা ছাতু, নাম কাড়ান ছাতু। এই ছাতুর বাঁকুড়াতে ঝাল বা ঝোল করে খাওয়া হয়। প্রথমে ছাতুগুলো ভাল করে কেটে পরিষ্কার করে নিয়ে কচু, টম্যাটো,ঝিঙে,পরিমাণ মতনুন, হলুদ, মসলা দিয়ে ঝোল রান্না করা হয়। সেই ঝোল আলাদা করে রেখে দেওয়া হয়। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
এই অসাধারণ ছত্রাক বা ছাতু, নাম কাড়ান ছাতু। এই ছাতুর বাঁকুড়াতে ঝাল বা ঝোল করে খাওয়া হয়। প্রথমে ছাতুগুলো ভাল করে কেটে পরিষ্কার করে নিয়ে কচু, টম্যাটো,ঝিঙে,পরিমাণ মতনুন, হলুদ, মসলা দিয়ে ঝোল রান্না করা হয়। সেই ঝোল আলাদা করে রেখে দেওয়া হয়। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
তেলে পেঁয়াজ ভেজে, আগে তৈরি করে রাখা ঝোল ছাতুতে নিতে হয়। এই ছাতু খেতে দুর্দান্ত। অষ্টমীর এই ছাতুকে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন, ঘরের লক্ষী থেকে বয়স্করা পর্যন্ত। প্রত্যেকের প্রিয় কাড়ান ছাতু, দেদার বিক্রি হচ্ছে বাঁকুড়ার লালবাজারে।
তেলে পেঁয়াজ ভেজে, আগে তৈরি করে রাখা ঝোল ছাতুতে নিতে হয়। এই ছাতু খেতে দুর্দান্ত। অষ্টমীর এই ছাতুকে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন, ঘরের লক্ষী থেকে বয়স্করা পর্যন্ত। প্রত্যেকের প্রিয় কাড়ান ছাতু, দেদার বিক্রি হচ্ছে বাঁকুড়ার লালবাজারে।
দাম চলছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি। আর বোধহয় দু-একদিন পাওয়া যাবে এই ছাতু। কাড়ান ছাতু ঝাল করার ক্ষেত্রে সর্ষের সঙ্গে বেটে রাখতে হয় কাঁচালঙ্কা। তারপর কাটা, পরিষ্কার করা কাড়ান ছাতু কড়াইয়ে বসিয়ে,তেল দিয়ে,শুকনো লঙ্কা, হলুদ, নুন দিয়ে, আগেই প্রস্তুত তৈরি বাটা দিয়ে ঝাল করা হয়। পেঁয়াজ -রসুন‌ও দেওয়া হয় এই খাবারে। অনেকটা মাংসের মত। দামে একটু বেশি হলেও, স্বাদের কারণে মানুষ অত্যন্ত পছন্দ করেন কাড়ান ছাতু। অনেকে আবার মাংসের মতকষে রান্না করেন।
দাম চলছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি। আর বোধহয় দু-একদিন পাওয়া যাবে এই ছাতু। কাড়ান ছাতু ঝাল করার ক্ষেত্রে সর্ষের সঙ্গে বেটে রাখতে হয় কাঁচালঙ্কা। তারপর কাটা, পরিষ্কার করা কাড়ান ছাতু কড়াইয়ে বসিয়ে,তেল দিয়ে,শুকনো লঙ্কা, হলুদ, নুন দিয়ে, আগেই প্রস্তুত তৈরি বাটা দিয়ে ঝাল করা হয়। পেঁয়াজ -রসুন‌ও দেওয়া হয় এই খাবারে। অনেকটা মাংসের মত। দামে একটু বেশি হলেও, স্বাদের কারণে মানুষ অত্যন্ত পছন্দ করেন কাড়ান ছাতু। অনেকে আবার মাংসের মতকষে রান্না করেন।
জঙ্গল এলাকাতে পাওয়া যায় "কাড়ান ছাতু"। ভোর তিনটের সময় আদিবাসীরা, এই ছাতু তুলতে জঙ্গলে যান। তারপর সেই ছাতু বাজারজাত করা হয়। প্রতিটি মুখ্য বাজারে কিংবা ক্ষুদ্র বাজারে, বিক্রি হয়ে থাকে এই ছাতু ভোর বেলা থেকে। দুপুর ১২ টার আগেই। কারান ছাতু মূলত, বছরের পুজোর সময়টাতেই হয়ে থাকে।
জঙ্গল এলাকাতে পাওয়া যায় “কাড়ান ছাতু”। ভোর তিনটের সময় আদিবাসীরা, এই ছাতু তুলতে জঙ্গলে যান। তারপর সেই ছাতু বাজারজাত করা হয়। প্রতিটি মুখ্য বাজারে কিংবা ক্ষুদ্র বাজারে, বিক্রি হয়ে থাকে এই ছাতু ভোর বেলা থেকে। দুপুর ১২ টার আগেই। কারান ছাতু মূলত, বছরের পুজোর সময়টাতেই হয়ে থাকে।
তবে এই বছর দুর্গাপুজোর সময় কাড়ান ছাতুর জোগান ছিল না বলে জানা গেছে। বাঁকুড়া জেলার পুজোর সময় মুখ্য খাবার গুলির মধ্যে অন্যতম কারান ছাতু, মন ভরে পায়নি জেলাবাসি। তবে বৃষ্টির কারণে পুজোর পরে আবারও রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে এই ছাতু।
তবে এই বছর দুর্গাপুজোর সময় কাড়ান ছাতুর জোগান ছিল না বলে জানা গেছে। বাঁকুড়া জেলার পুজোর সময় মুখ্য খাবার গুলির মধ্যে অন্যতম কারান ছাতু, মন ভরে পায়নি জেলাবাসি। তবে বৃষ্টির কারণে পুজোর পরে আবারও রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে এই ছাতু।
কাড়ান ছাতু দেখতে কিছুটা লম্বাটে হয়ে থাকে। এই ছাতু দেখলেই চিনে ফেলা যায় খুব সহজে। কাড়ান ছাতুর পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য ছাতুও, যেগুলি মূলত পাওয়া যায় গোটা বছর। তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে ছাতু দেখেশুনে খাওয়া উচিত। প্রত্যেকটি ছত্রাক খাদ্য উপযোগী হয় না, তবে খাবার যোগ্য সুস্বাদু অন্যতম কাড়ান ছাতু কেড়ে নিয়েছে বাঁকুড়ার বাজার।
কাড়ান ছাতু দেখতে কিছুটা লম্বাটে হয়ে থাকে। এই ছাতু দেখলেই চিনে ফেলা যায় খুব সহজে। কাড়ান ছাতুর পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য ছাতুও, যেগুলি মূলত পাওয়া যায় গোটা বছর। তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে ছাতু দেখেশুনে খাওয়া উচিত। প্রত্যেকটি ছত্রাক খাদ্য উপযোগী হয় না, তবে খাবার যোগ্য সুস্বাদু অন্যতম কাড়ান ছাতু কেড়ে নিয়েছে বাঁকুড়ার বাজার।