Become Crorepati Easily: অবসরে হাতে থাকবে ২.৫ কোটি টাকা, দেখে নিন আপনার বয়স অনুযায়ী কত টাকার SIP করতে হবে !

২.৫ কোটি টাকার মালিক হওয়ার জন্য বিনিয়োগের সেরা বিকল্প হল SIP। এর জন্য নিজেদের বয়স অনুযায়ী বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।
২.৫ কোটি টাকার মালিক হওয়ার জন্য বিনিয়োগের সেরা বিকল্প হল SIP। এর জন্য নিজেদের বয়স অনুযায়ী বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।
SIP-এর মাধ্যমে এখন কোটিপতি হওয়া খুবই সহজ হয়ে গিয়েছে। এর জন্য নিজেদের বয়স অনুযায়ী SIP-তে বিনিয়োগের পরিমাণ বেছে নিতে হবে।
SIP-এর মাধ্যমে এখন কোটিপতি হওয়া খুবই সহজ হয়ে গিয়েছে। এর জন্য নিজেদের বয়স অনুযায়ী SIP-তে বিনিয়োগের পরিমাণ বেছে নিতে হবে।
২৫ বছর বয়স থেকেই কেউ যদি SIP শুরু করে, তাহলে ৬০ বছর বয়সেই ২.৫ কোটি টাকার মালিক হতে পারে। এর জন্য ২৫ বছর বয়স থেকেই প্রতি মাসে ৪০০০ টাকার SIP করতে হবে।
২৫ বছর বয়স থেকেই কেউ যদি SIP শুরু করে, তাহলে ৬০ বছর বয়সেই ২.৫ কোটি টাকার মালিক হতে পারে। এর জন্য ২৫ বছর বয়স থেকেই প্রতি মাসে ৪০০০ টাকার SIP করতে হবে।
৩০ বছর বয়স থেকে কেউ যদি SIP শুরু করে, তাহলে তাকে কোটিপতি হওয়ার জন্য প্রতি মাসে ৭২০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে।
৩০ বছর বয়স থেকে কেউ যদি SIP শুরু করে, তাহলে তাকে কোটিপতি হওয়ার জন্য প্রতি মাসে ৭২০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে।
অন্য দিকে, কেউ যদি ৩৫ বছর বয়স থেকে শুরু করে, তাহলে ২.৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য তাকে প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP করতে হবে।
অন্য দিকে, কেউ যদি ৩৫ বছর বয়স থেকে শুরু করে, তাহলে ২.৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য তাকে প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP করতে হবে।
SIP-তে ১২% সুদের হারে পাওয়া যেতে পারে বাম্পার রিটার্ন। অনেক সময় এর থেকেও বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়।
SIP-তে ১২% সুদের হারে পাওয়া যেতে পারে বাম্পার রিটার্ন। অনেক সময় এর থেকেও বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়।
SIP-তে ৩৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ৪০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করে পাওয়া যেতে পারে ২.৫৯ কোটি টাকার বেশি।
SIP-তে ৩৫ বছর ধরে প্রতি মাসে ৪০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করে পাওয়া যেতে পারে ২.৫৯ কোটি টাকার বেশি।
SIP-তে ৩০ বছর বিনিয়োগ করেও পাওয়া যেতে পারে ২.৫৪ কোটি টাকা।
SIP-তে ৩০ বছর বিনিয়োগ করেও পাওয়া যেতে পারে ২.৫৪ কোটি টাকা।
SIP-তে ২৫ বছরে ৩৯.৬ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করে পাওয়া যেতে পারে ২.৫ কোটি টাকা।
SIP-তে ২৫ বছরে ৩৯.৬ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করে পাওয়া যেতে পারে ২.৫ কোটি টাকা।
SIP-তে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সবথেকে বেশি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
SIP-তে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সবথেকে বেশি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
৩৫ বছর বয়সে প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP-এর মাধ্যমে ২.৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।
৩৫ বছর বয়সে প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP-এর মাধ্যমে ২.৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।
প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP প্রায় ২৫ বছর ধরে চালাতে হবে।
প্রতি মাসে ১৩,২০০ টাকার SIP প্রায় ২৫ বছর ধরে চালাতে হবে।
এতে ২৫ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩৯,৬০,০০০ টাকা এবং এতে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ২,১০,৮৮,৭৮৩ টাকা।
এতে ২৫ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩৯,৬০,০০০ টাকা এবং এতে সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ২,১০,৮৮,৭৮৩ টাকা।
এইভাবে SIP-এর মাধ্যমে ৬০ বছর বয়সে মোট ২,৫০, ৪৮,৭৮৩ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।
এইভাবে SIP-এর মাধ্যমে ৬০ বছর বয়সে মোট ২,৫০, ৪৮,৭৮৩ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।