পৃথিবীতে এমন অনেক গাছগাছালি আছে, যেগুলি গুণের ভাণ্ডার। এমনই একটি উদ্ভিদ হল আকন্দ। মাদার বা আকন্দ গাছ অনুর্বর জমিতে নিজেই জন্মায়। এই গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর।

Health Tips: ডায়াবেটিস থেকে অর্শ, ঝোপেঝাড়ে গজিয়ে ওঠা এই ফুলগাছই মোক্ষম ওষুধ, বিষাক্ত হলেও এটিই মহৌষধি!

পৃথিবীতে এমন অনেক গাছগাছালি আছে, যেগুলি গুণের ভাণ্ডার। এমনই একটি উদ্ভিদ হল আকন্দ। মাদার বা আকন্দ গাছ অনুর্বর জমিতে নিজেই জন্মায়। এই গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর।
পৃথিবীতে এমন অনেক গাছগাছালি আছে, যেগুলি গুণের ভাণ্ডার। এমনই একটি উদ্ভিদ হল আকন্দ। মাদার বা আকন্দ গাছ অনুর্বর জমিতে নিজেই জন্মায়। এই গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর।
এর পাতা ও শিকড়ের প্রতিটি অংশই ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। শরীরের কয়েক ডজন রোগে এর ব্যবহার উপকারী। এর সেবনে যে কোনও ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এর পাতা ও শিকড়ের প্রতিটি অংশই ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। শরীরের কয়েক ডজন রোগে এর ব্যবহার উপকারী। এর সেবনে যে কোনও ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এটি মাথাব্যথা, কানের ব্যথা এবং পাইলস থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। এটি যদি নিয়মিত ব্যবহার করা হয় তবে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
এটি মাথাব্যথা, কানের ব্যথা এবং পাইলস থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। এটি যদি নিয়মিত ব্যবহার করা হয় তবে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুনীতা সোনাল ধামা জানান, আকন্দকে মাদারও বলা হয়। এটি এমন একটি গাছ, যা অনুর্বর জমিতে নিজেরাই বেড়ে ওঠে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুনীতা সোনাল ধামা জানান, আকন্দকে মাদারও বলা হয়। এটি এমন একটি গাছ, যা অনুর্বর জমিতে নিজেরাই বেড়ে ওঠে।
এতে সাদা ও বেগুনি রঙের ফুল হয় এবং এটি ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ একটি উদ্ভিদ, যার ফুল, পাতা ও শিকড় বিভিন্ন রোগে ব্যবহৃত হয়।
এতে সাদা ও বেগুনি রঙের ফুল হয় এবং এটি ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ একটি উদ্ভিদ, যার ফুল, পাতা ও শিকড় বিভিন্ন রোগে ব্যবহৃত হয়।
এটি মাথাব্যথা এবং কানের ব্যথা দ্রুত নিরাময়ে সহায়ক এবং এর ব্যবহার পাইলসেও দ্রুত উপশম দেয়। একই সঙ্গে এই গাছটি পেট সংক্রান্ত সমস্যা দ্রুত নিরাময়েও সহায়ক। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতেও ব্যবহৃত হয়।
এটি মাথাব্যথা এবং কানের ব্যথা দ্রুত নিরাময়ে সহায়ক এবং এর ব্যবহার পাইলসেও দ্রুত উপশম দেয়। একই সঙ্গে এই গাছটি পেট সংক্রান্ত সমস্যা দ্রুত নিরাময়েও সহায়ক। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতেও ব্যবহৃত হয়।
এটি ব্যবহার করে একজন ব্যক্তি নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। এটি ব্যবহার করার সময় শুধুমাত্র ডাক্তার দ্বারা নির্দেশিত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
এটি ব্যবহার করে একজন ব্যক্তি নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। এটি ব্যবহার করার সময় শুধুমাত্র ডাক্তার দ্বারা নির্দেশিত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুনীতা সোনাল ধামা জানান, আকন্দ গাছের পাতা, ফুল ও শিকড় খুবই কার্যকরী। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যেও খুব উপকারী।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুনীতা সোনাল ধামা জানান, আকন্দ গাছের পাতা, ফুল ও শিকড় খুবই কার্যকরী। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যেও খুব উপকারী।
এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ডিসেনট্রিক, অ্যান্টি-সিফিলিটিক এবং অ্যান্টি-রিউমাটিক উপাদান পাওয়া যায়।
এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ডিসেনট্রিক, অ্যান্টি-সিফিলিটিক এবং অ্যান্টি-রিউমাটিক উপাদান পাওয়া যায়।
এর পাতা তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করে ফোলাভাব কমানো যায়। এর ফুল ব্যবহারে কয়েক ডজন রোগ থেকে তাৎক্ষণিক উপশম পাওয়া যায় এবং এর মূল পাইলসের মতো মারাত্মক রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
এর পাতা তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করে ফোলাভাব কমানো যায়। এর ফুল ব্যবহারে কয়েক ডজন রোগ থেকে তাৎক্ষণিক উপশম পাওয়া যায় এবং এর মূল পাইলসের মতো মারাত্মক রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
কিন্তু এটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। আকন্দ গাছ আসলে বিষাক্ত। তাই এটি ব্যবহার করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
কিন্তু এটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। আকন্দ গাছ আসলে বিষাক্ত। তাই এটি ব্যবহার করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
এই গাছের কোনও অংশ কখনওই কাঁচা খাওয়া উচিত নয়। এই গাছের পাতা থেকে যে দুধ বের হয়, তাও খুব বিষাক্ত। চোখের সংস্পর্শে এলে চোখ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এই গাছের কোনও অংশ কখনওই কাঁচা খাওয়া উচিত নয়। এই গাছের পাতা থেকে যে দুধ বের হয়, তাও খুব বিষাক্ত। চোখের সংস্পর্শে এলে চোখ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এই ফুলের বিষাক্ত আঠা লাগলে ত্বকে ঘা এমনকি চোখে গেলে দৃষ্টিশক্তি হারানোরও আশঙ্কা থাকে। তাই এই ফুল তোলার কাজ করার সময়ে হাতে গ্লাভস এবং মুখে কাপড় জড়িয়ে, রোদচশমা পরে তবে তোলা উচিত এই ফুল।
এই ফুলের বিষাক্ত আঠা লাগলে ত্বকে ঘা এমনকি চোখে গেলে দৃষ্টিশক্তি হারানোরও আশঙ্কা থাকে। তাই এই ফুল তোলার কাজ করার সময়ে হাতে গ্লাভস এবং মুখে কাপড় জড়িয়ে, রোদচশমা পরে তবে তোলা উচিত এই ফুল।