Health Tips: পাতে পড়লে নাক সিঁটকান! সর্বরোগহরা এই পাতাই শরীর রাখে ফিট! সুগার, ম্যালেরিয়ার যম

নিম পাতা তেতো বলে অনেকেই খেতে চান না। কিন্তু প্রাচীনকাল থেকেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাজেশ পাঠক। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য, যা উপস্থিত সব ধরনের ক্ষতিকর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। শরীরকে সুস্থ ও প্রাণবন্ত করে তোলে।
নিম পাতা তেতো বলে অনেকেই খেতে চান না। কিন্তু প্রাচীনকাল থেকেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাজেশ পাঠক। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য, যা উপস্থিত সব ধরনের ক্ষতিকর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। শরীরকে সুস্থ ও প্রাণবন্ত করে তোলে।
নিম পাতায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রক্তকে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।। সেই জন্য নিম পাতা পিষে রস তৈরি করে আধ গ্লাস সকালে খেলে রক্ত ​​পরিষ্কার হয় এবং শরীর সুস্থ থাকে।
নিম পাতায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রক্তকে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।। সেই জন্য নিম পাতা পিষে রস তৈরি করে আধ গ্লাস সকালে খেলে রক্ত ​​পরিষ্কার হয় এবং শরীর সুস্থ থাকে।
নিম পাতা ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। নিম পাতায় 'নিম্বিন' নামক একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ম্যালেরিয়ার কার্যকরী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে সাহায্য করে। রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এমন অবস্থায় নিম পাতা ভাল করে ধুয়ে সেদ্ধ করে জল ছেঁকে পান করলে ইতিবাচক প্রভাব দেখবেন।
নিম পাতা ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। নিম পাতায় ‘নিম্বিন’ নামক একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ম্যালেরিয়ার কার্যকরী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে সাহায্য করে। রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এমন অবস্থায় নিম পাতা ভাল করে ধুয়ে সেদ্ধ করে জল ছেঁকে পান করলে ইতিবাচক প্রভাব দেখবেন।
নিম পাতা চুলকানি, ব্রণ এবং চর্মরোগের সমস্যায় নিম পাতা। এগুলির মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি ক্ষত এবং চুলকানির সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়।
নিম পাতা চুলকানি, ব্রণ এবং চর্মরোগের সমস্যায় নিম পাতা। এগুলির মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি ক্ষত এবং চুলকানির সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়।
নিম পাতায় উপস্থিত বিশেষ উপাদান ইনসুলিনের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে। এটি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ছ'থেকে সাতটি পাতা চিবিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে আরও ভাল ফল পাবেন।
নিম পাতায় উপস্থিত বিশেষ উপাদান ইনসুলিনের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে। এটি সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ছ’থেকে সাতটি পাতা চিবিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে আরও ভাল ফল পাবেন।
নিম পাতা দাঁতের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়। কারণ নিম দিয়ে দাঁত মাজলে মুখের ভিতরের জীবাণুর সংক্রমণও কমে যায়, তাই নিম পাতা ভাল করে শুকিয়ে নিয়ে দাঁতে ঘষে লাগালে তা শুধু দাঁত পরিষ্কার করে না। মাড়ির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
নিম পাতা দাঁতের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়। কারণ নিম দিয়ে দাঁত মাজলে মুখের ভিতরের জীবাণুর সংক্রমণও কমে যায়, তাই নিম পাতা ভাল করে শুকিয়ে নিয়ে দাঁতে ঘষে লাগালে তা শুধু দাঁত পরিষ্কার করে না। মাড়ির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।