Health Tips: পাতে পড়লেই নাক সিঁটকান! হাজার রোগের যম এই সবজি! সুগার সারায়, চোখ-পেট রাখে ভাল

ঢ্যাঁড়শকে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানে না। আসলে ঢ্যাঁড়শকে পাতে রাখলে শরীরে ঘটতে থাকা অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি মিলতে পারে। কারণ আয়ুর্বেদ অনুযায়ী এর পাতা ও সবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে যার কারণে এটি অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
ঢ্যাঁড়শকে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানে না। আসলে ঢ্যাঁড়শকে পাতে রাখলে শরীরে ঘটতে থাকা অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি মিলতে পারে। কারণ আয়ুর্বেদ অনুযায়ী এর পাতা ও সবজি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে যার কারণে এটি অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
চিকিৎসক অমিত ভার্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ এবং এই গাছের পারা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে অনেক ভিটামিন পাওয়া যায়। খনিজ এবং ক্যালসিয়াম-সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে থাকে। যার কারণে এটি অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে।
চিকিৎসক অমিত ভার্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ এবং এই গাছের পারা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে অনেক ভিটামিন পাওয়া যায়। খনিজ এবং ক্যালসিয়াম-সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে থাকে। যার কারণে এটি অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে।
ডায়াবেটিসে ভুগলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দু'টি কাঁচা ঢ্যাঁড়শ খেতে হবে। এতে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ঢ্যাঁড়শ সুগার লেভেল অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তিও বৃদ্ধি পায়।
ডায়াবেটিসে ভুগলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দু’টি কাঁচা ঢ্যাঁড়শ খেতে হবে। এতে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ঢ্যাঁড়শ সুগার লেভেল অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তিও বৃদ্ধি পায়।
হজমের সমস্যা যদি থাকে যেমন জ্বালাপোড়া বা পেটে ভারী হওয়া বা প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া, তা হলে দিনে একবার ঢ্যাঁড়শ খান। এতে হজম শক্তিও মজবুত হয়। এবং পাকস্থলীও সুস্থ থাকে কারণ ঢ্যাঁড়শে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে।
হজমের সমস্যা যদি থাকে যেমন জ্বালাপোড়া বা পেটে ভারী হওয়া বা প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া, তা হলে দিনে একবার ঢ্যাঁড়শ খান। এতে হজম শক্তিও মজবুত হয়। এবং পাকস্থলীও সুস্থ থাকে কারণ ঢ্যাঁড়শে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে।
দাদ, চুলকানি এবং ব্রণর মতো ত্বক সংক্রান্ত রোগের ক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ পিষে পেস্ট তৈরি করে সেই স্থানে লাগান। এটি দ্রুত চুলকানি থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি এর পাতার রস ব্রণে লাগান, এটি দ্রুত সেরে যাবে।
দাদ, চুলকানি এবং ব্রণর মতো ত্বক সংক্রান্ত রোগের ক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ পিষে পেস্ট তৈরি করে সেই স্থানে লাগান। এটি দ্রুত চুলকানি থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি এর পাতার রস ব্রণে লাগান, এটি দ্রুত সেরে যাবে।
লিউকোরিয়ার সমস্যা হলে ছ'থেকে সাতটি ঢ্যাঁড়শ গাছের পাতার ক্বাথ তৈরি করুন। সকালে এবং সন্ধ্যায় খান। সেটি লিকোরিয়া রোগে খুব উপকারী কারণ এতে ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
লিউকোরিয়ার সমস্যা হলে ছ’থেকে সাতটি ঢ্যাঁড়শ গাছের পাতার ক্বাথ তৈরি করুন। সকালে এবং সন্ধ্যায় খান। সেটি লিকোরিয়া রোগে খুব উপকারী কারণ এতে ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো বৈশিষ্ট্য রয়েছে।