Health Tips: রক্ত উৎপাদনে একাই একশো! ছোট্ট এই ফল আয়রনের ভাণ্ডার! রক্তাল্পতা, প্রেসারের যম

সুস্থ থাকতে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকা জরুরি। স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য অনেক কিছু খাওয়া হয়, কিন্তু কিসমিস খাওয়াকে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। কিশমিশ শরীরকে সুস্থ রাখতে সক্ষম।
সুস্থ থাকতে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকা জরুরি। স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য অনেক কিছু খাওয়া হয়, কিন্তু কিসমিস খাওয়াকে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। কিশমিশ শরীরকে সুস্থ রাখতে সক্ষম।
খালি পেটে কিশমিশ খেলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং রক্তের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া আরও অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়। লখনউয়ের গভর্নমেন্ট আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার কিশমিশের আরও অনেক উপকারের কথা জানিয়েছন।
খালি পেটে কিশমিশ খেলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং রক্তের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া আরও অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়। লখনউয়ের গভর্নমেন্ট আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার কিশমিশের আরও অনেক উপকারের কথা জানিয়েছন।
ডাঃ সর্বেশ কুমার বলেন, কিশমিশ আয়রনের ভাল উৎস। এটি দ্রুত শরীরে রক্তের ঘাটতি দূর করে, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। সেই কারণে প্রতিদিন রাতে কিশমিশ ধুয়ে জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সেই জল পান করুন। এবং কিসমিস খান। এতে করে শরীরে রক্ত ​​উৎপাদনের সাহায্য করে।
ডাঃ সর্বেশ কুমার বলেন, কিশমিশ আয়রনের ভাল উৎস। এটি দ্রুত শরীরে রক্তের ঘাটতি দূর করে, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। সেই কারণে প্রতিদিন রাতে কিশমিশ ধুয়ে জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সেই জল পান করুন। এবং কিসমিস খান। এতে করে শরীরে রক্ত ​​উৎপাদনের সাহায্য করে।
প্রতিদিন খালি পেটে কিসমিস খেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সেরে যায়। কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পটাসিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। এতে অনেক ধরনের পলিফেনল রয়েছে, যা নাইট্রিক অ্যাসিডের মতো কাজ করে। এটি শিরাগুলির উপর চাপ কমায়, যা রক্তচাপ কমাতে পারে।
প্রতিদিন খালি পেটে কিসমিস খেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সেরে যায়। কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পটাসিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। এতে অনেক ধরনের পলিফেনল রয়েছে, যা নাইট্রিক অ্যাসিডের মতো কাজ করে। এটি শিরাগুলির উপর চাপ কমায়, যা রক্তচাপ কমাতে পারে।
ফাইবার সমৃদ্ধ কিশমিশ পেটের সমস্যা দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। কিশমিশে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড, পলিফেনল এবং ফেনোলিক অ্যাসিড, যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে শুরু করে থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে।
ফাইবার সমৃদ্ধ কিশমিশ পেটের সমস্যা দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। কিশমিশে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড, পলিফেনল এবং ফেনোলিক অ্যাসিড, যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে শুরু করে থাইরয়েডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে।
কিশমিশ খেলেও আপনার ত্বক উজ্জ্বল হয়। এতে থাকা অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ, ব্রণের মতো সমস্যা দূর করতে পারে।
কিশমিশ খেলেও আপনার ত্বক উজ্জ্বল হয়। এতে থাকা অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ, ব্রণের মতো সমস্যা দূর করতে পারে।