Health Tips: রাইস বিয়ার থুড়ি হাঁড়িয়ার হাজার উপকার! হাড় থাকবে মজবুত, বাড়িতেই বানাতে পারেন

ঝাড়খণ্ডের বিখ্যাত পানীয় হাঁড়িয়া। এটা এক ধরনের মদ। তবে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। মদ্যপান আদিবাসী সংস্কৃতির একটা অংশ। বর্তমানে এই পানীয় দামি রেস্তরাঁতেও বিক্রি হচ্ছে। তবে বাড়িতে বানিয়ে নেওয়া যায় সহজেই।
ঝাড়খণ্ডের বিখ্যাত পানীয় হাঁড়িয়া। এটা এক ধরনের মদ। তবে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। মদ্যপান আদিবাসী সংস্কৃতির একটা অংশ। বর্তমানে এই পানীয় দামি রেস্তরাঁতেও বিক্রি হচ্ছে। তবে বাড়িতে বানিয়ে নেওয়া যায় সহজেই।
উপজাতীয় রন্ধনে বিশেষজ্ঞ শালিনী জানান, হাঁড়িয়া চাল এবং একটি ভেষজ মিশিয়ে তৈরি করা হয়, যার নাম রানু। এটা মূলত বুনো ভেষজ চাইলি কান্দার মূল থেকে আহরণ করা হয়। এরপর সেটাকে পিষে আরওয়া চালের সঙ্গে মিশিয়ে ট্যাবলেট তৈরি করা হয়।
উপজাতীয় রন্ধনে বিশেষজ্ঞ শালিনী জানান, হাঁড়িয়া চাল এবং একটি ভেষজ মিশিয়ে তৈরি করা হয়, যার নাম রানু। এটা মূলত বুনো ভেষজ চাইলি কান্দার মূল থেকে আহরণ করা হয়। এরপর সেটাকে পিষে আরওয়া চালের সঙ্গে মিশিয়ে ট্যাবলেট তৈরি করা হয়।
প্রথমে চাল ফুটিয়ে ভাত রান্না করা হয়। তারপর ঠান্ডা করে তাতে মেশানো হয় রানু ট্যাবলেট। এরপর এটাকে পচানো হয়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় গাঁজন। গ্রীষ্মকালে ভাত পচতে সময় লাগে ২ দিন। শীতকালে একটু বেশি, প্রায় চার দিন লাগে। ভাত পচে গলে গেলে এতে জল মেশানো হয়। স্থানীয়রা একে বলেন, ‘রাইস বিয়ার’।
প্রথমে চাল ফুটিয়ে ভাত রান্না করা হয়। তারপর ঠান্ডা করে তাতে মেশানো হয় রানু ট্যাবলেট। এরপর এটাকে পচানো হয়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় গাঁজন। গ্রীষ্মকালে ভাত পচতে সময় লাগে ২ দিন। শীতকালে একটু বেশি, প্রায় চার দিন লাগে। ভাত পচে গলে গেলে এতে জল মেশানো হয়। স্থানীয়রা একে বলেন, ‘রাইস বিয়ার’।
পূর্ব ভারতের প্রায় সর্বত্রই হাঁড়িয়া খাওয়ার চল রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় রাঁচিতে। রাঁচির বাজারে বিপুল পরিমাণে হাঁড়িয়া বিক্রি হয়। আদিবাসীদের সবচেয়ে পছন্দের পানীয় এটাই। তবে রাঁচির স্থানীয় লোকেরাও হাঁড়িয়া পানে অভ্যস্ত। এর বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। প্রোটিন, ফাইবার এবং কোলাজেনের খুব ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
পূর্ব ভারতের প্রায় সর্বত্রই হাঁড়িয়া খাওয়ার চল রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় রাঁচিতে। রাঁচির বাজারে বিপুল পরিমাণে হাঁড়িয়া বিক্রি হয়। আদিবাসীদের সবচেয়ে পছন্দের পানীয় এটাই। তবে রাঁচির স্থানীয় লোকেরাও হাঁড়িয়া পানে অভ্যস্ত। এর বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। প্রোটিন, ফাইবার এবং কোলাজেনের খুব ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
রাঁচির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পাণ্ডে বলেন, ইদানীং অনেকেই হাঁড়িয়ায় নেশার জিনিস মিশিয়ে পান করে। কিন্তু খাঁটি হাঁড়িয়া পান স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি। ভিটামিন বি১২, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়, যা হাড় ও কোষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রাঁচির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পাণ্ডে বলেন, ইদানীং অনেকেই হাঁড়িয়ায় নেশার জিনিস মিশিয়ে পান করে। কিন্তু খাঁটি হাঁড়িয়া পান স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি। ভিটামিন বি১২, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়, যা হাড় ও কোষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, গরমকালে হাঁড়িয়া পান করলে শরীর ভাল থাকে। এর প্রথম কারণ হল হাঁড়িয়া তরল। যার ফলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। সানস্ট্রোক, হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া হাঁড়িয়া পান করলে তরতাজা লাগে। মেজাজ ফুরফুরে হয়ে যায়। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন কোনও নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো না হয়।
তিনি আরও বলেন, গরমকালে হাঁড়িয়া পান করলে শরীর ভাল থাকে। এর প্রথম কারণ হল হাঁড়িয়া তরল। যার ফলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। সানস্ট্রোক, হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া হাঁড়িয়া পান করলে তরতাজা লাগে। মেজাজ ফুরফুরে হয়ে যায়। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন কোনও নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো না হয়।