কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী বা ভূত চতুর্দশী। এ বছর এই তিথি পড়েছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত।

Bhut Chaturdashi 2024 Diya Rituals: ভূত চতুর্দশী কবে? কত ক্ষণ থাকবে এই তিথি? বাড়ির এই জায়গাগুলিতে ১৪ বাতি দিলে থাকবে না অভাব! হু হু করে আসবে টাকা!

কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী বা ভূত চতুর্দশী। এ বছর এই তিথি পড়েছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত।
কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী বা ভূত চতুর্দশী। এ বছর এই তিথি পড়েছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত।

 

এই তিথিতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে। যমরাজের নামে এই তিথিতে প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। মনে করা হয় এর ফলে নেগেটিভিটি দূর হয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।
এই তিথিতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে। যমরাজের নামে এই তিথিতে প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। মনে করা হয় এর ফলে নেগেটিভিটি দূর হয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।

 

ভূত চতুর্দশীর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে সারা দেহে ভাল করে তেল মাখুন। তার পর স্নান করুন। মনে করা হয় এর ফলে দেবী লক্ষ্মী এবং গঙ্গার আশীর্বাদ লাভ করা যায়। ১৪ বাতি কোথায় কোথায় দেবেন জেনে নিন। মনে করা হয়, বাড়ি এবং বাড়ির চারপাশে এই স্থানগুলিতে বাতি প্রজ্বলন করলে সংসারে সুখ শান্তি ও সৌভাগ্য বর্ষিত হয়।
ভূত চতুর্দশীর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে সারা দেহে ভাল করে তেল মাখুন। তার পর স্নান করুন। মনে করা হয় এর ফলে দেবী লক্ষ্মী এবং গঙ্গার আশীর্বাদ লাভ করা যায়। ১৪ বাতি কোথায় কোথায় দেবেন জেনে নিন। মনে করা হয়, বাড়ি এবং বাড়ির চারপাশে এই স্থানগুলিতে বাতি প্রজ্বলন করলে সংসারে সুখ শান্তি ও সৌভাগ্য বর্ষিত হয়।

 

প্রথম বাতি দিন বাতি দিন বাড়ির ভিতর মন্দির বা ঠাকুরঘরে। দ্বিতীয় বাতি রাখুন ঠাকুরের আসনে মা লক্ষ্মীর সামনে। তৃতীয় বাতি রাখুন তুলসিগাছের সামনে।
প্রথম বাতি দিন বাতি দিন বাড়ির ভিতর মন্দির বা ঠাকুরঘরে। দ্বিতীয় বাতি রাখুন ঠাকুরের আসনে মা লক্ষ্মীর সামনে। তৃতীয় বাতি রাখুন তুলসিগাছের সামনে।

 

বাড়ির বাইরে যেখানে জঞ্জাল, আবর্জনা ফেলা হয় সেখানে, দক্ষিণ দিকে মুখ করে রাখুন চতুর্থ বাতি। বাতির মুখ হবে দক্ষিণ দিকে। পঞ্চম বাতি বসান বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে। ষষ্ঠ প্রদীপ নিবেদন করুন অশ্বত্থগাছের নীচে।
বাড়ির বাইরে যেখানে জঞ্জাল, আবর্জনা ফেলা হয় সেখানে, দক্ষিণ দিকে মুখ করে রাখুন চতুর্থ বাতি। বাতির মুখ হবে দক্ষিণ দিকে। পঞ্চম বাতি বসান বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে। ষষ্ঠ প্রদীপ নিবেদন করুন অশ্বত্থগাছের নীচে।

 

বাড়ির সবথেকে অন্ধকার জায়গায় রাখুন সপ্তম প্রদীপ। শৌচাগারের সামনে রাখুন অষ্টম বাতি। নবম প্রদীপ জ্বলতে থাকুক বাড়ির ছাদে।
বাড়ির সবথেকে অন্ধকার জায়গায় রাখুন সপ্তম প্রদীপ। শৌচাগারের সামনে রাখুন অষ্টম বাতি। নবম প্রদীপ জ্বলতে থাকুক বাড়ির ছাদে।

 

দশম প্রদীপ দিতে ভুলবেন না বাড়ির কোনও এক জানালায়। বারান্দা বা ব্যালকনিতে থাকুক একাদশতম বাতি। শোওয়ার ঘরের দরজায় দিন দ্বাদশতম বাতি।
দশম প্রদীপ দিতে ভুলবেন না বাড়ির কোনও এক জানালায়। বারান্দা বা ব্যালকনিতে থাকুক একাদশতম বাতি। শোওয়ার ঘরের দরজায় দিন দ্বাদশতম বাতি।

 

রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারে এবং জানালায় রাখুন ত্রয়োদশ এবং চতুর্দশতম প্রদীপ।
রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারে এবং জানালায় রাখুন ত্রয়োদশ এবং চতুর্দশতম প্রদীপ।