Tag Archives: bhoot chaturdashi

Kalipuja 2024: ১৪ প্রদীপ জ্বালুন আজকের দিনে! জীবনে বড় প্রভাব এই প্রদীপের! জানুন

নেতিবাচক শক্তিকে দূর করার জন্য বাড়ির চারিদিকে জ্বালানো হয় প্রদীপ। পৃথিবী, জল, আগুন, বায়ু এবং আকাশ, এই পাঁচকে সম্মান জানিয়ে জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
নেতিবাচক শক্তিকে দূর করার জন্য বাড়ির চারিদিকে জ্বালানো হয় প্রদীপ। পৃথিবী, জল, আগুন, বায়ু এবং আকাশ, এই পাঁচকে সম্মান জানিয়ে জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, ভূত মানে এখানে বোঝানো হয়েছে মানব শরীর থেকে আরম্ভ করে সমস্ত জগত যাদের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে সেই ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরূৎ ও ব্যোম-এই পঞ্চভূতকেই। তাদের সম্মান জানাতেই প্রচলিত হয় ভূত চতুর্দশীতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রি জানাচ্ছেন, ভূত মানে এখানে বোঝানো হয়েছে মানব শরীর থেকে আরম্ভ করে সমস্ত জগত যাদের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে সেই ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরূৎ ও ব্যোম-এই পঞ্চভূতকেই। তাদের সম্মান জানাতেই প্রচলিত হয় ভূত চতুর্দশীতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি।
 ১৪টি ভুবনের মধ্যে যার, সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। মাটির ওপরে থাকা সাতটি স্বর্গ হল ভূঃ, ভুবঃ, স্বঃ, জনঃ, মহঃ, তপঃ ও সত্য।
১৪টি ভুবনের মধ্যে যার, সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। যার সাতটি স্বর্গ ও সাতটি পাতাল। মাটির ওপরে থাকা সাতটি স্বর্গ হল ভূঃ, ভুবঃ, স্বঃ, জনঃ, মহঃ, তপঃ ও সত্য।
অন্যদিকে মাটির নিচে থাকা সপ্তলোক হল অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল এবং পাতাল।
অন্যদিকে মাটির নিচে থাকা সপ্তলোক হল অতল, বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল এবং পাতাল।
 ভূত-প্রেত বাড়িতে প্রবেশ যাতে না করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।
ভূত-প্রেত বাড়িতে প্রবেশ যাতে না করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ।

Bhut Chaturdashi 2024 Diya Rituals: ভূত চতুর্দশী কবে? কত ক্ষণ থাকবে এই তিথি? বাড়ির এই জায়গাগুলিতে ১৪ বাতি দিলে থাকবে না অভাব! হু হু করে আসবে টাকা!

কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী বা ভূত চতুর্দশী। এ বছর এই তিথি পড়েছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত।
কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় নরক চতুর্দশী বা ভূত চতুর্দশী। এ বছর এই তিথি পড়েছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। এই তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত।

 

এই তিথিতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে। যমরাজের নামে এই তিথিতে প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। মনে করা হয় এর ফলে নেগেটিভিটি দূর হয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।
এই তিথিতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে। যমরাজের নামে এই তিথিতে প্রদীপ প্রজ্বলন করা হয়। মনে করা হয় এর ফলে নেগেটিভিটি দূর হয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত কল্কি রাম।

 

ভূত চতুর্দশীর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে সারা দেহে ভাল করে তেল মাখুন। তার পর স্নান করুন। মনে করা হয় এর ফলে দেবী লক্ষ্মী এবং গঙ্গার আশীর্বাদ লাভ করা যায়। ১৪ বাতি কোথায় কোথায় দেবেন জেনে নিন। মনে করা হয়, বাড়ি এবং বাড়ির চারপাশে এই স্থানগুলিতে বাতি প্রজ্বলন করলে সংসারে সুখ শান্তি ও সৌভাগ্য বর্ষিত হয়।
ভূত চতুর্দশীর দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে সারা দেহে ভাল করে তেল মাখুন। তার পর স্নান করুন। মনে করা হয় এর ফলে দেবী লক্ষ্মী এবং গঙ্গার আশীর্বাদ লাভ করা যায়। ১৪ বাতি কোথায় কোথায় দেবেন জেনে নিন। মনে করা হয়, বাড়ি এবং বাড়ির চারপাশে এই স্থানগুলিতে বাতি প্রজ্বলন করলে সংসারে সুখ শান্তি ও সৌভাগ্য বর্ষিত হয়।

 

প্রথম বাতি দিন বাতি দিন বাড়ির ভিতর মন্দির বা ঠাকুরঘরে। দ্বিতীয় বাতি রাখুন ঠাকুরের আসনে মা লক্ষ্মীর সামনে। তৃতীয় বাতি রাখুন তুলসিগাছের সামনে।
প্রথম বাতি দিন বাতি দিন বাড়ির ভিতর মন্দির বা ঠাকুরঘরে। দ্বিতীয় বাতি রাখুন ঠাকুরের আসনে মা লক্ষ্মীর সামনে। তৃতীয় বাতি রাখুন তুলসিগাছের সামনে।

 

বাড়ির বাইরে যেখানে জঞ্জাল, আবর্জনা ফেলা হয় সেখানে, দক্ষিণ দিকে মুখ করে রাখুন চতুর্থ বাতি। বাতির মুখ হবে দক্ষিণ দিকে। পঞ্চম বাতি বসান বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে। ষষ্ঠ প্রদীপ নিবেদন করুন অশ্বত্থগাছের নীচে।
বাড়ির বাইরে যেখানে জঞ্জাল, আবর্জনা ফেলা হয় সেখানে, দক্ষিণ দিকে মুখ করে রাখুন চতুর্থ বাতি। বাতির মুখ হবে দক্ষিণ দিকে। পঞ্চম বাতি বসান বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে। ষষ্ঠ প্রদীপ নিবেদন করুন অশ্বত্থগাছের নীচে।

 

বাড়ির সবথেকে অন্ধকার জায়গায় রাখুন সপ্তম প্রদীপ। শৌচাগারের সামনে রাখুন অষ্টম বাতি। নবম প্রদীপ জ্বলতে থাকুক বাড়ির ছাদে।
বাড়ির সবথেকে অন্ধকার জায়গায় রাখুন সপ্তম প্রদীপ। শৌচাগারের সামনে রাখুন অষ্টম বাতি। নবম প্রদীপ জ্বলতে থাকুক বাড়ির ছাদে।

 

দশম প্রদীপ দিতে ভুলবেন না বাড়ির কোনও এক জানালায়। বারান্দা বা ব্যালকনিতে থাকুক একাদশতম বাতি। শোওয়ার ঘরের দরজায় দিন দ্বাদশতম বাতি।
দশম প্রদীপ দিতে ভুলবেন না বাড়ির কোনও এক জানালায়। বারান্দা বা ব্যালকনিতে থাকুক একাদশতম বাতি। শোওয়ার ঘরের দরজায় দিন দ্বাদশতম বাতি।

 

রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারে এবং জানালায় রাখুন ত্রয়োদশ এবং চতুর্দশতম প্রদীপ।
রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারে এবং জানালায় রাখুন ত্রয়োদশ এবং চতুর্দশতম প্রদীপ।

Bhoot Chaturdashi 2024: ১৪ শাক-১৪ বাতি তো থাকেই, ভূত চতুর্দশীতে স্নানের সময় করুন ৩০ সেকেন্ডের এই কাজ! জীবনে যা চাইবেন, সব পাবেন

*ভূত চতুর্দশীতে ১৪ শাক খাওয়া এবং ১৪ বাতি দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। অনেকেই অকাল মৃত্যু ঠেকাতে এদিন যমরাজের উদ্দেশ্যে দ্বীপদান করেন।
*ভূত চতুর্দশীতে ১৪ শাক খাওয়া এবং ১৪ বাতি দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। অনেকেই অকাল মৃত্যু ঠেকাতে এদিন যমরাজের উদ্দেশ্যে দ্বীপদান করেন।
*কিন্তু এদিন মহাকাল অর্থাৎ ভগবান শিবের উপাসনা করলে সুফল পাওয়া যায়। জ্যোতিষ মতে বিশ্বাস করা হয়, এদিন ভোলেনাথের পুজো করলে জীবনের সমস্ত ইচ্ছাপূরণ হয়।
*কিন্তু এদিন মহাকাল অর্থাৎ ভগবান শিবের উপাসনা করলে সুফল পাওয়া যায়। জ্যোতিষ মতে বিশ্বাস করা হয়, এদিন ভোলেনাথের পুজো করলে জীবনের সমস্ত ইচ্ছাপূরণ হয়।
*বিশিষ্ট জ্যোতিষ ও তন্ত্রসাধক জগন্নাথ শাস্ত্রী বলেন, ভূত চতুর্দশীর দিন ভগবান শিবের উপাসনা অত্যন্ত উপকারী। এদিন স্নান সেরে উপবাস করে ভক্তিভরে ভগবান শিবের পুজো করতে হয়। তারপর মহাদেবের কাছে জানাতে হয় নিজের মনস্কামনা।
*বিশিষ্ট জ্যোতিষ ও তন্ত্রসাধক জগন্নাথ শাস্ত্রী বলেন, ভূত চতুর্দশীর দিন ভগবান শিবের উপাসনা অত্যন্ত উপকারী। এদিন স্নান সেরে উপবাস করে ভক্তিভরে ভগবান শিবের পুজো করতে হয়। তারপর মহাদেবের কাছে জানাতে হয় নিজের মনস্কামনা।
*এমনটা করলে কেটে যায় অকাল মৃত্যুর ভয়। জীবনে সুখ, শান্তি, সম্পদের কোনও অভাব হয় না। আতর মিশ্রিত জলে ভগবান শিবের অভিষেক করলে সাধকের শুক্র মজবুত হয়। অর্থ সংকট কেটে যায়।
*এমনটা করলে কেটে যায় অকাল মৃত্যুর ভয়। জীবনে সুখ, শান্তি, সম্পদের কোনও অভাব হয় না। আতর মিশ্রিত জলে ভগবান শিবের অভিষেক করলে সাধকের শুক্র মজবুত হয়। অর্থ সংকট কেটে যায়।
*তিনি জানিয়েছেন, এদিন অবশ্যই ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। তিলের তেল মেখে স্নান করতে পারলে ফল আরও ভাল পাওয়া যায়। এদিন অবশ্যই দ্বীপদান করুন। কিন্তু এদিন ভুল করেও কালো পোশাক পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।
*তিনি জানিয়েছেন, এদিন অবশ্যই ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। তিলের তেল মেখে স্নান করতে পারলে ফল আরও ভাল পাওয়া যায়। এদিন অবশ্যই দ্বীপদান করুন। কিন্তু এদিন ভুল করেও কালো পোশাক পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।

Bhoot Chaturdashi 14 Saag Names & Benefits: পালং-পুঁই নয় কিন্তু! এগুলিই ভূত চতুর্দশীর ১৪ শাক! কোনটা খেলে পালাবে ব্লাড সুগার, কোষ্ঠকাঠিন্য? জানুন

আসছে ভূত চতুর্দশী৷ কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় এই পার্বণ৷ এ বছর ভূত চতুর্দশী পড়েছে দৃক পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী এ বছর ভূত চতুর্দশী তিথি শুরু হচ্ছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। ভূত চতুর্দশী তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত। তার পরই শুরু হবে অমাবস্যা। যে তিথিতে কালীপুজো হবে।
আসছে ভূত চতুর্দশী৷ কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় এই পার্বণ৷ এ বছর ভূত চতুর্দশী পড়েছে দৃক পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী এ বছর ভূত চতুর্দশী তিথি শুরু হচ্ছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে। ভূত চতুর্দশী তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত। তার পরই শুরু হবে অমাবস্যা। যে তিথিতে কালীপুজো হবে।

 

এই তিথিতে ১৪ শাক খাওয়া হয়৷ প্রজ্বলন করা হয় ১৪ বাতি৷ মনে করা হয় এই শাকগুলি খেলে মরশুমি পরিবর্তনে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়৷ ১৪ বাতি প্রজ্বলিত করে সম্মান জানানো হয় বিগত ঊর্ধ্বতন ১৪ পূর্বপুরুষকে৷
এই তিথিতে ১৪ শাক খাওয়া হয়৷ প্রজ্বলন করা হয় ১৪ বাতি৷ মনে করা হয় এই শাকগুলি খেলে মরশুমি পরিবর্তনে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়৷ ১৪ বাতি প্রজ্বলিত করে সম্মান জানানো হয় বিগত ঊর্ধ্বতন ১৪ পূর্বপুরুষকে৷

 

এই ১৪ শাকের সম্মিলিত স্বাদ তিতকুটে৷ ঋতু পরিবর্তনের সময় এই স্বাদ গড়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা৷ এই ১৪ শাকের কথা বলেছেন নব্য স্মৃতিশাস্ত্রকার রঘুনন্দন৷ বাংলা পঞ্জিকাতেও ১৪ শাক বলতে উল্লেখ আছে এদের কথাই৷
এই ১৪ শাকের সম্মিলিত স্বাদ তিতকুটে৷ ঋতু পরিবর্তনের সময় এই স্বাদ গড়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা৷ এই ১৪ শাকের কথা বলেছেন নব্য স্মৃতিশাস্ত্রকার রঘুনন্দন৷ বাংলা পঞ্জিকাতেও ১৪ শাক বলতে উল্লেখ আছে এদের কথাই৷

 

সব্জি হিসেবে খেলেও আমরা অধিকাংশই ওলের পাতা বা শাক কেমন দেখতে চিনি না ৷ খাওয়া যায় ওলের ডাঁটাও৷ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, ওলশাক রক্ষা করে মরসুমি ঠান্ডা লাগা এবং সর্দিকাশির হাত থেকে৷ অরুচি দূর করে৷ পরিপাকক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে ওলশাক৷
সব্জি হিসেবে খেলেও আমরা অধিকাংশই ওলের পাতা বা শাক কেমন দেখতে চিনি না ৷ খাওয়া যায় ওলের ডাঁটাও৷ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, ওলশাক রক্ষা করে মরসুমি ঠান্ডা লাগা এবং সর্দিকাশির হাত থেকে৷ অরুচি দূর করে৷ পরিপাকক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে ওলশাক৷

 

কৃমির সমস্যা কমাতে, অখিদে দূর করতে আয়ুর্বেদশাস্ত্রে কেঁউশাকের গুরুত্ব আছে৷ এছাড়া চর্মরোগ নাশ করার জন্যও এই শাক উপকারী৷ নিয়মিত সেবনে বাড়ে ত্বকের লাবণ্যও৷
কৃমির সমস্যা কমাতে, অখিদে দূর করতে আয়ুর্বেদশাস্ত্রে কেঁউশাকের গুরুত্ব আছে৷ এছাড়া চর্মরোগ নাশ করার জন্যও এই শাক উপকারী৷ নিয়মিত সেবনে বাড়ে ত্বকের লাবণ্যও৷

 

লিভারকে সুস্থ রাখতে বেতো শাক জুড়িহীন৷ এছাড়া অখিদে, কৃমির সমস্যা, পাইলসের যন্ত্রণা উপশমেও কার্যকর এই শাক৷ কিডনিতে পাথর হলে বা মূত্রত্যাগের সময় প্রদাহ অনুভব করলে বেতো শাকের রস খেলে আরাম পাওয়া যায়৷
লিভারকে সুস্থ রাখতে বেতো শাক জুড়িহীন৷ এছাড়া অখিদে, কৃমির সমস্যা, পাইলসের যন্ত্রণা উপশমেও কার্যকর এই শাক৷ কিডনিতে পাথর হলে বা মূত্রত্যাগের সময় প্রদাহ অনুভব করলে বেতো শাকের রস খেলে আরাম পাওয়া যায়৷

 

পঞ্জাবি রান্নার ‘সর্ষো কি শাগ’ ভেষজ গুণের আধারও৷ এই শাক খেলে রক্তে উপকারী কোলেস্টেরল বা গুড কোলেস্টেরল বাড়ে৷ দেহে ভিটামিন ডি তৈরি করতে সাহায্য করে৷
পঞ্জাবি রান্নার ‘সর্ষো কি শাগ’ ভেষজ গুণের আধারও৷ এই শাক খেলে রক্তে উপকারী কোলেস্টেরল বা গুড কোলেস্টেরল বাড়ে৷ দেহে ভিটামিন ডি তৈরি করতে সাহায্য করে৷

 

অ্যালার্জি-সহ ত্বকের যে কোনও সংক্রমণ, কোষ্ঠকাঠিন্য, জ্বর ও ক্ষত নিরাময়ের জন্য এই কালকাসুন্দে পাতা ব্যবহৃত হয়৷ সর্দিকাশি জ্বরে এই পাতার রস দেওয়া হয়৷ অরুচি এবং পেটের রোগ কমাতেও এই শাক উপকারী৷
অ্যালার্জি-সহ ত্বকের যে কোনও সংক্রমণ, কোষ্ঠকাঠিন্য, জ্বর ও ক্ষত নিরাময়ের জন্য এই কালকাসুন্দে পাতা ব্যবহৃত হয়৷ সর্দিকাশি জ্বরে এই পাতার রস দেওয়া হয়৷ অরুচি এবং পেটের রোগ কমাতেও এই শাক উপকারী৷

 

নিমপাতার উপকারিতা তো বলে শেষ করা যায় না৷ মধুমেহ এবং পেটের রোগ প্রশমনে নিমপাতার মতো কার্যকারিতা বিরল৷ নিয়মিত নিমের রসে উজ্জ্বল থাকে ত্বক৷ বাচ্চাদের কৃমির সমস্যা দূর করতেও নিমের রস খেতে বলা হয়৷
নিমপাতার উপকারিতা তো বলে শেষ করা যায় না৷ মধুমেহ এবং পেটের রোগ প্রশমনে নিমপাতার মতো কার্যকারিতা বিরল৷ নিয়মিত নিমের রসে উজ্জ্বল থাকে ত্বক৷ বাচ্চাদের কৃমির সমস্যা দূর করতেও নিমের রস খেতে বলা হয়৷

 

অনাদরে পড়ে থাকা জয়ন্তী পাতা সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে বহু সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়৷ সারতে না চাওয়া একঘেয়ে কাঁচা সর্দি, নাক বন্ধ এবং মাথা ভার হয়ে থাকার সমস্যায় কার্যকর এই পাতা৷ মধুমেহ নিয়ন্ত্রণেও এই পাতার রস ব্যবহার কর হয়৷
অনাদরে পড়ে থাকা জয়ন্তী পাতা সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে বহু সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়৷ সারতে না চাওয়া একঘেয়ে কাঁচা সর্দি, নাক বন্ধ এবং মাথা ভার হয়ে থাকার সমস্যায় কার্যকর এই পাতা৷ মধুমেহ নিয়ন্ত্রণেও এই পাতার রস ব্যবহার কর হয়৷

 

জলা জায়গায় জন্মানো সাঞ্চি বা মালঞ্চ বা শাঞ্চে শাক পেট ঠান্ডা রাখে৷ পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে৷ অখিদে দূর করে খিদে বাড়ায়৷ প্রচুর ফাইবার থাকায় এই শাকের জন্য রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয়৷ আয়রন সমৃদ্ধ বলে রক্তাল্পতাও প্রতিরোধ করে৷
জলা জায়গায় জন্মানো সাঞ্চি বা মালঞ্চ বা শাঞ্চে শাক পেট ঠান্ডা রাখে৷ পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে৷ অখিদে দূর করে খিদে বাড়ায়৷ প্রচুর ফাইবার থাকায় এই শাকের জন্য রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয়৷ আয়রন সমৃদ্ধ বলে রক্তাল্পতাও প্রতিরোধ করে৷

 

হিলঞ্চ শাককে অনেকে ডাকেন হিঞ্চে বলেও৷ আয়ুর্বেদ মতে, এই শাক রক্তশোধক এবং ক্ষুধাবর্ধক৷ পাশাপাশি, পিত্ত সমস্যাতেও কার্যকর৷ রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতেও সাহায্য করে এই শাক৷
হিলঞ্চ শাককে অনেকে ডাকেন হিঞ্চে বলেও৷ আয়ুর্বেদ মতে, এই শাক রক্তশোধক এবং ক্ষুধাবর্ধক৷ পাশাপাশি, পিত্ত সমস্যাতেও কার্যকর৷ রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতেও সাহায্য করে এই শাক৷

 

পটলের পাতাই পরিচিত পলতাপাতা নামে৷ খিদে ও হজমশক্তি দুই-ই বাড়ায় এই পাতার তিক্ত স্বাদ৷ নিয়মিত খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য৷
পটলের পাতাই পরিচিত পলতাপাতা নামে৷ খিদে ও হজমশক্তি দুই-ই বাড়ায় এই পাতার তিক্ত স্বাদ৷ নিয়মিত খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য৷

 

পুরনো ক্ষত, জ্বর, চোখের সংক্রমণ উপশমে শৌলফ পাতার রস কার্যকর৷ মাতৃদুগ্ধের পরিমাণ বাড়াতে এবং বাচ্চদের পেটের গণ্ডগোল সারাতে এই শাক দেওয়া হয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসায়৷
পুরনো ক্ষত, জ্বর, চোখের সংক্রমণ উপশমে শৌলফ পাতার রস কার্যকর৷ মাতৃদুগ্ধের পরিমাণ বাড়াতে এবং বাচ্চদের পেটের গণ্ডগোল সারাতে এই শাক দেওয়া হয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসায়৷

 

ঋতু পরিবর্তনে গুলঞ্চ শাক শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে৷ মধুমেহ, পেটের আলসার, গেঁটে বাত, জন্ডিস, যক্ষ্মা ও কোষ্ঠকাঠিন্যে এই শাক উপকারী৷
ঋতু পরিবর্তনে গুলঞ্চ শাক শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে৷ মধুমেহ, পেটের আলসার, গেঁটে বাত, জন্ডিস, যক্ষ্মা ও কোষ্ঠকাঠিন্যে এই শাক উপকারী৷

 

লিভারের সমস্যা, চুল পড়া, হাঁপানি, সর্দিকাশি, চর্মোগ-সহ নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাটপাতা ব্যবহার করা হয়৷
লিভারের সমস্যা, চুল পড়া, হাঁপানি, সর্দিকাশি, চর্মোগ-সহ নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাটপাতা ব্যবহার করা হয়৷

 

চর্মরোগ, মাউথ আলসার, উচ্চরক্তচাপ, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা শুষনি শাক দেন৷ নিয়মিত এই শাক খেলে মানসিক চাপ জনিত যে কোনও সমস্যা ও মাথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷
চর্মরোগ, মাউথ আলসার, উচ্চরক্তচাপ, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা শুষনি শাক দেন৷ নিয়মিত এই শাক খেলে মানসিক চাপ জনিত যে কোনও সমস্যা ও মাথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷

Bhoot Chaturdshi Date & Timing 2024: এ বছর ভূত চতুর্দশী কবে পড়েছে? কত ক্ষণ থাকবে এই তিথি? কবে খাবেন ১৪ শাক ও জ্বালাবেন ১৪ বাতি? জানুন

কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় ভূত চতুর্দশী।
কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয় ভূত চতুর্দশী।

 

তিথি অনুযায়ী কালীপুজোর আগের দিন বা কোনও কোনও বছর কালীপুজোর দিনই পালিত হয় ভূত চতুর্দশী।
তিথি অনুযায়ী কালীপুজোর আগের দিন বা কোনও কোনও বছর কালীপুজোর দিনই পালিত হয় ভূত চতুর্দশী।

 

দৃক পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী এ বছর ভূত চতুর্দশী তিথি শুরু হচ্ছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে।
দৃক পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী এ বছর ভূত চতুর্দশী তিথি শুরু হচ্ছে ৩০ অক্টোবর দুপুর ১.১৫ মিনিটে।

 

ভূত চতুর্দশী তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত। তার পরই শুরু হবে অমাবস্যা। যে তিথিতে কালীপুজো হবে।
ভূত চতুর্দশী তিথি থাকবে ৩১ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার দুপুর ৩.৫২ পর্যন্ত। তার পরই শুরু হবে অমাবস্যা। যে তিথিতে কালীপুজো হবে।

 

উদয় তিথি অনুযায়ী ভূত চতুর্দশী তিথি পালিত হবে ৩১ অক্টোবর অর্থা‍‍‍ৎ কালীপুজোর দিন৷
উদয় তিথি অনুযায়ী ভূত চতুর্দশী তিথি পালিত হবে ৩১ অক্টোবর অর্থা‍‍‍ৎ কালীপুজোর দিন৷

 

ভূত চতুর্দশীতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে৷ এই রীতি তিথির স্থায়িত্বের মধ্যে পালন করলেই হবে৷
ভূত চতুর্দশীতে ১৪ বাতি প্রজ্বলন এবং ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে৷ এই রীতি তিথির স্থায়িত্বের মধ্যে পালন করলেই হবে৷