কথা হচ্ছে ‘হিরো নং ১’-এর কথা। বলিউডের এককালীন সুপারস্টার গোবিন্দা। তাঁর মায়ের অনেক গল্পই তাঁর মুখ থেকেই শুনেছেন অনেকে। কিন্তু জানেন কি তাঁর মায়ের সমস্ত ভবিষ্যদ্বাণীই মিলে গিয়েছিল।

Bollywood Actor Gossip: ফলে গিয়েছে নিজের মৃত্যুও! ভয়ঙ্কর সব ভবিষ্যদ্বাণী! অভিনেতার জীবন নিয়ে যা যা বলেছেন তাঁর মা… মিলেছে অক্ষরে অক্ষরে

পর্দায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে তার জুড়ি নেই। আর বাস্তবে জীবন যন্ত্রণার শেষ নেই। জীবনজুড়ে রহস্য। চিনতে পারলেন সেই বলি নায়ককে?
পর্দায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে তার জুড়ি নেই। আর বাস্তবে জীবন যন্ত্রণার শেষ নেই। জীবনজুড়ে রহস্য। চিনতে পারলেন সেই বলি নায়ককে?
কথা হচ্ছে ‘হিরো নং ১’-এর কথা। বলিউডের এককালীন সুপারস্টার গোবিন্দা। তাঁর মায়ের অনেক গল্পই তাঁর মুখ থেকেই শুনেছেন অনেকে। কিন্তু জানেন কি তাঁর মায়ের সমস্ত ভবিষ্যদ্বাণীই মিলে গিয়েছিল।
কথা হচ্ছে ‘হিরো নং ১’-এর কথা। বলিউডের এককালীন সুপারস্টার গোবিন্দা। তাঁর মায়ের অনেক গল্পই তাঁর মুখ থেকেই শুনেছেন অনেকে। কিন্তু জানেন কি তাঁর মায়ের সমস্ত ভবিষ্যদ্বাণীই মিলে গিয়েছিল।
তিনি সবসময় সঠিক প্রমাণিত হয়েছেন। তাঁর মা যা বলেছেন, তা প্রায়শই সত্য হয়েছে। গোবিন্দার আসল নাম, অরুণ আহুজা। ১৯৬৩ সালের ২১ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। এক সাক্ষাৎকারে গোবিন্দা তাঁর জীবনের একটি বড় রহস্য প্রকাশ করেছিলেন।
তিনি সবসময় সঠিক প্রমাণিত হয়েছেন। তাঁর মা যা বলেছেন, তা প্রায়শই সত্য হয়েছে। গোবিন্দার আসল নাম, অরুণ আহুজা। ১৯৬৩ সালের ২১ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। এক সাক্ষাৎকারে গোবিন্দা তাঁর জীবনের একটি বড় রহস্য প্রকাশ করেছিলেন।
গোবিন্দা বলেন, ‘‘তখন আমার বয়স ছিল ১৭ বছর। আমার মা বলেন, ৪ বছর পর তোমার জীবন বদলে যাবে। ঠিক ২১ বছর বয়সে প্রথম ছবিতে সই করি।’’ ঠিক প্রায় ৩ মাস পর, গোবিন্দা একের পর এক ৪৯টি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হন।
গোবিন্দা বলেন, ‘‘তখন আমার বয়স ছিল ১৭ বছর। আমার মা বলেন, ৪ বছর পর তোমার জীবন বদলে যাবে। ঠিক ২১ বছর বয়সে প্রথম ছবিতে সই করি।’’ ঠিক প্রায় ৩ মাস পর, গোবিন্দা একের পর এক ৪৯টি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হন।
গোবিন্দার কথায়, ‘‘আমার জন্য আমার মায়ের প্রার্থনা লুকিয়ে ছিল তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীতে। যা আমার জীবন বদলে দিয়েছে।’’
গোবিন্দার কথায়, ‘‘আমার জন্য আমার মায়ের প্রার্থনা লুকিয়ে ছিল তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীতে। যা আমার জীবন বদলে দিয়েছে।’’
গোবিন্দা আর একবার বলেছিলেন, ‘‘মা নিজের এবং আমার পদ্মা দিদি অর্থাৎ কৃষ্ণা অভিষেকের মায়ের মৃত্যুর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।’’
গোবিন্দা আর একবার বলেছিলেন, ‘‘মা নিজের এবং আমার পদ্মা দিদি অর্থাৎ কৃষ্ণা অভিষেকের মায়ের মৃত্যুর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।’’
‘‘মা একদিন বলেছিলেন, কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েই পদ্মা মারা যাবে। পদ্মা দিদি মা হওয়ার সময়ে ক্যানসার ধরা পড়ে। এর পরই তিনি মারা যান। মা নিজের মৃত্যুর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন ঠিক তিন মাসে আগে।’’
‘‘মা একদিন বলেছিলেন, কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েই পদ্মা মারা যাবে। পদ্মা দিদি মা হওয়ার সময়ে ক্যানসার ধরা পড়ে। এর পরই তিনি মারা যান। মা নিজের মৃত্যুর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন ঠিক তিন মাসে আগে।’’
মায়ের মৃত্যুর সময় গোবিন্দা প্যারিসে ‘হিরো নং ওয়ান’-এর শ্যুটিং করছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ঠিক আগের দিন গোবিন্দা কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন রাস্তায়। ঠিক বুঝতে পারছিলেন যে তাঁর মা আর থাকবেন না।
মায়ের মৃত্যুর সময় গোবিন্দা প্যারিসে ‘হিরো নং ওয়ান’-এর শ্যুটিং করছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ঠিক আগের দিন গোবিন্দা কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন রাস্তায়। ঠিক বুঝতে পারছিলেন যে তাঁর মা আর থাকবেন না।
রাস্তায় কয়েকজন বিদেশিও তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, তাঁর মা ভাল নেই। পরের দিন গোবিন্দের মায়ের মৃত্যু হয়।
রাস্তায় কয়েকজন বিদেশিও তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, তাঁর মা ভাল নেই। পরের দিন গোবিন্দের মায়ের মৃত্যু হয়।
গোবিন্দা বলেন, ‘‘মায়ের মৃত্যুতে আমি এত কেঁদেছিলাম যে পেট ও বুকের ৩৬টি টিস্যু ভেঙে গিয়েছিল। পরে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়।’’
গোবিন্দা বলেন, ‘‘মায়ের মৃত্যুতে আমি এত কেঁদেছিলাম যে পেট ও বুকের ৩৬টি টিস্যু ভেঙে গিয়েছিল। পরে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়।’’
টিনা আহুজার আগেও গোবিন্দারও এক মেয়ে ছিল। সেই প্রিম্যাচিওর বেবি জন্মের মাত্র ৪ মাস পরেই মারা যায়। গোবিন্দা সে বিষয়ে একবার সাক্ষাৎকারে কথাও বলেছিলেন।
টিনা আহুজার আগেও গোবিন্দারও এক মেয়ে ছিল। সেই প্রিম্যাচিওর বেবি জন্মের মাত্র ৪ মাস পরেই মারা যায়। গোবিন্দা সে বিষয়ে একবার সাক্ষাৎকারে কথাও বলেছিলেন।
‘‘আমি জীবনে আমার মেয়ে-সহ মোট ১১টি মৃত্যু দেখেছি। প্রথম মৃত্যু, চার মাসের মেয়ের। এ ছাড়া আমার বাবা, মা, দুই খুড়তুতো ভাই, পিসতুতো বোনের মৃত্যুও দেখেছি। আমি তাদের সব সন্তানকে বড় করেছি।’’
‘‘আমি জীবনে আমার মেয়ে-সহ মোট ১১টি মৃত্যু দেখেছি। প্রথম মৃত্যু, চার মাসের মেয়ের। এ ছাড়া আমার বাবা, মা, দুই খুড়তুতো ভাই, পিসতুতো বোনের মৃত্যুও দেখেছি। আমি তাদের সব সন্তানকে বড় করেছি।’’
গোবিন্দাকে সবসময় হাসতে দেখা গেলেও তাঁর উপর অনেক মানসিক এবং আর্থিক চাপ ছিল। গোবিন্দা ১৯৮৭ সালে সুনিতাকে বিয়ে করেন। তাঁদের দু’টি সন্তান রয়েছে, কন্যা নর্মদা অর্থাৎ টিনা এবং পুত্র যশবর্ধন আহুজা।
গোবিন্দাকে সবসময় হাসতে দেখা গেলেও তাঁর উপর অনেক মানসিক এবং আর্থিক চাপ ছিল। গোবিন্দা ১৯৮৭ সালে সুনিতাকে বিয়ে করেন। তাঁদের দু’টি সন্তান রয়েছে, কন্যা নর্মদা অর্থাৎ টিনা এবং পুত্র যশবর্ধন আহুজা।