:   আরও একটা ক্রিকেট ও প্রেমের গল্প৷ এটিও সফল প্রেমের গল্প, কারণ এই প্রেম পরিণতি পেল  বিয়েতে৷    ১৯৯২ -র  একজন অভিনেত্রীর গল্প যিনি  'জান তেরে নাম' সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন যার সৌন্দর্য তোলপাড় করেছিল। সিনেমার গানগুলিও বেশ সাড়া ফেলেছিল। Photo- Collected 

Cricketer Lovestory: বিবাহিত হিন্দু ক্রিকেটারের প্রেমে পাগল, ছাড়েন অভিনয়, বিয়ের আগেই প্রেগন্যান্ট, ১৫ বছর বাদে সাত পাকের বাঁধনে

:   আরও একটা ক্রিকেট ও প্রেমের গল্প৷ এটিও সফল প্রেমের গল্প, কারণ এই প্রেম পরিণতি পেল  বিয়েতে৷    ১৯৯২ -র  একজন অভিনেত্রীর গল্প যিনি  'জান তেরে নাম' সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন যার সৌন্দর্য তোলপাড় করেছিল। সিনেমার গানগুলিও বেশ সাড়া ফেলেছিল। Photo- Collected 
:   আরও একটা ক্রিকেট ও প্রেমের গল্প৷ এটিও সফল প্রেমের গল্প, কারণ এই প্রেম পরিণতি পেল  বিয়েতে৷    ১৯৯২ -র  একজন অভিনেত্রীর গল্প যিনি  ‘জান তেরে নাম’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন যার সৌন্দর্য তোলপাড় করেছিল। সিনেমার গানগুলিও বেশ সাড়া ফেলেছিল। Photo- Collected
তাঁকে স্টার মাধুরী দীক্ষিতের কার্বন কপি বলা হত। তিনি হলেন ফারহিন খান। ফারহিন নব্বইয়ের দশকে বলিউডের একজন পরিচিত মুখ ছিলেন। তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও বেশ শিরোনামে ছিল। তিনি একজন বিবাহিত ক্রিকেটারের প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমিক যখন স্বামী হন তাঁর জন্যে নিজের অভিনেত্রীর কেরিয়ার ছেড়ে দেন ফারহিন৷ Photo- Collected
তাঁকে স্টার মাধুরী দীক্ষিতের কার্বন কপি বলা হত। তিনি হলেন ফারহিন খান। ফারহিন নব্বইয়ের দশকে বলিউডের একজন পরিচিত মুখ ছিলেন। তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও বেশ শিরোনামে ছিল। তিনি একজন বিবাহিত ক্রিকেটারের প্রেমে পড়েছিলেন। সেই প্রেমিক যখন স্বামী হন তাঁর জন্যে নিজের অভিনেত্রীর কেরিয়ার ছেড়ে দেন ফারহিন৷ Photo- Collected
ফারহিন খানকে মাধুরী দীক্ষিতের কার্বন কপি বলা হয়। তাঁকে দেখতে  এবং মুখের অভিব্যক্তি ছিল ঠিক মাধুরী দীক্ষিতের মতো। 'জান তেরে নাম' বক্স অফিসে ব্যর্থ হলেও বলিউডে বিশেষ জায়গা করে নিতে পারেনি। ফারহিন তার কেরিয়ারের শিখরে ভারতীয় ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকরকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তিনি মুম্বই থেকে দিল্লিতে চলে যান। ফারহিন ব্যবসায়ী হওয়ার  চেষ্টায় রয়েছেন৷  একটি অর্গানিক  স্কিনকেয়ার লাইন কোম্পানি চালান৷ Photo- Collected
ফারহিন খানকে মাধুরী দীক্ষিতের কার্বন কপি বলা হয়। তাঁকে দেখতে  এবং মুখের অভিব্যক্তি ছিল ঠিক মাধুরী দীক্ষিতের মতো। ‘জান তেরে নাম’ বক্স অফিসে ব্যর্থ হলেও বলিউডে বিশেষ জায়গা করে নিতে পারেনি। ফারহিন তার কেরিয়ারের শিখরে ভারতীয় ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকরকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তিনি মুম্বই থেকে দিল্লিতে চলে যান। ফারহিন ব্যবসায়ী হওয়ার  চেষ্টায় রয়েছেন৷  একটি অর্গানিক  স্কিনকেয়ার লাইন কোম্পানি চালান৷ Photo- Collected
ফারহিন নৈনিতালে একটি হোমস্টে চালান। গত বছর তাঁর এক সাক্ষাৎকারে জীবনের উত্থান-পতন, বলিউড কেরিয়ার এবং বিয়ে নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন৷ Photo- Collected
ফারহিন নৈনিতালে একটি হোমস্টে চালান। গত বছর তাঁর এক সাক্ষাৎকারে জীবনের উত্থান-পতন, বলিউড কেরিয়ার এবং বিয়ে নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন৷ Photo- Collected
এক ইন্টারভিউতে তিনি বলেছিলেন, 'আমার পরিবারের কোনও সদস্যই অভিনয় জগতে ছিলেন না। রীনা রায়-বরখা রায় আমার মায়ের ছোটবেলার বন্ধু। মজা করার জন্য ফটোশ্যুট করতাম৷’  সেখানেই থাকতেন এক প্রযোজক। তিনি ফটোশ্যুট দেখে পছন্দ করেন এবং এভাবেই ফারহিন নিজের প্রথম সিনেমা পেয়েছিলেন। চলচ্চিত্রে আসার জন্য তাঁকে কষ্ট করতে হয়নি। তাঁর প্রথম ছবি 'জান তেরে নাম'৷ এই সিনেমা ১৯৯১ সালে শ্যুটিং হয়েছিল এবং ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পেয়েছিল। Photo- Collected
এক ইন্টারভিউতে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার পরিবারের কোনও সদস্যই অভিনয় জগতে ছিলেন না। রীনা রায়-বরখা রায় আমার মায়ের ছোটবেলার বন্ধু। মজা করার জন্য ফটোশ্যুট করতাম৷’  সেখানেই থাকতেন এক প্রযোজক। তিনি ফটোশ্যুট দেখে পছন্দ করেন এবং এভাবেই ফারহিন নিজের প্রথম সিনেমা পেয়েছিলেন। চলচ্চিত্রে আসার জন্য তাঁকে কষ্ট করতে হয়নি। তাঁর প্রথম ছবি ‘জান তেরে নাম’৷ এই সিনেমা ১৯৯১ সালে শ্যুটিং হয়েছিল এবং ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পেয়েছিল। Photo- Collected
তিনি ১৯৯৬ তে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে আমানত সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন। তিনি ২০০০ সাল পর্যন্ত রূপোলি পর্দায় কাজ করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন তাঁর কাছে তাঁর পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ Photo- Collected
তিনি ১৯৯৬ তে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে আমানত সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন। তিনি ২০০০ সাল পর্যন্ত রূপোলি পর্দায় কাজ করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন তাঁর কাছে তাঁর পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ Photo- Collected
তিনি জানিয়েছেন অক্ষয় কুমারকে ভাইয়া বলে ডাকতেন কিন্তু সেই ডাক তিনি হৃদয়ে পাথর রেখে ডাকতেন৷ ১৯৯৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল 'সৈনিক'৷ সেখানেই তিনি অক্ষয় কুমারের বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। Photo- Collected
তিনি জানিয়েছেন অক্ষয় কুমারকে ভাইয়া বলে ডাকতেন কিন্তু সেই ডাক তিনি হৃদয়ে পাথর রেখে ডাকতেন৷ ১৯৯৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘সৈনিক’৷ সেখানেই তিনি অক্ষয় কুমারের বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। Photo- Collected
ফারহিন বলেছিলেন যে অক্ষয়ের প্রতি তাঁর ক্রাশ ছিল, তাই  শ্যুটিং চলাকালীন তাঁকে যখন তাঁকে ভাই বলে ডাকতে হত, তখন তিনি একেবারে কেঁপে উঠেছিলেন। Photo- Collected
ফারহিন বলেছিলেন যে অক্ষয়ের প্রতি তাঁর ক্রাশ ছিল, তাই  শ্যুটিং চলাকালীন তাঁকে যখন তাঁকে ভাই বলে ডাকতে হত, তখন তিনি একেবারে কেঁপে উঠেছিলেন। Photo- Collected
ফারহিন বলেন, '৯০-র দশকে যখন বেড়াতে গিয়েছিলাম, অক্ষয়কে প্রথম শ্যুটিং করতে দেখেছি। আমি তাঁর সুন্দর চেহারা, সুদর্শন অ্যাপিয়ারেন্স. তখন থেকেই অক্ষয় কুমারের সঙ্গে কাজ করার চিন্তা মাথায় আসে।’ Photo- Collected
ফারহিন বলেন, ‘৯০-র দশকে যখন বেড়াতে গিয়েছিলাম, অক্ষয়কে প্রথম শ্যুটিং করতে দেখেছি। আমি তাঁর সুন্দর চেহারা, সুদর্শন অ্যাপিয়ারেন্স. তখন থেকেই অক্ষয় কুমারের সঙ্গে কাজ করার চিন্তা মাথায় আসে।’ Photo- Collected
'আমি আমার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী'ফারহিনের মা হিন্দু এবং বাবা ছিলেন মুসলিম। কিন্তু ইসলাম ধর্মের অনেক কিছু ফারহিনের পছন্দ ছিল না। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, 'ছোটবেলা থেকেই আমার মনে হতো আমাকে একজন হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করতে হবে। আমি মুসলিম ধর্মের গোঁড়ামি পছন্দ করিনি। আমি আমার স্বামী মনোজ প্রভাকরের দ্বিতীয় স্ত্রী।’ Photo- Collected
‘আমি আমার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী’
ফারহিনের মা হিন্দু এবং বাবা ছিলেন মুসলিম। কিন্তু ইসলাম ধর্মের অনেক কিছু ফারহিনের পছন্দ ছিল না। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমার মনে হতো আমাকে একজন হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করতে হবে। আমি মুসলিম ধর্মের গোঁড়ামি পছন্দ করিনি। আমি আমার স্বামী মনোজ প্রভাকরের দ্বিতীয় স্ত্রী।’ Photo- Collected
নিজের প্রেমের গল্প জানাতে গিয়ে ফারহিন বলেন, 'মনোজ প্রভাকরের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয় টিউলিপ স্টার হোটেলের জিমে। সবাই ওর কাছ থেকে অটোগ্রাফ নিচ্ছিলেন। আমি তখন তাকে চিনতে পারিনি কিন্তু ও আমাকে চিনতে পেরেছে।’ Photo- Collected
নিজের প্রেমের গল্প জানাতে গিয়ে ফারহিন বলেন, ‘মনোজ প্রভাকরের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয় টিউলিপ স্টার হোটেলের জিমে। সবাই ওর কাছ থেকে অটোগ্রাফ নিচ্ছিলেন। আমি তখন তাকে চিনতে পারিনি কিন্তু ও আমাকে চিনতে পেরেছে।’ Photo- Collected
‘প্রথম দেখাতেই ওকে আমার ভালো লেগে যায়। শুরু হয় একের পর এক কথাবার্তা। ১৯৯৩ সালে ঘটেছিল এবং আমি ১৯৯৪ সালে ওঁকে বিয়ে করি। আমি যখন ওর জীবনে এসেছি তখন ওর বিবাহিত জীবন ভালো যাচ্ছিল না। শুরুতে আমরা বন্ধু ছিলাম। আমি তাঁর থেকে ১০ বছরের ছোট। বিয়ে হয়েছিল ২০০৯ সালে। যদিও আমি অনেক আগেই বিয়ে করেছি।’ Photo- Collected
‘প্রথম দেখাতেই ওকে আমার ভালো লেগে যায়। শুরু হয় একের পর এক কথাবার্তা। ১৯৯৩ সালে ঘটেছিল এবং আমি ১৯৯৪ সালে ওঁকে বিয়ে করি। আমি যখন ওর জীবনে এসেছি তখন ওর বিবাহিত জীবন ভালো যাচ্ছিল না। শুরুতে আমরা বন্ধু ছিলাম। আমি তাঁর থেকে ১০ বছরের ছোট। বিয়ে হয়েছিল ২০০৯ সালে। যদিও আমি অনেক আগেই বিয়ে করেছি।’ Photo- Collected