Tag Archives: Gossip

Bollywood Gossip: আর্মি ছেড়ে মুম্বই এসে হন সঙ্গীতশিল্পী, রেখাকে হিরোইন করেন তিনিই, শেষ জীবনে ১০ কোটি টাকা দান, চেনেন?

প্রথম জীবনে সৈনিক ছিলেন৷ কিছুদিন আর্মিতে কাটিয়ে তিনি চলে আসেন বম্বে৷ শুরু হয় তাঁর সঙ্গীতচর্চা৷ শিল্পী হিসেবে তিনি অনবদ্য৷ বলিউডে স্বর্ণাক্ষরে তাঁর নাম লেখা থাকবে চিরকাল৷
প্রথম জীবনে সৈনিক ছিলেন৷ কিছুদিন আর্মিতে কাটিয়ে তিনি চলে আসেন বম্বে৷ শুরু হয় তাঁর সঙ্গীতচর্চা৷ শিল্পী হিসেবে তিনি অনবদ্য৷ বলিউডে স্বর্ণাক্ষরে তাঁর নাম লেখা থাকবে চিরকাল৷
তিনি এমন এক শিল্পী, যিনি শেষ বয়সে নিজের ১০ কোটি টাকা দান পর্যন্ত করে দেন৷ সুপারস্টার এই শিল্পীর জন্যই রেখার আজ এই প্রতিপত্তি৷ সেকথা শিকার করনে রেখাও৷
তিনি এমন এক শিল্পী, যিনি শেষ বয়সে নিজের ১০ কোটি টাকা দান পর্যন্ত করে দেন৷ সুপারস্টার এই শিল্পীর জন্যই রেখার আজ এই প্রতিপত্তি৷ সেকথা স্বীকার করনে রেখাও৷
বলিউডের একজন সুপারহিট সুরকার এবং দুবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। সঙ্গীত জগতে তাঁর অবদানের জন্য ২০১১ সালে ভারত সরকার 'পদ্মভূষণ পুরস্কার' প্রদান করে খৈয়ামকে।
বলিউডের একজন সুপারহিট সুরকার এবং দুবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। সঙ্গীত জগতে তাঁর অবদানের জন্য ২০১১ সালে ভারত সরকার ‘পদ্মভূষণ পুরস্কার’ প্রদান করে খৈয়ামকে।
১৯২৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন খৈয়াম৷ বড় হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। সেনাতে কর্মরত হলেও খৈয়াম ছিলেন সঙ্গীতপ্রেমী৷ সেনাবাহিনী ছেড়ে মুম্বইয়ে চলে আসেন তিনি এবং চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। এর আগে খৈয়াম বিখ্যাত পঞ্জাবি সঙ্গীতশিল্পী বাবা চিশতির কাছে গান শিখেছিলেন৷ এরপর ১৯৪৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত 'হীর-রাঞ্জা' ছবির মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করার সুযোগ পান তিনি৷
১৯২৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন খৈয়াম৷ বড় হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। সেনাতে কর্মরত হলেও খৈয়াম ছিলেন সঙ্গীতপ্রেমী৷ সেনাবাহিনী ছেড়ে মুম্বইয়ে চলে আসেন তিনি এবং চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। এর আগে খৈয়াম বিখ্যাত পঞ্জাবি সঙ্গীতশিল্পী বাবা চিশতির কাছে গান শিখেছিলেন৷ এরপর ১৯৪৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হীর-রাঞ্জা’ ছবির মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করার সুযোগ পান তিনি৷
এই ছবিটি খৈয়ামকে জনপ্রিয় করতে পারেনি, তবুও চলচ্চিত্র নির্মাতারা তার সঙ্গীত প্রতিভার স্বীকৃতি দেন। খৈয়াম এই ছবিতে কৃতিত্ব না পেলেও এর পরেও তিনি ছবিতে কাজ পেতে শুরু করেন। এরপর থেকে একের পর এক সুপারহিট গান রচনা করেন। ১৯৮১ সালে মুক্তি পাওয়া 'উমরাও জান' ছবির গানগুলো আলোড়ন সৃষ্টি করে। এর পাশাপাশি এই ছবিতে 'রেখা' কমল চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান।
এই ছবিটি খৈয়ামকে জনপ্রিয় করতে পারেনি, তবুও চলচ্চিত্র নির্মাতারা তার সঙ্গীত প্রতিভার স্বীকৃতি দেন। খৈয়াম এই ছবিতে কৃতিত্ব না পেলেও এর পরেও তিনি ছবিতে কাজ পেতে শুরু করেন। এরপর থেকে একের পর এক সুপারহিট গান রচনা করেন। ১৯৮১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘উমরাও জান’ ছবির গানগুলো আলোড়ন সৃষ্টি করে। এর পাশাপাশি এই ছবিতে ‘রেখা’ কমল চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান।
এই ছবিটিই রেখাকে সুপারস্টার বানিয়েছিল। রেখা বরাবরই এর কৃতিত্ব খৈয়ামকে দিয়েছেন। ২০১২ সালে, মির্চি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, রেখা নিজেই বলেছিলেন যে খৈয়াম সাহেব তাঁকে সুপারস্টার বানিয়েছেন। দু’জনের মধ্যে ভাল বন্ধুত্বও ছিল।
এই ছবিটিই রেখাকে সুপারস্টার বানিয়েছিল। রেখা বরাবরই এর কৃতিত্ব খৈয়ামকে দিয়েছেন। ২০১২ সালে, মির্চি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, রেখা নিজেই বলেছিলেন যে খৈয়াম সাহেব তাঁকে সুপারস্টার বানিয়েছেন। দু’জনের মধ্যে ভাল বন্ধুত্বও ছিল।
তাঁর ৯০ তম জন্মদিনে ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলেন খৈয়াম। আজও তাঁর তৈরি গান সকলের মনে৷ খৈয়াম, যিনি ২টি ফিল্মফেয়ার, লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং পদ্মভূষণের মতো সম্মানে ভূষিত হন, ১৯ আগস্ট ২০১৯-এ মুম্বইয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তাঁর ৯০ তম জন্মদিনে ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি দান করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলেন খৈয়াম। আজও তাঁর তৈরি গান সকলের মনে৷ খৈয়াম, যিনি ২টি ফিল্মফেয়ার, লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং পদ্মভূষণের মতো সম্মানে ভূষিত হন, ১৯ আগস্ট ২০১৯-এ মুম্বইয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

Bollywood Gossip: এই কারণে ছেড়েছিলেন ধর্ম, মায়ের গয়না বিক্রি করে প্রথম রেকর্ডার, আজ প্রায় ২৫০ কোটি টাকার মালিক

সিনেমার জমকালো জগতের লাইমলাইট, গ্ল্যামার সকলেরই দারুণ আকর্ষণীয় লাগে৷ কিন্তু  একজনের তারকা হয়ে ওঠার পিছনে পরিশ্রম এবং বহু বছরের সংগ্রাম সব সময়ে কেউ দেখতে পারেন না। শুধু দু-একজন বাদে বেশিরভাগ শিল্পী কলা-কুশলীদেরই সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে উপরের সিঁড়ি বেয়ে সাফল্যের রাস্তায় উঠতে হয়৷ এমন অনেক গল্প শোনা যায় যেখানে  কেউ কেউ বাড়ি থেকে মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে মুম্বই পৌঁছেছিলেন আবার কেউ কেউ মানুষের বাড়িতে গিয়ে ফ্যান ও এসি সারানোর কাজ করতেন মুম্বইতে বেঁচে থাকার জন্য৷ কেউ কেউ তাড়াতাড়ি সাফল্যের স্বাদ পেয়েছিলেন আবার কেউ কেউ বছরের পর বছর সংগ্রাম করেছেন৷ তেমনিই একজন স্বপ্নের জাদুকর৷  যিনি বলিউড থেকে দক্ষিণ এবং হলিউডে তাঁর জাদু দেখিয়েছিলেন৷ Photo- Representative
সিনেমার জমকালো জগতের লাইমলাইট, গ্ল্যামার সকলেরই দারুণ আকর্ষণীয় লাগে৷ কিন্তু  একজনের তারকা হয়ে ওঠার পিছনে পরিশ্রম এবং বহু বছরের সংগ্রাম সব সময়ে কেউ দেখতে পারেন না। শুধু দু-একজন বাদে বেশিরভাগ শিল্পী কলা-কুশলীদেরই সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে উপরের সিঁড়ি বেয়ে সাফল্যের রাস্তায় উঠতে হয়৷ এমন অনেক গল্প শোনা যায় যেখানে  কেউ কেউ বাড়ি থেকে মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে মুম্বই পৌঁছেছিলেন আবার কেউ কেউ মানুষের বাড়িতে গিয়ে ফ্যান ও এসি সারানোর কাজ করতেন মুম্বইতে বেঁচে থাকার জন্য৷ কেউ কেউ তাড়াতাড়ি সাফল্যের স্বাদ পেয়েছিলেন আবার কেউ কেউ বছরের পর বছর সংগ্রাম করেছেন৷ তেমনিই একজন স্বপ্নের জাদুকর৷  যিনি বলিউড থেকে দক্ষিণ এবং হলিউডে তাঁর জাদু দেখিয়েছিলেন৷ Photo- Representative
ভারতের সবচেয়ে দামী সঙ্গীতকার তিনি,  যিনি ভারতীয় চলচ্চিত্রের জগতে  পা রাখার সঙ্গে সঙ্গেই  বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ইসলাম ধর্মে প্রভাবিত হয়েই বিখ্যাত শিল্পী তাঁর ধর্ম পরিবর্তন করে ১১ বছর বয়সে বন্ধুর ব্যান্ডে  কাজ করতে শুরু করেন। নিজের প্রথম রেকর্ডার কেনার জন্য নিজের মায়ের গয়না বিক্রি করে দিয়েছিলেন। এক সময়ে এক একটা টাকা যাঁর হিসেবের ছিল তাঁর কাছে আজ সম্পত্তি নজিরবিহীন৷ Photo- Representative
ভারতের সবচেয়ে দামী সঙ্গীতকার তিনি,  যিনি ভারতীয় চলচ্চিত্রের জগতে  পা রাখার সঙ্গে সঙ্গেই  বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ইসলাম ধর্মে প্রভাবিত হয়েই বিখ্যাত শিল্পী তাঁর ধর্ম পরিবর্তন করে ১১ বছর বয়সে বন্ধুর ব্যান্ডে  কাজ করতে শুরু করেন। নিজের প্রথম রেকর্ডার কেনার জন্য নিজের মায়ের গয়না বিক্রি করে দিয়েছিলেন। এক সময়ে এক একটা টাকা যাঁর হিসেবের ছিল তাঁর কাছে আজ সম্পত্তি নজিরবিহীন৷ Photo- Representative
নিজের মিউজিক কম্পোজিশন থেকে শুরু করে ব্র্যান্ড এনডর্সমেন্ট, কনসার্ট ট্যুর, বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজকর্মের জেরে এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৮০ মিলিয়ন ডলার যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৩৩ কোটি টাকা৷ Photo- Representative
নিজের মিউজিক কম্পোজিশন থেকে শুরু করে ব্র্যান্ড এনডর্সমেন্ট, কনসার্ট ট্যুর, বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজকর্মের জেরে এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৮০ মিলিয়ন ডলার যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৩৩ কোটি টাকা৷ Photo- Representative
ইমতিয়াজ আলির শেষ সিনেমা 'অমর সিং চামকিলা'-তে তাঁর কাজ ফের নতুন করে প্রশংসা পেয়েছে৷  এতক্ষণ যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি আর কেউ নন সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। তাঁর জীবনের না বলা কথা যা জানা গেছে তা হল তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কেনার জন্য অর্থ ছিল না যা দিয়ে তিনি মিউজিক কম্পোজিশন করার কাজে লাগবে৷ নেটফ্লিক্সের জন্য ইমতিয়াজ আলি, মোহিত চৌহান এবং ইরশাদ কামিলের সঙ্গে আলোচনার সময় রহমান স্মৃতির রাস্তায় হাঁটছেন। তিনি কখনও কলেজে যাননি,  শৈশবেই তাঁর গানের সংস্পর্শে আসা, নিজের স্টুডিও খোলা সহ অনেক বিষয়ে কথা বলেছেন। Photo- File
ইমতিয়াজ আলির শেষ সিনেমা ‘অমর সিং চামকিলা’-তে তাঁর কাজ ফের নতুন করে প্রশংসা পেয়েছে৷  এতক্ষণ যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি আর কেউ নন সংগীতশিল্পী এ আর রহমান। তাঁর জীবনের না বলা কথা যা জানা গেছে তা হল তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কেনার জন্য অর্থ ছিল না যা দিয়ে তিনি মিউজিক কম্পোজিশন করার কাজে লাগবে৷ নেটফ্লিক্সের জন্য ইমতিয়াজ আলি, মোহিত চৌহান এবং ইরশাদ কামিলের সঙ্গে আলোচনার সময় রহমান স্মৃতির রাস্তায় হাঁটছেন। তিনি কখনও কলেজে যাননি,  শৈশবেই তাঁর গানের সংস্পর্শে আসা, নিজের স্টুডিও খোলা সহ অনেক বিষয়ে কথা বলেছেন। Photo- File
ইসলামের প্রতি আগ্রহে ধর্ম পরিবর্তনসুফি সাধক পীর করিমুল্লাহ শাহ কাদরির প্রতি এ আর রহমানের মায়ের অগাধ বিশ্বাস ছিল। তবে তাঁর মা হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিলেন। এ আর রহমান একটি পুরনো সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে ২৩ বছর বয়সে যখন তাঁর বোনের স্বাস্থ্য খুব খারাপ হয়ে যায়, তখন তিনি পুরো পরিবার নিয়ে একটি ইসলামিক ধর্মীয় স্থানে গিয়েছিলেন। এরপর সুস্থ হয়ে ওঠেন তাঁর বোন। এটি মিউজিক কম্পোজার এআর রহমানের উপর প্রভাব ফেলে যে তিনি তাঁর ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলাম গ্রহণ করেন। Photo- File
ইসলামের প্রতি আগ্রহে ধর্ম পরিবর্তন
সুফি সাধক পীর করিমুল্লাহ শাহ কাদরির প্রতি এ আর রহমানের মায়ের অগাধ বিশ্বাস ছিল। তবে তাঁর মা হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিলেন। এ আর রহমান একটি পুরনো সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে ২৩ বছর বয়সে যখন তাঁর বোনের স্বাস্থ্য খুব খারাপ হয়ে যায়, তখন তিনি পুরো পরিবার নিয়ে একটি ইসলামিক ধর্মীয় স্থানে গিয়েছিলেন। এরপর সুস্থ হয়ে ওঠেন তাঁর বোন। এটি মিউজিক কম্পোজার এআর রহমানের উপর প্রভাব ফেলে যে তিনি তাঁর ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলাম গ্রহণ করেন। Photo- File
১১ বছর বয়স থেকে কাজ করছেনএ আর রহমানের বয়স যখন ৯ বছর তখন তাঁর বাবা মারা যান। বাবার মৃত্যুর পর বাড়ির আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায়, তাই তাঁর মা বাবার বাদ্যযন্ত্র ধার দিয়ে বাড়ি চালাতেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে, এ আর রহমান তাঁর ছোটবেলার বন্ধু শিবমণির সঙ্গে 'রহমান ব্যান্ড রুটস'-এর জন্য সিন্থেসাইজার বাজাতেন। চেন্নাইয়ের ব্যান্ড 'নেমেসিস অ্যাভিনিউ' তৈরিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। পিয়ানো, হারমোনিয়াম ও গিটারও বাজাতে পারতেন এ আর রহমান৷ Photo- File
১১ বছর বয়স থেকে কাজ করছেন
এ আর রহমানের বয়স যখন ৯ বছর তখন তাঁর বাবা মারা যান। বাবার মৃত্যুর পর বাড়ির আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায়, তাই তাঁর মা বাবার বাদ্যযন্ত্র ধার দিয়ে বাড়ি চালাতেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে, এ আর রহমান তাঁর ছোটবেলার বন্ধু শিবমণির সঙ্গে ‘রহমান ব্যান্ড রুটস’-এর জন্য সিন্থেসাইজার বাজাতেন। চেন্নাইয়ের ব্যান্ড ‘নেমেসিস অ্যাভিনিউ’ তৈরিতেও তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। পিয়ানো, হারমোনিয়াম ও গিটারও বাজাতে পারতেন এ আর রহমান৷ Photo- File
‘১২ বছরেই আমার অনেক প্রশ্ন ছিল...'ছোটবেলায় গানে অনেক প্রেমে ছিলাম, সেই সময়ের কথা মনে পড়ছে। রহমান শেয়ার করেছেন, 'আমার অনেক প্রশ্ন ছিল। আমি কলেজে যাইনি তাই মনে হত আমি কিছু মিস করে যাচ্ছি। আমার বয়স যখন ১২ বছর, আমি তাদের ৪০ এবং ৫০-র দশকের লোকদের সঙ্গে দেখা করতাম। আমার একঘেয়েমি আমাকে আরও অনেক কিছু শুনতে, অন্যদিকে কী ছিল তা জানতে চালিত করেছিল। সেটা ছিল চমৎকার, সেখানে অনেক কিছু ছিল।’’ Photo- File
‘১২ বছরেই আমার অনেক প্রশ্ন ছিল…’
ছোটবেলায় গানে অনেক প্রেমে ছিলাম, সেই সময়ের কথা মনে পড়ছে। রহমান শেয়ার করেছেন, ‘আমার অনেক প্রশ্ন ছিল। আমি কলেজে যাইনি তাই মনে হত আমি কিছু মিস করে যাচ্ছি। আমার বয়স যখন ১২ বছর, আমি তাদের ৪০ এবং ৫০-র দশকের লোকদের সঙ্গে দেখা করতাম। আমার একঘেয়েমি আমাকে আরও অনেক কিছু শুনতে, অন্যদিকে কী ছিল তা জানতে চালিত করেছিল। সেটা ছিল চমৎকার, সেখানে অনেক কিছু ছিল।’’ Photo- File
'স্টুডিও তৈরি করেছি...’এ আর রহমান সেই সময়ের কথাও মনে করেছিলেন যখন তিনি তাঁর স্টুডিও শুরু করেছিলেন এবং সরঞ্জাম কেনার মতো টাকা ছিল না। তিনি বলেছিলেন যে তাঁর মা তাঁর প্রথম রেকর্ডার কেনার জন্য তাঁর গয়না বিক্রি করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে ‘‘যখন আমি নিজের স্টুডিও তৈরি করে, তখন আমার কাছে একটি অ্যামপ্লিফায়ার বা ইকুয়ালাইজার কেনার জন্য টাকা ছিল না। একটি তাক এবং কার্পেট সহ একটি এসি ছিল। আমি সেখানে বসে থাকতাম এবং আমার কাছে কিছু কেনার টাকা ছিল না। আমি এটি তৈরি করেছি এবং কোনও সরঞ্জাম ছাড়াই ভিতরে বসে ছিলাম। আমার প্রথম রেকর্ডার এসেছিল যখন আমার মা তার গয়নাগুলিকে প্যান হিসাবে দিয়েছিলেন। তখনই আমি ক্ষমতায়িত বোধ করি। আমি আমার ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছিলাম এবং সেই মুহুর্তে আমি বদলে গেছি।’’ Photo- File
‘স্টুডিও তৈরি করেছি…’
এ আর রহমান সেই সময়ের কথাও মনে করেছিলেন যখন তিনি তাঁর স্টুডিও শুরু করেছিলেন এবং সরঞ্জাম কেনার মতো টাকা ছিল না। তিনি বলেছিলেন যে তাঁর মা তাঁর প্রথম রেকর্ডার কেনার জন্য তাঁর গয়না বিক্রি করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে ‘‘যখন আমি নিজের স্টুডিও তৈরি করে, তখন আমার কাছে একটি অ্যামপ্লিফায়ার বা ইকুয়ালাইজার কেনার জন্য টাকা ছিল না। একটি তাক এবং কার্পেট সহ একটি এসি ছিল। আমি সেখানে বসে থাকতাম এবং আমার কাছে কিছু কেনার টাকা ছিল না। আমি এটি তৈরি করেছি এবং কোনও সরঞ্জাম ছাড়াই ভিতরে বসে ছিলাম। আমার প্রথম রেকর্ডার এসেছিল যখন আমার মা তার গয়নাগুলিকে প্যান হিসাবে দিয়েছিলেন। তখনই আমি ক্ষমতায়িত বোধ করি। আমি আমার ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছিলাম এবং সেই মুহুর্তে আমি বদলে গেছি।’’ Photo- File

Singer: বাবা শিঙাড়া বিক্রি করতেন! প্রথম গানে মিলেছিল ৫০ টাকা, আজ গান প্রতি পারিশ্রমিক ১৫ লক্ষ! কে এই গায়িকা চিনতে পারছেন?

*বাবা শিঙাড়া বিক্রি করতেন। দু-বেলা পেটপুরে খাওয়ার জন্য বহু কষ্ট করতে হয়েছে গোটা পরিবারকে। যখন প্রথম কাজের জগতে পা রাখেন, তখন এই শিল্পীর রোজগার ছিল দিনে ৫০ টাকা। বর্তমানে ৩৫ বছর বয়সী সেই বিখ্যাত গায়িকা একটি গানের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।
*বাবা শিঙাড়া বিক্রি করতেন। দু-বেলা পেটপুরে খাওয়ার জন্য বহু কষ্ট করতে হয়েছে গোটা পরিবারকে। যখন প্রথম কাজের জগতে পা রাখেন, তখন এই শিল্পীর রোজগার ছিল দিনে ৫০ টাকা। বর্তমানে ৩৫ বছর বয়সী সেই বিখ্যাত গায়িকা একটি গানের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।
*অনেকেই মনে করেন খুব সহজেই গায়ক-গায়িকা বা অভিনেতা হওয়া যায়। তার জন্য তাদের কোনও কষ্ট করতে হয় না। কিন্তু তা মোটেও নয়। সাধারণ আর পাঁচজনের তুলনায় তাঁদের আরও অনেক বেশি কঠিন জীবনযাপন করতে হয়। তবে সকলের ক্ষেত্রে তা নয়, অনেকেই পরিবারের দৌলতে সাজানো জীবন পান, কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই শূন্য থেকে নিজেদের জীবন শুরু করতে হয়।
*অনেকেই মনে করেন খুব সহজেই গায়ক-গায়িকা বা অভিনেতা হওয়া যায়। তার জন্য তাদের কোনও কষ্ট করতে হয় না। কিন্তু তা মোটেও নয়। সাধারণ আর পাঁচজনের তুলনায় তাঁদের আরও অনেক বেশি কঠিন জীবনযাপন করতে হয়। তবে সকলের ক্ষেত্রে তা নয়, অনেকেই পরিবারের দৌলতে সাজানো জীবন পান, কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই শূন্য থেকে নিজেদের জীবন শুরু করতে হয়।
*এই গায়িকা তেমনই একজন, যার ছোটবেলা গোলাপের পাঁপড়ি ছড়ানো ছিল না। অনেক কষ্ট করে নিজের জায়গা করে নিতে হয়েছে সঙ্গীতজগতে। বর্তমানে কোটি কোটি শ্রোতা তাঁর গান শোনার জন্য মুখিয়ে থাকেন। কেবল দেশে নয়, বিদেশেও বিখ্যাত হয়েছেন। খুব অল্প বয়স থেকেই গানের মাধ্যমে তাঁর রোজগার শুরু, পরিবারকে সাহায্য করেছে। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানে গান গেয়েও সংসার চালিয়েছেন, কিন্তু আজ একটি গান গেয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করেন।
*এই গায়িকা তেমনই একজন, যার ছোটবেলা গোলাপের পাঁপড়ি ছড়ানো ছিল না। অনেক কষ্ট করে নিজের জায়গা করে নিতে হয়েছে সঙ্গীতজগতে। বর্তমানে কোটি কোটি শ্রোতা তাঁর গান শোনার জন্য মুখিয়ে থাকেন। কেবল দেশে নয়, বিদেশেও বিখ্যাত হয়েছেন। খুব অল্প বয়স থেকেই গানের মাধ্যমে তাঁর রোজগার শুরু, পরিবারকে সাহায্য করেছে। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানে গান গেয়েও সংসার চালিয়েছেন, কিন্তু আজ একটি গান গেয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করেন।
*আপনারা কি বুঝতে পারছেন কার কথা বলা হচ্ছে? তিনি আর কেউ নন, সকলের পছন্দের গায়িকা নেহা কক্কর। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে ৬ জুন ১৯৮৮ সালে জন্ম নেহার। পরবর্তীতে, তাঁর পরিবার ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে দিল্লিতে চলে আসে তাঁর গানের স্বপ্ন পূরণের উদেশ্যে।
*আপনারা কি বুঝতে পারছেন কার কথা বলা হচ্ছে? তিনি আর কেউ নন, সকলের পছন্দের গায়িকা নেহা কক্কর। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে ৬ জুন ১৯৮৮ সালে জন্ম নেহার। পরবর্তীতে, তাঁর পরিবার ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে দিল্লিতে চলে আসে তাঁর গানের স্বপ্ন পূরণের উদেশ্যে।
*নেহা কক্করের যখন মাত্র চার বছর বয়স, তখন তিনি স্থানীয় অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে শুরু করেন। বলিউডে তাঁর যাত্রা সহজ ছিল না এবং তিনি সেখানে পৌঁছনোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন।
*নেহা কক্করের যখন মাত্র চার বছর বয়স, তখন তিনি স্থানীয় অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে শুরু করেন। বলিউডে তাঁর যাত্রা সহজ ছিল না এবং তিনি সেখানে পৌঁছনোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন।
*ছোটবেলায় নেহা তার ভাই এবং বোন সোনু কক্কর এবং টনি কক্করের সাথে নবরাত্রির সময় চৌকিতে গান গাইতেন। একসময় ভজন গাওয়ার জন্য তিনি মাত্র ৫০ টাকা নিতেন আর আজ তাঁর পারিশ্রমিক গান প্রতি লক্ষাধিক। এখন মাত্র কয়েক মিনিটের গান গেয়ে তিনি লক্ষ লক্ষ পারিশ্রমিক নন।
*ছোটবেলায় নেহা তার ভাই এবং বোন সোনু কক্কর এবং টনি কক্করের সাথে নবরাত্রির সময় চৌকিতে গান গাইতেন। একসময় ভজন গাওয়ার জন্য তিনি মাত্র ৫০ টাকা নিতেন আর আজ তাঁর পারিশ্রমিক গান প্রতি লক্ষাধিক। এখন মাত্র কয়েক মিনিটের গান গেয়ে তিনি লক্ষ লক্ষ পারিশ্রমিক নন।
*২০০৪ সালে নেহা ও তার ভাই টনি মুম্বইয়ে থাকতে শুরু করেন। দু-বছর পরে, আঠারো বছর বয়সে, তিনি ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় মরসুমের জন্য অডিশন দেন, তবে ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। তাই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ে যান। তবে আজ নেহা কক্কর ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া গায়কদের মধ্যে একজন। শোনা যায়, নেহা কক্কর একটি গানের জন্য ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।
*২০০৪ সালে নেহা ও তার ভাই টনি মুম্বইয়ে থাকতে শুরু করেন। দু-বছর পরে, আঠারো বছর বয়সে, তিনি ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় মরসুমের জন্য অডিশন দেন, তবে ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। তাই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ে যান। তবে আজ নেহা কক্কর ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া গায়কদের মধ্যে একজন। শোনা যায়, নেহা কক্কর একটি গানের জন্য ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।
*ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে, নেহা কক্কর ২০১৪ সালে হিমাংশ কোহলির সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন। দু'জনেই বাগদানও করেছিলেন এবং ২০১৮ সালে জাতীয় টেলিভিশনে প্রকাশ্যে তাদের বিয়ের ঘোষণা করেন। তবে মাত্র তিন মাসের মাথায় নেহা ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন ব্রেকআপের কথা।
*ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে, নেহা কক্কর ২০১৪ সালে হিমাংশ কোহলির সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন। দু’জনেই বাগদানও করেছিলেন এবং ২০১৮ সালে জাতীয় টেলিভিশনে প্রকাশ্যে তাদের বিয়ের ঘোষণা করেন। তবে মাত্র তিন মাসের মাথায় নেহা ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন ব্রেকআপের কথা।
*অল্প সময়ের মধ্যেই, নেহা চণ্ডীগড়ে পঞ্জাবি সংগীত শিল্পী রোহনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর নয়াদিল্লির গুরুদ্বারে গাঁটছড়া বাঁধেন তাঁরা।
*অল্প সময়ের মধ্যেই, নেহা চণ্ডীগড়ে পঞ্জাবি সংগীত শিল্পী রোহনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর নয়াদিল্লির গুরুদ্বারে গাঁটছড়া বাঁধেন তাঁরা।

Bollywood Gossip: এক সিনেমায় রাতারাতি সুপারস্টার! সলমনের ৩ গুণ পারিশ্রমিক, বিয়ের পরেই সব শেষ…! অভিনেত্রীকে চিনতে পারছেন?

*নব্বইয়ের দশকের এই প্রতিভাবান অভিনেত্রী, যার সরলতা শুধু মানুষের মন জয় করেনি, নির্মাতাদেরও মুগ্ধ করেছিল। খুব সাধারণ মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করে, শুধুমাত্র একটি ছবি থেকে এই অভিনেত্রী খ্যাতি অর্জন করেন, যা সবার ভাগ্যে থাকে না। ১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি দিয়ে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
*নব্বইয়ের দশকের এই প্রতিভাবান অভিনেত্রী, যার সরলতা শুধু মানুষের মন জয় করেনি, নির্মাতাদেরও মুগ্ধ করেছিল। খুব সাধারণ মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করে, শুধুমাত্র একটি ছবি থেকে এই অভিনেত্রী খ্যাতি অর্জন করেন, যা সবার ভাগ্যে থাকে না। ১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি দিয়ে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
*রাজ পরিবারের এই অভিনেত্রী ১৯৮৭ সালে টিভি শো দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। একই টিভি শোয়ের পরে, অভিনেত্রী ১৯৮৯ সালে একটি ছবিতে কাজ করেন এবং রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে যান। কিন্তু বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই এই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
*রাজ পরিবারের এই অভিনেত্রী ১৯৮৭ সালে টিভি শো দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। একই টিভি শোয়ের পরে, অভিনেত্রী ১৯৮৯ সালে একটি ছবিতে কাজ করেন এবং রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে যান। কিন্তু বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই এই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
*মহারাষ্ট্রের সাংলিতে জন্ম, এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সলমন খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রী। তিনি রাজ পরিবারের সদস্য। পিতা বিজয় সিং রাও মাধব রাও ছিলেন সাংলির রাজা। ভাগ্যশ্রী তাঁর তিন বোনের মধ্যে বড়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিই তার ভাগ্যের দুয়ার খুলে দেয়।
*মহারাষ্ট্রের সাংলিতে জন্ম, এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সলমন খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রী। তিনি রাজ পরিবারের সদস্য। পিতা বিজয় সিং রাও মাধব রাও ছিলেন সাংলির রাজা। ভাগ্যশ্রী তাঁর তিন বোনের মধ্যে বড়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিই তার ভাগ্যের দুয়ার খুলে দেয়।
*১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার 'ম্যায়নে পেয়ার কিয়া' ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা।
*১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা।
*আসলে এই ছবি শুধু ভাগ্যশ্রীকেই নয়, সলমন খানের কেরিয়ারকেও নতুন দিশা দিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যশ্রীর বিয়ের পর সলমনের মনে হয়েছিল, এ বার তাঁর কেরিয়ার থমকে যাবে। কারণ অভিনেত্রীর সঙ্গে আরও কাজ করার বিষয়ে তিনি সেইসময় সিরিয়াস ছিলেন।
*আসলে এই ছবি শুধু ভাগ্যশ্রীকেই নয়, সলমন খানের কেরিয়ারকেও নতুন দিশা দিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যশ্রীর বিয়ের পর সলমনের মনে হয়েছিল, এ বার তাঁর কেরিয়ার থমকে যাবে। কারণ অভিনেত্রীর সঙ্গে আরও কাজ করার বিষয়ে তিনি সেইসময় সিরিয়াস ছিলেন।
*প্রেমিক হিমালয়কে বিয়ে করার পর ভাগ্যশ্রী যখন আবার কামব্যাক করেন, তখন প্রযোজকের সামনে একটি শর্ত দেন। ভাগ্যশ্রী একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি বিয়ের পরে শুধু স্বামীর সঙ্গেই কাজ করতে চেয়েছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু সাফল্য মেলেনি।
*প্রেমিক হিমালয়কে বিয়ে করার পর ভাগ্যশ্রী যখন আবার কামব্যাক করেন, তখন প্রযোজকের সামনে একটি শর্ত দেন। ভাগ্যশ্রী একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি বিয়ের পরে শুধু স্বামীর সঙ্গেই কাজ করতে চেয়েছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু সাফল্য মেলেনি।
*ভাগ্যশ্রী প্রায়শই প্রযোজককে ছবিতে সই করার সময় হিমালয়কে নায়ক হিসেবে নেওয়ার জন্য দাবি জানাতে শুরু করেছিলেন। তারপরেই তাঁর অভিনয় জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে, তাঁর গ্রহণযোগ্য কমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যান।
*ভাগ্যশ্রী প্রায়শই প্রযোজককে ছবিতে সই করার সময় হিমালয়কে নায়ক হিসেবে নেওয়ার জন্য দাবি জানাতে শুরু করেছিলেন। তারপরেই তাঁর অভিনয় জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে, তাঁর গ্রহণযোগ্য কমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যান।

Gossip: স্কুল ফি দেওয়ার টাকা ছিল না, জল-বিস্কুট খেয়ে দিন কাটত, আজ বলিউডের প্রথম সারির অভিনেতা, কোটি কোটি টাকা পারিশ্রমিক, বলুন তো কে?

*রাম গোপাল ভার্মার 'রান' ছবিতে আত্মপ্রকাশ। শুরুর দিকে তিনি সাইড রোল করলেও কেউ ভাবেননি সাধারণ চেহারার এই অভিনেতা নিজের ক্ষমতায় সিনেমা সুপারহিট করবেন। এমন একটা সময় ছিল যখন স্কুলের বেতন দিতে পারতেন না এক অভিনেতা। শিক্ষকরা তাঁর পড়াশোনার টাকা দিয়েছেন। অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে যখন মুম্বই এসেছিলেন, তখন তাঁর খাওয়া-দাওয়ার টাকাও ছিল না। আজ তিনি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন। সিনেমা থেকে কোটি কোটি টাকা উপার্জন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাম গোপাল ভার্মার ‘রান’ ছবিতে আত্মপ্রকাশ। শুরুর দিকে তিনি সাইড রোল করলেও কেউ ভাবেননি সাধারণ চেহারার এই অভিনেতা নিজের ক্ষমতায় সিনেমা সুপারহিট করবেন। এমন একটা সময় ছিল যখন স্কুলের বেতন দিতে পারতেন না এক অভিনেতা। শিক্ষকরা তাঁর পড়াশোনার টাকা দিয়েছেন। অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে যখন মুম্বই এসেছিলেন, তখন তাঁর খাওয়া-দাওয়ার টাকাও ছিল না। আজ তিনি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন। সিনেমা থেকে কোটি কোটি টাকা উপার্জন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*কে এই অভিনেতা বুঝতে পারছেন? আজ ভারতের সেরা অভিনেতাদের মধ্যে তাঁকে গন্য করা হয়। ছোটবেলায় স্কুলের ফি এবং খাবারের জন্য তাঁর কাছে সামান্য টাকাও ছিল না। সামান্য বিস্কুট খেয়ে দিন কাটিয়েছেন, আজ তিনি ৪৪ কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়ির মালিক। এক একটি সিনেমার জন্য মোটা পারিশ্রমিক নেন। অভিনেতা কয়েক বছরে এতটাই উন্নতি করেছেন, সাধারণ মানুষের কাছে যা স্বপ্নের চেয়ে কম নয়।
*কে এই অভিনেতা বুঝতে পারছেন? আজ ভারতের সেরা অভিনেতাদের মধ্যে তাঁকে গন্য করা হয়। ছোটবেলায় স্কুলের ফি এবং খাবারের জন্য তাঁর কাছে সামান্য টাকাও ছিল না। সামান্য বিস্কুট খেয়ে দিন কাটিয়েছেন, আজ তিনি ৪৪ কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়ির মালিক। এক একটি সিনেমার জন্য মোটা পারিশ্রমিক নেন। অভিনেতা কয়েক বছরে এতটাই উন্নতি করেছেন, সাধারণ মানুষের কাছে যা স্বপ্নের চেয়ে কম নয়।
*রাজকুমার রাও। তাঁর নতুন সিনেমা 'শ্রীকান্ত'। এতে তিনি ব্যবসায়ী শ্রীকান্ত বোলার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'লাভ সেক্স অউর ধোকা' ছবিতে প্রথম মুখ্য অভিনেতা হিসেবে দেখা গিয়েছিল রাজকুমার রাওকে। এরপর 'স্ত্রী', 'কুইন', 'শাহিদ', 'নিউটন'-র মতো হিট ছবিতে অভিনয় করেন। তবে এই যাত্রা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। বহু বাধার মুখোমুখি হয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাজকুমার রাও। তাঁর নতুন সিনেমা ‘শ্রীকান্ত’। এতে তিনি ব্যবসায়ী শ্রীকান্ত বোলার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘লাভ সেক্স অউর ধোকা’ ছবিতে প্রথম মুখ্য অভিনেতা হিসেবে দেখা গিয়েছিল রাজকুমার রাওকে। এরপর ‘স্ত্রী’, ‘কুইন’, ‘শাহিদ’, ‘নিউটন’-র মতো হিট ছবিতে অভিনয় করেন। তবে এই যাত্রা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। বহু বাধার মুখোমুখি হয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাজকুমার রাও যখন মুম্বই আসেন, তখন তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ছিল মাত্র ১৮ টাকা। পিঙ্ক ভিলাকে তিনি বলেন, 'যখন শহরে আসি, তখন খুব ছোট একটি বাড়িতে থাকতাম। সাত হাজার টাকা দিতাম, যা অনেক বেশি ছিল তখন আমার জন্য। নিজের ভরণপোষণের জন্য মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা দরকার ছিল। তা হাতে ছিল না, বিস্কুট খেয়ে দিন কাটাতে হত। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাজকুমার রাও যখন মুম্বই আসেন, তখন তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ছিল মাত্র ১৮ টাকা। পিঙ্ক ভিলাকে তিনি বলেন, ‘যখন শহরে আসি, তখন খুব ছোট একটি বাড়িতে থাকতাম। সাত হাজার টাকা দিতাম, যা অনেক বেশি ছিল তখন আমার জন্য। নিজের ভরণপোষণের জন্য মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা দরকার ছিল। তা হাতে ছিল না, বিস্কুট খেয়ে দিন কাটাতে হত। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*মুম্বইয়ে রাজকুমারের শুরুর দিনগুলি খুব কঠিন ছিল। তাদের কাছে খাওয়ার মতো সামান্য বা কোনও খাবার পর্যন্ত থাকত না। দুপুরের খাবারে পার্লেজি ও ফ্রুটি খেতেন। বলিউডে তাঁর কোনও পরিচিতি ছিল না। অভিনেতা গুরগাঁওয়ের তাঁর পরিবারের বাস। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*মুম্বইয়ে রাজকুমারের শুরুর দিনগুলি খুব কঠিন ছিল। তাদের কাছে খাওয়ার মতো সামান্য বা কোনও খাবার পর্যন্ত থাকত না। দুপুরের খাবারে পার্লেজি ও ফ্রুটি খেতেন। বলিউডে তাঁর কোনও পরিচিতি ছিল না। অভিনেতা গুরগাঁওয়ের তাঁর পরিবারের বাস। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*ছোটবেলায় সিনেমার প্রেমে পড়েন রাজকুমার রাও। তিনি বুঝতে পারেন সারা জীবন অভিনয় করতে চান। তিনি প্রতিদিন থিয়েটারে সাইকেল চালিয়ে যেতেন। কোনও বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করা বা প্রেম করার মতো সময়ও ছিল না। তিনি আজ তারকা, রাজকীয় জীবনযাপন তাঁর। তাকে বলিউডের শীর্ষ শ্রেণির অভিনেতাদের মধ্যে গণ্য করা হয় এখন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*ছোটবেলায় সিনেমার প্রেমে পড়েন রাজকুমার রাও। তিনি বুঝতে পারেন সারা জীবন অভিনয় করতে চান। তিনি প্রতিদিন থিয়েটারে সাইকেল চালিয়ে যেতেন। কোনও বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করা বা প্রেম করার মতো সময়ও ছিল না। তিনি আজ তারকা, রাজকীয় জীবনযাপন তাঁর। তাকে বলিউডের শীর্ষ শ্রেণির অভিনেতাদের মধ্যে গণ্য করা হয় এখন। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাজকুমার রাও একটি ছবির জন্য প্রায় ৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন। ৪৪ কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন। অভিনেতার 'শ্রীকান্ত' ছবিটি দর্শকদের খুবই পছন্দ হয়েছে। আগামীতে তাকে করণ জোহরের 'মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি' ছবিতে দেখা যাবে, যেখানে তিনি জাহ্নবী কাপুরের বিপরীতে অভিনয় করবেন। আগামী ৩১ মে মুক্তি পাবে ছবিটি। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)
*রাজকুমার রাও একটি ছবির জন্য প্রায় ৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন। ৪৪ কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন। অভিনেতার ‘শ্রীকান্ত’ ছবিটি দর্শকদের খুবই পছন্দ হয়েছে। আগামীতে তাকে করণ জোহরের ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’ ছবিতে দেখা যাবে, যেখানে তিনি জাহ্নবী কাপুরের বিপরীতে অভিনয় করবেন। আগামী ৩১ মে মুক্তি পাবে ছবিটি। (ছবি সৌজন্য: Instagram@rajkummar_rao)

Gossip: মায়ের চেয়ে ৫ বছরের বড় মেয়ে! একসঙ্গে ৫ প্রেম-সম্পর্কে বিধ্বস্ত! নিরোধের বিজ্ঞাপনে উঠেছিল ঝড়! চূড়ান্ত সাহসী, তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে চেনেন?

*মায়ের চেয়ে ৫ বছরের বড় মেয়ে! একসঙ্গে ৫ প্রেম-সম্পর্কে বিধ্বস্ত! নিরোধের বিজ্ঞাপনে উঠেছিল ঝড়! চূড়ান্ত সাহসী জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে চেনেন? আজ তাঁর ৫৩তম জন্মদিন।
*মায়ের চেয়ে ৫ বছরের বড় মেয়ে! একসঙ্গে ৫ প্রেম-সম্পর্কে বিধ্বস্ত! নিরোধের বিজ্ঞাপনে উঠেছিল ঝড়! চূড়ান্ত সাহসী জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে চেনেন? আজ তাঁর ৫৩তম জন্মদিন।
*আমির খানের 'জো জিতা ওহি সিকান্দর' ছবিতে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করা অভিনেত্রী পুজা বেদী তাঁর চতুর্থ সৎ মায়ের চেয়ে পাঁচ বছরের বড়। পুজা বেদীর বাবা অভিনেতা কবীর বেদী একসময় বলিউডের সুপারহিট তারকা ছিলেন। কবীর তার কর্মজীবনে চারটি বিয়ে করেন। একইসঙ্গে প্রায় ৫ জনের সঙ্গে ডেট করেনছেন অভিনেত্রী পুজা বেদী।
*আমির খানের ‘জো জিতা ওহি সিকান্দর’ ছবিতে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করা অভিনেত্রী পুজা বেদী তাঁর চতুর্থ সৎ মায়ের চেয়ে পাঁচ বছরের বড়। পুজা বেদীর বাবা অভিনেতা কবীর বেদী একসময় বলিউডের সুপারহিট তারকা ছিলেন। কবীর তার কর্মজীবনে চারটি বিয়ে করেন। একইসঙ্গে প্রায় ৫ জনের সঙ্গে ডেট করেনছেন অভিনেত্রী পুজা বেদী।
*১৯৯১ সালে 'বিষকন্যা' ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন পুজা। তবে আমির খানের 'জো জিতা ওহি সিকান্দর' ছবি থেকে পরিচিতি পান। এই ছবিতে, তিনি আমিরের সঙ্গে একটি লিপ-লক দৃশ্য চিত্রায়িত হয়েছিলেন, যার জন্য তাঁর নাম সংবাদ শিরোনামে উঠে আসে। প্রচুর আলোচনা হয়েছিল সেই সময়ে।
*১৯৯১ সালে ‘বিষকন্যা’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন পুজা। তবে আমির খানের ‘জো জিতা ওহি সিকান্দর’ ছবি থেকে পরিচিতি পান। এই ছবিতে, তিনি আমিরের সঙ্গে একটি লিপ-লক দৃশ্য চিত্রায়িত হয়েছিলেন, যার জন্য তাঁর নাম সংবাদ শিরোনামে উঠে আসে। প্রচুর আলোচনা হয়েছিল সেই সময়ে।
*'জো জিতা ওহি সিকান্দর' ছবির পর 'লুটেরে' (১৯৯৩) ও টেরর-এ কাজ করেছেন অভিনেত্রী। তবে পাকা অভিনেত্রীর স্বীকৃতি পাননি পুজা। বরং নব্বইয়ের দশকে সাহসী অভিনেত্রীদের তালিকায় তাঁর নাম উঠে আসে।
*’জো জিতা ওহি সিকান্দর’ ছবির পর ‘লুটেরে’ (১৯৯৩) ও টেরর-এ কাজ করেছেন অভিনেত্রী। তবে পাকা অভিনেত্রীর স্বীকৃতি পাননি পুজা। বরং নব্বইয়ের দশকে সাহসী অভিনেত্রীদের তালিকায় তাঁর নাম উঠে আসে।
*সিনেমায় অভিনয়ের আগে বিজ্ঞাপনে কাজ করতেন পুজা। সিনেমার চেয়ে বিজ্ঞাপনের জন্যই বেশি জনপ্রিয়তা তিনি। ১৯৯১ সালে বড়সড় বিতর্কে জড়ান পুজা যখন তাঁর নিরোধের বিজ্ঞাপন বাজারে আসে। এই বিজ্ঞাপনে তাঁকে মডেল মার্ক রবিনসনের সঙ্গে সুইমিং পুলে স্নান করতে দেখা গিয়েছিল। সেই সময় পুজার এই বিজ্ঞাপন এতটাই সাহসী ছিল যে দূরদর্শন তা নিষিদ্ধ করে দেয়।
*সিনেমায় অভিনয়ের আগে বিজ্ঞাপনে কাজ করতেন পুজা। সিনেমার চেয়ে বিজ্ঞাপনের জন্যই বেশি জনপ্রিয়তা তিনি। ১৯৯১ সালে বড়সড় বিতর্কে জড়ান পুজা যখন তাঁর নিরোধের বিজ্ঞাপন বাজারে আসে। এই বিজ্ঞাপনে তাঁকে মডেল মার্ক রবিনসনের সঙ্গে সুইমিং পুলে স্নান করতে দেখা গিয়েছিল। সেই সময় পুজার এই বিজ্ঞাপন এতটাই সাহসী ছিল যে দূরদর্শন তা নিষিদ্ধ করে দেয়।
*পুজা বেদী নানাভাবে সমাজ সচেতনতামূলক কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। এ নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন। এইডস নিয়ে সচেতনতার জন্যও অনেক কাজ করেছেন পুজা।
*পুজা বেদী নানাভাবে সমাজ সচেতনতামূলক কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। এ নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন। এইডস নিয়ে সচেতনতার জন্যও অনেক কাজ করেছেন পুজা।
*পুজা বেদীর প্রেম নিয়ে চর্চা অনেক। তিনি নামজাদা পাঁচ সেলিব্রিটির সঙ্গে নানা সময়ে ডেট করেছেন। পুজার প্রেমের সম্পর্ক প্রথমে আলোচনায় আসে যখন তিনি আদিত্য পাঞ্চোলির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। পরে এই সম্পর্কের পরিণতি ভাল হয়নি। এরপর ফারহান ফার্নিচারওয়ালার সঙ্গে তিন বছর ডেট করেন। ১৯৯৪ সালে বিয়েও করেন দু'জনে। বিয়ের কয়েক বছর পর দুজনের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয় এবং ২০০৩ সালে ফারহানকে ডিভোর্স দেন।
*পুজা বেদীর প্রেম নিয়ে চর্চা অনেক। তিনি নামজাদা পাঁচ সেলিব্রিটির সঙ্গে নানা সময়ে ডেট করেছেন। পুজার প্রেমের সম্পর্ক প্রথমে আলোচনায় আসে যখন তিনি আদিত্য পাঞ্চোলির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। পরে এই সম্পর্কের পরিণতি ভাল হয়নি। এরপর ফারহান ফার্নিচারওয়ালার সঙ্গে তিন বছর ডেট করেন। ১৯৯৪ সালে বিয়েও করেন দু’জনে। বিয়ের কয়েক বছর পর দুজনের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয় এবং ২০০৩ সালে ফারহানকে ডিভোর্স দেন।
*ফারহানের সঙ্গে পুজার দুই সন্তান রয়েছে, তাদের নাম ওমর ও আলিয়া। ফারহানের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কোরিওগ্রাফার হানিফ হিলালের সঙ্গে ডেট করেন পুজা। দু-বছর পর সেই সম্পর্কও ভেঙে যায়। শোনা যায়, ধৃতি বিক্রমাদিত্যের সঙ্গেও ১৮ মাসের সম্পর্ক ছিল পূজার। এত কিছুর পর 'বিগ বস' সিজন ৫-এ প্রতিযোগী আকাশদীপ সেহগালের সঙ্গে ডেট করেন। 'কিউকি সাস ভি কভি বহু থি'-তে অংশের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আকাশদীপ।
*ফারহানের সঙ্গে পুজার দুই সন্তান রয়েছে, তাদের নাম ওমর ও আলিয়া। ফারহানের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কোরিওগ্রাফার হানিফ হিলালের সঙ্গে ডেট করেন পুজা। দু-বছর পর সেই সম্পর্কও ভেঙে যায়। শোনা যায়, ধৃতি বিক্রমাদিত্যের সঙ্গেও ১৮ মাসের সম্পর্ক ছিল পূজার। এত কিছুর পর ‘বিগ বস’ সিজন ৫-এ প্রতিযোগী আকাশদীপ সেহগালের সঙ্গে ডেট করেন। ‘কিউকি সাস ভি কভি বহু থি’-তে অংশের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আকাশদীপ।
*২০১৯ সালে এসে আরও একবার নিজের ব্যক্তিগত জীবনের জন্য খবরের কাগজের পাতায় উঠে আসে পুযার নাম। ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী মানেক কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে বাগদান সারেন তিনি। নিজের বাগদানের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সকলকে জানান। তবে কয়েকদিন ধরেই ফের প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে দু'জনের ব্রেকআপের খবর।
*২০১৯ সালে এসে আরও একবার নিজের ব্যক্তিগত জীবনের জন্য খবরের কাগজের পাতায় উঠে আসে পুযার নাম। ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ী মানেক কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে বাগদান সারেন তিনি। নিজের বাগদানের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সকলকে জানান। তবে কয়েকদিন ধরেই ফের প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে দু’জনের ব্রেকআপের খবর।

Bollywood Gossip: মা তাঁর চেয়ে বয়সেও বড়, নিজে ভালবেসে ধর্মও ছাড়েন, পরপর ফ্লপ সিনেমায় ছাড়তে হয় বলিউড কেরিয়ার

মায়ের থেকে বয়সে বড় এই অভিনেত্রী৷ তাঁর বাবাও সিনেমা জগতেরই এক দারুণ সুদর্শন লেডি কিলার৷ একের পর এক বিয়ে করেছেন তাঁর বাবা এমনকি ৭০ বছর বয়সেও নিজের চতুর্থ বিয়ে সেরে নেওয়া বাবা-র মেয়ে তাঁর তৃতীয় সৎ মায়ের থেকে বয়সেও ছোট৷
মায়ের থেকে বয়সে বড় এই অভিনেত্রী৷ তাঁর বাবাও সিনেমা জগতেরই এক দারুণ সুদর্শন লেডি কিলার৷ একের পর এক বিয়ে করেছেন তাঁর বাবা এমনকি ৭০ বছর বয়সেও নিজের চতুর্থ বিয়ে সেরে নেওয়া বাবা-র মেয়ে তাঁর তৃতীয় সৎ মায়ের থেকে বয়সেও ছোট৷
আমির খানের সিনেমা ‘যো জিতা উহি সিকান্দর’- ১৯৯২ সালে মুক্তি পেয়েছিল৷ দর্শকরা এই সিনেমা খুবই পছন্দ করেছিলেন৷ আমির খান ও আয়েশা জুলকার জুটি একেবারে মন জিতে নিয়েছিল দর্শকদের৷ এই সিনেমায় আরও একজন ছিলেন তিনি কবীর বেদির মেয়ে পূজা বেদি৷ তিনি সিনেমায় আমির খানের গার্লফ্রেন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন৷
আমির খানের সিনেমা ‘যো জিতা উহি সিকান্দর’- ১৯৯২ সালে মুক্তি পেয়েছিল৷ দর্শকরা এই সিনেমা খুবই পছন্দ করেছিলেন৷ আমির খান ও আয়েশা জুলকার জুটি একেবারে মন জিতে নিয়েছিল দর্শকদের৷ এই সিনেমায় আরও একজন ছিলেন তিনি কবীর বেদির মেয়ে পূজা বেদি৷ তিনি সিনেমায় আমির খানের গার্লফ্রেন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন৷
সিনেমায় তাঁর ভূমিকাও বেশ প্রশংসিত হয়েছিল৷ কিন্তু সেই প্রাথমিক সাফল্যকে কাজে লাগিয়ে বলিউডে নিজের বড় জায়গা করে উঠতে পারেননি তিনি৷ এমনকি এর ৫-৬ বছর পরে বি টাউন থেকে হারিয়েই গিয়েছিলেন কবীর বেদির মেয়ে৷
সিনেমায় তাঁর ভূমিকাও বেশ প্রশংসিত হয়েছিল৷ কিন্তু সেই প্রাথমিক সাফল্যকে কাজে লাগিয়ে বলিউডে নিজের বড় জায়গা করে উঠতে পারেননি তিনি৷ এমনকি এর ৫-৬ বছর পরে বি টাউন থেকে হারিয়েই গিয়েছিলেন কবীর বেদির মেয়ে৷
৭০ বছরের চির রঙিন কবীর বেদি তাঁর বারবার বিয়ে দিয়ে হেডলাইনে থাকেন অন্যদিকে মেয়ে প্রেমের জন্য ধর্ম পরিবর্তন করেও বিয়েটা টিকিয়ে রাখেননি৷ পূজা বেদি কবীর বেদী ও  প্রতিমা বেদীর সন্তান৷
৭০ বছরের চির রঙিন কবীর বেদি তাঁর বারবার বিয়ে দিয়ে হেডলাইনে থাকেন অন্যদিকে মেয়ে প্রেমের জন্য ধর্ম পরিবর্তন করেও বিয়েটা টিকিয়ে রাখেননি৷ পূজা বেদি কবীর বেদী ও  প্রতিমা বেদীর সন্তান৷
পূজা বেদীর তৃতীয় সৎ মা তাঁর থেকে বয়েসে পাঁচ বছরের বড়৷ পূজা বেদী ভালবাসার জন্য ধর্ম পরিবর্তন করতেও পিছপা হননি৷ কিন্তু বিয়ে না টিকলে তিনি ফের একবার সিনেমার দুনিয়ায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন৷
পূজা বেদীর তৃতীয় সৎ মা তাঁর থেকে বয়েসে পাঁচ বছরের বড়৷ পূজা বেদী ভালবাসার জন্য ধর্ম পরিবর্তন করতেও পিছপা হননি৷ কিন্তু বিয়ে না টিকলে তিনি ফের একবার সিনেমার দুনিয়ায় ফিরে আসার চেষ্টা করেন৷
পূজা বেদীর প্রথম সিনেমা বিষকন্যা৷ যা হয়ত অনেকেই জানেন না৷ কিন্তু যেহেতু জো জিতা ওহি সিকন্দর ছবিটি বক্স অফিসে সুপারহিট হয়েছিল তাই অনেকই এই ছবিটিকেই পূজার কেরিয়ারের প্রথম সিনেমা হিসেবে দেখেন৷
পূজা বেদীর প্রথম সিনেমা বিষকন্যা৷ যা হয়ত অনেকেই জানেন না৷ কিন্তু যেহেতু জো জিতা ওহি সিকন্দর ছবিটি বক্স অফিসে সুপারহিট হয়েছিল তাই অনেকই এই ছবিটিকেই পূজার কেরিয়ারের প্রথম সিনেমা হিসেবে দেখেন৷
১৯৯৪ সালে ফারহান ফার্নিচারওয়ালার সঙ্গে বিয়ে করেন পূজা বেদী৷ ২০০৩ সালে তাঁদের বিয়েটা ভেঙে যায়৷ পূজা ও ফারহানের দুটি সন্তান রয়েছে৷ তাঁদের নাম ওমর ও আলিয়া৷
১৯৯৪ সালে ফারহান ফার্নিচারওয়ালার সঙ্গে বিয়ে করেন পূজা বেদী৷ ২০০৩ সালে তাঁদের বিয়েটা ভেঙে যায়৷ পূজা ও ফারহানের দুটি সন্তান রয়েছে৷ তাঁদের নাম ওমর ও আলিয়া৷
৯০-র দশকে যখন অভিনেত্রীরা ক্যামেরার সামনে বোল্ড সিনে অভিনয় করেত না করতেন তখনও তিনি ছক ভেঙেছিলেন৷ সাহসী সিনে  তাঁর কোনও না ছিল না৷ এমনকি বিজ্ঞাপনে তাঁর সাহসী দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক হলেও তিনি কখনই তা নিয়ে কোনও ট্যাবু রাখেননি৷
৯০-র দশকে যখন অভিনেত্রীরা ক্যামেরার সামনে বোল্ড সিনে অভিনয় করেত না করতেন তখনও তিনি ছক ভেঙেছিলেন৷ সাহসী সিনে  তাঁর কোনও না ছিল না৷ এমনকি বিজ্ঞাপনে তাঁর সাহসী দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক হলেও তিনি কখনই তা নিয়ে কোনও ট্যাবু রাখেননি৷
২০১৯ সালে ফের এনগেজমেন্ট করেন পূজা৷ এবারের পাত্রের নাম মানেক কন্ট্র্যাক্টর৷ তিনি বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করলেও দাগ কাটতে ব্যর্থ হন৷ তাঁর সিনেমাগুলি হল লুটেরে, আতঙ্ক হি আতঙ্ক, শক্তি, ফির তেরি কাহানি ইয়াদ আয়ি৷
২০১৯ সালে ফের এনগেজমেন্ট করেন পূজা৷ এবারের পাত্রের নাম মানেক কন্ট্র্যাক্টর৷ তিনি বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করলেও দাগ কাটতে ব্যর্থ হন৷ তাঁর সিনেমাগুলি হল লুটেরে, আতঙ্ক হি আতঙ্ক, শক্তি, ফির তেরি কাহানি ইয়াদ আয়ি৷
সম্প্রতি মাসাবা মাসাবায় তাঁর ক্যামিও রোল দর্শকদের পছন্দ হয়৷
সম্প্রতি মাসাবা মাসাবায় তাঁর ক্যামিও রোল দর্শকদের পছন্দ হয়৷

 

Gossip: দর্শকের সামনেই খোলেন পোশাক! চরম সাহসী এই নায়িকারা নগ্ন হন ক্যামেরার সামনে, দেখুন ‘বোল্ড’ ছবি…

*ক্যামেরার সামনে নগ্নতা প্রদর্শন বা টপলেস হওয়া নতুন নয়। খোলামেলা পোশাক পরার চল ভারতীয় সিনেমায় শুরু হয়েছে ৭০-৮০-র দশকে, সেই ধারা আজও অব্যাহত। বলিউডের বহু নায়িকা ক্যামেরার সামনে খোলামেলা পোশাকে অথবা বিনা পোশাকে 'ন্যুড' নানা সময়ে অভিনয় করেছেন। মন্দাকিনী, ডিম্পল কাপাডিয়া থেকে রাধিকা আপ্তে, সানি লিওনি, অনু আগরওয়াল-সহ কোন কোন নায়িকা সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন, দেখুন ছবিতে...
*ক্যামেরার সামনে নগ্নতা প্রদর্শন বা টপলেস হওয়া নতুন নয়। খোলামেলা পোশাক পরার চল ভারতীয় সিনেমায় শুরু হয়েছে ৭০-৮০-র দশকে, সেই ধারা আজও অব্যাহত। বলিউডের বহু নায়িকা ক্যামেরার সামনে খোলামেলা পোশাকে অথবা বিনা পোশাকে ‘ন্যুড’ নানা সময়ে অভিনয় করেছেন। মন্দাকিনী, ডিম্পল কাপাডিয়া থেকে রাধিকা আপ্তে, সানি লিওনি, অনু আগরওয়াল-সহ কোন কোন নায়িকা সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন, দেখুন ছবিতে…
*নেহা ধুপিয়া: জুলি ছবিতে টপলেস হয়েছিলেন অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়া।
*নেহা ধুপিয়া: জুলি ছবিতে টপলেস হয়েছিলেন অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়া।
*রাধিকা আপ্তে: রাধিকা আপ্তে বোল্ড সিন এবং লভ মেকিং সিনের জন্য সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। আদিল হুসেনের সঙ্গে এই ছবিতে স্ক্রিন শেয়ার করেছিলেন তিনি।
*রাধিকা আপ্তে: রাধিকা আপ্তে বোল্ড সিন এবং লভ মেকিং সিনের জন্য সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। আদিল হুসেনের সঙ্গে এই ছবিতে স্ক্রিন শেয়ার করেছিলেন তিনি।
*করিনা কাপুর: করিনা কাপুর টপলেস হয়েছিলেন কুরবান ছবিতে। সইফ আলি খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
*করিনা কাপুর: করিনা কাপুর টপলেস হয়েছিলেন কুরবান ছবিতে। সইফ আলি খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন তিনি।
*পারভীন ববি: ৮০-র দশকের সুন্দরী সাহসী অভিনেত্রী পারভিন ববি। তাঁর সৌন্দর্য এবং ব্যক্তিগত জীবনের সব সময়েই চর্চায় থাকত। তিনি বিভিন্ন ছবি এবং ম্যাগাজিনের জন্য বিকিনি শ্যুটে ভক্তদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন বহুবার। সংগৃহীত ছবি।
*পারভীন ববি: ৮০-র দশকের সুন্দরী সাহসী অভিনেত্রী পারভিন ববি। তাঁর সৌন্দর্য এবং ব্যক্তিগত জীবনের সব সময়েই চর্চায় থাকত। তিনি বিভিন্ন ছবি এবং ম্যাগাজিনের জন্য বিকিনি শ্যুটে ভক্তদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন বহুবার। সংগৃহীত ছবি।
*মন্দাকিনী: মন্দাকিনীর নামের সঙ্গে ‘রাম তেরি গঙ্গা মইলি’ ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। সিনেমায় মন্দাকিনীকে খুবই সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল। সাদা ফিনফিনে শাড়ি পরে ঝর্ণার জলে স্নানরত মন্দাকিনীকে দেখে ঘুম উড়েছিল আট থেকে আশির। সংগৃহীত ছবি।
*মন্দাকিনী: মন্দাকিনীর নামের সঙ্গে ‘রাম তেরি গঙ্গা মইলি’ ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। সিনেমায় মন্দাকিনীকে খুবই সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল। সাদা ফিনফিনে শাড়ি পরে ঝর্ণার জলে স্নানরত মন্দাকিনীকে দেখে ঘুম উড়েছিল আট থেকে আশির। সংগৃহীত ছবি।
*ডিম্পল কাপাডিয়া: ডিম্পল কাপাডিয়া বলিউডে পা রেখেই শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন। ঋষি কাপুরের সঙ্গে তার ছবি ‘ববি’তে তাঁর সাহসীকতা নজর কেড়েছিল। সংগৃহীত ছবি।
*ডিম্পল কাপাডিয়া: ডিম্পল কাপাডিয়া বলিউডে পা রেখেই শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন। ঋষি কাপুরের সঙ্গে তার ছবি ‘ববি’তে তাঁর সাহসীকতা নজর কেড়েছিল। সংগৃহীত ছবি।
*লিসা হেডেন: সাকেত কে সইয়া-তে টপলেস হয়েছিলেন অভিনেত্রী লিসা হেডেন।
*লিসা হেডেন: সাকেত কে সইয়া-তে টপলেস হয়েছিলেন অভিনেত্রী লিসা হেডেন।
*পাওলি দাম: হেট স্টোরিতে হটেস্ট এবং বোল্ড অবতারে অভিনয় করেছেন বাঙালি অভিনেত্রী পাওলি দাম। সেই ছবির জন্য সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন অভিনেত্রী।
*পাওলি দাম: হেট স্টোরিতে হটেস্ট এবং বোল্ড অবতারে অভিনয় করেছেন বাঙালি অভিনেত্রী পাওলি দাম। সেই ছবির জন্য সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন অভিনেত্রী।
*রাখী গুলজার: বলিউডের অন্যান্য নায়িকাদের অন্যতম রাখী গুলজার। সাহসী পোশাকে ঝড় তুলেছিলেন বলিউডে। তাঁকে টু-পিস বিকিনিতে দেখে চমকে গিয়েছিলেন দর্শক। সংগৃহীত ছবি।
*রাখী গুলজার: বলিউডের অন্যান্য নায়িকাদের অন্যতম রাখী গুলজার। সাহসী পোশাকে ঝড় তুলেছিলেন বলিউডে। তাঁকে টু-পিস বিকিনিতে দেখে চমকে গিয়েছিলেন দর্শক। সংগৃহীত ছবি।
*জিনাত আমন: ৭০-র দশকের অন্যতম হট নায়িকা ছিলেন জিনাত। ক্যামেরার সামনে সাহসী পোশাকে বারে বারে দর্শকদের চমকে দিয়েছেন। সংগৃহীত ছবি।
*জিনাত আমন: ৭০-র দশকের অন্যতম হট নায়িকা ছিলেন জিনাত। ক্যামেরার সামনে সাহসী পোশাকে বারে বারে দর্শকদের চমকে দিয়েছেন। সংগৃহীত ছবি।
*অমলা পাল: নগ্ন ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হওয়ার জন্য সংবাদের শিরোনামে এসেছিলেন দক্ষিনী অভিনেত্রী অমলা। সংগৃহীত ছবি।
*অমলা পাল: নগ্ন ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হওয়ার জন্য সংবাদের শিরোনামে এসেছিলেন দক্ষিনী অভিনেত্রী অমলা। সংগৃহীত ছবি।
*নন্দনা সেন: রং রসিয়া সিনেমায় সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী নন্দনা সেন। সংগৃহীত ছবি।
*নন্দনা সেন: রং রসিয়া সিনেমায় সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী নন্দনা সেন। সংগৃহীত ছবি।
*উদিতা গোস্বামী: বলিউডের বহু চর্চিত জহর সিনেমায় সাহসী পোশাকে দেখা গিয়েছিল উদিতা গোস্বামীকে। সংগৃহীত ছবি।
*উদিতা গোস্বামী: বলিউডের বহু চর্চিত জহর সিনেমায় সাহসী পোশাকে দেখা গিয়েছিল উদিতা গোস্বামীকে। সংগৃহীত ছবি।

Bollywood Gossip: শুধু বিনোদ খান্নাই নন, সিনেমা জলাঞ্জলি দিয়ে ওশোর স্রোতে ভেসেছিলেন বিখ্যাত এই ডিরেক্টর, বিবাহিত থেকেই পরকীয়া ফের বিয়ে…

বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি 'ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ' বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি ‘ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ’ বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে 'গোল্ডি লক' বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে ‘গোল্ডি লক’ বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
 বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন 'আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল 'নও দো গ্যায়ারা'। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন ‘আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল ‘নও দো গ্যায়ারা’। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। 'কালা বাজার', 'তেরে ঘর কে সামনে' সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে 'গাইড'৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। ‘কালা বাজার’, ‘তেরে ঘর কে সামনে’ সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে ‘গাইড’৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
এরপর আসে 'তিসরি মঞ্জিল'৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  'আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা' বা 'ও হাসিনা জুলফওয়ালি'গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় 'জুয়েল থিফ' একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার 'হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত' গানটি এখনও সুপারহিট৷  'ব্ল্যাকমেল', 'তেরে মেরে সপনে' সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এরপর আসে ‘তিসরি মঞ্জিল’৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  ‘আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা’ বা ‘ও হাসিনা জুলফওয়ালি’গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় ‘জুয়েল থিফ’ একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার ‘হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত’ গানটি এখনও সুপারহিট৷  ‘ব্ল্যাকমেল’, ‘তেরে মেরে সপনে’ সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে 'ম্যায় তেরে লিয়ে' তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে ‘ম্যায় তেরে লিয়ে’ তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, 'বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, 'মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, ‘বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, ‘মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।

Bollywood Gossip: তাঁর ছেলের নামে সিঁথিতে সিঁদুর পরতেন নায়িকা, ‘ ও সকলকে বোঝায় ওকে যে কেউ পেতে পারে! ও একটা ডাইনি’-মারাত্মক অভিনয় নার্গিসের

:  রেখাকে নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অভিনেতার জীবন যুক্ত হয়েছে৷ আর যখনই কারোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন তখনই সেই পুরুষদের পরিবারের পক্ষ থেকে তীব্র বাধা এসেছে৷ তা সে অমিতাভ বচ্চন হোক বা অক্ষয় কুমার কিম্বা সঞ্জয় দত্ত সকলেই কোনও না কোনও সময় রেখার সঙ্গে জড়িয়েছেন৷ Photo- File
:  রেখাকে নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অভিনেতার জীবন যুক্ত হয়েছে৷ আর যখনই কারোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন তখনই সেই পুরুষদের পরিবারের পক্ষ থেকে তীব্র বাধা এসেছে৷ তা সে অমিতাভ বচ্চন হোক বা অক্ষয় কুমার কিম্বা সঞ্জয় দত্ত সকলেই কোনও না কোনও সময় রেখার সঙ্গে জড়িয়েছেন৷ Photo- File
তাঁর প্রতিটা রিলেশনশিপই নানাভাবে সব খারাপ হেডলাইনই ছিনিয়ে নিয়েছিলেন৷  একবার সঞ্জয় দত্তের মা নার্গিস রেখার  বিরুদ্ধে ভয়ানক তোপ দেগেছিলেন৷ তাঁর বিরুদ্ধে মারাত্মক শব্দ প্রয়োগ করেছিলেন রাজ কাপুরের অভিনেত্রী৷ Photo- File
তাঁর প্রতিটা রিলেশনশিপই নানাভাবে সব খারাপ হেডলাইনই ছিনিয়ে নিয়েছিলেন৷  একবার সঞ্জয় দত্তের মা নার্গিস রেখার  বিরুদ্ধে ভয়ানক তোপ দেগেছিলেন৷ তাঁর বিরুদ্ধে মারাত্মক শব্দ প্রয়োগ করেছিলেন রাজ কাপুরের অভিনেত্রী৷ Photo- File
বলিউডে তাঁর তকমা ডিভা-র, তিনি রেখা৷ বছরের পর বছর ধরে সিনেমা জগতে রাজত্ব করেছেন এবং তাঁকে কিংবদন্তীও বলা হয়৷  একদিকে, শোবিজে তাঁর রঙিন কেরিয়ার ছিল, অন্যদিকে, অর্থাৎ, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও তাঁকে ঘিরে আলোচনা চলতই৷ Photo- File
বলিউডে তাঁর তকমা ডিভা-র, তিনি রেখা৷ বছরের পর বছর ধরে সিনেমা জগতে রাজত্ব করেছেন এবং তাঁকে কিংবদন্তীও বলা হয়৷  একদিকে, শোবিজে তাঁর রঙিন কেরিয়ার ছিল, অন্যদিকে, অর্থাৎ, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনেও তাঁকে ঘিরে আলোচনা চলতই৷ Photo- File
 সঞ্জয় এবং রেখার সম্পর্কের গুজব ছিল এবং কেউ কেউ দাবি করেছিলেন যে এই জুটি একটি গোপন অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। অক্ষয় কুমার থেকে শত্রুঘ্ন সিনহা, উমরাও জানে অভিনেত্রীর নাম সবার সঙ্গেই যুক্ত হয়েছেন। ১৯৮০ সালে ঋষি কাপুর এবং নীতু সিংয়ের বিয়েতে রেখা সিঁথিতে সিঁদুর   দিয়ে এসেছিলেন যা দেখে সকলেই চমকে গিয়েছিল৷  যেহেতু হিন্দু মহিলারা বিয়ের পরেই সিঁথিতে সিঁদুর পরেন আর সে সময় রেখার কারোর সঙ্গে বিয়ে ছিল না৷ Photo- File
সঞ্জয় এবং রেখার সম্পর্কের গুজব ছিল এবং কেউ কেউ দাবি করেছিলেন যে এই জুটি একটি গোপন অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। অক্ষয় কুমার থেকে শত্রুঘ্ন সিনহা, উমরাও জানে অভিনেত্রীর নাম সবার সঙ্গেই যুক্ত হয়েছেন। ১৯৮০ সালে ঋষি কাপুর এবং নীতু সিংয়ের বিয়েতে রেখা সিঁথিতে সিঁদুর   দিয়ে এসেছিলেন যা দেখে সকলেই চমকে গিয়েছিল৷  যেহেতু হিন্দু মহিলারা বিয়ের পরেই সিঁথিতে সিঁদুর পরেন আর সে সময় রেখার কারোর সঙ্গে বিয়ে ছিল না৷ Photo- File
কয়েক বছর পরে, ১৯৮৪ সালে, খুবসুরত অভিনেত্রী সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে জমিন-আসমান ছবিতে অভিনয় করছিলেন৷ সিনেমার শ্যুটিং শুরুর  পর থেকেই  তাঁদের ঘনিষ্ঠতার গুজব ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। ইয়াসির উসমানের রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি জীবনীতেও এই ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে। উসমান উল্লেখ করেছেন যে কিছু ট্যাবলয়েড দাবি করেছিল যে রেখা এবং সঞ্জয় দত্তের বিয়ে হয়েছিল এবং সিলসিলা অভিনেত্রী  সেই সময়  সঞ্জয় দত্তের নামে সিঁদুর পরতেন। Photo- File
কয়েক বছর পরে, ১৯৮৪ সালে, খুবসুরত অভিনেত্রী সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে জমিন-আসমান ছবিতে অভিনয় করছিলেন৷ সিনেমার শ্যুটিং শুরুর  পর থেকেই  তাঁদের ঘনিষ্ঠতার গুজব ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। ইয়াসির উসমানের রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি জীবনীতেও এই ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে। উসমান উল্লেখ করেছেন যে কিছু ট্যাবলয়েড দাবি করেছিল যে রেখা এবং সঞ্জয় দত্তের বিয়ে হয়েছিল এবং সিলসিলা অভিনেত্রী  সেই সময়  সঞ্জয় দত্তের নামে সিঁদুর পরতেন। Photo- File
উসমান আরও জানিয়েছেন যে পরিস্থিতি পুরোটাই আয়ত্তের বাইরে চলে গিয়েছিল যে সঞ্জয় দত্তকে একটি ম্যাগাজিনে বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করতে হয়েছিল, যা অফিসিয়াল ছিল সঞ্জয় দত্তের পক্ষ থেকে। Photo- File
উসমান আরও জানিয়েছেন যে পরিস্থিতি পুরোটাই আয়ত্তের বাইরে চলে গিয়েছিল যে সঞ্জয় দত্তকে একটি ম্যাগাজিনে বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করতে হয়েছিল, যা অফিসিয়াল ছিল সঞ্জয় দত্তের পক্ষ থেকে। Photo- File
প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে যে সুনীল দত্ত অভিনেত্রীকে তাঁর ছেলে থেকে দূরে থাকতে বলেছিলেন। দুই অভিনেতাই ধারাবাহিকভাবে রোমান্সের গুজব অস্বীকার করেছেন। Photo- File
প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে যে সুনীল দত্ত অভিনেত্রীকে তাঁর ছেলে থেকে দূরে থাকতে বলেছিলেন। দুই অভিনেতাই ধারাবাহিকভাবে রোমান্সের গুজব অস্বীকার করেছেন। Photo- File
১৯৭৬ এ যখন সঞ্জয় এবং রেখা সম্ভবত একে অপরের সঙ্গে দেখাও করেননি, নার্গিস সম্পর্কে ভয়ানক বিবৃতি দিয়েছিলেন। মাদার ইন্ডিয়া অভিনেত্রী বলেন, রেখা পুরুষদের ভাবতে বাধ্য করেছিলেন যে তিনি সহজেই উপলব্ধ। দত্ত যোগ করেছেন, "কিছু লোকের চোখে তিনি ডাইনির চেয়ে কম কিছু নয়।" Photo- File
১৯৭৬ এ যখন সঞ্জয় এবং রেখা সম্ভবত একে অপরের সঙ্গে দেখাও করেননি, নার্গিস সম্পর্কে ভয়ানক বিবৃতি দিয়েছিলেন। মাদার ইন্ডিয়া অভিনেত্রী বলেন, রেখা পুরুষদের ভাবতে বাধ্য করেছিলেন যে তিনি সহজেই উপলব্ধ। দত্ত যোগ করেছেন, “কিছু লোকের চোখে তিনি ডাইনির চেয়ে কম কিছু নয়।” Photo- File
সঞ্জয়ের মা জানিয়েছিলেন কীভাবে রেখা সমস্যা তৈরি করেছিলেন সেটা বুঝিয়েছিলেন৷ তিনি জানিয়েছিলেন যে উমরাও জানে অভিনয় করা শক্তিশালী অভিনেত্রী হারিয়ে গেছেন এবং তাঁকে ঠিক পথে আনার জন্যে একজন শক্তিশালী কারোর প্রয়োজন। Photo- File
সঞ্জয়ের মা জানিয়েছিলেন কীভাবে রেখা সমস্যা তৈরি করেছিলেন সেটা বুঝিয়েছিলেন৷ তিনি জানিয়েছিলেন যে উমরাও জানে অভিনয় করা শক্তিশালী অভিনেত্রী হারিয়ে গেছেন এবং তাঁকে ঠিক পথে আনার জন্যে একজন শক্তিশালী কারোর প্রয়োজন। Photo- File
এদিকে নার্গিস যখন তাঁকে পুরুষদের জন্য সহজলভ্য বলেছিলেন ঠিক তখনও তিনি জানতেন না যে তাঁর ছেলেরই সঙ্গে সম্পর্কে জড়াবেন রেখা৷ কারণ নার্গিস ১৯৮১ সালে মারা যান, লিঙ্কআপের গুজব বের হওয়ার কয়েক বছর আগে। Photo- File
এদিকে নার্গিস যখন তাঁকে পুরুষদের জন্য সহজলভ্য বলেছিলেন ঠিক তখনও তিনি জানতেন না যে তাঁর ছেলেরই সঙ্গে সম্পর্কে জড়াবেন রেখা৷ কারণ নার্গিস ১৯৮১ সালে মারা যান, লিঙ্কআপের গুজব বের হওয়ার কয়েক বছর আগে। Photo- File
রেখা ১৯৯০ সালে ব্যবসায়ী মুকেশ আগরওয়ালের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন, কিন্তু তাঁদের বিয়ের কয়েক মাস পরে তিনি আত্মহত্যা করেন। মুকেশের রেখে যাওয়া সুইসাইড নোটে তিনি তার জীবন শেষ করার সিদ্ধান্তের জন্য কাউকে দোষ দেননি। Photo- File
রেখা ১৯৯০ সালে ব্যবসায়ী মুকেশ আগরওয়ালের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন, কিন্তু তাঁদের বিয়ের কয়েক মাস পরে তিনি আত্মহত্যা করেন। মুকেশের রেখে যাওয়া সুইসাইড নোটে তিনি তার জীবন শেষ করার সিদ্ধান্তের জন্য কাউকে দোষ দেননি। Photo- File