বলিউডের অত্যন্ত প্রতিভাবান তারকাদের মধ্যে অন্যতম ৷ যাঁর প্রতিভার কোনও কমই ছিলনা জীবনে ৷ তবুও তারকা তকমা পেতে করতে ব্যর্থ হয়েছেন ৷
প্রতীকী ছবি ৷
অমল বয়সে ৭ বছরের ছোট ৷ এই দুই একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ছবিতে কাজও করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷বিয়ের পরে বিবাহ বিচ্ছেদের যন্ত্রণাও শেষ করে দিয়েছে সমস্ত আশা ও ভরসাকে ৷ বর্তমানে ৭ বছরের ছোট অভিনেতাকে ভাললাগছে অজয় দেবগনের নায়িকার ৷হিন্দি চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা, জাতীয় পুরস্কারও জয়ী, এমনকি তিনি তিন তিনটি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন ৷ Instagram@konkonaঅত্যন্ত প্রতিভাবান তারকাদের মধ্যে অন্যতম কঙ্কনা সেনশর্মা ৷ তিনি টলিউড তারকাও বটে ৷ তিনি কেরিয়ারে বেশ কিছু আইকনিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন ৷ Instagram@konkonaতাঁর অভিনয় দর্শকদের মনে গেঁথে গিয়েছে ৷ প্রফেশন্যাল জীবনে সাফল্য পেলেও ৷ ব্যক্তিগত জীবনে বিশেষ সাফল্য পাননি ৷ Instagram@konkonaনিজের কাজের থেকে বেশি ব্যক্তিগত জীবনের জন্যই বেশিরভাগ সময়ে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন ৷ বর্তমানে স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পরে একাই আছেন বেশ আছেন ৷ Instagram@konkonaনিজের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে কঙ্কনা বলিউডে বিশেষ করে জায়গা ধরে রেখেছেন ৷ প্রতিটি চরিত্রে অভিনয়ের সময়েই নিজের একশো শতাংশ ঢেলে দিয়েছেন তিনি ৷ ফাইল ছবি ৷প্রতিটি চরিত্রেই সবার কাছে বেশ কাছের ও জীবন্ত চরিত্রে পরিণত হয়েছে ৷ কঠোর পরিশ্রমই তাঁর ইউএসপি ৷ ফাইল ছবি ৷কঙ্কনা ২০০৭ সালে রণবীর শৌরীকে ডেট করেছিলেন ৷ তারপরেই লিভইনে থাকেন ৷ এবিপির একটি খবরে জানতে পারা গিয়েছে ২০১০-এ তিনি বিবাহ পূর্বেই গর্ভবতী হন ৷ Instagram@konkonaপরে ২০১০-এই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা ৷ ২০১১ সালে কঙ্কনা তাঁর পুত্র হারুনের জন্ম দেন ৷ বিয়ের দশ বছর পরে কঙ্কনা ও রণবীরের পথ আলাদা হয়ে যায় চিরতরে ৷ Instagram@konkonaঅর্থাৎ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয় সুখের সংসার ৷ বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এই দু’জনের ৷ Instagram@konkonaএও শোনা যাচ্ছে যে কঙ্কনার জীবনে ফের গুটিগুটি পায়ে ভালবাসা প্রবেশ করেছে ৷ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে কঙ্কনা জনপ্রিয় অভিনেতা অমল পরাশরকে ডেট করছেন ৷ Instagram@konkona
জিন্দেগি প্যায়ারকা গীত হ্যায়, ইসে হর দিল কো গানা পরেগা ৷ চোখ দিয়েই কথা বলতেন ৷ এমনই এক নায়িকা যিনি দুরন্ত অভিনয় দিয়ে সকলের মন জয় করেছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷লতা ও আশার ভাইঝি, এক নামী অভিনেতার শ্যালিকা, ৮০ দশকের এই অভিনেত্রী সবার সামনে প্রিন্স চার্লসকে চুমু, প্রযোজকের সঙ্গে প্রেমে হাবুডুবু ৷ ফাইল ছবি ৷আজ বলিউডের এমনই এক নক্ষত্রের বিষয়ে কথা বলা হচ্ছে তিনি হলেন ৮০ দশকের অন্যতম সুন্দরী নায়িকা পদ্মিনী কোলাপুরী ৷ ফাইল ছবি ৷কিন্তু তাঁর জীবন অত্যন্ত সহজ সরল ছিলনা ৷ ছোটবেলা থেকে অভিনয় নয় গান বাজনায় বিশেষ নজর ছিল ৷ ফাইল ছবি ৷সেই কারণেই ছেলে বেলা থেকেই গান বাজনায় তালিম নিয়েছিলেন ৷ তবুও মাত্র ৬ বছর বয়সে প্রথমবার ক্যামেরার সামনে আসেন ৷ ফাইল ছবি ৷জন্ম মহারাষ্ট্রের এক কট্টর পরিবারে হয় ৷ এরপরে ফিল্ম আসেন এবং একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করেন ৷ দারুণ অভিনয় দিয়ে মন জয় করেন ৷ ফাইল ছবি ৷মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম বেড়ে ওঠা, ফিল্ম লাইনে এসে প্রযোজককে মন দিয়ে দেওয়া ৷ কিন্তু এই সম্পর্ক মেনে নেননি ৷ ফাইল ছবি ৷মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বলিউডের জনপ্রিয় তারকা ৷ এই যাত্রা কোনও রূপকথার থেকে কোনও অংশে কম নয় ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৮০ সালে প্রিন্স চার্লস ভারত সফরে আসেন সেই সময়ে এক অনুষ্ঠানে সবার সামনে পদ্মিনী চুমু খান ব্রিটেনের রাজপুত্রকে ৷ এই খবরটিই হেডলাইন হয়ে ওঠে ৷ ফাইল ছবি ৷টাইম অফ ইন্ডিয়ার এক সাক্ষাৎকারে পদ্মিনী জানিয়েছেন প্রিন্স চার্লসকে চুমুল খাওয়ার ঘটনাটিকে ফের স্মরণ করেন ৷ এরপরে পদ্মিনী গেলে লন্ডনের আধিকারিকেরা তাঁকে চিনে নেন ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৮৬ সালে অ্যায়সা প্যায়ার কাঁহা শ্যুটিং-এ পরিচয় হয় প্রযোজক প্রদীপ শর্মার সঙ্গে ৷ ছবিতে মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে অভিনয় করেন ৷ কিন্তু প্রদীপ শর্মাকে মন দিয়ে দেন পদ্মিনী ৷ ফাইল ছবি ৷বাড়ির লোকেরা মান্যতা দেননি এই সম্পর্ককে ৷ সবাই তাঁর এই বালখিল্ল আচরণে বেশ আশ্চর্য হন ৷ প্রেমের স্বীকৃতির জন্য প্রদীপ শর্মাকে নিয়ে পালিয়ে যান ৷ করেন বিয়ে করেন ৷ ফাইল ছবি ৷যুক্তি তর্ক নয়, মনকেই প্রাধান্য দেন ৷ এই সিদ্ধান্তে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছিলেন দিদি ও জামাইবাবু শক্তি কাপুর ৷ প্রদীপ শর্মার সঙ্গে যাতে পদ্মিনী কোলাপুরীর বিয়ে হয় সেক্ষেত্রে প্রচুর সাহায্য করেছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷
বলিউডের অন্যতম ট্যালেন্টেড ও প্রতিভাবান নায়িকাদের মধ্যে অন্যতম দিব্যা ভারতী ৷ অত্যন্ত অল্প বয়সেই পৃথিবীকে আলবিদা করেছেন দিব্যা ভারতী ৷ ফাইল ছবি ৷কিন্তু আজ পর্যন্ত এটি পরিষ্কার হয়নি যে কীভাবে আবাসনের ব্যালকনি থেকে পড়ে গেলেন তিনি ৷ তারই মাঝে দিব্যা ভারতীর নায়ক কামাল দানার একটি কথাতেই অনেক কিছুই পরিষ্কার হয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷তিনি জানিয়েছেন দিব্যা ভারতী কোনও ভাবেই আত্মহত্যা করতে পারেন না ৷ সিদ্ধার্থ কন্নন একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন দিব্যা ভারতীর মৃত্যু সংবাদে তিনি অত্যন্ত পরিমাণে মর্মাহত হয়েছেন ৷ ফাইল ছবি ৷তাঁর সঙ্গে কাজ করতে অত্যন্ত পরিমাণে মজা লাগত ৷ শ্রীদেবীর নকল থেকে টুকিটাকি অনেক স্মৃতিই রয়েছে স্মৃতির পাতায় ৷ ফাইল ছবি ৷সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় এটাই যে সিদ্ধান্ত দিব্যা ভারতীয় মৃত্যুর কিছুদিন আগেই তাঁরা একটি ছবির শ্যুটিং সম্পন্ন করেন ৷ ফাইল ছবি ৷কামাল সাদানা জানিয়েছেন সেই সময়ে দিব্যা ভারতীর হাতে বেশ কিছু সিনেমা ছিল ৷ উজ্জ্বল ভবিষ্যতও ছিল তাঁদের ৷ তিনি মনে করেন একটু মদ্যপান করেছিলেন দিব্যা ভারতী ৷ ফাইল ছবি ৷আনন্দ করছিলেন সেই সময়েই বেসামাল হয়ে পড়ে যান দিব্যা ৷ তারপরেই ঘটে চরম ঘটনা ৷ কিছু আগেও দিব্যা ভারতী ঠিক ছিলেন করছিলেন শ্যুটিংও ৷ ফাইল ছবি ৷কোনও রকমের সমস্যাও ছিলনা, প্রচুর ছবি হাতে ছিল ৷ শ্যুটিং-ও সম্পন্ন হয় ৷ মাত্র ১৯ বছর বয়সেই প্রয়াত হন দিব্যা ভারতী ৷ ফাইল ছবি ৷শোলা অউর শবনম, বিশ্বত্মা, দিওয়ানা, দিল কা কেয়া কসুর-সহ ধামাকাদার ছবিতে অভিনয় করেন দিব্যা ভারতী ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৯৩ সালে প্রয়াত হন দিব্যা ভারতী ৷ মৃত্যুর পরে দিব্যা ভারতীর বাবার বয়ান দিব্যা ভারতীর মৃত্যু শুধুই একটি দুর্ঘটনা ৷ ফাইল ছবি ৷দিব্যা ভারতীর আত্মহত্যার প্রসঙ্গ নিয়ে তাঁর বাবা জানিয়েছিলেন আত্মহত্যা বা হত্যার প্রশ্ন নয়, আসলে একটু মদ্যপান দিব্যা করেছিলেন এটাই বড় বিষয় ৷ ফাইল ছবি ৷কোনও রকম ভাবেই ডিপ্রেশনে ছিলেন না তিনি ৷ শরীরের ভারসাম্য না রাখতে পেরেই এই বিপত্তি ৷ আফসোসের বিষয় এটাই যে ওই আবাসনের প্রতিটি ফ্ল্যাটেই গ্রিল থাকলেও দিব্যা ভারতীর ফ্ল্যাটে কোনও গ্রিল ছিলনা ৷ ফাইল ছবি ৷আবাসনের নীচে সর্বদা গাড়ি থাকত কিন্তু সেইদিন কোনও গাড়ি ছিলনা ৷ ফাইল ছবি ৷
বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক কুমার শানু ৷ মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রায় ২১০০০ গান গেয়েছেন ৷ তাঁর নামেই বিশ্বরেকর্ড আছে, একদিনে ২৮টি গান রেক্রড করার ৷ ফাইল ছবি ৷২০০৯-এ ভারত সরকার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করেন কুমার শানুকে ৷ তাঁর নামে পাঁচটি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডও রয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷আইআইইএএফএ-এর বেস্ট প্লেব্যাক সিঙ্গার অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন সকলের প্রিয় শানুদা ৷ আজ দেশের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পীর তালিকায় বারেবারে তাঁর নাম উঠে আসে ৷ ফাইল ছবি ৷কিশোর কুমারকে নিজের আদর্শ বলে মনে করেন কুমার শানু ৷ সেই কারণেই গানের ধরন ধারণ কিশোর কুমারের মতই ছিল তাঁর ৷ ফাইল ছবি ৷প্রথম ব্রেক পেয়েছিলেন জগজিৎ সিং-এর হাত ধরেই ৷ তিনিই কুমার শানুকে কল্যাণজি আনন্দজির সঙ্গে দেখা করিয়ে দেন ৷ ১৯৮৯ সালে জাদুগর ছবির জন্য প্রথম গান গেয়েছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷আনন্দ মিলিন্দ, যতীন ললিত, অনু মালিক, নাদিম শ্রাবণের মত শীর্ষ স্তরের সঙ্গীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেন এই তালিকায় ছিলেন কিংবদন্তি রাহুল দেববর্মনও ৷ একের পর এক সুপারহিট গানের জন্ম হয় ৷ ফাইল ছবি ৷কুমার শানুর আসল নাম কেদারনাথ ভট্টাচার্য ৷ টিওআই-এর রিপোর্ট সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে কুমার শানু আলাদা আলাদা ভাষায় প্রায় ২১,০০০ গান গেয়েছেন ৷ যা এককথায় রেকর্ডও ৷ ফাইল ছবি ৷তালিকায় বেশ কিছু জিঙ্গেলও আছে ৷ অব তেরে বিন জি লেঙ্গে হাম, মেরা দিল ভি কিতনা পাগল হ্যায়, সোচেঙ্গে তুমহে প্যায়ার করকে নেহি, কালি কালি আঁখে, এক লড়কি কো দেখা তো ৷আঁখ কী গুস্তাখিয়া, ইয়ে বন্ধন তো প্যায়ারকা বন্ধন হ্যায়, আপকা আনা দিল ধড়কানা, তুম সা কই প্যায়ারা কই, তেরি চুনরিয়া দিল লে গয়ি, তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সনম ৷ ফাইল ছবি ৷লড়কি বড়ি আনজানি হ্যায় একের পর এক সুপারহিট গানে নজর কেড়েছেন সকলের ৷ ফাইল ছবি ৷কেরিয়ারে কুমারে শানু শাহরুখ খান, সলমন খান, আমির খান, সঞ্জয় দত্ত, অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগন, আমির খান, অনিল কাপুর, গোবিন্দার মত তারকাদের জন্য প্লেব্যাক করেছেন কুমার শানু ৷ ফাইল ছবি ৷একই সঙ্গে দশকের পর দশক ধরে দর্শক ও শ্রোতাদের মনে রাজত্ব করেছেন তিনি ৷ ফাইল ছবি ৷কুমার শানুর সাফল্য আসে ছায়াছবি জুর্মের মাধ্যমে ৷ কালজয়ী গান যব কই বাত বিগড় যায়ে ৷ কিন্তু আশিকিই তাঁকে সুপারস্টার করে ৷ এই ছবি দিয়ে শুরু করেন তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ লাগাতার পাঁচবার ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পান কুমার শানু ৷ ফাইল ছবি ৷একটি প্রচলিত কথাই আছে যে টাকা পয়সা, মান সম্মান ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা হাতে এলেই মানুষ বদলাতে শুরু করে ৷ খুব কম মানুষই আছেন যাঁরা আকাশছোঁয়া সাফল্যকে হজম করতে পারেন ৷ ফাইল ছবি ৷এমনই ঘটনা ঘটেছিল কুমার শানুর ক্ষেত্রেও শোনা যায় যখন কুমার শানু সাফল্যের স্বাদ চেখে দেখেন, ঠিক সেই সময়েই শীর্ষ নায়িকা মীনাক্ষী শেষাদ্রির সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে যায় ৷ বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও মীণাক্ষীকে ডেট করতে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷নবভারত টাইমসের একটি খবরের ভিত্তিতে জানতে পারা গিয়েছে ৯০-এর দশকের জনপ্রিয় এই তারকা মীণাক্ষী শেষাদ্রির সঙ্গে সিরিয়াস অ্যাফেয়ার হয় তাঁর ৷ ফাইল ছবি ৷যদিও এই বিষয়ে এই দুই তারকাই প্রকাশ্যে কোনও দিনও কিছু বলেননি ৷ মহেশ ভাটের ছবি জুর্মে এই দুইয়ের প্রথম দেখা হয় ৷ এই ছবিতে লিড ছিলেন মীণাক্ষী ৷ ফাইল ছবি ৷এই ছবির সুপারহিট গান যব কই বাত বিগড় যায়ে, এই গানটি মীণাক্ষীর উপরে পিকচারাইজড করা হয় ৷ মীণাক্ষী ও কুমার শানুর প্রেম নানান ধরনের চর্চার সৃষ্টি করে ৷ ফাইল ছবি ৷এই পরেই এই খবর কুমার শানুর স্ত্রী রীতা ভট্টাচার্যের কানে যায় ৷ শুরু পারিবারিক বিবাদ, এই ঘটনা গড়ায় বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত ৷ এই ঘটনায় রীতার মন খানখান হয়ে যায় শেষ পর্যন্ত কুমার শানু ও রীতা ভট্টাচার্যের ছাড়াছাড়ি হয় ৷ ফাইল ছবি ৷শোনা যেন মীণাক্ষী শেষাদ্রি ও কুমার শানুর অ্যাফেয়ার প্রাত তিন বছর পর্যন্ত চলে ৷ তারপরেই মীণাক্ষীর নাম শিল্পপতি হরিশ মেসুরের সঙ্গে জুড়তে থাকে ৷ ফাইল ছবি ৷বিয়ের পর মীণাক্ষী বলিউড ছাড়েন, পাড়ি দেন আমেরিকায় ৷ সেখানেই ঘর, বর সব কিছু নিয়ে শুরু করেন নতুন জীবন ৷ ফাইল ছবি ৷
বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক ৷ যিনি নেপালি সিনেমা দিয়েই শুরু করেছেন সিঁদুর ৷ এরপরেই গায়ক মহম্মদ রফি, আশা ভোঁসলে, অলকা ইয়াগনিক ৷ ফাইল ছবি ৷অনুরাধা পাড়োয়াল, সোনু নিগম, কুমার শানুর সঙ্গে গান গেয়েছেন ৷ রাহুল দেববর্মন, রাজেশ রোশন, বাপ্পি লাহিড়ি, মানস মুখোপাধ্যায় ৷ ফাইল ছবি ৷কল্যাণজি-আনন্দজির মত মহান সঙ্গীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে প্রচুর নাম ও যশ খ্যাতি অর্জন করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷৩০ ভাষায় ১৫ হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন ৷ এরফলেই নানান ইতিহাস রচনা করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷কল্যাণজি-আনন্দজির মত মহান সঙ্গীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে প্রচুর নাম ও যশ খ্যাতি অর্জন করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷কেরিয়ার শুরু হয়েছে নেপালি ছবি সিঁদুর মাধ্যমে ৷ এরপরে ভোজপুরী ছবিতে গানও গেয়েছেন ৷ প্রথম হিন্দি ছবি হিসাবে উন্নিশ ও বিশ ছবিতে রাজেশ রোশন তাঁকে সুযোগ দিয়েছেন ৷ ফাইল ছবি ৷এরপরে আমির খান অভিনীত কয়ামত সে কয়ামত তক ছবি থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করবে ৷ এই ছবিতে সব থেকে পপুলার গান পাপা কহেতে হ্যায় এই গানের মাধ্যমেই সাফল্য স্পর্শ করেন উদিত ৷ ফাইল ছবি ৷এই ছবি দিয়েই ভাগ্য জেগে ওঠে উদিত নারায়ণের ৷ ২০০৯ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার পান ৷ এরপরে তিনবার সেরা গায়ক হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ৷ ফাইল ছবি ৷সেরা গায়ক হিসাবে ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পাঁচবার পেয়েছেন ৷ কয়ামত সে কয়ামত তক, দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে, রাজা হিন্দুস্তানি ৷ ফাইল ছবি ৷হাম দিল দে চুকে সনম, আশিকি, লগানের মত সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করেছেন ৷ যদিও আজ খুব কম ছবিতে গান গাইছেন কিন্তু টানা তিন দশক ধরে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করে গিয়েছেন ৷ ফাইল ছবি ৷কেরিয়ারের মধ্য গগনে থাকার সময় থেকেই তাঁকে কিশোর কুমার ও মহম্মদ রফির তুলনা হয়ে থাকে ৷ ফাইল ছবি ৷উদিতের ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে বলা যেতে পারে বেশ কিছু বিবাদের জড়িয়েছেন ৷ কখনও রেডিওতে নেপালি ও মৈথিলি গান গেয়ে কেরিয়ারে উন্নতি হয়েছেন ৷ ফাইল ছবি ৷দুটি বিয়ে করেছেন উদিত, ১৯৮৪ সালে বিহারে রঞ্জনা ঝাঁকে বিয়ে করেন ৷ কিন্তু সেই সময়ে বলিউডে তখনও নাম করেন নি ৷ ফাইল ছবি ৷বলিউডে নাম করার পরে উদিত নারায়ণ সঙ্গীত শিল্পী দীপা গতরাজকে বিয়ে করেন ৷ দীপার সঙ্গে দ্বিতীয় বিয়ে সম্পন্ন করেন ৷ স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের বিষয়ে জানতে পেরেই সরে যায় পায়ের নীচের মাটি ৷ ফাইল ছবি ৷দীপার সঙ্গে বিয়ের পরে উদিত নারায়ণের জীবনে অনেক রকমের সমস্যা লক্ষ্য করা গিয়েছে ৷ রঞ্জনা ঝাঁকে ঠকানো হয়েছে, বিবাহ বিচ্ছেদ না করেই দ্বিতীয় বার বিয়ে করেন ৷ ফাইল ছবি ৷উদিত নারায়ণের প্রথম স্ত্রী সঞ্জনা আদালতের দ্বারস্থ হন ৷ ছবি-সহ নানান তথ্য দেখান ৷ আদালতে উদিত মানতে বাধ্য হন দ্বিতীয় বিয়ের হিসাবে ৷ ফাইল ছবি ৷আদালতের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকার, উদিত ও দীপার এক পুত্র সন্তান আদিত্য নারায়ণ ৷ ফাইল ছবি ৷tring.co.in সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে, উদিত নারায়ণের মোট ১৫০ কোটি ৷ রিয়েল এস্টেটে বেশি পরিমাণে টাকা আগের থেকে লাগিয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷এরপরে ছবিতে অনুরোধের গান, নানান রকমের রিয়্যালিটি শো-এর বিচারকের ভূমিকায় দেখতে পাওয়া গিয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷
বলিউডের টাটকা তাজা বা মুচমুচে গসিপ সবাই পড়তে বিশেষ ভাবে পছন্দ করেন ৷ কে কার সঙ্গে ডেট করছে, বা প্রেম অথবা পরকীয়া ৷ ফাইল ছবি ৷কার সঙ্গে কার সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে বা নতুন করে সম্পর্ক তৈরি হচ্ছে ৷ ভক্তরা সব সময়ে জানতে চেষ্টা করেন ৷ এই কাহিনিই বারে বারে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ৷ ফাইল ছবি ৷বর্তমানে পরিসংখ্যান খুব বাড়লেও আগেও ছিল এই ঘটনা ৷ প্রেম বারে বারে হয়েছে কিন্তু সুখের থেকে বেশিই দুঃখ দিয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷সারা জীবন ধরে হাতরে বেরিয়েছেন সত্যিকারের প্রেমের জন্য ৷ অমিতাভ বচ্চনের জন্য এই সুন্দরী মাঝরাতে উঠে কাঁদতেন ৷ ফাইল ছবি ৷অনেকেই ভাবছেন সেই অভিনেত্রী রেখা? এমন ভাবনা মনে এলে খুব ভুল হচ্ছে ৷ এই অভিনেত্রীকে কাঁদতে থেকে জনপ্রিয় পরিচালক সিদ্ধান্ত নেন অমিতাভের মুখোমুখি হবেন ৷ ফাইল ছবি ৷এই অভিনেত্রী ৭০-৮০ দশকের বিভিন্ন নামী অভিনেতা বা পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷শান, সুহাগ, কালা পাথ্থর, দোস্তানা, অমর আকবর অ্যান্টনি, নমক হলাল, কালিয়ার মত বেশ কয়েকটি সুপারহিট ছবিতে জুটি বেঁধে কাজ করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷বলিউডের অন্যতম লাস্যময়ী নায়িকা পারভিন ববির প্রসঙ্গ উল্লিখিত হচ্ছে ৷ রাত্রিবেলায় অমিতাভ বচ্চনের জন্য কাঁদতেন, জনপ্রিয় সেই পরিচালক এমন দৃশ্য দেখে অমিতাভের কাছে গিয়েছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷ঘটনা সত্যি কিন্ত বারেবারে মনে হয় ফিল্মি ৷ এই ঘটনা ঘটে ১৯৮০ সালে দোস্তানা ছবির শ্যুটিং-এর সময়ে ৷ অনেকেই অবগত পারভিন ববি সিজোফ্রেনিয়া নামক মানসিক রোগে ভুগতেন ৷ ফাইল ছবি ৷এই শ্যুটিং-এর সময়ে বেশ কিছু মেডিক্যাল ই্যসুতে ভুগছিলেন তার উপরে অমিতাভের প্রতি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷IMDb একটি রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে ৮০-র দশকে যখন দোস্তানা ছবির শ্যুট চলছিল ঠিক তখন সেই সময়ে পারভিন ববির বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসা চলছিল ৷ ফাইল ছবি ৷সেই সময়েই মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে অমিতাভের জন্য কাঁদতেন ৷ এই ঘটনায় জনপ্রিয় পরিচালক মহেশ ভাট একটি পন্থা অবলম্বন করেন ৷ ফাইল ছবি ৷তখনই নিজের অহঙ্কার দূরে সরিয়ে রেখে সরাসরি অমিতাভের সঙ্গে কথা বলেন ৷ দোস্তানার সেটে দেখা হয় দুজনের ৷ মহেশ ভাট অমিতাভকে অনুরোধ করেন যাতে তিনি সংবেদশীলতার সঙ্গে পারভিনের সঙ্গে কথা বলেন ৷ ফাইল ছবি ৷অমিতাভ বচ্চন মহেশ ভাটকে কথা দেন যতটা সম্ভব তিনি চেষ্টা করবেন ৷ অমিতাভের সঙ্গে কথা বলার সময়ে মহেশ ভাটও অনুরোধ করেন যাতে মহেশও পারভিন ববির দিকে খেয়াল রাখবেন ৷ ফাইল ছবি ৷এই কথায় মহেশ খানিকটা মনক্ষুন্ন হন, অমিতাভ শুধুই নিজের বিষয় নিয়ে বেশি চিন্তিত ৷ পারভিনের জন্য চিন্তা তাঁর নেই ৷ ফাইল ছবি ৷পারভিন ববির ড্যানি ড্যানজম্পা ও কবীর বেদীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ৷ এরপরে ব্রেকআপ হয় ৷ প্রেমের সম্পর্ক ছিল বিবাহিত মহেশ ভাটের সঙ্গে ৷ ফাইল ছবি ৷দুজনে লিভ-ইন করতেন ৷ কিন্তু সেই সম্পর্ক দীর্ঘদিন টেকেনা ৷ ১৯৮০ সালে মহেশ ভাট ও পারভিন ববির সম্পর্ক ভেঙে যায় ৷ পারভিনের জন্ম ১৯৫৪-তে ৷ ফাইল ছবি ৷সারা জীবন ধরে সত্যি প্রেমের জন্য মাথা ঠুকেও পাননি সত্যিকারের প্রেম ৷ ২০০৫ সালের ২০ জানুয়ারি প্রয়াত হন এই তারকা অভিনেত্রী ৷ ফাইল ছবি ৷
১৯৭৬-এর ১৩ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্ম হয় শরদ কাপুরের ৷ বর্তমানে চলচ্চিত্র জগত থেকে বহু ক্রোশ দূরে তিনি ৷ শরদ কাপুরের নব্বইয়ের দশকে বলিউডে পা রেখেছিলেন ভাগ্য পরীক্ষা করতে ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷কলকাতায় হোপ ৮৬-এর একটি ইভেন্ট হয়েছিল সেখানে অংশগ্রহণ করতে শরদ কাপুর পৌঁছেছিলেন ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷সেখানে ফিল্ম জগতের অনেক নক্ষত্রই উপস্থিত ছিলেন ৷ তা দেখেই শরদ কাপুর মনস্থির করে ফেলেন আগামীর গন্তব্য তার বলিউড ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷এরপরেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখতে থাকেন ৷ স্বপ্ন সফল করতে এবার পরিশ্রম শুরু করেছিলেন ৷ ৯০-এর দশকে বাড়ির লোকেদের তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানান ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷কিছুদিন পরে শরদ কাপুরের অভিভাবকেরা তাঁকে মুম্বই যাওয়ার অনুমতি দেন ৷ ১৯৯৩ সালে মায়ানগরী মুম্বইয়ে পৌঁছন স্বপ্নকে বাস্তব করতে ৷ এরপরেই শুরু হয় জীবন সংগ্রাম ৷ এরপরে ৬ মাস ধরেই মুম্বইয়ের ওলিতে গলিতে সংগ্রাম শুরু করেন তিনি ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷প্রায় ৬ মাস পর্যন্ত শরদ কাপুর কোনও কাজই পাননি ৷ স্বভিমান ছবিতে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন শরদ কাপুর ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷এরপরেই শরদ কাপুর চোখে পড়েন পরিচালক মহেশ ভাট ৷ মহেশের ভাটের পরবর্তী ছবিতে কেন্দ্রীয় ছবিতে অভিনয় করেন শরদ ৷ সুস্মিতা সেনের সঙ্গে শরদ কাপুর অভিনয় করেন দস্তক ছবিতে ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷নায়ক হয়ে বিশেষ সুবিধা না করতে পারায় শরদ কাপুর খলনায়কের চরিত্রে তারপর থেকে অভিনয় করেন ৷ সব মিলিয়ে ৪৩টি ছবিতে অভিনয় করেও বলিউডে স্ট্যান্ড করতে পারেননি ৷ রোস্তোরাঁর ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন, একসঙ্গে চালিয়ে যান অভিনয়ও ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷ব্যক্তিগত জীবন ও প্রেম কাহিনি নিয়েও তিনি বিশেষ ভাবে চর্চায় থাকেন ৷ রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর নাতনি কোয়েল বসুকে ২০০৮-এ বিয়ে করেন ৷ বর্তমানে পরিবারকে নিয়ে মুম্বইয়ে থাকেন ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷সম্প্রতি শরদ কাপুরের জন্মদিন ছিল ৷ বলিউডের তারকারা জন্মদিনে সবাই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷
*বলিউডে চুটিয়ে কাজ করেছেন ফরাসি এই অভিনেত্রী এবং লেখক। ভারতের পুদুচেরিতে জন্ম। বলিউডের অভিনয়ের পাশাপাশি আধুনিক জীবনধারার লেখালেখির জন্য পরিচিত এই অভিনেত্রী।*কল্কি কোয়েচলিন, যিনি ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি ছবিতে কাজ করেছেন। আজ 10 জানুয়ারি তাঁর চল্লিশতম জন্মদিন। বেশিরভাগ ছবিতে, কল্কিকে সহায়ক ভূমিকায় দেখা যায়, তবে সিনেপ্রেমীরা তাঁর অভিনয় পছন্দ করেন।*অভিনয় দক্ষতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, দুটি স্ক্রিন পুরস্কার-সহ বহু পুরস্কার তাঁর ঝুলিতে। ফরাসি নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও ভারতেই কাটিয়েছেন জীবনের বেশিরভাগ সময়।*পুদুচেরিতে জন্ম নেওয়া কল্কি কোয়েচলিন ছোটবেলা থেকেই থিয়েটারের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনে গোল্ডস্মিথস-এ নাটক নিয়ে পড়াশুনা করেন। একটি স্থানীয় থিয়েটার কোম্পানিতেও কাজ করেছেন। ভারতে ফিরে আসার পর ব্ল্যাক কমেডি-ড্রামা Dev.D (২০০৯)-তে চন্দা চরিত্রে অভিনয় করেন, সেটি থেকেই তাঁর হিন্দি চলচ্চিত্র জগতে আত্মপ্রকাশ। অভিনয়ের দক্ষতায় শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতে নেন।*কল্কি কোয়েচলিনের অভিনয় জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা (২০১১) এবং ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি (২০১২)-তে মানুষের মন জয় করে নেয়। যার জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রীর জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। কোয়েচলিন ক্রাইম থ্রিলার ‘দ্যাট গার্ল ইন ইয়েলো বুটস (২০১১)-এর স্ক্রিপ্ট রাইটার ছিলেন। এই সিনেমায় তিনি প্রধান ভূমিকায় অভিনয়ও করেন।*কোয়েচলিন উচ্চ প্রশংসিত হন এবং জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার জিতে নেন ‘মার্গারিটা উইথ অ্যা স্ট্র (২০১৪) সালে সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত এক যুবতীর চরিত্রে অভিনয় করে। কোয়েচলিন বেশ কিছু সফল ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন। অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওর রোমান্টিক ড্রামা ‘মেড ইন হেভেন’, নেটফ্লিক্সের ক্রাইম থ্রিলার ‘সেক্রেড গেমস’ -এ অভিনয়ের জন্য প্রশংসা পেয়েছেন।*অভিনেত্রী ২০১১ সালে বিখ্যাত বলিউড পরিচালক অনুরাগ কাশ্যপকে বিয়ে করেন। তবে সংসার টেকেনি। চার বছর পরে আলাদা হয়ে যান। দু’জনের মধ্যে বয়সের পার্থক্য ছিল ১১ বছর।*অনুরাগ কাশ্যপ এবং কল্কির বিবাহবিচ্ছেদের আসল কারণ সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায় না। তবে শোনা যায় সম্পর্কের টানাপোড়েনের জন্যই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।*অনুরাগ কাশ্যপের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরে, কল্কি তার বর্তমান প্রেমিক হার্শবার্গের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। হার্শবার্গের সঙ্গে কল্কির একটি কন্যা সন্তান রয়েছে, ২০২০ সালে ভূমিষ্ট হয় সন্তান। বর্তমানে কর্মজীবনের সঙ্গে কন্যাকেও বড় করছেন অভিনেত্রী। তবে তাদের বিয়ের কোনও খবর পাওয়া যায় না।
মিঠুন চক্রবর্তী বাঙালি তথা সারা ভারতের গর্ব, বাঙালির আবেগ ৮০-র দশকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক নাম মিঠুন চক্রবর্তী ৷ ফাইল ছবি ৷ডিস্কো ড্যান্সার থেকে আমনে সামনে, প্যায়ার ঝুঁকতা নেহি, মুদ্দত-সহ একাধিক ছবিতে ঝড় তুলেছেন তিনি ৷ ফাইল ছবি ৷শুধুই অভিনয়ই নয় তাঁর সঙ্গে নাচের ক্ষেত্রেও বিরাট প্রভাব রয়েছে মিঠুনের ৷ এরপরেই আর কখনও পিছনে তাকাতে হয়নি বাঙালিবাবুকে ৷ ফাইল ছবি ৷তবে তাঁর জীবনেও খারাপ সময় এসেছিল কিছুই যখন ঠিক বা সঠিক যাচ্ছিলনা ৷ বেশিরভাগ সময়েই অত্যন্ত উদাস থাকতেন তিনি ৷ ফাইল ছবি ৷চলচ্চিত্র জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন মিঠুন ৷ বেশ কিছু ছবি করে কাঙ্খিত সাফল্য পাননি মিঠুন ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৮১ সালে তকদীর কা বাদশাহ ছবির সেটে বেশ খানিকটা উদাস হয়ে বসেছিলেন তিনি ৷ বাড়ছিল চাপ ৷ ফাইল ছবি ৷নির্দেশক বি সুভাষ যখন মিঠুন চক্রবর্তীকে উদাস বসে থাকতে দেখেছিলেন, জিজ্ঞাসা করেছিলেন সমস্যার কারণ কী? মিঠুন জানান লাগাতার ফ্লপ সিনেমা, কোনও কিছুই সঠিক চলছেনা ৷ ফাইল ছবি ৷তাঁর সমস্যা শুনে বি.সুভাষ কথা দিয়েছিলেন একটি ছবি পরিচালনা করবেন তিনি যাতে ভবিষ্যতের নির্মাণ হয় অতি সহজেই ৷ ফাইল ছবি ৷কথা অনুযায়ী কাজ এরপরেই ব্বর সুভাষ ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৮২-তে মুক্তি পায় ডিস্কো ডান্সার ৷ এই ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে মিঠুনের সঙ্গে কিম ও রাজেশ খান্না ছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷বি সুভাষ ডিস্কো জান্সারে মিঠুনকে নায়ক হিসাবে বেছে নেন ৷ সারা পৃথিবীজুড়ে সেই সময়ে একশো কোটির ব্যবসা করে ৷ এরপরেই কেরিয়ার ছোঁয় আকাশ ৷ ফাইল ছবি ৷ব্লক বাস্টার ডিস্কো ডান্সার, সেই বছর সেরা সাত নম্বর ছবির শিরোপা পায় দেশে ৷ ছবির সাফল্য দেখে তামিল ও তেলুগুতেই নির্মিত হয় ছবিটি ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৮২ সালে মাইকেল জ্যাকসনের অ্যালবাম থ্রিলার মুক্তি পায়, একই সঙ্গে মুক্তি পেয়েছিল ডিস্কো ডান্সার ৷ সেই বছর সুপারহিট হয়েছিলেন মাইকেল জ্যাকসন ও মিঠুন চক্রবর্তী ৷ ফাইল ছবি ৷মিঠুনের নৃত্যশৈলী দেখে তাঁকে ভারতীয় মাইকেল জ্যাকসন হিসাবে আখ্যা দেওয়া হয় ৷ ফাইল ছবি ৷১৬ জুন, ১৯৫০-এ কলকাতায় জন্ম গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী ওরফে মিঠুন চক্রবর্তীর ৷ বর্তমানে বিভিন্ন রিয়্যালিটি শোতে দেখতে পাওয়া যায় মহাগুরুকে ৷ ফাইল ছবি ৷১৯৭৯-এ যোগিতাবালিকে বিয়ে করেন, মহাঅক্ষয়, নমাষি ও দিশানী তিন সন্তানের পিতা মিঠুন ৷ ফাইল ছবি ৷
এমন তারকা যিনি বিশেষত ১ ছায়াছবির জন্য প্রতিটি মানুষের কাছে অত্যন্ত রূপে পরিচিত সবার মনে আজও বেঁচে আছেন ৷ বলিউডের এই সাদামাটা, সহজ, সরল এই অভিনেত্রীর নাম বিদ্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷লেখাপড়া করার বেশি সুযোগ পাননি সরাসরি ছায়াছবিতে অভিনয় করেছেন ৷ ভাগ্য সহায় ছিল সেই কারণেই অতি সহজেই নায়িকা হয়েছিলেন ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷বিশেষ সংঘর্ষ করতে হয়নি বিদ্যাকে কেননা তাঁর বাবা ছিলেন এক নামী প্রযোজক ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷বিদ্যা সিনহা বিনোদ খান্না ও অমল পালেকরের সঙ্গে অভিনয় করেছেন ৷ বেশিরভাগ ছবিতেই বিদ্যা একই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷সাধাসিধে, সহজ, সরল এই অভিনেত্রী বুঝতে পেরেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে পরবর্তীকালে গ্ল্যামারে পরিপূর্ণ হতে হবে ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷ছবিতে যেমনই সারা পেয়েছিলেন ঠিক তেমনই ব্যক্তিগত ছিল বিষময় ৷ প্রচুর দুঃখ কষ্ট বা যন্ত্রণা পেয়েছেন ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷১৫ নভেম্বর ১৯৪৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন ৷ মাত্র ১৮ বছর বয়সে মিস বম্বে প্রতিযোগিতায় জয়ী হন ৷ মডেল হিসাবে কেরিয়ার শুরু করেন ৷ ছবি সৌজন্যে IMDb ৷এরপরে ব্যাক টু ব্যাক দুটি ছবি সুপারহিট হয় ৷ যদিও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আসার আগেই বিয়ে করেন ৷ তাঁর স্বামী একজন দক্ষিণ ভারতীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷মডেলিং করার সময়ে প্রতিবেশী তামিল ব্রাহ্মণ ভেঙ্কটেশ্বর আইয়ার ১৯৬৮-এ বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে জীবনযাপন করেন ৷ বিয়ের বেশ কয়েক বছরের মধ্যেই একটি মেয়ে দত্তক নেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু এত সুখ কপালে সয়নি ৷ কেননা তার কিছুদিনের মধ্যেই স্বামীর মৃত্যু হয় ৷ স্বামীর প্রচুর সেবা করেছিলেন বিদ্যা ৷ একে অপরের প্রতি অগাধ ভালবাসা ছিল ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই যন্ত্রণা কোনও ভাবেই মেনে নিতে পারেন নি ৷ এরপরে বিদ্যা ভারত ছাড়েন ৷ বসবাস করেন সিডনিতে ৷ সিডনিতে ভারতীয় বংশভূত চিকিৎসক ভীমরাও সালুঙ্কের সঙ্গে পরিচয় হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপর আস্তে আস্তে প্রেমের সম্পর্কে পরিণত হয় ৷ এরপরে ২০০১ সালে শুরু করেন জীবনের নতুন অধ্যায় মন্দিরে সুসম্পন্ন হয় শুভবিবাহ ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিয়ের পরেই মোহভঙ্গ! বুঝতে পারেন এই সিদ্ধান্তও সঠিক নয় ৷ দ্বিতীয় বিয়েত জীবন বিষময় হয় ৷ ২০০৯ শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের জন্য অভিযোগ দায়ের করেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷মামলা আদালত পর্যন্ত পৌঁছায়, দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পরে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় ৷ ভীমরাও বিদ্যার থেকে ফ্ল্যাট কেড়ে নিতে চেয়েছিলেন ৷ এই কারণেই বিদ্যা মানসিক চাপে থাকতেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই বিষয়ে CINTAA-এর জোনাল হেড একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন জাহ্নবী নানান চাপে ফেলতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তিনি জানিয়েছিলেন তাঁর কিছু হয়ে গেলে জাহ্নবীর কী হবে? ১৫ অগাস্ট ২০১৯-এ প্রয়াত হন ৷ হার্ট ও যকৃৎ সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছিলেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিদ্যা সিনহার শেষ ছবি সলমন খানের সঙ্গে বডিগার্ড ৷ শেষ টিভি শো ছিল কুলফি কুমার ভোজওয়ালা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
