বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি 'ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ' বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷

Bollywood Gossip: শুধু বিনোদ খান্নাই নন, সিনেমা জলাঞ্জলি দিয়ে ওশোর স্রোতে ভেসেছিলেন বিখ্যাত এই ডিরেক্টর, বিবাহিত থেকেই পরকীয়া ফের বিয়ে…

বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি 'ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ' বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি ‘ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ’ বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে 'গোল্ডি লক' বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে ‘গোল্ডি লক’ বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
 বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন 'আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল 'নও দো গ্যায়ারা'। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন ‘আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল ‘নও দো গ্যায়ারা’। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। 'কালা বাজার', 'তেরে ঘর কে সামনে' সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে 'গাইড'৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। ‘কালা বাজার’, ‘তেরে ঘর কে সামনে’ সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে ‘গাইড’৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
এরপর আসে 'তিসরি মঞ্জিল'৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  'আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা' বা 'ও হাসিনা জুলফওয়ালি'গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় 'জুয়েল থিফ' একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার 'হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত' গানটি এখনও সুপারহিট৷  'ব্ল্যাকমেল', 'তেরে মেরে সপনে' সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এরপর আসে ‘তিসরি মঞ্জিল’৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  ‘আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা’ বা ‘ও হাসিনা জুলফওয়ালি’গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় ‘জুয়েল থিফ’ একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার ‘হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত’ গানটি এখনও সুপারহিট৷  ‘ব্ল্যাকমেল’, ‘তেরে মেরে সপনে’ সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে 'ম্যায় তেরে লিয়ে' তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে ‘ম্যায় তেরে লিয়ে’ তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, 'বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, 'মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, ‘বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, ‘মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।