মুক ও বধির দম্পতি

Deaf And Dumb Couple Business Idea: ইশারায় হাসি-কান্না, নীরব জীবন! কী ভাবে মেয়েকে বড় করছেন মূক ও বধির দম্পতি? দেখুন!

বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন জুনবেদিয়ার জ্ঞানেন্দ্রনগর এলাকার বাসিন্দা দীপক কুমার বটব্যাল এবং ঝুমা বটব্যাল জন্মগতভাবেই কথা বলতে বা শুনতে পাননা।
বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন জুনবেদিয়ার জ্ঞানেন্দ্রনগর এলাকার বাসিন্দা দীপক কুমার বটব্যাল এবং ঝুমা বটব্যাল জন্মগতভাবেই কথা বলতে বা শুনতে পান না।
বৃদ্ধ শ্বশুর এবং কন্যার সঙ্গে ইশারাতেই চলে নিস্তব্ধ বাক্যালাপ এবং হাসি-কান্না।
বৃদ্ধ শ্বশুর এবং কন্যার সঙ্গে ইশারাতেই চলে নিস্তব্ধ বাক্যালাপ এবং হাসি-কান্না।
সংসারের হাল ধরতে কাপড় সেলাই করে থাকেন দম্পতি এবং সেই কাপড় ব্যাগে ভরে শহরে গিয়ে দিয়েও আসেন দীপক কুমার বটব্যাল।
সংসারের হাল ধরতে কাপড় সেলাই করে থাকেন দম্পতি এবং সেই কাপড় ব্যাগে ভরে শহরে গিয়ে দিয়েও আসেন দীপক কুমার বটব্যাল।
বৃদ্ধ রিটায়ার্ড বাবা, এবং নিজের কন্যা সন্তানের দায়িত্ব তুলে নিতে মুক ও বধির এই দম্পতি বিগত ১০ বছর ধরে সেলাই করে সংসারের হাল ধরেছেন।
বৃদ্ধ রিটায়ার্ড বাবা, এবং নিজের কন্যা সন্তানের দায়িত্ব তুলে নিতে মূক ও বধির এই দম্পতি বিগত ১০ বছর ধরে সেলাই করে সংসারের হাল ধরেছেন।
দীপক কুমার বটব্যালের বছর ৮০ এর বাবা ষষ্ঠী চরণ বটব্যাল জানান, নানান প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও তাঁর ছেলে মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। পরে সংসারের হাল ধরতে কাপড় সেলাই করে থাকেন এবং সেই কাপড় ব্যাগে ভরে শহরে গিয়ে দিয়েও আসেন।
দীপক কুমার বটব্যালের বছর ৮০ এর বাবা ষষ্ঠী চরণ বটব্যাল জানান, নানান প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও তাঁর ছেলে মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। পরে সংসারের হাল ধরতে কাপড় সেলাই করে থাকেন এবং সেই কাপড় ব্যাগে ভরে শহরে গিয়ে দিয়েও আসেন।
কথায় আছে
কথায় আছে “মানুষ মানুষেরই জন্যে”। কথাটির সার্থকতা যেন এই দম্পতিকে দেখলেই বোঝা যায়। জীবন ধারণের মুখ্য দুই মাধ্যম বলা বা শোনা না পারা সত্ত্বেও, কোনও অজুহাত ছাড়াও সংসারের হাল ধরেছেন দুজনেই।